সিলেট সংবাদদাতা
সিলেটে প্রতিদিনই বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। প্রায় প্রতিদিনই মৃতের সংখ্যাও বাড়ছে। করোনাভাইরাসের তৃতীয় ঢেউ দিন দিন ভয়ংকর রূপ ধারণ করলেও স্বাস্থ্যবিধি মানতে অনীহা নগরবাসীর। করোনা সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বাড়তে থাকায় সরকার গণপরিবহনে যাত্রী পরিবহন নিয়ন্ত্রণ, উন্মুক্ত স্থানে সব ধরনের সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় অনুষ্ঠান ও সমাবেশ বন্ধ রাখাসহ ১১ দফা বিধিনিষেধ আরোপ করলেও বেশির ভাগ মানুষই তা মানছেন না।
সরেজমিনে দেখা যায়, নগরীর বাজার-হাট, শপিংমল, বাসস্ট্যান্ড, অফিস-আদালত কোথাও বিধিনিষেধ মানার বালাই নেই। দু-একজন মাস্ক পড়লেও বেশির ভাগ মানুষ মাস্ক ব্যবহার করেন না। সবাই গাঁ ঘেঁষে চলাফেরা করেন। বিধিনিষেধের পর যেন বিয়ে, জন্মদিনের মতো সামাজিক অনুষ্ঠানের চাপ আরও বেড়ে গেছে।
নগরীর মদিনা মার্কেটে বাজার করতে আসা ফাতেমা সুলতানা বলেন, ‘করোনা নিয়ে আর ভয় নেই। করোনা আমাদের কিছু করতে পারবে না। এখন ঘরে ঘরে মানুষের সর্দি, জ্বর, কাশি।’
এদিকে সিলেটে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন আরও ৬৪২ জন। আক্রান্তদের মধ্যে সিলেট জেলার ৪৩৫, সুনামগঞ্জের ৬৭, হবিগঞ্জের ২৯ ও মৌলভীবাজারের ১১১ জন আছেন। এ নিয়ে বিভাগে এখন করোনা রোগীর সংখ্যা ৬১ হাজার ৩৮৮ জন। এ সময় মারা গেছেন দুজন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সিলেট বিভাগীয় কার্যালয় জানায়, বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত বিভাগে করোনার সংক্রমণে ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে বিভাগে করোনায় এখন পর্যন্ত ১ হাজার ১৯৬ জনের মৃত্যু হলো। একই সময়ে ১ হাজার ৭৩৩ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৬৪২ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। করোনা সংক্রমণের হার ৩৭ দশমিক শূন্য ৫। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৯৭ জন।
সিলেট স্বাস্থ্য বিভাগের পরিচালক ডা. হিমাংশু লাল রায় জানান, গতকাল সকাল ৮টা পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ১৯১ জন। তাঁদের মধ্যে সাতজনকে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রাখা হয়েছে।
সিলেটে প্রতিদিনই বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। প্রায় প্রতিদিনই মৃতের সংখ্যাও বাড়ছে। করোনাভাইরাসের তৃতীয় ঢেউ দিন দিন ভয়ংকর রূপ ধারণ করলেও স্বাস্থ্যবিধি মানতে অনীহা নগরবাসীর। করোনা সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বাড়তে থাকায় সরকার গণপরিবহনে যাত্রী পরিবহন নিয়ন্ত্রণ, উন্মুক্ত স্থানে সব ধরনের সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় অনুষ্ঠান ও সমাবেশ বন্ধ রাখাসহ ১১ দফা বিধিনিষেধ আরোপ করলেও বেশির ভাগ মানুষই তা মানছেন না।
সরেজমিনে দেখা যায়, নগরীর বাজার-হাট, শপিংমল, বাসস্ট্যান্ড, অফিস-আদালত কোথাও বিধিনিষেধ মানার বালাই নেই। দু-একজন মাস্ক পড়লেও বেশির ভাগ মানুষ মাস্ক ব্যবহার করেন না। সবাই গাঁ ঘেঁষে চলাফেরা করেন। বিধিনিষেধের পর যেন বিয়ে, জন্মদিনের মতো সামাজিক অনুষ্ঠানের চাপ আরও বেড়ে গেছে।
নগরীর মদিনা মার্কেটে বাজার করতে আসা ফাতেমা সুলতানা বলেন, ‘করোনা নিয়ে আর ভয় নেই। করোনা আমাদের কিছু করতে পারবে না। এখন ঘরে ঘরে মানুষের সর্দি, জ্বর, কাশি।’
এদিকে সিলেটে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন আরও ৬৪২ জন। আক্রান্তদের মধ্যে সিলেট জেলার ৪৩৫, সুনামগঞ্জের ৬৭, হবিগঞ্জের ২৯ ও মৌলভীবাজারের ১১১ জন আছেন। এ নিয়ে বিভাগে এখন করোনা রোগীর সংখ্যা ৬১ হাজার ৩৮৮ জন। এ সময় মারা গেছেন দুজন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সিলেট বিভাগীয় কার্যালয় জানায়, বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত বিভাগে করোনার সংক্রমণে ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে বিভাগে করোনায় এখন পর্যন্ত ১ হাজার ১৯৬ জনের মৃত্যু হলো। একই সময়ে ১ হাজার ৭৩৩ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৬৪২ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। করোনা সংক্রমণের হার ৩৭ দশমিক শূন্য ৫। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৯৭ জন।
সিলেট স্বাস্থ্য বিভাগের পরিচালক ডা. হিমাংশু লাল রায় জানান, গতকাল সকাল ৮টা পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ১৯১ জন। তাঁদের মধ্যে সাতজনকে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রাখা হয়েছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৫ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪