বদরুল ইসলাম মাসুদ, বান্দরবান
পার্বত্য তিন জেলার মধ্যে ‘শান্ত’ ও ‘সম্প্রীতির জেলা’খ্যাত বান্দরবান। কিন্তু সম্প্রতি পাহাড়ে সংগঠনগুলোর মধ্যে দ্বন্দ্ব বেড়েছে। গত দুই বছরে পাহাড়ি সংগঠনগুলোর মধ্যে সংঘাত ও পারিবারিক কলহে অন্তত ২২ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে চলতি বছরে।
এদিকে ফেব্রুয়ারিতে রুমায় অস্ত্রধারীদের গুলিতে সেনা কর্মকর্তা নিহত ও সৈনিক আহত হয়েছেন। পার্বত্য চুক্তির পর প্রায় ২৫ বছরে এ ধরনের হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। আইনশৃঙ্খলার এই অবনতিতে উদ্বিগ্ন বাহিনী ও প্রশাসন। সাধারণ মানুষের মধ্যে বাড়ছে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা।
গত দুই বছরে বান্দরবানে সশস্ত্র সংঘাত ও পারিবারিক কলহে নিহত ২২ জনের মধ্যে ২০২১ সালে ৪ জন মারা যান। তবে চলতি বছরের ৬ মার্চ পর্যন্ত এই সংখ্যা বেড়ে ১৮ জনে উঠেছে।
পার্বত্য চুক্তির পর সেনাবাহিনীর কোনো সদস্য অস্ত্রধারীদের হামলায় মারা যাওয়ার ঘটনা ছিল না বলে নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সূত্রে জানা গেছে। কিন্তু গত ২ ফেব্রুয়ারি রুমায় সেনাবাহিনীর সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার মো. হাবিবুর রহমান নিহত হন, আহত হন আরেক সৈনিক। এ ঘটনায় সন্তু লারমা নেতৃত্বাধীন জেএসএসকে (মূল) দায়ী করা হয়েছে। ঘটনার পর দিন ওই এলাকা থেকে তিনটি লাশ উদ্ধার হয়। তাঁরা জেএসএস (মূল) দলের সদস্য বলে দাবি করা হয়েছে। ঘটনার পর সেনাপ্রধান ও চট্টগ্রাম পদাতিক ডিভিশনের জিওসি বান্দরবান পরিদর্শনে এসে ‘সন্ত্রাস নির্মূলে’ কঠোর অবস্থানের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন।
গত ২৪ ফেব্রুয়ারিতে রুমার গালেঙ্গ্যা ইউনিয়নের দুর্গম আবুপাড়ায় জুমের জমি বণ্টন নিয়ে পাড়ার লোকজনের হাতে কার্বারিসহ পরিবারের পাঁচজন নিহত হয়েছেন। সাম্প্রতিক সময়ে জেলার সবচেয়ে আলোচিত ঘটনা এটি। এর ১০ দিন পর ৬ মার্চ আলোচিত ‘মগ পার্টি’র চার সদস্যের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এতে জেলার আইনশৃঙ্খলার অবনতির বিষয়টি আবারও সামনে আসে।
চলতি বছরের শুরুতে ৩ জানুয়ারি রাঙামাটির রাজস্থলী থেকে বান্দরবানের লামায় শ্বশুরবাড়িতে এসে অস্ত্রধারীদের গুলিতে নিহত হন মংক্যচিং মারমা (৩৫)। এর তিন দিন পর সদর উপজেলায় রেথোয়াই মারমার স্ত্রী সিংয়ানু মারমাকে (৩০) কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।
গত ২৬ ফেব্রুয়ারি রোয়াংছড়িতে বাড়ির পাশে গুলিতে নিহত হন জেএসএসের সাবেক সদস্য মংচিং শৈ মারমা (৪০)। একইভাবে ৫ মার্চ রোয়াংছড়ির তারাছা ইউনিয়নে জেএসএসের (মূল) সাবেক সদস্য উনুমং মারমাকে (৫০) গুলি করা হয়। তবে হত্যা না আহত অবস্থায় অপহরণ করা হয়েছে, তা নিয়ে ধোঁয়াশা এখনো কাটেনি। এ ঘটনার জন্য মগ পার্টিকে দায়ী করা হয়েছে।
ওই ঘটনার পর রুমার পাইন্দু ইউনিয়নে মগ পার্টির সঙ্গে জেএসএসের (মূল) গুলি বিনিময় হয়। পরে জেলার রোয়াংছড়ির ফালংক্ষ্যং এলাকায় বাদামখেতে থেকে ৬ মার্চ মগ পার্টির চার সদস্যের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার করে সেনাবাহিনী ও পুলিশ। এর আগে ৪ মার্চ রোয়াংছড়ির ঝিরি থেকে এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ জানায়, জুমে একা পেয়ে ধর্ষণের পর তাঁকে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা।
এদিকে গত বছর জেলায় চারজন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে ১৯ জুন রাতে রোয়াংছড়িতে মসজিদের ইমাম নওমুসলিম মো. ওমর ফারুক, এর এক মাস পর বান্দরবান সদরের কুহালং ইউনিয়নে গ্রাম্য চিকিৎসক অংক্যথোয়াই মারমা (৪০) নিহত হন। এ ছাড়া ২৩ নভেম্বর রোয়াংছড়ির তারাছা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা উথোইয়ানু মারমা (৪২) এবং ১৪ ডিসেম্বর সদর উপজেলার কুহালং ইউনিয়নে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক পুশৈথোয়াইকে (৪২) হত্যা করা হয়।
বান্দরবানের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে ৬ মার্চ সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন পুলিশ সুপার জেরিন আখতার। ওই সভায় পুলিশ সুপার বলেন, ‘বান্দরবানের বর্তমান পরিস্থিতি তেমন ভালো না। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সর্বোচ্চ চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। যেকোনো সন্ত্রাসী ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে প্রস্তুত বাহিনীর সদস্যরা।’
গত দুই বছরে ঘটা হত্যাকাণ্ডের মধ্যে রুমার পরই আছে রোয়াংছড়ি উপজেলা। রোয়াংছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘পুলিশ সুপারের নির্দেশনা মোতাবেক যেকোনো সন্ত্রাসী, খুন, অপহরণ, গুমের ঘটনা নির্মূলে পুলিশের কাজ অব্যাহত আছে।’ তিনি সন্ত্রাস ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণে সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করেছেন।
এদিকে পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রী ও বান্দরবানের সাংসদ বীর বাহাদুর উশৈসিং সফরে এসে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে জেলার পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশনা দেন। যেকোনো সন্ত্রাস ও অপরাধকে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণের আহ্বান জানান।
পার্বত্য তিন জেলার মধ্যে ‘শান্ত’ ও ‘সম্প্রীতির জেলা’খ্যাত বান্দরবান। কিন্তু সম্প্রতি পাহাড়ে সংগঠনগুলোর মধ্যে দ্বন্দ্ব বেড়েছে। গত দুই বছরে পাহাড়ি সংগঠনগুলোর মধ্যে সংঘাত ও পারিবারিক কলহে অন্তত ২২ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে চলতি বছরে।
এদিকে ফেব্রুয়ারিতে রুমায় অস্ত্রধারীদের গুলিতে সেনা কর্মকর্তা নিহত ও সৈনিক আহত হয়েছেন। পার্বত্য চুক্তির পর প্রায় ২৫ বছরে এ ধরনের হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। আইনশৃঙ্খলার এই অবনতিতে উদ্বিগ্ন বাহিনী ও প্রশাসন। সাধারণ মানুষের মধ্যে বাড়ছে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা।
গত দুই বছরে বান্দরবানে সশস্ত্র সংঘাত ও পারিবারিক কলহে নিহত ২২ জনের মধ্যে ২০২১ সালে ৪ জন মারা যান। তবে চলতি বছরের ৬ মার্চ পর্যন্ত এই সংখ্যা বেড়ে ১৮ জনে উঠেছে।
পার্বত্য চুক্তির পর সেনাবাহিনীর কোনো সদস্য অস্ত্রধারীদের হামলায় মারা যাওয়ার ঘটনা ছিল না বলে নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সূত্রে জানা গেছে। কিন্তু গত ২ ফেব্রুয়ারি রুমায় সেনাবাহিনীর সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার মো. হাবিবুর রহমান নিহত হন, আহত হন আরেক সৈনিক। এ ঘটনায় সন্তু লারমা নেতৃত্বাধীন জেএসএসকে (মূল) দায়ী করা হয়েছে। ঘটনার পর দিন ওই এলাকা থেকে তিনটি লাশ উদ্ধার হয়। তাঁরা জেএসএস (মূল) দলের সদস্য বলে দাবি করা হয়েছে। ঘটনার পর সেনাপ্রধান ও চট্টগ্রাম পদাতিক ডিভিশনের জিওসি বান্দরবান পরিদর্শনে এসে ‘সন্ত্রাস নির্মূলে’ কঠোর অবস্থানের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন।
গত ২৪ ফেব্রুয়ারিতে রুমার গালেঙ্গ্যা ইউনিয়নের দুর্গম আবুপাড়ায় জুমের জমি বণ্টন নিয়ে পাড়ার লোকজনের হাতে কার্বারিসহ পরিবারের পাঁচজন নিহত হয়েছেন। সাম্প্রতিক সময়ে জেলার সবচেয়ে আলোচিত ঘটনা এটি। এর ১০ দিন পর ৬ মার্চ আলোচিত ‘মগ পার্টি’র চার সদস্যের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এতে জেলার আইনশৃঙ্খলার অবনতির বিষয়টি আবারও সামনে আসে।
চলতি বছরের শুরুতে ৩ জানুয়ারি রাঙামাটির রাজস্থলী থেকে বান্দরবানের লামায় শ্বশুরবাড়িতে এসে অস্ত্রধারীদের গুলিতে নিহত হন মংক্যচিং মারমা (৩৫)। এর তিন দিন পর সদর উপজেলায় রেথোয়াই মারমার স্ত্রী সিংয়ানু মারমাকে (৩০) কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।
গত ২৬ ফেব্রুয়ারি রোয়াংছড়িতে বাড়ির পাশে গুলিতে নিহত হন জেএসএসের সাবেক সদস্য মংচিং শৈ মারমা (৪০)। একইভাবে ৫ মার্চ রোয়াংছড়ির তারাছা ইউনিয়নে জেএসএসের (মূল) সাবেক সদস্য উনুমং মারমাকে (৫০) গুলি করা হয়। তবে হত্যা না আহত অবস্থায় অপহরণ করা হয়েছে, তা নিয়ে ধোঁয়াশা এখনো কাটেনি। এ ঘটনার জন্য মগ পার্টিকে দায়ী করা হয়েছে।
ওই ঘটনার পর রুমার পাইন্দু ইউনিয়নে মগ পার্টির সঙ্গে জেএসএসের (মূল) গুলি বিনিময় হয়। পরে জেলার রোয়াংছড়ির ফালংক্ষ্যং এলাকায় বাদামখেতে থেকে ৬ মার্চ মগ পার্টির চার সদস্যের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার করে সেনাবাহিনী ও পুলিশ। এর আগে ৪ মার্চ রোয়াংছড়ির ঝিরি থেকে এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ জানায়, জুমে একা পেয়ে ধর্ষণের পর তাঁকে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা।
এদিকে গত বছর জেলায় চারজন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে ১৯ জুন রাতে রোয়াংছড়িতে মসজিদের ইমাম নওমুসলিম মো. ওমর ফারুক, এর এক মাস পর বান্দরবান সদরের কুহালং ইউনিয়নে গ্রাম্য চিকিৎসক অংক্যথোয়াই মারমা (৪০) নিহত হন। এ ছাড়া ২৩ নভেম্বর রোয়াংছড়ির তারাছা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা উথোইয়ানু মারমা (৪২) এবং ১৪ ডিসেম্বর সদর উপজেলার কুহালং ইউনিয়নে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক পুশৈথোয়াইকে (৪২) হত্যা করা হয়।
বান্দরবানের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে ৬ মার্চ সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন পুলিশ সুপার জেরিন আখতার। ওই সভায় পুলিশ সুপার বলেন, ‘বান্দরবানের বর্তমান পরিস্থিতি তেমন ভালো না। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সর্বোচ্চ চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। যেকোনো সন্ত্রাসী ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে প্রস্তুত বাহিনীর সদস্যরা।’
গত দুই বছরে ঘটা হত্যাকাণ্ডের মধ্যে রুমার পরই আছে রোয়াংছড়ি উপজেলা। রোয়াংছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘পুলিশ সুপারের নির্দেশনা মোতাবেক যেকোনো সন্ত্রাসী, খুন, অপহরণ, গুমের ঘটনা নির্মূলে পুলিশের কাজ অব্যাহত আছে।’ তিনি সন্ত্রাস ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণে সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করেছেন।
এদিকে পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রী ও বান্দরবানের সাংসদ বীর বাহাদুর উশৈসিং সফরে এসে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে জেলার পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশনা দেন। যেকোনো সন্ত্রাস ও অপরাধকে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণের আহ্বান জানান।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৬ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে