কাপ্তাই (রাঙামাটি) প্রতিনিধি
সত্তরোর্ধ্ব স্বামী-সন্তানহারা দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী লক্ষ্মী রানী দে। প্রায় ১৫ বছর ধরে রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার চন্দ্রঘোনা খ্রীষ্টিয়ান হাসপাতালের বারান্দা ও আশপাশের এলাকায় থাকতেন। অবশেষে ব্যক্তির দেওয়া জায়গায় একটি ঘর নির্মাণ করে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। বর্ষার আগেই গতকাল বুধবার দুপুরে ‘লক্ষ্মী নিবাসে’ উঠলেন লক্ষ্মী রানী।
কাপ্তাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুনতাসির জাহান উদ্যোগী হয়ে তাঁকে ‘লক্ষ্মী নিবাস’ তৈরি করে দিয়েছেন। এতে দুই শতাংশ জায়গা দিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দা মংচিং মারমা।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার মানিক চন্দ্র দের স্ত্রী লক্ষ্মী রানীর দুটি সন্তান ছিল। প্রথম ছেলে ১৩ বছরে ও ছোট ছেলে ১১ বছর বয়সে মারা যাওয়ার পর স্বামী মানিক চন্দ্র মারা যান। পরে কাপ্তাই উপজেলার চন্দ্রঘোনা হিন্দুপাড়ায় বাবার বাড়িতে থেকে ঝিয়ের কাজ করে তাঁর দিন চলত। ১৯৯২ সালে দুটি চোখ হারানোর পর থেকে অন্যের সহযোগিতায় তাঁর দিন চলছিল।
জানা গেছে, এর আগে লক্ষ্মী রানীকে নিয়ে আজকের পত্রিকাসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। এই খবর কাপ্তাই ইউএনওর নজরে এলে তিনি এগিয়ে আসেন। বেশ কয়েকবার মিশন হাসপাতাল গেট এলাকায় গিয়ে লক্ষ্মী রানীর খোঁজখবর নেন ও আর্থিক সহায়তা করেন ইউএনও। তখনই লক্ষ্মী রানীকে ঘর করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।
এদিকে ইউএনওর উদ্যোগে সহযোগিতায় এগিয়ে আসেন চন্দ্রঘোনা মিশন হাসপাতাল এলাকার বাসিন্দা মংচিং মারমা। তিনি লক্ষ্মী রানীকে ঘর করে দেওয়ার জন্য দুই শতাংশ জমি দেন। সেই জায়গার ওপর ইউএনও মুনতাসির জাহানের উদ্যোগে গত মাসে ঘর নির্মাণের কাজ শুরু হয়। এখন বর্ষার আগেই নিজের ঘরে উঠলেন লক্ষ্মী রানী।
গতকাল বুধবার দুপুর ১২টার দিকে ইউএনও মুনতাসির জাহান নতুন ঘরে লক্ষ্মী রানী দেকে তুলে দেন। এ সময় লক্ষ্মী রানীর জন্য নতুন কাপড়, খাবার, ঘরের সরঞ্জামসহ বিভিন্ন জিনিস নিয়ে আসেন তিনি। উপস্থিত সবাইকে মিষ্টিমুখ করিয়ে লক্ষ্মী নিবাসের যাত্রা শুরু হয়। ফিতা কেটে এর উদ্বোধন করেন ইউএনও।
‘লক্ষ্মী নিবাস’ উদ্বোধনের সময় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রুহুল আমিন, সমাজসেবা কর্মকর্তা নাজমুল হাসান, চিকিৎসক বি কে দেওয়ানজী, চন্দ্রঘোনা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতা সজল বিশ্বাস, কাপ্তাই প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ঝুলন দত্তসহ নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
সত্তরোর্ধ্ব স্বামী-সন্তানহারা দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী লক্ষ্মী রানী দে। প্রায় ১৫ বছর ধরে রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার চন্দ্রঘোনা খ্রীষ্টিয়ান হাসপাতালের বারান্দা ও আশপাশের এলাকায় থাকতেন। অবশেষে ব্যক্তির দেওয়া জায়গায় একটি ঘর নির্মাণ করে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। বর্ষার আগেই গতকাল বুধবার দুপুরে ‘লক্ষ্মী নিবাসে’ উঠলেন লক্ষ্মী রানী।
কাপ্তাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুনতাসির জাহান উদ্যোগী হয়ে তাঁকে ‘লক্ষ্মী নিবাস’ তৈরি করে দিয়েছেন। এতে দুই শতাংশ জায়গা দিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দা মংচিং মারমা।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার মানিক চন্দ্র দের স্ত্রী লক্ষ্মী রানীর দুটি সন্তান ছিল। প্রথম ছেলে ১৩ বছরে ও ছোট ছেলে ১১ বছর বয়সে মারা যাওয়ার পর স্বামী মানিক চন্দ্র মারা যান। পরে কাপ্তাই উপজেলার চন্দ্রঘোনা হিন্দুপাড়ায় বাবার বাড়িতে থেকে ঝিয়ের কাজ করে তাঁর দিন চলত। ১৯৯২ সালে দুটি চোখ হারানোর পর থেকে অন্যের সহযোগিতায় তাঁর দিন চলছিল।
জানা গেছে, এর আগে লক্ষ্মী রানীকে নিয়ে আজকের পত্রিকাসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। এই খবর কাপ্তাই ইউএনওর নজরে এলে তিনি এগিয়ে আসেন। বেশ কয়েকবার মিশন হাসপাতাল গেট এলাকায় গিয়ে লক্ষ্মী রানীর খোঁজখবর নেন ও আর্থিক সহায়তা করেন ইউএনও। তখনই লক্ষ্মী রানীকে ঘর করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।
এদিকে ইউএনওর উদ্যোগে সহযোগিতায় এগিয়ে আসেন চন্দ্রঘোনা মিশন হাসপাতাল এলাকার বাসিন্দা মংচিং মারমা। তিনি লক্ষ্মী রানীকে ঘর করে দেওয়ার জন্য দুই শতাংশ জমি দেন। সেই জায়গার ওপর ইউএনও মুনতাসির জাহানের উদ্যোগে গত মাসে ঘর নির্মাণের কাজ শুরু হয়। এখন বর্ষার আগেই নিজের ঘরে উঠলেন লক্ষ্মী রানী।
গতকাল বুধবার দুপুর ১২টার দিকে ইউএনও মুনতাসির জাহান নতুন ঘরে লক্ষ্মী রানী দেকে তুলে দেন। এ সময় লক্ষ্মী রানীর জন্য নতুন কাপড়, খাবার, ঘরের সরঞ্জামসহ বিভিন্ন জিনিস নিয়ে আসেন তিনি। উপস্থিত সবাইকে মিষ্টিমুখ করিয়ে লক্ষ্মী নিবাসের যাত্রা শুরু হয়। ফিতা কেটে এর উদ্বোধন করেন ইউএনও।
‘লক্ষ্মী নিবাস’ উদ্বোধনের সময় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রুহুল আমিন, সমাজসেবা কর্মকর্তা নাজমুল হাসান, চিকিৎসক বি কে দেওয়ানজী, চন্দ্রঘোনা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতা সজল বিশ্বাস, কাপ্তাই প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ঝুলন দত্তসহ নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৬ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪