বিনোদন ডেস্ক
একটা দুর্ঘটনা। দুই নারী চরিত্র। তাদের মানসিক দ্বন্দ্ব। পরিচালক ত্রিবেণী ‘জলসা’ সিনেমার চিত্রনাট্যকে ঠিক এই তিনটি পয়েন্টে সাজিয়েছেন। মোড়ক দিয়েছেন থ্রিলারের। তবে এসব ছাপিয়ে গেছে বিদ্যা বালান ও শেফালি শাহর অভিনয়। আবারও নিজের অভিনয়-দক্ষতায় মুগ্ধতা ছড়ালেন বিদ্যা। আর অনেক দৃশ্য়ে বিদ্য়াকেও টেক্কা দিয়েছেন শেফালি। সংলাপ কম, অভিব্যক্তি দিয়েই মাত করেছেন শেফালি। ‘দিল্লি ক্রাইম’ সিরিজের পর আবারও এক নতুন শেফালিকে পাওয়া গেল।
বিদ্যা বালান ও শেফালি শাহ নাম দুটোই সিনেমা দেখার জন্য যথেষ্ট। কেননা, বলিউডের এই দুই সু-অভিনেত্রী জানেন, ঠিক কোন সিনেমার কোন চরিত্রে অভিনয়ের কোন চমকটা কীভাবে দেখাতে হয়। আর যখনই এই দুই শক্তিশালী অভিনেত্রী পর্দায় আসেন, তখন বিষয়বস্তু যেন অনুঘটক মাত্র! আমাজন প্রাইমে সদ্য় মুক্তি পাওয়া ‘জলসা’ তেমনি এক উদাহরণ। যেখানে মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে দেখতে হয় বিদ্য়া ও শেফালির অভিনয়।
‘জলসা’ সিনেমায় বিদ্যা সাংবাদিক মায়া মেননের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। বিদ্যা বলেন, ‘চরিত্রটি যেকোনো পেশায় দেখা দিতে পারত। কিন্তু সাংবাদিক হওয়ার কারণে তাঁর চ্যালেঞ্জ বেশি। মায়া তার কাজের ক্ষেত্রে সত্যের পথেই হাঁটতে চায়। কিন্তু এমন কিছু ঘটনা ঘটে যখন ক্যামেরার লেন্স তার ব্যক্তিগত জীবনের দিকে ঘুরে যায়। তখন কী হয় সেটাই দেখায়।’
রাতের মুম্বাইতে বাইকে চড়ে ঘুরছিল এক যুগল। বাইক থেকে ছিটকে পড়া তরুণীর ওপর দিয়ে চলে যায় মিডিয়ার গাড়ি। জানা যায়, অসাবধানতাবশত রাস্তায় যে মেয়েটিকে পিষে দিয়ে এসেছেন বিদ্যা, সে আর কেউ নয়, তাঁরই বাড়ির পরিচারিকা রুকসানার মেয়ে! হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে সে। অপরাধবোধ, আত্মদংশন কুরে কুরে খেতে থাকে মায়াকে। তবু সত্যিটা সুশীল সমাজের কাছে জানাতে পারেন না তিনি। অপেক্ষায় থাকেন কেস ধামাচাপা পড়ে যাওয়ার।
এদিকে মেয়ের এই দুর্ঘটনায় আঁধার নেমে আসে শেফালির জীবনে। যিনি রুকসানা চরিত্রটি করেছেন, তাঁর মতো সমাজের নিচু্স্তরের মানুষ অধিকারের দাবিতে, সত্যের সন্ধানে আর কতটুকুই-বা লড়াই চালাতে পারেন! ভরসা তো কেবল ভেজা চোখ।
অন্ধকার সেই রাতের সত্যিটা কি সামনে আসবে? বিচার কি পাবেন রুকসানা? সব প্রশ্নের জবাব নিয়ে ‘জলসা’র শেষটুকু রুদ্ধশ্বাস ক্লাইমেক্সে ভরপুর।
একটা দুর্ঘটনা। দুই নারী চরিত্র। তাদের মানসিক দ্বন্দ্ব। পরিচালক ত্রিবেণী ‘জলসা’ সিনেমার চিত্রনাট্যকে ঠিক এই তিনটি পয়েন্টে সাজিয়েছেন। মোড়ক দিয়েছেন থ্রিলারের। তবে এসব ছাপিয়ে গেছে বিদ্যা বালান ও শেফালি শাহর অভিনয়। আবারও নিজের অভিনয়-দক্ষতায় মুগ্ধতা ছড়ালেন বিদ্যা। আর অনেক দৃশ্য়ে বিদ্য়াকেও টেক্কা দিয়েছেন শেফালি। সংলাপ কম, অভিব্যক্তি দিয়েই মাত করেছেন শেফালি। ‘দিল্লি ক্রাইম’ সিরিজের পর আবারও এক নতুন শেফালিকে পাওয়া গেল।
বিদ্যা বালান ও শেফালি শাহ নাম দুটোই সিনেমা দেখার জন্য যথেষ্ট। কেননা, বলিউডের এই দুই সু-অভিনেত্রী জানেন, ঠিক কোন সিনেমার কোন চরিত্রে অভিনয়ের কোন চমকটা কীভাবে দেখাতে হয়। আর যখনই এই দুই শক্তিশালী অভিনেত্রী পর্দায় আসেন, তখন বিষয়বস্তু যেন অনুঘটক মাত্র! আমাজন প্রাইমে সদ্য় মুক্তি পাওয়া ‘জলসা’ তেমনি এক উদাহরণ। যেখানে মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে দেখতে হয় বিদ্য়া ও শেফালির অভিনয়।
‘জলসা’ সিনেমায় বিদ্যা সাংবাদিক মায়া মেননের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। বিদ্যা বলেন, ‘চরিত্রটি যেকোনো পেশায় দেখা দিতে পারত। কিন্তু সাংবাদিক হওয়ার কারণে তাঁর চ্যালেঞ্জ বেশি। মায়া তার কাজের ক্ষেত্রে সত্যের পথেই হাঁটতে চায়। কিন্তু এমন কিছু ঘটনা ঘটে যখন ক্যামেরার লেন্স তার ব্যক্তিগত জীবনের দিকে ঘুরে যায়। তখন কী হয় সেটাই দেখায়।’
রাতের মুম্বাইতে বাইকে চড়ে ঘুরছিল এক যুগল। বাইক থেকে ছিটকে পড়া তরুণীর ওপর দিয়ে চলে যায় মিডিয়ার গাড়ি। জানা যায়, অসাবধানতাবশত রাস্তায় যে মেয়েটিকে পিষে দিয়ে এসেছেন বিদ্যা, সে আর কেউ নয়, তাঁরই বাড়ির পরিচারিকা রুকসানার মেয়ে! হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে সে। অপরাধবোধ, আত্মদংশন কুরে কুরে খেতে থাকে মায়াকে। তবু সত্যিটা সুশীল সমাজের কাছে জানাতে পারেন না তিনি। অপেক্ষায় থাকেন কেস ধামাচাপা পড়ে যাওয়ার।
এদিকে মেয়ের এই দুর্ঘটনায় আঁধার নেমে আসে শেফালির জীবনে। যিনি রুকসানা চরিত্রটি করেছেন, তাঁর মতো সমাজের নিচু্স্তরের মানুষ অধিকারের দাবিতে, সত্যের সন্ধানে আর কতটুকুই-বা লড়াই চালাতে পারেন! ভরসা তো কেবল ভেজা চোখ।
অন্ধকার সেই রাতের সত্যিটা কি সামনে আসবে? বিচার কি পাবেন রুকসানা? সব প্রশ্নের জবাব নিয়ে ‘জলসা’র শেষটুকু রুদ্ধশ্বাস ক্লাইমেক্সে ভরপুর।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে