আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহার ইউনিয়নের দড়িয়াপুর গ্রামের মেঠোপথ এখন পর্যন্ত আধুনিকতার ছোঁয়া পায়নি। কাঁচা রাস্তার কোথাও ইটের ছোঁয়া নেই। সামান্য বৃষ্টি হলেই হাঁটুকাদার সৃষ্টি হয়। পুরো রাস্তার কোথাও কোনো সোলার বাতি নেই। যার কারণে প্রতিদিনই রাতের আঁধারে গ্রামের বিভিন্ন স্থানে চলে মাদক ও জুয়ার আসর।
জনগুরুত্বপূর্ণ রাস্তা দিয়ে শতাধিক গ্রামের হাজার হাজার মানুষকে সারা বছরই দুর্ভোগের মধ্যে যাতায়াত করতে হয়। এ বিষয়ে এলাকাবাসী একাধিকবার আদমদীঘি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বরাবর লিখিত আবেদন করেও কোনো লাভ হয়নি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দড়িয়াপুর গ্রামের এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন পাশের চকউজির, প্রান্নাথপুর, চন্ডিপুর, চকবুলাকিসহ শতাধিক গ্রামের মানুষ রাণীনগর বাজারে যাতায়াত করেন। এ ছাড়া কৃষকদের উৎপাদিত সবজিসহ অন্যান্য কৃষিপণ্য নিয়ে বাজারে যেতেও দুর্ভোগের শিকার হতে হয়। চকউজির স্কুল থেকে দড়িয়াপুর গ্রামের মধ্য দিয়ে রাণীনগর কালীবাড়ি বাজার পর্যন্ত এই রাস্তাটি চলে গেছে। ২০০৩ সালে নতুন করে এই রাস্তার অর্থাৎ গ্রামের সামনের দিকে প্রায় ১ কিলোমিটার রাস্তা তৈরি করা হয়। এরপর রাস্তায় নতুন করে মাটি দিয়ে উঁচু করা কিংবা ইট বিছানোসহ কোনো কাজই করা হয়নি। ফলে বর্ষা মৌসুমে একটু বৃষ্টি হলেই হাঁটুকাদায় পরিণত হয়। এ ছাড়া মাঝেমধ্যে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হওয়ায় বৃষ্টির পানি জমে জলাশয়ে পরিণত হয়। এমতাবস্থায় হেঁটে চলা অসম্ভব হয়ে পড়ে।
দড়িয়াপুর গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল কুদ্দুস লেবু বলেন, ‘আমাদের চলাচলের একমাত্র মেঠো রাস্তা এখন পর্যন্ত ইটের ছোঁয়া পায়নি। বর্তমান সরকারের কাছে আমাদের আকুল আবেদন যেন সরকারপ্রধান দ্রুত এই গ্রামীণ মেঠোপথকে আধুনিক রাস্তায় পরিণত করতে পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।’
ওই গ্রামের প্রবীণ ব্যক্তি শিক্ষক আমজাদ হোসেন মাস্টার বলেন, ‘গ্রামটি সীমান্তবর্তী হওয়ায় গ্রামের কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তির সহায়তায় নানা অপকর্মের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে রাস্তাটি। আমি বহুবার পুলিশ প্রশাসনসহ সরকারের বিভিন্ন ঊর্ধ্বতন মহলকে গ্রামের এমন পরিস্থিতির বিষয়টি লিখিতভাবে জানিয়েছিলাম। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি।’
সান্তাহার ইউপি চেয়ারম্যান এরশাদুল হক টুলু বলেন, এই রাস্তার সার্বিক তথ্য আমার জানা। কিন্তু রাস্তাটি আধুনিক করতে যে পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন, তার জোগান দেওয়া ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষে সম্ভব নয়। উপজেলা প্রশাসন চাইলে রাস্তাটি প্রকল্প আকারে বরাদ্দ নিয়ে আসতে পারে।
এ বিষয়ে ইউএনও শ্রাবণী রায়ের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহার ইউনিয়নের দড়িয়াপুর গ্রামের মেঠোপথ এখন পর্যন্ত আধুনিকতার ছোঁয়া পায়নি। কাঁচা রাস্তার কোথাও ইটের ছোঁয়া নেই। সামান্য বৃষ্টি হলেই হাঁটুকাদার সৃষ্টি হয়। পুরো রাস্তার কোথাও কোনো সোলার বাতি নেই। যার কারণে প্রতিদিনই রাতের আঁধারে গ্রামের বিভিন্ন স্থানে চলে মাদক ও জুয়ার আসর।
জনগুরুত্বপূর্ণ রাস্তা দিয়ে শতাধিক গ্রামের হাজার হাজার মানুষকে সারা বছরই দুর্ভোগের মধ্যে যাতায়াত করতে হয়। এ বিষয়ে এলাকাবাসী একাধিকবার আদমদীঘি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বরাবর লিখিত আবেদন করেও কোনো লাভ হয়নি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দড়িয়াপুর গ্রামের এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন পাশের চকউজির, প্রান্নাথপুর, চন্ডিপুর, চকবুলাকিসহ শতাধিক গ্রামের মানুষ রাণীনগর বাজারে যাতায়াত করেন। এ ছাড়া কৃষকদের উৎপাদিত সবজিসহ অন্যান্য কৃষিপণ্য নিয়ে বাজারে যেতেও দুর্ভোগের শিকার হতে হয়। চকউজির স্কুল থেকে দড়িয়াপুর গ্রামের মধ্য দিয়ে রাণীনগর কালীবাড়ি বাজার পর্যন্ত এই রাস্তাটি চলে গেছে। ২০০৩ সালে নতুন করে এই রাস্তার অর্থাৎ গ্রামের সামনের দিকে প্রায় ১ কিলোমিটার রাস্তা তৈরি করা হয়। এরপর রাস্তায় নতুন করে মাটি দিয়ে উঁচু করা কিংবা ইট বিছানোসহ কোনো কাজই করা হয়নি। ফলে বর্ষা মৌসুমে একটু বৃষ্টি হলেই হাঁটুকাদায় পরিণত হয়। এ ছাড়া মাঝেমধ্যে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হওয়ায় বৃষ্টির পানি জমে জলাশয়ে পরিণত হয়। এমতাবস্থায় হেঁটে চলা অসম্ভব হয়ে পড়ে।
দড়িয়াপুর গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল কুদ্দুস লেবু বলেন, ‘আমাদের চলাচলের একমাত্র মেঠো রাস্তা এখন পর্যন্ত ইটের ছোঁয়া পায়নি। বর্তমান সরকারের কাছে আমাদের আকুল আবেদন যেন সরকারপ্রধান দ্রুত এই গ্রামীণ মেঠোপথকে আধুনিক রাস্তায় পরিণত করতে পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।’
ওই গ্রামের প্রবীণ ব্যক্তি শিক্ষক আমজাদ হোসেন মাস্টার বলেন, ‘গ্রামটি সীমান্তবর্তী হওয়ায় গ্রামের কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তির সহায়তায় নানা অপকর্মের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে রাস্তাটি। আমি বহুবার পুলিশ প্রশাসনসহ সরকারের বিভিন্ন ঊর্ধ্বতন মহলকে গ্রামের এমন পরিস্থিতির বিষয়টি লিখিতভাবে জানিয়েছিলাম। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি।’
সান্তাহার ইউপি চেয়ারম্যান এরশাদুল হক টুলু বলেন, এই রাস্তার সার্বিক তথ্য আমার জানা। কিন্তু রাস্তাটি আধুনিক করতে যে পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন, তার জোগান দেওয়া ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষে সম্ভব নয়। উপজেলা প্রশাসন চাইলে রাস্তাটি প্রকল্প আকারে বরাদ্দ নিয়ে আসতে পারে।
এ বিষয়ে ইউএনও শ্রাবণী রায়ের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৬ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে