বাগাতিপাড়া (নাটোর) প্রতিনিধি
নাটোর-বাগাতিপাড়া প্রধান সড়কের মধ্যে বৈদ্যুতিক খুঁটি রেখেই চলছে প্রশস্তকরণ ও সংস্কারকাজ। এই কাজের কারণে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কায় করছেন স্থানীয়রা। প্রশাসনের কাছে দ্রুত এর সমাধান চেয়েছেন তাঁরা।
সড়কটি ঘুরে দেখা গেছে, এর প্রশস্তকরণ স্থানের মধ্যে পাঁচটি এবং একেবারে সীমানা ঘেঁষে ১৯টি বৈদ্যুতিক খুঁটি রয়েছে। যার ফলে ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা।
এলজিইডি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রায় তিন বছর আগে জেলার বাগাতিপাড়া ও সিংড়া উপজেলার পাঁচটি সড়ক একটি প্যাকেজের আওতায় প্রায় ৪২ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ ও সংস্কারকাজের টেন্ডার হয়। নাটোরের মীর হাবিবুল আলম কাজটির ঠিকাদারি পান। অন্য সড়কগুলোর কাজ অনেক আগে করা হলেও নাটোর-বাগাতিপাড়া প্রধান সড়কের কসবে মালঞ্চি থেকে তমালতলা বাজার হয়ে কালারা ব্রিজ পর্যন্ত ৫ দশমিক ৬ কিলোমিটার সংস্কারকাজটি সম্প্রতি শুরু হয়েছে।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, আগে থেকেই সড়কটির দুই মাথা মালঞ্চি বাজার থেকে কসবে মালঞ্চি এবং ক্ষিদ্রমালঞ্চি থেকে কালারা ব্রিজ পর্যন্ত সড়কটি প্রশস্ত আছে। দীর্ঘ তিন বছর ধরে শোনা যাচ্ছে মাঝের এই অংশও দুপাশে ৩ ফুট করে ৬ ফুট প্রশস্তকরণ বিল পাস হয়েছে। অথচ মাত্র ৮ থেকে ৯ মাস আগে বিদ্যুৎ বিভাগ সড়কের পাশে এই খুঁটিগুলো পরিবর্তন করে নতুনভাবে বসিয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, এ দুই বিভাগের সমন্বয়ের অভাব রয়েছে। আর এটি জেলার সঙ্গে উপজেলার যোগাযোগের প্রধান সড়ক। এই সড়ক দিয়ে প্রতিনিয়ত ছোট-বড় গাড়ি চলাচল করে। তাই কাজ শেষ হওয়ার আগে খুঁটিগুলো অপসারণ করা না হলে জনগণকে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার শিকার হতে হবে।
কোয়ালিপাড়া গ্রামের মাইক্রোবাসের চালক শাজদার রহমান বলেন, ‘নিয়মিত ওই সড়ক দিয়ে আমার যাতায়াত। সড়কের মাঝে থাকা ওই খুঁটিগুলো দ্রুত অপসারণ করা না হলে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার মুখোমুখি হতে হবে।’
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য ঠিকাদারকে একাধিকবার মোবাইল ফোনে কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
বাগাতিপাড়া বিদ্যুৎ সাব-জোনাল অফিসের এজিএম মঞ্জুর রহমান বলেন, ‘আমি এখানে তিন মাস হলো এসেছি। এর মধ্যে কোনো চিঠি পাইনি। চিঠি পেলে আমাদের অফিস থেকে বাজেট পাঠানো হবে। অর্থ বরাদ্দ পেলে ঠিকাদারকে দিয়ে কাজ করানো হবে।’
উপজেলা প্রকৌশলী আজিজুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, খুঁটিগুলো অপসারণের জন্য মাসখানেক আগে বিদ্যুৎ বিভাগকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এখনো কাজটি না করায় জরুরি ভিত্তিতে আবারও চিঠি দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। তবে খুঁটি অপসারণ না করে পিচের কাজ করা হবে না।
নাটোর-বাগাতিপাড়া প্রধান সড়কের মধ্যে বৈদ্যুতিক খুঁটি রেখেই চলছে প্রশস্তকরণ ও সংস্কারকাজ। এই কাজের কারণে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কায় করছেন স্থানীয়রা। প্রশাসনের কাছে দ্রুত এর সমাধান চেয়েছেন তাঁরা।
সড়কটি ঘুরে দেখা গেছে, এর প্রশস্তকরণ স্থানের মধ্যে পাঁচটি এবং একেবারে সীমানা ঘেঁষে ১৯টি বৈদ্যুতিক খুঁটি রয়েছে। যার ফলে ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা।
এলজিইডি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রায় তিন বছর আগে জেলার বাগাতিপাড়া ও সিংড়া উপজেলার পাঁচটি সড়ক একটি প্যাকেজের আওতায় প্রায় ৪২ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ ও সংস্কারকাজের টেন্ডার হয়। নাটোরের মীর হাবিবুল আলম কাজটির ঠিকাদারি পান। অন্য সড়কগুলোর কাজ অনেক আগে করা হলেও নাটোর-বাগাতিপাড়া প্রধান সড়কের কসবে মালঞ্চি থেকে তমালতলা বাজার হয়ে কালারা ব্রিজ পর্যন্ত ৫ দশমিক ৬ কিলোমিটার সংস্কারকাজটি সম্প্রতি শুরু হয়েছে।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, আগে থেকেই সড়কটির দুই মাথা মালঞ্চি বাজার থেকে কসবে মালঞ্চি এবং ক্ষিদ্রমালঞ্চি থেকে কালারা ব্রিজ পর্যন্ত সড়কটি প্রশস্ত আছে। দীর্ঘ তিন বছর ধরে শোনা যাচ্ছে মাঝের এই অংশও দুপাশে ৩ ফুট করে ৬ ফুট প্রশস্তকরণ বিল পাস হয়েছে। অথচ মাত্র ৮ থেকে ৯ মাস আগে বিদ্যুৎ বিভাগ সড়কের পাশে এই খুঁটিগুলো পরিবর্তন করে নতুনভাবে বসিয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, এ দুই বিভাগের সমন্বয়ের অভাব রয়েছে। আর এটি জেলার সঙ্গে উপজেলার যোগাযোগের প্রধান সড়ক। এই সড়ক দিয়ে প্রতিনিয়ত ছোট-বড় গাড়ি চলাচল করে। তাই কাজ শেষ হওয়ার আগে খুঁটিগুলো অপসারণ করা না হলে জনগণকে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার শিকার হতে হবে।
কোয়ালিপাড়া গ্রামের মাইক্রোবাসের চালক শাজদার রহমান বলেন, ‘নিয়মিত ওই সড়ক দিয়ে আমার যাতায়াত। সড়কের মাঝে থাকা ওই খুঁটিগুলো দ্রুত অপসারণ করা না হলে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার মুখোমুখি হতে হবে।’
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য ঠিকাদারকে একাধিকবার মোবাইল ফোনে কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
বাগাতিপাড়া বিদ্যুৎ সাব-জোনাল অফিসের এজিএম মঞ্জুর রহমান বলেন, ‘আমি এখানে তিন মাস হলো এসেছি। এর মধ্যে কোনো চিঠি পাইনি। চিঠি পেলে আমাদের অফিস থেকে বাজেট পাঠানো হবে। অর্থ বরাদ্দ পেলে ঠিকাদারকে দিয়ে কাজ করানো হবে।’
উপজেলা প্রকৌশলী আজিজুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, খুঁটিগুলো অপসারণের জন্য মাসখানেক আগে বিদ্যুৎ বিভাগকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এখনো কাজটি না করায় জরুরি ভিত্তিতে আবারও চিঠি দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। তবে খুঁটি অপসারণ না করে পিচের কাজ করা হবে না।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৬ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪