খানসামা (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
অল্প পুঁজিতে অধিক লাভ হওয়ায় ভুট্টা চাষে সফলতার স্বপ্ন দেখছেন দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার ভুট্টাচাষিরা। খেতে লকলকে সবুজ পাতার ফাঁকে আসতে শুরু করেছে ভুট্টাগাছে ফুল ও মোচা। আবহাওয়া ভালো থাকলে এ বছর ভালো ফলনের আশা কৃষি বিভাগের।
উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, অনুকূল আবহাওয়া ও আধুনিক প্রযুক্তিতে কৃষকদের আগ্রহ সৃষ্টি হওয়ায় এবার ভুট্টার বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে। এই মৌসুমে ৭ হাজার ৩২৫ হেক্টর জমিতে ভুট্টার আবাদ হয়েছে। প্রতি বিঘা জমিতে চাষ, বীজ, সেচ, সার ও কীটনাশক এবং পরিচর্যা বাবদ খরচ হয় ১০-১২ হাজার টাকা। প্রতি বিঘায় ফলন হয় ৩৫-৪০ মণ। প্রতি মণের বর্তমান বাজারমূল্য ৬০০-৭০০ টাকা। এতে অল্প পুঁজিতে প্রতি বিঘায় ১৫-২০ হাজার টাকা লাভ হয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের প্রায় সব জায়গায় ভুট্টাখেতগুলো সবুজে ভরে গেছে। ছাতিয়ানগড়, খামারপাড়া, হাসিমপুর ও ডাঙ্গাপাড়া গ্রামের মাঠে গাছগুলো বেশ বড়ও হয়ে উঠেছে। এখন ভুট্টাখেত পরিচর্যা, নিড়ানি, সেচকাজসহ নানা কাজে ব্যস্ত চাষিরা। গাছগুলো হাঁটুসমান হয়ে গেছে। কিছু এলাকায় আগাম ভুট্টা রোপণ করায় গাছ মানুষের উচ্চতাকে ছাড়িয়ে গেছে এবং কোথাও কোথাও গাছে মোচা এসেছে। এসব ফলন আগাম ঘরে তোলা যাবে।
হোসেনপুর গ্রামের ভুবন সেন বলেন, ‘বোরো চাষে উৎপাদন খরচ বেশি। অথচ যখন ধান কাটা-মাড়াই শুরু হয় তখন ধানের বাজারে ধস নামে। ফলে উৎপাদন খরচই উঠে না। কিন্তু ভুট্টার উৎপাদন খরচ যেমন কম, দামও তেমন বেশি থাকে। এ জন্য আমরা ভুট্টা চাষ করি।’
পাকেরহাট গ্রামের নিপ্পন রায় বলেন, ‘দুই বিঘা জমিতে ভুট্টা চাষ করেছি, অন্য ফসলের তুলনায় ভুট্টা চাষে খরচ ও পরিশ্রম কম। দামও ভালো পাওয়া যায়। একটু দেরিতে বিক্রি করলে মণে ৯০০ থেকে হাজার টাকা দাম পাওয়া যায়, যা অধিক লাভজনক।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বাসুদেব রায় বলেন, ভুট্টা একটি লাভজনক ফসল। তা ছাড়া কম সময়ে অধিক লাভ হওয়ায় কৃষকেরা ভুট্টা চাষে আগ্রহী হচ্ছেন। তবে ভুট্টার ক্ষতিকর বালাই ‘ফল আর্মি ওয়ার্ম’ সম্পর্কে কৃষকদের সচেতন থাকতে হবে এবং পোলট্রি ফিড ছাড়া ভুট্টার বহুমুখী ব্যবহারে এগিয়ে আসতে হবে। তাহলেই এই ফসলটির স্থায়িত্ব এবং চাষাবাদ অনেকাংশে বেড়ে যাবে।
অল্প পুঁজিতে অধিক লাভ হওয়ায় ভুট্টা চাষে সফলতার স্বপ্ন দেখছেন দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার ভুট্টাচাষিরা। খেতে লকলকে সবুজ পাতার ফাঁকে আসতে শুরু করেছে ভুট্টাগাছে ফুল ও মোচা। আবহাওয়া ভালো থাকলে এ বছর ভালো ফলনের আশা কৃষি বিভাগের।
উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, অনুকূল আবহাওয়া ও আধুনিক প্রযুক্তিতে কৃষকদের আগ্রহ সৃষ্টি হওয়ায় এবার ভুট্টার বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে। এই মৌসুমে ৭ হাজার ৩২৫ হেক্টর জমিতে ভুট্টার আবাদ হয়েছে। প্রতি বিঘা জমিতে চাষ, বীজ, সেচ, সার ও কীটনাশক এবং পরিচর্যা বাবদ খরচ হয় ১০-১২ হাজার টাকা। প্রতি বিঘায় ফলন হয় ৩৫-৪০ মণ। প্রতি মণের বর্তমান বাজারমূল্য ৬০০-৭০০ টাকা। এতে অল্প পুঁজিতে প্রতি বিঘায় ১৫-২০ হাজার টাকা লাভ হয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের প্রায় সব জায়গায় ভুট্টাখেতগুলো সবুজে ভরে গেছে। ছাতিয়ানগড়, খামারপাড়া, হাসিমপুর ও ডাঙ্গাপাড়া গ্রামের মাঠে গাছগুলো বেশ বড়ও হয়ে উঠেছে। এখন ভুট্টাখেত পরিচর্যা, নিড়ানি, সেচকাজসহ নানা কাজে ব্যস্ত চাষিরা। গাছগুলো হাঁটুসমান হয়ে গেছে। কিছু এলাকায় আগাম ভুট্টা রোপণ করায় গাছ মানুষের উচ্চতাকে ছাড়িয়ে গেছে এবং কোথাও কোথাও গাছে মোচা এসেছে। এসব ফলন আগাম ঘরে তোলা যাবে।
হোসেনপুর গ্রামের ভুবন সেন বলেন, ‘বোরো চাষে উৎপাদন খরচ বেশি। অথচ যখন ধান কাটা-মাড়াই শুরু হয় তখন ধানের বাজারে ধস নামে। ফলে উৎপাদন খরচই উঠে না। কিন্তু ভুট্টার উৎপাদন খরচ যেমন কম, দামও তেমন বেশি থাকে। এ জন্য আমরা ভুট্টা চাষ করি।’
পাকেরহাট গ্রামের নিপ্পন রায় বলেন, ‘দুই বিঘা জমিতে ভুট্টা চাষ করেছি, অন্য ফসলের তুলনায় ভুট্টা চাষে খরচ ও পরিশ্রম কম। দামও ভালো পাওয়া যায়। একটু দেরিতে বিক্রি করলে মণে ৯০০ থেকে হাজার টাকা দাম পাওয়া যায়, যা অধিক লাভজনক।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বাসুদেব রায় বলেন, ভুট্টা একটি লাভজনক ফসল। তা ছাড়া কম সময়ে অধিক লাভ হওয়ায় কৃষকেরা ভুট্টা চাষে আগ্রহী হচ্ছেন। তবে ভুট্টার ক্ষতিকর বালাই ‘ফল আর্মি ওয়ার্ম’ সম্পর্কে কৃষকদের সচেতন থাকতে হবে এবং পোলট্রি ফিড ছাড়া ভুট্টার বহুমুখী ব্যবহারে এগিয়ে আসতে হবে। তাহলেই এই ফসলটির স্থায়িত্ব এবং চাষাবাদ অনেকাংশে বেড়ে যাবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে