শফিকুল ইসলাম মানিক
ব্রাজিল তাদের প্রথম দুই ম্যাচ জিতে বিশ্বকাপ শুরু করেছে, তারা চাইবে অজেয় ধারাটা অব্যাহত রাখতে। দুই ম্যাচ জিতলেও তারা এখনো গ্রুপসেরা হয়নি। আজ গ্রুপসেরা হয়ে পরের রাউন্ডে গেলে তুলনামূলক কম শক্তিশালী প্রতিপক্ষকে পাওয়া যায়। ব্রাজিল সেটাই চাইবে। অপরাজিত থাকাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, ওদের জন্য ম্যাচটা শুধু আনুষ্ঠানিকতা নয়, যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। এখানে মর্যাদার বিষয়ও জড়িত।
শিরোপা জিতলে বলা যায় অপরাজিতচ্যাম্পিয়ন। ফ্রান্স এই সুযোগটা হারিয়েছে। ব্রাজিল চাইবে না ফ্রান্সের মতো ভুল করতে। এবং মাঝারি মানের দলের কাছেও তারা হারতে চাইবে না। অবশ্য ব্রাজিলের যে স্কোয়াড, সাইডলাইনে যাঁরা বসে থাকেন তাঁদের নিয়েও নিমেষেই একটা দুর্দান্ত দল করে ফেলা যায়। ইউরোপের চেনাজানা মুখগুলোই এবার তিতের দলে আছে। আর এ কারণেই ব্রাজিল কোচ ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে তাঁর দলকে খেলাতে পারেন।
সুইজারল্যান্ড ম্যাচে নেইমারের জায়গায় ফ্রেদকে খেলিয়েছেন তিতে, ফ্রেদের জায়গায় পরে নামানো হলো আন্তোনিকে। ক্যামেরুনের বিপক্ষে ফ্রান্সের মতো ব্রাজিল হয়তো পুরো স্কোয়াডে পরিবর্তন আনবে না, তবে কিছু পরিবর্তন থাকবেই। হয়তো গ্যাব্রিয়েল জেসুস শুরুর একাদশে থাকতে পারেন। কোচ হয়তো চেষ্টা করবেন সবাইকেই একটা সুযোগ করে দেওয়ার। আর কার্ডের ব্যাপার আছে, ছোটখাটো চোটের বিষয় আছে। সব কোচের মাথাতেই বিষয়টা থাকে। একই সঙ্গে গ্রুপসেরা হওয়ার ব্যাপারটাও মাথায় রাখতে হবে। আমার ভাবনার সঙ্গে ব্রাজিলিয়ান কোচদের ভাবনা পুরোপুরি এক না হলেও তারা কী ভাবে, সেটা আমরাও বুঝতে পারি। কেউ হারতে চায় না। ব্রাজিলও হারতে চাইবে না। তারা ক্যামেরুনের বিপক্ষে জিততেই নামবে।
এবার একটু আর্জেন্টিনার বিষয়েও আসা যাক। পোল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচও ছিল তাদের জন্য বাঁচা-মরার ম্যাচ। এমন ম্যাচে মেসিরা তাদের সর্বস্ব দিয়ে লড়তে চাইবেন, সেটা সবাই জানত এবং হয়েছেও তা-ই। আর্জেন্টিনা তাদের সর্বস্ব দিয়ে খেলেছে, প্রতিপক্ষকে দাঁড়াতেই দেয়নি। হয়তো মেসি পেনাল্টি মিস করেছে, কিন্তু মাঠে তাঁর উপস্থিতি যে কত বড় অনুপ্রেরণার, সেটা মাঠে যাঁরা খেলেন তাঁরাই বলতে পারেন। আর আর্জেন্টিনাও দেখিয়েছে পেনাল্টি মিস করে কী করে ম্যাচে ফিরে আসা যায়।
অনেকে বলছেন, পোল্যান্ড হারার পর কেন খুশি? অনেকে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে পোল্যান্ডকে হালকাভাবে নিয়েছেন। পোল্যান্ড কিন্তু হেরে খুশি হয়নি, হারের পরও দ্বিতীয় রাউন্ডে যাওয়ার উৎসব নিয়ে তারা ম্যাচ শেষে করেছে। পোল্যান্ডের অনেক হিসাব-নিকাশ ছিল। সব মিলিয়ে পোলিশ কোচ রক্ষণাত্মক কৌশলই নিয়েছেন। কী করলে কী হবে, সেটা কোচরা ভালো জানেন, সেভাবেই তাঁদের কৌশল সাজান। এসব বিষয়ে সাধারণ মানুষ কথা বলে বিষয়টাকে হালকা না করাই ভালো।
ব্রাজিল তাদের প্রথম দুই ম্যাচ জিতে বিশ্বকাপ শুরু করেছে, তারা চাইবে অজেয় ধারাটা অব্যাহত রাখতে। দুই ম্যাচ জিতলেও তারা এখনো গ্রুপসেরা হয়নি। আজ গ্রুপসেরা হয়ে পরের রাউন্ডে গেলে তুলনামূলক কম শক্তিশালী প্রতিপক্ষকে পাওয়া যায়। ব্রাজিল সেটাই চাইবে। অপরাজিত থাকাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, ওদের জন্য ম্যাচটা শুধু আনুষ্ঠানিকতা নয়, যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। এখানে মর্যাদার বিষয়ও জড়িত।
শিরোপা জিতলে বলা যায় অপরাজিতচ্যাম্পিয়ন। ফ্রান্স এই সুযোগটা হারিয়েছে। ব্রাজিল চাইবে না ফ্রান্সের মতো ভুল করতে। এবং মাঝারি মানের দলের কাছেও তারা হারতে চাইবে না। অবশ্য ব্রাজিলের যে স্কোয়াড, সাইডলাইনে যাঁরা বসে থাকেন তাঁদের নিয়েও নিমেষেই একটা দুর্দান্ত দল করে ফেলা যায়। ইউরোপের চেনাজানা মুখগুলোই এবার তিতের দলে আছে। আর এ কারণেই ব্রাজিল কোচ ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে তাঁর দলকে খেলাতে পারেন।
সুইজারল্যান্ড ম্যাচে নেইমারের জায়গায় ফ্রেদকে খেলিয়েছেন তিতে, ফ্রেদের জায়গায় পরে নামানো হলো আন্তোনিকে। ক্যামেরুনের বিপক্ষে ফ্রান্সের মতো ব্রাজিল হয়তো পুরো স্কোয়াডে পরিবর্তন আনবে না, তবে কিছু পরিবর্তন থাকবেই। হয়তো গ্যাব্রিয়েল জেসুস শুরুর একাদশে থাকতে পারেন। কোচ হয়তো চেষ্টা করবেন সবাইকেই একটা সুযোগ করে দেওয়ার। আর কার্ডের ব্যাপার আছে, ছোটখাটো চোটের বিষয় আছে। সব কোচের মাথাতেই বিষয়টা থাকে। একই সঙ্গে গ্রুপসেরা হওয়ার ব্যাপারটাও মাথায় রাখতে হবে। আমার ভাবনার সঙ্গে ব্রাজিলিয়ান কোচদের ভাবনা পুরোপুরি এক না হলেও তারা কী ভাবে, সেটা আমরাও বুঝতে পারি। কেউ হারতে চায় না। ব্রাজিলও হারতে চাইবে না। তারা ক্যামেরুনের বিপক্ষে জিততেই নামবে।
এবার একটু আর্জেন্টিনার বিষয়েও আসা যাক। পোল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচও ছিল তাদের জন্য বাঁচা-মরার ম্যাচ। এমন ম্যাচে মেসিরা তাদের সর্বস্ব দিয়ে লড়তে চাইবেন, সেটা সবাই জানত এবং হয়েছেও তা-ই। আর্জেন্টিনা তাদের সর্বস্ব দিয়ে খেলেছে, প্রতিপক্ষকে দাঁড়াতেই দেয়নি। হয়তো মেসি পেনাল্টি মিস করেছে, কিন্তু মাঠে তাঁর উপস্থিতি যে কত বড় অনুপ্রেরণার, সেটা মাঠে যাঁরা খেলেন তাঁরাই বলতে পারেন। আর আর্জেন্টিনাও দেখিয়েছে পেনাল্টি মিস করে কী করে ম্যাচে ফিরে আসা যায়।
অনেকে বলছেন, পোল্যান্ড হারার পর কেন খুশি? অনেকে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে পোল্যান্ডকে হালকাভাবে নিয়েছেন। পোল্যান্ড কিন্তু হেরে খুশি হয়নি, হারের পরও দ্বিতীয় রাউন্ডে যাওয়ার উৎসব নিয়ে তারা ম্যাচ শেষে করেছে। পোল্যান্ডের অনেক হিসাব-নিকাশ ছিল। সব মিলিয়ে পোলিশ কোচ রক্ষণাত্মক কৌশলই নিয়েছেন। কী করলে কী হবে, সেটা কোচরা ভালো জানেন, সেভাবেই তাঁদের কৌশল সাজান। এসব বিষয়ে সাধারণ মানুষ কথা বলে বিষয়টাকে হালকা না করাই ভালো।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৫ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪