সাজিদ মোহন
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এ বছরের জানুয়ারি ও মে মাসে ধানমন্ডির সাতমসজিদ রোডের সড়ক বিভাজকে থাকা শতাধিক গাছ কেটে ফেলেছে।
৯ কোটি টাকার একটি প্রকল্পের স্বার্থে এই বৃক্ষনিধন। ঢাকা শহরে নির্বিবাদে গাছ কাটার ঘটনা নতুন কিছু নয়। করোনাকালে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অন্তত দেড় শ বড় বড় গাছ কাটা হয়েছে। এর আগেও বিমানবন্দর বাসস্ট্যান্ড থেকে জসীমউদ্দীন মোড় পর্যন্ত ফুটপাতসহ বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন সময় কাটা হয়েছে শত শত গাছ। সারা দেশেই প্রতিনিয়ত চলছে এই নিধনযজ্ঞ।
যতবারই এ ধরনের বৃক্ষনিধন হয়েছে, বৃক্ষপ্রেমীরা গাছ কাটা বন্ধের দাবিতে প্রতিবাদ জানিয়েছেন। এতে কোথাও কোথাও সাময়িকভাবে গাছ কাটা বন্ধ রাখা হলেও স্থায়ী সমাধান মেলেনি।
বৃক্ষনিধনের পক্ষে সাফাই গাইতে কর্তৃপক্ষের অজুহাতের শেষ নেই। বৃক্ষনিধন বন্ধে বৃক্ষের প্রতি, প্রাণ-প্রকৃতির প্রতি সংবেদনশীল মন তৈরি করতে হবে। অন্তরে বৃক্ষপ্রেম না জন্মালে বছরের পর বছর নিধনযজ্ঞ চলতেই থাকবে।
উদ্ভিদ পৃথিবীর প্রথম প্রাণ, উদ্ভিদের সালোকসংশ্লেষণের ফলেই বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেন জমে। সব জীবের খাদ্যভান্ডার যে শর্করা, তা-ও উৎপন্ন হয় গাছের সবুজ কণিকার মাধ্যমে। অক্সিজেন ও শর্করা উৎপন্ন হওয়ার পরই প্রাণের অগ্রযাত্রার আরম্ভ, জন্মেছে অজস্র জাতের উদ্ভিদ ও প্রাণী, সবশেষে মানুষ, জীবজন্তুতে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে আমাদের এই গ্রহ। এ ছাড়া বৃক্ষের নানাবিধ উপকারের ঋণ স্বীকারের ঊর্ধ্বে উঠে বৃক্ষকে প্রাণের দোসর করে তোলার প্রক্রিয়ার কথা রবীন্দ্রনাথ বলেছেন ‘বলাই’ গল্পে।
একটি শিমুলগাছের চারা বাগানের খোয়া দেওয়া রাস্তার একেবারে মাঝখানেই উঠেছিল। বড় হলে চারদিকে তুলো ছড়িয়ে অস্থির করে দেবে। গল্পকথক কাকা গাছটি উপড়ে ফেলার সিদ্ধান্ত নিতেই কাকুতি-মিনতি করে আটকিয়েছিল বলাই। গাছপালার প্রতি বলাইয়ের ছিল অকৃত্রিম ভালোবাসা। এ জন্যই সঙ্গীরা বাগানের ভেতর দিয়ে চলতে চলতে ছড়ি দিয়ে দুই পাশের গাছগুলোকে মারলে, ফস করে বকুলগাছের একটা ডাল ভেঙে নিলে, ঘাসিয়ারা ঘাস কাটতে এসে নামহারা ফুল, লতা নিড়িয়ে ফেললে তার বুক ভেঙে যায়। কারণ, কতগুলো ব্যথা আছে যা সম্পূর্ণ ওর একলারই—ওর চারদিকের লোকের মধ্যে তার কোনো সাড়া নেই। বৃক্ষ তারই প্রাণের দোসর, তার প্রকৃতিতে গাছপালার মূল সুরগুলোই হয়েছিল প্রবল।
বলাইয়ের ‘কতগুলো একান্ত ব্যথা’র মতো ব্যথা শুধু গুটিকয়েক প্রকৃতিপ্রেমী অনুভব করলেই চলবে না। এই একান্ত ব্যথা অনুভব করতে হবে জনপ্রতিনিধি, প্রশাসন, জনগণ তথা পুরো রাষ্ট্রকে। গাছপালা দেখে আমরা এতই অভ্যস্ত যে এ নিয়ে প্রয়োজনের অধিক কিছু ভাবার কথা মনে আসে না। বিজ্ঞানীরা তাদের নিয়ে মাথা ঘামান, যাতে ওগুলোকে আরও বেশি বেশি আমাদের কাজে লাগানো যায়, যাতে ওরা আরও ভালো ভালো ফল-ফুলের জোগান দেয়। এসব দেখে দেখে, পড়ে পড়ে আমরা গাছ-গাছালিকে আর অধিক কিছু ভাবতে শিখি না।
অধিক ভেবেছেন রবীন্দ্রনাথ, এভাবে—‘আমার ঘরের আশেপাশে যেসব বোবা-বন্ধু আলোর প্রেমে মত্ত হয়ে আকাশের দিকে হাত বাড়িয়ে আছে, তাদের ডাক আমার মনের মধ্যে পৌঁছল। তাদের ভাষা হচ্ছে জীবজগতের আদিভাষা। তার ইশারা গিয়ে পৌঁছায় প্রাণের প্রথমতম স্তরে; হাজার হাজার বছরের ভুলে যাওয়া ইতিহাসকে নাড়া দেয়; মনের মধ্যে যে সাড়া ওঠে সেও ঐ গাছের ভাষায়—তবে কোনো স্পষ্ট মানে নেই; অথচ তার মধ্যে বহু যুগযুগান্তরও গুনগুনিয়ে ওঠে। ঐ গাছগুলো বিশ্ববাউলের একতারা, ওদের মজ্জায় মজ্জায় সরল সুরের কাঁপন, ওদের ডালে ডালে, পাতায় পাতায় একতারা ছন্দের নাচন। যদি নিস্তব্ধ হয়ে প্রাণ দিয়ে শুনি তাহলে অন্তরের মধ্যে মুক্তির বাণী এসে লাগে।’
অন্তর দিয়ে অনুভব না করলে অমূল্য ধনও থেকে যায় সাধারণ। আর ভালোবাসলে সাধারণ বস্তুটিই হয়ে ওঠে অমূল্য রতন। একজ্যুপেরির বিশ্ববিখ্যাত ‘দ্য লিটল প্রিন্স’ গল্পে ছোট্ট রাজপুত্র একটি গোলাপ ফুলকে ভালোবেসেছিল। যেকোনো সাধারণ পথিক বলবে, ফুলটির সঙ্গে অন্য ফুলের ফারাক নেই। কিন্তু সেই ফুলটি রাজপুত্রের চোখে লাখ লাখ ফুলের চেয়েও অনেকগুণ ভালো। কারণ ফুলটি তাকে পোষ মানিয়েছে, একে অন্যকে ভালোবেসেছে। এই ভালোবাসাই ফুলটিকে অন্য ফুল থেকে আলাদা করে দিয়েছে। একজ্যুপেরি বলছেন, ‘পোষ মানানো হলো গিয়ে সম্পর্ক তৈরি করা, একজনের সঙ্গে আরেকজনের সম্পর্ক গড়ে তোলা। কেউ যদি কাউকে পোষ মানায় তাহলে দুজনের কাছেই দুজনের প্রয়োজনীয়তা বেড়ে যাবে। একজনের কাছে আরেকজন হবে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর।’
বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসু উদ্ভিদের শারীরবৃত্ত সন্ধান করেছেন। বুঝতে ও বোঝাতে চেয়েছেন নির্বাক উদ্ভিদ কীভাবে বাইরের উত্তেজনায় সাড়া দেয়—রোদে, তাপে, আঘাতে। আর এই সাড়া দেওয়াটাই প্রাণের, জীবনের একটা বড় লক্ষণ। আর এই প্রাণের সঙ্গে প্রাণের বাঁধন তৈরি হলেই বৃক্ষ তথা প্রকৃতি আরও ঘনিষ্ঠ আত্মীয় হয়ে উঠবে আমাদের।
লেখক: শিশুসাহিত্যিক
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এ বছরের জানুয়ারি ও মে মাসে ধানমন্ডির সাতমসজিদ রোডের সড়ক বিভাজকে থাকা শতাধিক গাছ কেটে ফেলেছে।
৯ কোটি টাকার একটি প্রকল্পের স্বার্থে এই বৃক্ষনিধন। ঢাকা শহরে নির্বিবাদে গাছ কাটার ঘটনা নতুন কিছু নয়। করোনাকালে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অন্তত দেড় শ বড় বড় গাছ কাটা হয়েছে। এর আগেও বিমানবন্দর বাসস্ট্যান্ড থেকে জসীমউদ্দীন মোড় পর্যন্ত ফুটপাতসহ বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন সময় কাটা হয়েছে শত শত গাছ। সারা দেশেই প্রতিনিয়ত চলছে এই নিধনযজ্ঞ।
যতবারই এ ধরনের বৃক্ষনিধন হয়েছে, বৃক্ষপ্রেমীরা গাছ কাটা বন্ধের দাবিতে প্রতিবাদ জানিয়েছেন। এতে কোথাও কোথাও সাময়িকভাবে গাছ কাটা বন্ধ রাখা হলেও স্থায়ী সমাধান মেলেনি।
বৃক্ষনিধনের পক্ষে সাফাই গাইতে কর্তৃপক্ষের অজুহাতের শেষ নেই। বৃক্ষনিধন বন্ধে বৃক্ষের প্রতি, প্রাণ-প্রকৃতির প্রতি সংবেদনশীল মন তৈরি করতে হবে। অন্তরে বৃক্ষপ্রেম না জন্মালে বছরের পর বছর নিধনযজ্ঞ চলতেই থাকবে।
উদ্ভিদ পৃথিবীর প্রথম প্রাণ, উদ্ভিদের সালোকসংশ্লেষণের ফলেই বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেন জমে। সব জীবের খাদ্যভান্ডার যে শর্করা, তা-ও উৎপন্ন হয় গাছের সবুজ কণিকার মাধ্যমে। অক্সিজেন ও শর্করা উৎপন্ন হওয়ার পরই প্রাণের অগ্রযাত্রার আরম্ভ, জন্মেছে অজস্র জাতের উদ্ভিদ ও প্রাণী, সবশেষে মানুষ, জীবজন্তুতে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে আমাদের এই গ্রহ। এ ছাড়া বৃক্ষের নানাবিধ উপকারের ঋণ স্বীকারের ঊর্ধ্বে উঠে বৃক্ষকে প্রাণের দোসর করে তোলার প্রক্রিয়ার কথা রবীন্দ্রনাথ বলেছেন ‘বলাই’ গল্পে।
একটি শিমুলগাছের চারা বাগানের খোয়া দেওয়া রাস্তার একেবারে মাঝখানেই উঠেছিল। বড় হলে চারদিকে তুলো ছড়িয়ে অস্থির করে দেবে। গল্পকথক কাকা গাছটি উপড়ে ফেলার সিদ্ধান্ত নিতেই কাকুতি-মিনতি করে আটকিয়েছিল বলাই। গাছপালার প্রতি বলাইয়ের ছিল অকৃত্রিম ভালোবাসা। এ জন্যই সঙ্গীরা বাগানের ভেতর দিয়ে চলতে চলতে ছড়ি দিয়ে দুই পাশের গাছগুলোকে মারলে, ফস করে বকুলগাছের একটা ডাল ভেঙে নিলে, ঘাসিয়ারা ঘাস কাটতে এসে নামহারা ফুল, লতা নিড়িয়ে ফেললে তার বুক ভেঙে যায়। কারণ, কতগুলো ব্যথা আছে যা সম্পূর্ণ ওর একলারই—ওর চারদিকের লোকের মধ্যে তার কোনো সাড়া নেই। বৃক্ষ তারই প্রাণের দোসর, তার প্রকৃতিতে গাছপালার মূল সুরগুলোই হয়েছিল প্রবল।
বলাইয়ের ‘কতগুলো একান্ত ব্যথা’র মতো ব্যথা শুধু গুটিকয়েক প্রকৃতিপ্রেমী অনুভব করলেই চলবে না। এই একান্ত ব্যথা অনুভব করতে হবে জনপ্রতিনিধি, প্রশাসন, জনগণ তথা পুরো রাষ্ট্রকে। গাছপালা দেখে আমরা এতই অভ্যস্ত যে এ নিয়ে প্রয়োজনের অধিক কিছু ভাবার কথা মনে আসে না। বিজ্ঞানীরা তাদের নিয়ে মাথা ঘামান, যাতে ওগুলোকে আরও বেশি বেশি আমাদের কাজে লাগানো যায়, যাতে ওরা আরও ভালো ভালো ফল-ফুলের জোগান দেয়। এসব দেখে দেখে, পড়ে পড়ে আমরা গাছ-গাছালিকে আর অধিক কিছু ভাবতে শিখি না।
অধিক ভেবেছেন রবীন্দ্রনাথ, এভাবে—‘আমার ঘরের আশেপাশে যেসব বোবা-বন্ধু আলোর প্রেমে মত্ত হয়ে আকাশের দিকে হাত বাড়িয়ে আছে, তাদের ডাক আমার মনের মধ্যে পৌঁছল। তাদের ভাষা হচ্ছে জীবজগতের আদিভাষা। তার ইশারা গিয়ে পৌঁছায় প্রাণের প্রথমতম স্তরে; হাজার হাজার বছরের ভুলে যাওয়া ইতিহাসকে নাড়া দেয়; মনের মধ্যে যে সাড়া ওঠে সেও ঐ গাছের ভাষায়—তবে কোনো স্পষ্ট মানে নেই; অথচ তার মধ্যে বহু যুগযুগান্তরও গুনগুনিয়ে ওঠে। ঐ গাছগুলো বিশ্ববাউলের একতারা, ওদের মজ্জায় মজ্জায় সরল সুরের কাঁপন, ওদের ডালে ডালে, পাতায় পাতায় একতারা ছন্দের নাচন। যদি নিস্তব্ধ হয়ে প্রাণ দিয়ে শুনি তাহলে অন্তরের মধ্যে মুক্তির বাণী এসে লাগে।’
অন্তর দিয়ে অনুভব না করলে অমূল্য ধনও থেকে যায় সাধারণ। আর ভালোবাসলে সাধারণ বস্তুটিই হয়ে ওঠে অমূল্য রতন। একজ্যুপেরির বিশ্ববিখ্যাত ‘দ্য লিটল প্রিন্স’ গল্পে ছোট্ট রাজপুত্র একটি গোলাপ ফুলকে ভালোবেসেছিল। যেকোনো সাধারণ পথিক বলবে, ফুলটির সঙ্গে অন্য ফুলের ফারাক নেই। কিন্তু সেই ফুলটি রাজপুত্রের চোখে লাখ লাখ ফুলের চেয়েও অনেকগুণ ভালো। কারণ ফুলটি তাকে পোষ মানিয়েছে, একে অন্যকে ভালোবেসেছে। এই ভালোবাসাই ফুলটিকে অন্য ফুল থেকে আলাদা করে দিয়েছে। একজ্যুপেরি বলছেন, ‘পোষ মানানো হলো গিয়ে সম্পর্ক তৈরি করা, একজনের সঙ্গে আরেকজনের সম্পর্ক গড়ে তোলা। কেউ যদি কাউকে পোষ মানায় তাহলে দুজনের কাছেই দুজনের প্রয়োজনীয়তা বেড়ে যাবে। একজনের কাছে আরেকজন হবে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর।’
বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসু উদ্ভিদের শারীরবৃত্ত সন্ধান করেছেন। বুঝতে ও বোঝাতে চেয়েছেন নির্বাক উদ্ভিদ কীভাবে বাইরের উত্তেজনায় সাড়া দেয়—রোদে, তাপে, আঘাতে। আর এই সাড়া দেওয়াটাই প্রাণের, জীবনের একটা বড় লক্ষণ। আর এই প্রাণের সঙ্গে প্রাণের বাঁধন তৈরি হলেই বৃক্ষ তথা প্রকৃতি আরও ঘনিষ্ঠ আত্মীয় হয়ে উঠবে আমাদের।
লেখক: শিশুসাহিত্যিক
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে