গাজী আব্দুল কুদ্দুস, ডুমুরিয়া
ডুমুরিয়া উপজেলার বরাতিয়া গ্রামের কৃষক নিখিল নন্দী একই জমিতে মাল্টা ও পেঁপে চাষ করে সফল হয়েছেন। তার এ সফলতা দেখে অন্যরাও এ রকম চাষে ঝুঁকে পড়ছেন।
নিখিল নন্দী বলেন, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কাছ থেকে মাল্টা চাষে উদ্বুদ্ধ হই। ২০১৯ সালে প্রথমে ১০টি মাল্টা গাছ লাগিয়ে চাষ শুরু করি। বর্তমানে ১০০ গাছ রয়েছে। এ বছর ফলন ভালো হয়েছে।
তিনি বলেন, গত সপ্তাহে ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছিলাম। এ বছর গড়ে ৫০ টাকা কেজি দরে যদি মাল্টা বিক্রি করতে পারি তাহলে ১০০ গাছে এক থেকে দেড় লাখ টাকা আয় হবে। তবে এ বছর মাল্টা চাষের পাশাপাশি একই জমিতে শতাধিক পেপের চারা রোপন করেছি। ফলনও ভাল হয়েছে। ফলে অন্যান্য বছরের তুলনায় লাভও বেশি হবে।
তিনি আরও বলেন, আগে এ জমিতে ধান লাগানো হতো। এরপর কুল বরই গাছ লাগাই। বরইয়ের পর পেয়ারা। বর্তমানে মাল্টা ও পেপে গাছ রয়েছে। ২০ মণ ধান হলে ২০ হাজার টাকা পেতাম। খরচ যা হতো তার থেকে অর্ধেক আয় হতো। সেখানে মাল্টা চাষে অনেক লাভ। সফলভাবে সুস্বাদু মিষ্টি ও রসালো মাল্টা চাষ করায় রীতিমতো এলাকায় হৈ চৈ পড়ে গেছে। সবার দৃষ্টি এখন মাল্টা বাগানের দিকে। এটি দেখে অনেকেই মাল্টা চাষে ঝুঁকছেন।
আরশনগরের হোসেন সরদার নামের অপর এক মাল্টা চাষি বলেন, তিন বছর আগে আমার এক আত্মীয়ের পরামর্শে মাল্টা চাষ শুরু করেছি। এ বছর ফলন ভালো হয়েছে। ইতোমধ্যে ৫০ হাজার টাকার মাল্টা বিক্রি করেছি। সফল এ মাল্টা চাষি বলেন, আমাকে দেখে গ্রামের অনেকে মাল্টা চাষে আগ্রহ প্রকাশ করছেন।
তাজা, বিষমুক্ত, সুমিষ্ট লেবু জাতীয় সবুজ মাল্টার কদর রয়েছে উপজেলার প্রতিটি বাজারে। বিদেশ থেকে আনা কমলা, মাল্টা, আপেল, নাশপাতি ও ডালিমের সঙ্গে বেশ পাল্লা দিয়েই চাহিদা বাড়ছে। ক্রেতা-দোকানির কাছে আমদানি করা হলুদ রঙের চেয়ে সবুজ মাল্টার কদর বেশি।
ডুমুরিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ মোছাদ্দেক হোসেন বলেন, ডুমুরিয়া উপজেলায় ৩-৪ বছর আগে বাণিজ্যিকভাবে কোনো মাল্টা বাগান ছিল না। কৃষি বিভাগের সহযোগিতায় বর্তমানে ডুমুরিয়াতে ৭ হেক্টর জমিতে বাণিজ্যিকভাবে মাল্টার চাষ হচ্ছে। প্রায় ৫০-৬০ জন কৃষক মাল্টা চাষের সঙ্গে জড়িত। চারা লাগানোর এক বছরের মধ্যে গাছে ফল ধরে। বেশিরভাগই বারি মাল্টা-১ বা পয়সা মাল্টা। এটি অত্যন্ত সুস্বাদু ও সুমিষ্ট।
ডুমুরিয়া উপজেলার বরাতিয়া গ্রামের কৃষক নিখিল নন্দী একই জমিতে মাল্টা ও পেঁপে চাষ করে সফল হয়েছেন। তার এ সফলতা দেখে অন্যরাও এ রকম চাষে ঝুঁকে পড়ছেন।
নিখিল নন্দী বলেন, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কাছ থেকে মাল্টা চাষে উদ্বুদ্ধ হই। ২০১৯ সালে প্রথমে ১০টি মাল্টা গাছ লাগিয়ে চাষ শুরু করি। বর্তমানে ১০০ গাছ রয়েছে। এ বছর ফলন ভালো হয়েছে।
তিনি বলেন, গত সপ্তাহে ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছিলাম। এ বছর গড়ে ৫০ টাকা কেজি দরে যদি মাল্টা বিক্রি করতে পারি তাহলে ১০০ গাছে এক থেকে দেড় লাখ টাকা আয় হবে। তবে এ বছর মাল্টা চাষের পাশাপাশি একই জমিতে শতাধিক পেপের চারা রোপন করেছি। ফলনও ভাল হয়েছে। ফলে অন্যান্য বছরের তুলনায় লাভও বেশি হবে।
তিনি আরও বলেন, আগে এ জমিতে ধান লাগানো হতো। এরপর কুল বরই গাছ লাগাই। বরইয়ের পর পেয়ারা। বর্তমানে মাল্টা ও পেপে গাছ রয়েছে। ২০ মণ ধান হলে ২০ হাজার টাকা পেতাম। খরচ যা হতো তার থেকে অর্ধেক আয় হতো। সেখানে মাল্টা চাষে অনেক লাভ। সফলভাবে সুস্বাদু মিষ্টি ও রসালো মাল্টা চাষ করায় রীতিমতো এলাকায় হৈ চৈ পড়ে গেছে। সবার দৃষ্টি এখন মাল্টা বাগানের দিকে। এটি দেখে অনেকেই মাল্টা চাষে ঝুঁকছেন।
আরশনগরের হোসেন সরদার নামের অপর এক মাল্টা চাষি বলেন, তিন বছর আগে আমার এক আত্মীয়ের পরামর্শে মাল্টা চাষ শুরু করেছি। এ বছর ফলন ভালো হয়েছে। ইতোমধ্যে ৫০ হাজার টাকার মাল্টা বিক্রি করেছি। সফল এ মাল্টা চাষি বলেন, আমাকে দেখে গ্রামের অনেকে মাল্টা চাষে আগ্রহ প্রকাশ করছেন।
তাজা, বিষমুক্ত, সুমিষ্ট লেবু জাতীয় সবুজ মাল্টার কদর রয়েছে উপজেলার প্রতিটি বাজারে। বিদেশ থেকে আনা কমলা, মাল্টা, আপেল, নাশপাতি ও ডালিমের সঙ্গে বেশ পাল্লা দিয়েই চাহিদা বাড়ছে। ক্রেতা-দোকানির কাছে আমদানি করা হলুদ রঙের চেয়ে সবুজ মাল্টার কদর বেশি।
ডুমুরিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ মোছাদ্দেক হোসেন বলেন, ডুমুরিয়া উপজেলায় ৩-৪ বছর আগে বাণিজ্যিকভাবে কোনো মাল্টা বাগান ছিল না। কৃষি বিভাগের সহযোগিতায় বর্তমানে ডুমুরিয়াতে ৭ হেক্টর জমিতে বাণিজ্যিকভাবে মাল্টার চাষ হচ্ছে। প্রায় ৫০-৬০ জন কৃষক মাল্টা চাষের সঙ্গে জড়িত। চারা লাগানোর এক বছরের মধ্যে গাছে ফল ধরে। বেশিরভাগই বারি মাল্টা-১ বা পয়সা মাল্টা। এটি অত্যন্ত সুস্বাদু ও সুমিষ্ট।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৭ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪