ইলিয়াস আহমেদ ও সেলিম হোসাইন, ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে এ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের হয়ে পাঁচবার সংসদ সদস্য (এমপি) হয়েছেন মোসলেম উদ্দিন আহমেদ (৮৫)। এর মধ্যে ২০০৮ সাল থেকে টানা তিনবার জয়ী হয়েছেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি দলের মনোনয়নপ্রত্যাশী। তবে মোসলেমকে রুখতে মাঠে তৎপর হয়েছেন তাঁরই দুই ছেলে-মেয়ে। নির্বাচন সামনে রেখে প্রচারে মোসলেমকে খুব একটা দেখা না গেলেও মনোনয়ন চেয়ে আলাদাভাবে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁর ছেলে-মেয়ে।
মোসলেমের ছেলে ইমদাদুল হক সেলিম উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। আর মেয়ে সেলিমা বেগম সালমা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শামসুন নাহার হল শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। তিনি অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী। বর্তমানে দেশে অবস্থান করছেন। রাজনীতিতে মোসলেম পরিবারে এমন বিভক্তির মাঝেই মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন আওয়ামী লীগের স্থানীয় কয়েকজন নেতা। দল অংশ নিলে বিএনপির প্রার্থী হতে চান কয়েকজন। জাসদ, জাতীয় পার্টির নেতারাও কেন্দ্রের সিদ্ধান্তের দিকে তাকিয়ে আছেন।
পরিবারের সদস্যদের রাজনীতির মাঠে এসে আলাদা হওয়ার কারণ সম্পর্কে মোসলেম উদ্দিন আহমেদ বলেন, আওয়ামী লীগ বৃহৎ একটি দল, তাই ছেলে-মেয়েরা যোগ্য হিসেবে মনোনয়ন চাইতেই পারে। কিন্তু নতুনেরা জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে তাঁর ধারেকাছেও নেই।
নিজে প্রার্থী হওয়ার আশা প্রকাশ করে মোসলেম উদ্দিন বলেন, ৫০ বছর ধরে তিনি আওয়ামী লীগের উপজেলা সভাপতির পদে ছিলেন। কিন্তু কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে তাঁর কর্মক্ষমতা হারানোর কথা বলে ২০২২ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি সভাপতির পদ কেড়ে নেন ইমদাদুল।
এখন আবার ছেলে-মেয়েরা মনোনয়নপ্রত্যাশী। কিন্তু কেন্দ্রীয় নেতারা এরই মধ্যে জেনে গেছেন, তিনি (মোসলেম) কর্মক্ষমতা হারাননি, সুস্থ আছেন।
এ বিষয়ে ইমদাদুল হক সেলিম বলেন, বাবার পরিচয়ে নয়, তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনের মাধ্যমে সভাপতি হয়েছেন। এবার বাবার পাশাপাশি নিজেও দলের মনোনয়নপ্রত্যাশী। কারণ, তিনিই উপজেলা আওয়ামী লীগকে ঐক্যবদ্ধ করে রেখেছেন।
তবে সেলিমা বেগম বলেন, ১৯৮৮ সাল থেকে তিনি রাজনীতিতে সম্পৃক্ত। কয়েক বছর ধরে সরকারের উন্নয়নচিত্র এলাকার নারীদের সামনে তুলে ধরেছেন। অধিকার আছে বলেই এখন মনোনয়ন চাইছেন।
সম্প্রতি ফুলবাড়িয়া উপজেলা শহর ঘুরে সম্ভাব্য প্রার্থীদের সমর্থন জানিয়ে অনুসারীদের টানানো প্যানা, পোস্টার ও বিলবোর্ড দেখা গেছে। মোসলেম পরিবারের সদস্যরা ছাড়াও আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে প্রচার চালাচ্ছেন জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রাজ্জাক, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশীদ, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মালেক সরকার ও সাবেক ছাত্রনেতা গোলাম মোস্তফা তপন।
হারুন অর রশীদ তৃণমূলের মানুষের কাছে নিজের গ্রহণযোগ্যতাকে কারণ উল্লেখ করে মনোনয়ন চান। আর দীর্ঘদিন ধরে একই পরিবারের মধ্যে ক্ষমতার চর্চা দেখতে চান না আব্দুল মালেক সরকার। তিনি বলেন, রাজনীতির নামে ফুলবাড়িয়ায় বর্তমান এমপি ও তাঁর ছেলে-মেয়েরা ব্যবসা শুরু করেছেন। এক ঘরে অনেক প্রার্থী, এটা হাস্যকর। দলের জন্যও বিব্রতকর। আশা করছেন, ঝামেলাহীন স্বচ্ছ ব্যক্তিকেই দল মনোনয়নের জন্য বেছে নেবে।
আওয়ামী লীগের মতো একাধিক মনোনয়নপ্রত্যাশী আছেন বিএনপিতেও। দলীয় সূত্রগুলো জানিয়েছে, এক দফা দাবি আদায়ে আন্দোলনরত দলটি নির্বাচনে অংশ নিলে প্রার্থিতা চাইবেন ফুলবাড়িয়া উপজেলার আহ্বায়ক আক্তারুল আলম ফারুক, যুগ্ম আহ্বায়ক আজিজুর রহমান ও যুবদলের কেন্দ্রীয় নেতা আব্দুল করিম সরকার।
আক্তারুল আলম ফারুক বলেন, নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া বিএনপি নির্বাচনে আসবে না। তাঁর দল নির্বাচনে এলে এবং তিনি মনোনয়ন পেলে ৭০ শতাংশ মানুষ ধানের শীষে ভোট দেবেন।
এদিকে নির্বাচনের সময় আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট থাকলে এই আসনের প্রার্থী হতে চান জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) ও জাতীয় পার্টির (জাপা) তিন নেতা। জাসদের (ইনু) হয়ে নির্বাচন করতে প্রচার চালাচ্ছেন ময়মনসিংহ মহানগর শাখার সভাপতি সৈয়দ শফিকুল ইসলাম মিন্টু। আর জাপার মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মধ্যে আছেন ময়মনসিংহ মহানগর শাখার আহ্বায়ক কে আর ইসলাম, জি এম কাদেরের ঘনিষ্ঠ নেতা মাহফুজুর রহমান বাবুল।
জাসদের শফিকুল ইসলাম বলেছেন, এলাকায় আওয়ামী লীগের ইমেজ সংকটকে তিনি কাজে লাগাতে চান। নৌকাকে জয় পেতে হলে জোটের মাধ্যমে জাসদ অর্থাৎ তাঁর ওপর নির্ভর করতে হবে। উপজেলার ১২৬টি ওয়ার্ডের সাধারণ মানুষও তাঁকে এমপি হিসেবে দেখতে চান।
জাপার কে আর ইসলাম বলেন, মহাজোট থেকে তাঁকে মনোনয়ন দেওয়া হলে স্বচ্ছ রাজনীতির উদাহরণ হবে ফুলবাড়িয়া। প্রসঙ্গত, ময়মনসিংহ-৬ আসন ১টি পৌরসভা ও ১৩টি ইউনিয়ন পরিষদ নিয়ে গঠিত। মোট ভোটার ৩ লাখ ৮৬ হাজার ১২ জন। ১৯৭০ সাল থেকে আসনটিতে আওয়ামী লীগ ছয়বার এবং দুবার করে জয়ী হয়েছে বিএনপি ও জাতীয় পার্টি।
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে এ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের হয়ে পাঁচবার সংসদ সদস্য (এমপি) হয়েছেন মোসলেম উদ্দিন আহমেদ (৮৫)। এর মধ্যে ২০০৮ সাল থেকে টানা তিনবার জয়ী হয়েছেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি দলের মনোনয়নপ্রত্যাশী। তবে মোসলেমকে রুখতে মাঠে তৎপর হয়েছেন তাঁরই দুই ছেলে-মেয়ে। নির্বাচন সামনে রেখে প্রচারে মোসলেমকে খুব একটা দেখা না গেলেও মনোনয়ন চেয়ে আলাদাভাবে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁর ছেলে-মেয়ে।
মোসলেমের ছেলে ইমদাদুল হক সেলিম উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। আর মেয়ে সেলিমা বেগম সালমা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শামসুন নাহার হল শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। তিনি অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী। বর্তমানে দেশে অবস্থান করছেন। রাজনীতিতে মোসলেম পরিবারে এমন বিভক্তির মাঝেই মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন আওয়ামী লীগের স্থানীয় কয়েকজন নেতা। দল অংশ নিলে বিএনপির প্রার্থী হতে চান কয়েকজন। জাসদ, জাতীয় পার্টির নেতারাও কেন্দ্রের সিদ্ধান্তের দিকে তাকিয়ে আছেন।
পরিবারের সদস্যদের রাজনীতির মাঠে এসে আলাদা হওয়ার কারণ সম্পর্কে মোসলেম উদ্দিন আহমেদ বলেন, আওয়ামী লীগ বৃহৎ একটি দল, তাই ছেলে-মেয়েরা যোগ্য হিসেবে মনোনয়ন চাইতেই পারে। কিন্তু নতুনেরা জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে তাঁর ধারেকাছেও নেই।
নিজে প্রার্থী হওয়ার আশা প্রকাশ করে মোসলেম উদ্দিন বলেন, ৫০ বছর ধরে তিনি আওয়ামী লীগের উপজেলা সভাপতির পদে ছিলেন। কিন্তু কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে তাঁর কর্মক্ষমতা হারানোর কথা বলে ২০২২ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি সভাপতির পদ কেড়ে নেন ইমদাদুল।
এখন আবার ছেলে-মেয়েরা মনোনয়নপ্রত্যাশী। কিন্তু কেন্দ্রীয় নেতারা এরই মধ্যে জেনে গেছেন, তিনি (মোসলেম) কর্মক্ষমতা হারাননি, সুস্থ আছেন।
এ বিষয়ে ইমদাদুল হক সেলিম বলেন, বাবার পরিচয়ে নয়, তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনের মাধ্যমে সভাপতি হয়েছেন। এবার বাবার পাশাপাশি নিজেও দলের মনোনয়নপ্রত্যাশী। কারণ, তিনিই উপজেলা আওয়ামী লীগকে ঐক্যবদ্ধ করে রেখেছেন।
তবে সেলিমা বেগম বলেন, ১৯৮৮ সাল থেকে তিনি রাজনীতিতে সম্পৃক্ত। কয়েক বছর ধরে সরকারের উন্নয়নচিত্র এলাকার নারীদের সামনে তুলে ধরেছেন। অধিকার আছে বলেই এখন মনোনয়ন চাইছেন।
সম্প্রতি ফুলবাড়িয়া উপজেলা শহর ঘুরে সম্ভাব্য প্রার্থীদের সমর্থন জানিয়ে অনুসারীদের টানানো প্যানা, পোস্টার ও বিলবোর্ড দেখা গেছে। মোসলেম পরিবারের সদস্যরা ছাড়াও আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে প্রচার চালাচ্ছেন জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রাজ্জাক, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশীদ, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মালেক সরকার ও সাবেক ছাত্রনেতা গোলাম মোস্তফা তপন।
হারুন অর রশীদ তৃণমূলের মানুষের কাছে নিজের গ্রহণযোগ্যতাকে কারণ উল্লেখ করে মনোনয়ন চান। আর দীর্ঘদিন ধরে একই পরিবারের মধ্যে ক্ষমতার চর্চা দেখতে চান না আব্দুল মালেক সরকার। তিনি বলেন, রাজনীতির নামে ফুলবাড়িয়ায় বর্তমান এমপি ও তাঁর ছেলে-মেয়েরা ব্যবসা শুরু করেছেন। এক ঘরে অনেক প্রার্থী, এটা হাস্যকর। দলের জন্যও বিব্রতকর। আশা করছেন, ঝামেলাহীন স্বচ্ছ ব্যক্তিকেই দল মনোনয়নের জন্য বেছে নেবে।
আওয়ামী লীগের মতো একাধিক মনোনয়নপ্রত্যাশী আছেন বিএনপিতেও। দলীয় সূত্রগুলো জানিয়েছে, এক দফা দাবি আদায়ে আন্দোলনরত দলটি নির্বাচনে অংশ নিলে প্রার্থিতা চাইবেন ফুলবাড়িয়া উপজেলার আহ্বায়ক আক্তারুল আলম ফারুক, যুগ্ম আহ্বায়ক আজিজুর রহমান ও যুবদলের কেন্দ্রীয় নেতা আব্দুল করিম সরকার।
আক্তারুল আলম ফারুক বলেন, নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া বিএনপি নির্বাচনে আসবে না। তাঁর দল নির্বাচনে এলে এবং তিনি মনোনয়ন পেলে ৭০ শতাংশ মানুষ ধানের শীষে ভোট দেবেন।
এদিকে নির্বাচনের সময় আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট থাকলে এই আসনের প্রার্থী হতে চান জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) ও জাতীয় পার্টির (জাপা) তিন নেতা। জাসদের (ইনু) হয়ে নির্বাচন করতে প্রচার চালাচ্ছেন ময়মনসিংহ মহানগর শাখার সভাপতি সৈয়দ শফিকুল ইসলাম মিন্টু। আর জাপার মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মধ্যে আছেন ময়মনসিংহ মহানগর শাখার আহ্বায়ক কে আর ইসলাম, জি এম কাদেরের ঘনিষ্ঠ নেতা মাহফুজুর রহমান বাবুল।
জাসদের শফিকুল ইসলাম বলেছেন, এলাকায় আওয়ামী লীগের ইমেজ সংকটকে তিনি কাজে লাগাতে চান। নৌকাকে জয় পেতে হলে জোটের মাধ্যমে জাসদ অর্থাৎ তাঁর ওপর নির্ভর করতে হবে। উপজেলার ১২৬টি ওয়ার্ডের সাধারণ মানুষও তাঁকে এমপি হিসেবে দেখতে চান।
জাপার কে আর ইসলাম বলেন, মহাজোট থেকে তাঁকে মনোনয়ন দেওয়া হলে স্বচ্ছ রাজনীতির উদাহরণ হবে ফুলবাড়িয়া। প্রসঙ্গত, ময়মনসিংহ-৬ আসন ১টি পৌরসভা ও ১৩টি ইউনিয়ন পরিষদ নিয়ে গঠিত। মোট ভোটার ৩ লাখ ৮৬ হাজার ১২ জন। ১৯৭০ সাল থেকে আসনটিতে আওয়ামী লীগ ছয়বার এবং দুবার করে জয়ী হয়েছে বিএনপি ও জাতীয় পার্টি।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪