ইবি প্রতিনিধি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সশরীরে শ্রেণিশিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে এই সময়ের অনলাইনে শ্রেণিশিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে আটটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
উপাচার্য বলেন, জরুরি সভায় সর্বসম্মতভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, সরকারের বিধিনিষেধ মেনে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সশরীরে ক্লাস বন্ধ থাকবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলমান ও ঘোষিত পরীক্ষা চলবে। তবে এই সময়ের মধ্যে নতুন করে কোনো পরীক্ষার সূচি দেওয়া যাবে না।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলের বিষয়ে উপাচার্য বলেন, এই মুহূর্তে আমরা আবাসিক হল বন্ধ করব না। হল বন্ধ করলে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি বেড়ে যাবে। আপাতত হলগুলো খোলা থাকবে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষার্থীদের হলে অবস্থান করতে হবে।
এ ছাড়া স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিস ও ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তি কার্যক্রম চালু থাকবে। যথারীতি অব্যাহত থাকবে বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস, ইন্টারনেট, স্বাস্থ্যসেবার মতো জরুরি পরিষেবাগুলো।
এদিকে হঠাৎ করে ক্লাস বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ক্ষোভ জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এ নিয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছেন ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের অনেকের সঙ্গে কথা বলা হলে এ ঘোষণার প্রতিবাদ জানিয়ে তাঁরা বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিশ্ববিদ্যালয় খোলা রাখা হোক ও ক্যাম্পাসে বহিরাগত চলাচল নিষেধ করা হোক।
উল্লেখ্য, দেশে করোনা সংক্রমণ বাড়তে থাকায় স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় ও সমমানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগামী দুই সপ্তাহের জন্য বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হলে ২০২০ সালের মার্চের মাঝামাঝিতে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ করা হয়। পরে দফায় দফায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের সময়সীমা বাড়ানো হয়। ফলে প্রায় দেড় বছর বন্ধ ছিল স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। করোনার সংক্রমণ কমতে শুরু করলে ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে পুনরায় খুলে দেওয়া হয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সশরীরে শ্রেণিশিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে এই সময়ের অনলাইনে শ্রেণিশিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে আটটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
উপাচার্য বলেন, জরুরি সভায় সর্বসম্মতভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, সরকারের বিধিনিষেধ মেনে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সশরীরে ক্লাস বন্ধ থাকবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলমান ও ঘোষিত পরীক্ষা চলবে। তবে এই সময়ের মধ্যে নতুন করে কোনো পরীক্ষার সূচি দেওয়া যাবে না।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলের বিষয়ে উপাচার্য বলেন, এই মুহূর্তে আমরা আবাসিক হল বন্ধ করব না। হল বন্ধ করলে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি বেড়ে যাবে। আপাতত হলগুলো খোলা থাকবে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষার্থীদের হলে অবস্থান করতে হবে।
এ ছাড়া স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিস ও ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তি কার্যক্রম চালু থাকবে। যথারীতি অব্যাহত থাকবে বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস, ইন্টারনেট, স্বাস্থ্যসেবার মতো জরুরি পরিষেবাগুলো।
এদিকে হঠাৎ করে ক্লাস বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ক্ষোভ জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এ নিয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছেন ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের অনেকের সঙ্গে কথা বলা হলে এ ঘোষণার প্রতিবাদ জানিয়ে তাঁরা বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিশ্ববিদ্যালয় খোলা রাখা হোক ও ক্যাম্পাসে বহিরাগত চলাচল নিষেধ করা হোক।
উল্লেখ্য, দেশে করোনা সংক্রমণ বাড়তে থাকায় স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় ও সমমানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগামী দুই সপ্তাহের জন্য বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হলে ২০২০ সালের মার্চের মাঝামাঝিতে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ করা হয়। পরে দফায় দফায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের সময়সীমা বাড়ানো হয়। ফলে প্রায় দেড় বছর বন্ধ ছিল স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। করোনার সংক্রমণ কমতে শুরু করলে ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে পুনরায় খুলে দেওয়া হয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৬ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে