রানা আব্বাস মুম্বাই থেকে
সেমিফাইনালের আগের রাতে আপনার কি ঘুম আসবে? মুম্বাইয়েরই ছেলে রোহিত শর্মা কাল সংবাদ সম্মেলনে এ প্রশ্ন শুনে হাসলেন। ভারতের ১৫০ কোটি মানুষের প্রত্যাশার চাপ তাঁর দলের ওপর, আর সেই দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন যিনি, আসলেই চিন্তায় কি তাঁর ঘুম আসবে?
মোটেও তা নয়। রোহিত বরং কিছুটা সরস উত্তর দিলেন, ‘টিম হোটেলে আমার সঙ্গে পরিবার থাকে। যতক্ষণ মাঠে থাকি, ক্রিকেট নিয়েই তো আছি। মাঠ থেকে হোটেলে ফেরার পর রুমে ঢুকতেই শুধু ক্রিকেট নিয়ে ভাবার আর সুযোগ থাকে না। যদি ক্রিকেটীয় ব্যস্ততার মধ্যে আপনার মাথায় অন্য কিছু ঢোকার সুযোগ থাকে, ঢুকতে দিন।’ রোহিত বোঝাতে চেয়েছেন, রুমে ফিরলে তাঁর ভাবনায় তখন পরিবারের অনেক কিছু ঢুকে যায়। স্ত্রী-কন্যার সঙ্গে যখন থাকেন, তখন তাঁদের আলোচনায় ক্রিকেট খুব কমই থাকে। ক্রিকেটীয় চাপ থেকে কিছু সময় দূরে থাকতে পারলে মানসিকভাবে অনেক সতেজ হয়ে খেলা যায় বলেই বিশ্বাস রোহিতের।
আজ মুম্বাইয়ে রোহিত ও তাঁর দল আরও সতেজ এবং চনমনে হয়ে নিজেদের সর্বোচ্চ শক্তি দিয়ে গুঁড়িয়ে দিতে চাইবেন নিউজিল্যান্ডকে। যেভাবে তাঁরা এই বিশ্বকাপে লিগ পর্বে প্রতিটি দলকে দিয়েছেন। লিগ পর্বে ৯টি ম্যাচের কোনোটিতেই তেমন কোনো চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতিতে পড়তে হয়নি ভারতকে। রোহিত-কোহলিরা মাঠে নেমেছেন আর প্রতিপক্ষকে ‘নীল বুলডোজার’ দিয়ে গুঁড়িয়ে ফিরেছেন, সে তাঁরা আগে ব্যাটিং করুন কিংবা বোলিং। দলের প্রায় প্রতিটি ব্যাটার আছেন আগুনে ফর্মে। আর সেই ব্যাটিং বিভাগকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিরাট কোহলি। ৯ ম্যাচে ৯৯ গড়ে ৫৯৪ রান করে তিনি এখন ব্যাটারদের মধ্যে সবার ওপরে।
ব্যাটিংয়ের সঙ্গে ভারতের রয়েছে দুর্দান্ত এক বোলিং আক্রমণ। বিশেষ করে ফাস্ট বোলিং বিভাগ। বিশ্বকাপের মাঝপথে একাদশে সুযোগ পেয়ে মোহাম্মদ শামী দ্যুতি ছড়াচ্ছেন ধারাবাহিকভাবে। এই বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি উইকেট শিকার করেছেন ভারতীয় বোলাররাই (৮৫)। সবচেয়ে বেশি ইকোনমি তাঁদের–৪.৫।
সবচেয়ে ভালো গড় (১৯.৬) আর স্ট্রাইকরেটও (২৬.২) ভারতীয় বোলারদের। ভারতীয় দলের ফিল্ডিং নিয়েও নতুন করে বলার নেই। আর ঘরের মাঠে প্রতিটি ম্যাচ খেলছে গ্যালারির শতভাগ সমর্থন নিয়ে। ডিস্ক জকির (ডিজে) সংগীতের সঙ্গে তাঁরা কাঁপিয়ে তোলেন চারদিক। নীল জার্সির সমর্থনে সমস্বরে স্লোগান তোলেন—‘জিতেগা ভাই জিতেগা, ইন্ডিয়া জিতেগা।’
ভারতীয় দলের এই প্রেক্ষাপট দেখে নিশ্চয়ই মনে হচ্ছে, যে দলকে কিছুতেই আটকানো যাচ্ছে না, তাঁদের হাতেই তা হলে ২০১১ বিশ্বকাপের পর আরেকটি বিশ্বকাপ শিরোপা উঠতে যাচ্ছে। না, এত সহজ নয়। আজ মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে তাঁদের যে প্রতিপক্ষ, সেই নিউজিল্যান্ডের খুব ভালো অভিজ্ঞতা আছে বড় মঞ্চে ভারতকে হারানোর। ম্যানচেস্টারে ২০১৯ বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল নিশ্চয়ই মনে আছে, এই ভারতকে কীভাবে কাঁদিয়েছিল কিউইরা। এমনকি ২০২১ আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালেও নিউজিল্যান্ডের কাছে হারতে হয়েছে ভারতকে।
গত ১০ বছরে প্রায় প্রতিটি আইসিসির ইভেন্টের নকআউট পর্বে উঠেও হতাশ মুখে ফিরতে হচ্ছে কোহলি-রোহিতদের। তাতেই প্রমাণ হয়, যতই তারকার ছড়াছড়ি থাকুক, বড় মঞ্চের হিসাবই আলাদা। কাল যখন এক ভারতীয় সাংবাদিক কেন উইলিয়ামসনকে জিজ্ঞেস করলেন, গ্যালারি পরিণত হবে নীল সমুদ্রে। তীব্র স্নায়ুচাপ তৈরি হবে। আপনার দল কীভাবে উতরে যাবে এই চ্যালেঞ্জ? কিউই অধিনায়কের উত্তর, ‘এ ধরনের সমর্থকের সামনে খেলাটা বিশেষ কিছু। বছরের পর বছর আমরা গ্যালারিতে নিজেদের সমর্থন ছাড়াই খেলছি। গ্যালারিতে সব সময় আপনার সমর্থন থাকবে না। আর আমাদের দেশটা অনেক ছোট।
আমাদের খেলোয়াড়দের এসবে অভিজ্ঞতা আছে। খুব বেশি মানুষ ভারতের বিপক্ষে ভারতেই বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল খেলার সুযোগ পায় না। আমি উন্মুখ হয়ে আছি এই পরিবেশে খেলতে।’
প্রতিপক্ষের দর্শকের চাপকে কীভাবে উপভোগের বিষয়ে পরিণত করতে হয়, উইলিয়ামসনের কথায় তা পরিষ্কার। তবে নিউজিল্যান্ড দলেও কিন্তু একজন আছেন, যাঁর সঙ্গে ভারতের খুব ভালো সংযোগ রয়েছে। রাচিন রবীন্দ্র। বাপ-দাদার দেশে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ দুই হাতে লুফে নিয়েছেন নিউজিল্যান্ডের তরুণ অলরাউন্ডার। ৯ ম্যাচে ৩ সেঞ্চুরি আর ২ ফিফটিতে ৫৬৫ রান করে আছেন সেরা তিনে। আজ এই ভারতীয় বংশোদ্ভূত তরুণ ব্যাটারই কি না ভারতের বড় হুমকি!
লিগ পর্বে প্রথম চার ম্যাচে টানা জিতে নিউজিল্যান্ড মাঝে কোথায় যেন হারিয়ে গিয়েছিল। টানা চার হারের পর হঠাৎ তাদের ঘুম ভাঙে। শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শেষ দিকে নিশ্চিত হয় সেমিফাইনাল। তবে লিগ পর্বে অপ্রতিরোধ্য ভারতকে তাঁরাই যা একটু চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিলেন। সে কারণেই ভারতীয় দল ওয়াংখেড়ের রানপ্রসবা উইকেট খেলবে কি না, তা নিয়ে বেশ জল্পনা-কল্পনা।
জল্পনা-কল্পনা যা-ই হোক, ২০১৯ সালের বিশ্বকাপে ম্যানচেস্টারের সেই বদলা রোহিতেরা আজ নিতে চান মুম্বাইয়ে। টানা পাঁচবার সেমিফাইনালে ওঠা নিউজিল্যান্ড ‘নীল বুলডোজার’ কীভাবে আটকায়, সেটিই দেখার।
সেমিফাইনালের আগের রাতে আপনার কি ঘুম আসবে? মুম্বাইয়েরই ছেলে রোহিত শর্মা কাল সংবাদ সম্মেলনে এ প্রশ্ন শুনে হাসলেন। ভারতের ১৫০ কোটি মানুষের প্রত্যাশার চাপ তাঁর দলের ওপর, আর সেই দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন যিনি, আসলেই চিন্তায় কি তাঁর ঘুম আসবে?
মোটেও তা নয়। রোহিত বরং কিছুটা সরস উত্তর দিলেন, ‘টিম হোটেলে আমার সঙ্গে পরিবার থাকে। যতক্ষণ মাঠে থাকি, ক্রিকেট নিয়েই তো আছি। মাঠ থেকে হোটেলে ফেরার পর রুমে ঢুকতেই শুধু ক্রিকেট নিয়ে ভাবার আর সুযোগ থাকে না। যদি ক্রিকেটীয় ব্যস্ততার মধ্যে আপনার মাথায় অন্য কিছু ঢোকার সুযোগ থাকে, ঢুকতে দিন।’ রোহিত বোঝাতে চেয়েছেন, রুমে ফিরলে তাঁর ভাবনায় তখন পরিবারের অনেক কিছু ঢুকে যায়। স্ত্রী-কন্যার সঙ্গে যখন থাকেন, তখন তাঁদের আলোচনায় ক্রিকেট খুব কমই থাকে। ক্রিকেটীয় চাপ থেকে কিছু সময় দূরে থাকতে পারলে মানসিকভাবে অনেক সতেজ হয়ে খেলা যায় বলেই বিশ্বাস রোহিতের।
আজ মুম্বাইয়ে রোহিত ও তাঁর দল আরও সতেজ এবং চনমনে হয়ে নিজেদের সর্বোচ্চ শক্তি দিয়ে গুঁড়িয়ে দিতে চাইবেন নিউজিল্যান্ডকে। যেভাবে তাঁরা এই বিশ্বকাপে লিগ পর্বে প্রতিটি দলকে দিয়েছেন। লিগ পর্বে ৯টি ম্যাচের কোনোটিতেই তেমন কোনো চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতিতে পড়তে হয়নি ভারতকে। রোহিত-কোহলিরা মাঠে নেমেছেন আর প্রতিপক্ষকে ‘নীল বুলডোজার’ দিয়ে গুঁড়িয়ে ফিরেছেন, সে তাঁরা আগে ব্যাটিং করুন কিংবা বোলিং। দলের প্রায় প্রতিটি ব্যাটার আছেন আগুনে ফর্মে। আর সেই ব্যাটিং বিভাগকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিরাট কোহলি। ৯ ম্যাচে ৯৯ গড়ে ৫৯৪ রান করে তিনি এখন ব্যাটারদের মধ্যে সবার ওপরে।
ব্যাটিংয়ের সঙ্গে ভারতের রয়েছে দুর্দান্ত এক বোলিং আক্রমণ। বিশেষ করে ফাস্ট বোলিং বিভাগ। বিশ্বকাপের মাঝপথে একাদশে সুযোগ পেয়ে মোহাম্মদ শামী দ্যুতি ছড়াচ্ছেন ধারাবাহিকভাবে। এই বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি উইকেট শিকার করেছেন ভারতীয় বোলাররাই (৮৫)। সবচেয়ে বেশি ইকোনমি তাঁদের–৪.৫।
সবচেয়ে ভালো গড় (১৯.৬) আর স্ট্রাইকরেটও (২৬.২) ভারতীয় বোলারদের। ভারতীয় দলের ফিল্ডিং নিয়েও নতুন করে বলার নেই। আর ঘরের মাঠে প্রতিটি ম্যাচ খেলছে গ্যালারির শতভাগ সমর্থন নিয়ে। ডিস্ক জকির (ডিজে) সংগীতের সঙ্গে তাঁরা কাঁপিয়ে তোলেন চারদিক। নীল জার্সির সমর্থনে সমস্বরে স্লোগান তোলেন—‘জিতেগা ভাই জিতেগা, ইন্ডিয়া জিতেগা।’
ভারতীয় দলের এই প্রেক্ষাপট দেখে নিশ্চয়ই মনে হচ্ছে, যে দলকে কিছুতেই আটকানো যাচ্ছে না, তাঁদের হাতেই তা হলে ২০১১ বিশ্বকাপের পর আরেকটি বিশ্বকাপ শিরোপা উঠতে যাচ্ছে। না, এত সহজ নয়। আজ মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে তাঁদের যে প্রতিপক্ষ, সেই নিউজিল্যান্ডের খুব ভালো অভিজ্ঞতা আছে বড় মঞ্চে ভারতকে হারানোর। ম্যানচেস্টারে ২০১৯ বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল নিশ্চয়ই মনে আছে, এই ভারতকে কীভাবে কাঁদিয়েছিল কিউইরা। এমনকি ২০২১ আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালেও নিউজিল্যান্ডের কাছে হারতে হয়েছে ভারতকে।
গত ১০ বছরে প্রায় প্রতিটি আইসিসির ইভেন্টের নকআউট পর্বে উঠেও হতাশ মুখে ফিরতে হচ্ছে কোহলি-রোহিতদের। তাতেই প্রমাণ হয়, যতই তারকার ছড়াছড়ি থাকুক, বড় মঞ্চের হিসাবই আলাদা। কাল যখন এক ভারতীয় সাংবাদিক কেন উইলিয়ামসনকে জিজ্ঞেস করলেন, গ্যালারি পরিণত হবে নীল সমুদ্রে। তীব্র স্নায়ুচাপ তৈরি হবে। আপনার দল কীভাবে উতরে যাবে এই চ্যালেঞ্জ? কিউই অধিনায়কের উত্তর, ‘এ ধরনের সমর্থকের সামনে খেলাটা বিশেষ কিছু। বছরের পর বছর আমরা গ্যালারিতে নিজেদের সমর্থন ছাড়াই খেলছি। গ্যালারিতে সব সময় আপনার সমর্থন থাকবে না। আর আমাদের দেশটা অনেক ছোট।
আমাদের খেলোয়াড়দের এসবে অভিজ্ঞতা আছে। খুব বেশি মানুষ ভারতের বিপক্ষে ভারতেই বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল খেলার সুযোগ পায় না। আমি উন্মুখ হয়ে আছি এই পরিবেশে খেলতে।’
প্রতিপক্ষের দর্শকের চাপকে কীভাবে উপভোগের বিষয়ে পরিণত করতে হয়, উইলিয়ামসনের কথায় তা পরিষ্কার। তবে নিউজিল্যান্ড দলেও কিন্তু একজন আছেন, যাঁর সঙ্গে ভারতের খুব ভালো সংযোগ রয়েছে। রাচিন রবীন্দ্র। বাপ-দাদার দেশে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ দুই হাতে লুফে নিয়েছেন নিউজিল্যান্ডের তরুণ অলরাউন্ডার। ৯ ম্যাচে ৩ সেঞ্চুরি আর ২ ফিফটিতে ৫৬৫ রান করে আছেন সেরা তিনে। আজ এই ভারতীয় বংশোদ্ভূত তরুণ ব্যাটারই কি না ভারতের বড় হুমকি!
লিগ পর্বে প্রথম চার ম্যাচে টানা জিতে নিউজিল্যান্ড মাঝে কোথায় যেন হারিয়ে গিয়েছিল। টানা চার হারের পর হঠাৎ তাদের ঘুম ভাঙে। শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শেষ দিকে নিশ্চিত হয় সেমিফাইনাল। তবে লিগ পর্বে অপ্রতিরোধ্য ভারতকে তাঁরাই যা একটু চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিলেন। সে কারণেই ভারতীয় দল ওয়াংখেড়ের রানপ্রসবা উইকেট খেলবে কি না, তা নিয়ে বেশ জল্পনা-কল্পনা।
জল্পনা-কল্পনা যা-ই হোক, ২০১৯ সালের বিশ্বকাপে ম্যানচেস্টারের সেই বদলা রোহিতেরা আজ নিতে চান মুম্বাইয়ে। টানা পাঁচবার সেমিফাইনালে ওঠা নিউজিল্যান্ড ‘নীল বুলডোজার’ কীভাবে আটকায়, সেটিই দেখার।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে