সখীপুর প্রতিনিধি
নিষিদ্ধ ঘোষণার পর পরিবর্তন এসেছে শুধু হাতলে। আগে দুই হাতলওয়ালা পলিথিন ব্যবহার হতো। এখন হাতলছাড়া পলিথিনে সয়লাব বাজার। ২০০২ সালে পলিথিন নিষিদ্ধ করার পর শুধু হাতলের পরিবর্তনটুকুই লক্ষ করা গেছে। এ ছাড়া পলিথিনের ব্যবহার ও চাহিদা আগের চেয়ে বেড়েছে বহুগুণ।
অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, পলিথিনের বিকল্প সহজলভ্য কোনো পণ্য বাজারে আনতে ব্যর্থ হওয়ায় এর চাহিদা ও ব্যবহার ঠেকানো যাচ্ছে না। তাই নিষিদ্ধ এই পণ্যটির ব্যবহার ও সরবরাহ দিন দিন বেড়েই চলেছে।
সখীপুর উপজেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, অভিজাত রেস্টুরেন্ট, মুদিদোকান, কসাইখানা, সবজির বাজার থেকে শুরু করে ফুটপাতের প্রায় সব দোকানের পণ্য বহনে ব্যবহার হচ্ছে পলিথিন ব্যাগ। ফ্রিজে মাছ-মাংস ও সবজি রাখতেও পলিথিনের ব্যবহার হচ্ছে। সহজলভ্য ও ব্যবহারে সুবিধা থাকায় ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়েই ক্ষতির দিক বিবেচনা না করে পলিথিন ব্যাগ ব্যবহার করছেন দেদার।
ব্যবসায়ীরা জানান, পলিথিনের কারণে পরিবেশের ক্ষতি হোক, তাঁরা তা চান না। কিন্তু পলিথিনের মতো স্বল্পমূল্যের সহজলভ্য কোনো পণ্য বাজারে নেই। তাই বাধ্য হয়েই পলিথিন ব্যবহার করতে হচ্ছে।
পৌর বাজারে আসা একাধিক ক্রেতা জানান, পলিথিন ব্যবহার নিষিদ্ধ সেটা তাঁরা জানেন। কিন্তু পলিথিন ব্যবহারে ঝক্কিঝামেলা কম। এ কারণে ব্যবহার করেন তাঁরা। এ ছাড়া হাত বাড়ালেই পলিথিন পাওয়া যায়।
হাতিয়া ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ রহিজ উদ্দিন বলেন, পলিথিন ও প্লাস্টিক ব্যবহারে পরিবেশের ক্ষতির কথা চিন্তা করে ২০০২ সালে পলিথিন নিষিদ্ধ করা হয়। তখন বিকল্প হিসেবে কাগজ ও পাটের ব্যাগের প্রচলন শুরু হয়। পরে আইনের প্রয়োগ না থাকায় পলিথিন বিক্রি ও ব্যবহার বেড়েছে জ্যামিতিক হারে।
সখীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) চিত্রা শিকারী বলেন, সখীপুরে স্থানীয়ভাবে পলিথিনের কোনো কারখানা নেই। বাইরে থেকে আমদানি করা হচ্ছে এসব পলিথিন ব্যাগ। তবে পরিবেশরক্ষায় পলিথিন ব্যবহার বন্ধের বিষয়ে প্রশাসনের নজরদারির পাশাপাশি ভোক্তাদেরও সচেতন হতে হবে।
টাঙ্গাইল পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক জমির উদ্দিন বলেন, নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যবহার বন্ধে নিয়মিত অভিযান অব্যাহত রয়েছে। মাঝেমধ্যেই ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান চালানো হয়। কোথাও পলিথিন উৎপাদনের খবর পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নিষিদ্ধ ঘোষণার পর পরিবর্তন এসেছে শুধু হাতলে। আগে দুই হাতলওয়ালা পলিথিন ব্যবহার হতো। এখন হাতলছাড়া পলিথিনে সয়লাব বাজার। ২০০২ সালে পলিথিন নিষিদ্ধ করার পর শুধু হাতলের পরিবর্তনটুকুই লক্ষ করা গেছে। এ ছাড়া পলিথিনের ব্যবহার ও চাহিদা আগের চেয়ে বেড়েছে বহুগুণ।
অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, পলিথিনের বিকল্প সহজলভ্য কোনো পণ্য বাজারে আনতে ব্যর্থ হওয়ায় এর চাহিদা ও ব্যবহার ঠেকানো যাচ্ছে না। তাই নিষিদ্ধ এই পণ্যটির ব্যবহার ও সরবরাহ দিন দিন বেড়েই চলেছে।
সখীপুর উপজেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, অভিজাত রেস্টুরেন্ট, মুদিদোকান, কসাইখানা, সবজির বাজার থেকে শুরু করে ফুটপাতের প্রায় সব দোকানের পণ্য বহনে ব্যবহার হচ্ছে পলিথিন ব্যাগ। ফ্রিজে মাছ-মাংস ও সবজি রাখতেও পলিথিনের ব্যবহার হচ্ছে। সহজলভ্য ও ব্যবহারে সুবিধা থাকায় ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়েই ক্ষতির দিক বিবেচনা না করে পলিথিন ব্যাগ ব্যবহার করছেন দেদার।
ব্যবসায়ীরা জানান, পলিথিনের কারণে পরিবেশের ক্ষতি হোক, তাঁরা তা চান না। কিন্তু পলিথিনের মতো স্বল্পমূল্যের সহজলভ্য কোনো পণ্য বাজারে নেই। তাই বাধ্য হয়েই পলিথিন ব্যবহার করতে হচ্ছে।
পৌর বাজারে আসা একাধিক ক্রেতা জানান, পলিথিন ব্যবহার নিষিদ্ধ সেটা তাঁরা জানেন। কিন্তু পলিথিন ব্যবহারে ঝক্কিঝামেলা কম। এ কারণে ব্যবহার করেন তাঁরা। এ ছাড়া হাত বাড়ালেই পলিথিন পাওয়া যায়।
হাতিয়া ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ রহিজ উদ্দিন বলেন, পলিথিন ও প্লাস্টিক ব্যবহারে পরিবেশের ক্ষতির কথা চিন্তা করে ২০০২ সালে পলিথিন নিষিদ্ধ করা হয়। তখন বিকল্প হিসেবে কাগজ ও পাটের ব্যাগের প্রচলন শুরু হয়। পরে আইনের প্রয়োগ না থাকায় পলিথিন বিক্রি ও ব্যবহার বেড়েছে জ্যামিতিক হারে।
সখীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) চিত্রা শিকারী বলেন, সখীপুরে স্থানীয়ভাবে পলিথিনের কোনো কারখানা নেই। বাইরে থেকে আমদানি করা হচ্ছে এসব পলিথিন ব্যাগ। তবে পরিবেশরক্ষায় পলিথিন ব্যবহার বন্ধের বিষয়ে প্রশাসনের নজরদারির পাশাপাশি ভোক্তাদেরও সচেতন হতে হবে।
টাঙ্গাইল পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক জমির উদ্দিন বলেন, নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যবহার বন্ধে নিয়মিত অভিযান অব্যাহত রয়েছে। মাঝেমধ্যেই ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান চালানো হয়। কোথাও পলিথিন উৎপাদনের খবর পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৭ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে