নাগরপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলায় সরিষা চাষের জন্য বিরাজ করছে অনুকূল আবহাওয়া। এখন পর্যন্ত দেখা যায়নি তেমন কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ। এ অবস্থা বহাল থাকলে এবার সরিষার ভালো ফলন হবে বলে আশা করছেন কৃষকেরা।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, মাঠজুড়ে সরিষা খেতে হলুদের সমারোহ। সরিষা ফুলের অপরূপ দৃশ্য আকৃষ্ট করে যে কাউকে। অনেকেই হলুদ রঙের লোভ সামলাতে না পেরে ফসলি জমিতে নেমে পড়েন সেলফি তুলতে। সেই সঙ্গে ফুল থেকে মৌমাছির ঝাঁকের মধু সংগ্রহ চোখে পড়ে। আর খেতে খেতে উড়ে বেড়াচ্ছিল পাখির দল, খাচ্ছিল বিভিন্ন ক্ষতিকর পোকামাকড়।
উপজেলার মীরনগর গ্রামের সরিষাচাষি আব্দুর ছামাদ বলেন, ‘প্রতিবছরের মতো এ বছরও জমিতে সরিষা বুনেছি। সরিষা অত্যন্ত লাভজনক ফসল। এ বছর প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হওয়ায় ও আবহাওয়া অনুকূল থাকায় সরিষার বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা আছে।’
উপজেলার মামুদনগর ইউনিয়নের পোষ্টকামারী গ্রামের সরিষাচাষি আওয়াল মিয়া বলেন, তিনি এ বছরেও ৭০ শতক জমিতে সরিষা বুনেছেন। এক বিঘা জমিতে সরিষা বুনতে খরচ হয় ১০ হাজার টাকা। ফলন আসে ১০-১২ মণ। বর্তমান বাজারদরে বিক্রি করলে ৪৫-৫০ হাজার টাকা বিক্রি করা যাবে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল মতিন বিশ্বাস বলেন, উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে চলতি রবি মৌসুমে ১১ হাজার ৮২৫ হেক্টর জমিতে সরিষার বীজ রোপণ করা হয়েছে, যা গতবারের চেয়ে বেশি। উপজেলায় অন্যান্য ফসলের তুলনায় সরিষার উৎপাদনে খরচও কম হয়।
অন্যদিকে বাজারে ভালো দাম থাকায় চাষিদের সরিষা চাষে দিন দিন আগ্রহ বাড়ছে। এবার আবহাওয়া অনুকূলে আছে। উপজেলায় সরিষার বাম্পার ফলন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলায় সরিষা চাষের জন্য বিরাজ করছে অনুকূল আবহাওয়া। এখন পর্যন্ত দেখা যায়নি তেমন কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ। এ অবস্থা বহাল থাকলে এবার সরিষার ভালো ফলন হবে বলে আশা করছেন কৃষকেরা।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, মাঠজুড়ে সরিষা খেতে হলুদের সমারোহ। সরিষা ফুলের অপরূপ দৃশ্য আকৃষ্ট করে যে কাউকে। অনেকেই হলুদ রঙের লোভ সামলাতে না পেরে ফসলি জমিতে নেমে পড়েন সেলফি তুলতে। সেই সঙ্গে ফুল থেকে মৌমাছির ঝাঁকের মধু সংগ্রহ চোখে পড়ে। আর খেতে খেতে উড়ে বেড়াচ্ছিল পাখির দল, খাচ্ছিল বিভিন্ন ক্ষতিকর পোকামাকড়।
উপজেলার মীরনগর গ্রামের সরিষাচাষি আব্দুর ছামাদ বলেন, ‘প্রতিবছরের মতো এ বছরও জমিতে সরিষা বুনেছি। সরিষা অত্যন্ত লাভজনক ফসল। এ বছর প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হওয়ায় ও আবহাওয়া অনুকূল থাকায় সরিষার বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা আছে।’
উপজেলার মামুদনগর ইউনিয়নের পোষ্টকামারী গ্রামের সরিষাচাষি আওয়াল মিয়া বলেন, তিনি এ বছরেও ৭০ শতক জমিতে সরিষা বুনেছেন। এক বিঘা জমিতে সরিষা বুনতে খরচ হয় ১০ হাজার টাকা। ফলন আসে ১০-১২ মণ। বর্তমান বাজারদরে বিক্রি করলে ৪৫-৫০ হাজার টাকা বিক্রি করা যাবে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল মতিন বিশ্বাস বলেন, উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে চলতি রবি মৌসুমে ১১ হাজার ৮২৫ হেক্টর জমিতে সরিষার বীজ রোপণ করা হয়েছে, যা গতবারের চেয়ে বেশি। উপজেলায় অন্যান্য ফসলের তুলনায় সরিষার উৎপাদনে খরচও কম হয়।
অন্যদিকে বাজারে ভালো দাম থাকায় চাষিদের সরিষা চাষে দিন দিন আগ্রহ বাড়ছে। এবার আবহাওয়া অনুকূলে আছে। উপজেলায় সরিষার বাম্পার ফলন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪