দাকোপ (খুলনা) প্রতিনিধি
খুলনার দাকোপের বাজুয়া এলাকায় ভয়াবহ নদীভাঙনে ওয়াপদা বেড়িবাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে চুনকুড়ি নদীর পানি স্বাভাবিকের চেয়ে চার-পাঁচ ফুট বেড়ে যায়। প্রবল জোয়ারের তোড়ে গত বুধবার থেকে এই ভাঙন দেখা দেয়। ইতিমধ্যে ভাঙনে নদীতে ওয়াপদা রাস্তার তিন ভাগের দুই ভাগ বিলীন হয়ে গেছে।
দ্রুত ভাঙনকবলিত স্থান মেরামত না করা হলে বাজুয়া ইউনিয়নের বেশির ভাগ এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী। গত শুক্রবার ভাঙনকবলিত স্থানে গিয়ে দেখা যায়, বাজুয়া ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের চুনকুড়ি খেয়াঘাট এলাকার একটা বড় অংশ নদীতে বিলীন হয়ে গেছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৩৩ নম্বর পোল্ডারে এর অবস্থান।
চুনকুড়ি খেয়াঘাটের পাশের ওয়াপদা রাস্তাটি চুনকুড়ি নদীতে বিলীন হতে চলেছে। ওয়াপদা রাস্তার ১০০ ফুট ভাঙনে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গত মঙ্গলবার রাতে ওয়াপদা রাস্তার পাশে থাকা আটটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ও তিনটি বসতঘর নদীতে বিলীন হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা ভয়ে ভয়ে দিন কাটাচ্ছেন। যেকোনো মুহূর্তে ওয়াপদা বাঁধ ভেঙে প্লাবিত হতে পারে এলাকা। তারা দ্রুত ভাঙনকবলিত স্থান মেরামতসহ টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন।
কথা হয় চুনকুড়ি এলাকার জীবন মণ্ডলের সঙ্গে। তিনি বলেন, ওয়াপদা রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ। তিন ভাগের দুই ভাগ ভেঙে গেছে নদীতে। এখন নদীতে পানি বাড়ছে। যদি নদীতে বড় ধরনের জোয়ার হয়, তাহলে যেকোনো সময় ওয়াপদা বাঁধ ভেঙে এলাকা প্লাবিত হবে। সাধারণ মানুষের জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হবে।
বাজুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মানস কুমার রায় বলেন, ‘চুনকুড়ি জি গ্যাস কোম্পানির পাশে পাউবোর বেড়িবাঁধে ভয়াবহ ফাটল দেখা দিলে আমি তাৎক্ষণিকভাবে কর্তৃপক্ষকে অবগত করি। কিন্তু তারা এখানে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় চুনকুড়ি নদীতে আটটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ও তিনটি বসতঘর বিলীন হয়েছে। এই ঝুঁকিপূর্ণ ভাঙনকবলিত এলাকায় দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করা না হলে যেকোনো মুহূর্তে অবশিষ্ট বাঁধ নদীতে বিলীন হয়ে ৩৩ নম্বর পোল্ডারের পাঁচটি ইউনিয়ন প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।’
এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আশরাফুল আলম বলেন, ‘নিম্নচাপসহ নদীর পানি বৃদ্ধি ও প্রবল জোয়ারের তোড়ে ৩৩ নম্বর পোল্ডারের চুনকুড়ি এনার্জিপ্যাক জি গ্যাসের পাশে ভাঙনের খবর পেয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে। অতি দ্রুত ভাঙন রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিন্টু বিশ্বাস বলেন, ‘চুনকুড়ি নদীভাঙন এলাকা পরিদর্শন করেছি। পাউবোসহ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে দ্রুত ভাঙনকবলিত স্থানে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ করেছি।’
খুলনার দাকোপের বাজুয়া এলাকায় ভয়াবহ নদীভাঙনে ওয়াপদা বেড়িবাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে চুনকুড়ি নদীর পানি স্বাভাবিকের চেয়ে চার-পাঁচ ফুট বেড়ে যায়। প্রবল জোয়ারের তোড়ে গত বুধবার থেকে এই ভাঙন দেখা দেয়। ইতিমধ্যে ভাঙনে নদীতে ওয়াপদা রাস্তার তিন ভাগের দুই ভাগ বিলীন হয়ে গেছে।
দ্রুত ভাঙনকবলিত স্থান মেরামত না করা হলে বাজুয়া ইউনিয়নের বেশির ভাগ এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী। গত শুক্রবার ভাঙনকবলিত স্থানে গিয়ে দেখা যায়, বাজুয়া ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের চুনকুড়ি খেয়াঘাট এলাকার একটা বড় অংশ নদীতে বিলীন হয়ে গেছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৩৩ নম্বর পোল্ডারে এর অবস্থান।
চুনকুড়ি খেয়াঘাটের পাশের ওয়াপদা রাস্তাটি চুনকুড়ি নদীতে বিলীন হতে চলেছে। ওয়াপদা রাস্তার ১০০ ফুট ভাঙনে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গত মঙ্গলবার রাতে ওয়াপদা রাস্তার পাশে থাকা আটটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ও তিনটি বসতঘর নদীতে বিলীন হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা ভয়ে ভয়ে দিন কাটাচ্ছেন। যেকোনো মুহূর্তে ওয়াপদা বাঁধ ভেঙে প্লাবিত হতে পারে এলাকা। তারা দ্রুত ভাঙনকবলিত স্থান মেরামতসহ টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন।
কথা হয় চুনকুড়ি এলাকার জীবন মণ্ডলের সঙ্গে। তিনি বলেন, ওয়াপদা রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ। তিন ভাগের দুই ভাগ ভেঙে গেছে নদীতে। এখন নদীতে পানি বাড়ছে। যদি নদীতে বড় ধরনের জোয়ার হয়, তাহলে যেকোনো সময় ওয়াপদা বাঁধ ভেঙে এলাকা প্লাবিত হবে। সাধারণ মানুষের জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হবে।
বাজুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মানস কুমার রায় বলেন, ‘চুনকুড়ি জি গ্যাস কোম্পানির পাশে পাউবোর বেড়িবাঁধে ভয়াবহ ফাটল দেখা দিলে আমি তাৎক্ষণিকভাবে কর্তৃপক্ষকে অবগত করি। কিন্তু তারা এখানে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় চুনকুড়ি নদীতে আটটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ও তিনটি বসতঘর বিলীন হয়েছে। এই ঝুঁকিপূর্ণ ভাঙনকবলিত এলাকায় দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করা না হলে যেকোনো মুহূর্তে অবশিষ্ট বাঁধ নদীতে বিলীন হয়ে ৩৩ নম্বর পোল্ডারের পাঁচটি ইউনিয়ন প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।’
এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আশরাফুল আলম বলেন, ‘নিম্নচাপসহ নদীর পানি বৃদ্ধি ও প্রবল জোয়ারের তোড়ে ৩৩ নম্বর পোল্ডারের চুনকুড়ি এনার্জিপ্যাক জি গ্যাসের পাশে ভাঙনের খবর পেয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে। অতি দ্রুত ভাঙন রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিন্টু বিশ্বাস বলেন, ‘চুনকুড়ি নদীভাঙন এলাকা পরিদর্শন করেছি। পাউবোসহ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে দ্রুত ভাঙনকবলিত স্থানে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ করেছি।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে