গাজী আব্দুল কুদ্দুস, ডুমুরিয়া
ডুমুরিয়া উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে গত বৃহস্পতিবার। ওই নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী ৬৩ জন প্রার্থীর মধ্যে ২৭ জনই জামানত হারিয়েছেন। এদের মধ্যে হাতপাখা প্রতীকে ইসলামি শাসনতন্ত্র আন্দোলন বাংলাদেশ এর ৭ জন এবং নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগ মনোনীত ২ জন প্রার্থী রয়েছেন। অপরদিকে ৩ জন বর্তমান চেয়ারম্যান হ্যাটট্রিক বিজয় অর্জন করেছেন।
তথ্যানুসন্ধানে দেখা গেছে, নৌকা প্রতীকের ভরাডুবি হয়েছে কয়েকটি কারণে। এর মধ্যে নির্বাচিত চেয়ারম্যান সেবক না হয়ে শাসক হয়েছেন। তৃণমূলে আওয়ামী লীগের শৃঙ্খলা ঘাটতি, সালিস বৈঠকের নামে অর্থ বাণিজ্য, জমি দখল, চাকরির নামে টাকা আত্মসাৎ ইত্যাদি। এসব কারণে সাধারণ ভোটারদের সঙ্গে জনপ্রতিনিধিদের দূরত্ব সৃষ্টি হওয়ায় জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে।
নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, দ্বিতীয় ধাপে গত ১১ নভেম্বর বৃহস্পতিবার ডুমুরিয়া উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে দলীয় ভাবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ১৪ জন এবং ইসলামি শাসনতন্ত্র আন্দোলন বাংলাদেশ ৭টি ইউনিয়নে প্রার্থী মনোনয়ন দেয়।
নির্বাচনে ভোটের ফলাফলে প্রদত্ত ভোটের মধ্যে এক-অষ্টমাংশ অর্থাৎ ৮ ভাগের ১ ভাগ ভোট না পাওয়ায় নির্বাচন আইন ও বিধিমালা অনুযায়ী ১ নং ধামালিয়া ইউনিয়নের হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী কামরুজ্জামান ফকির, স্বতন্ত্র রজনীগন্ধা প্রতীকের প্রার্থী এস, এম তোজাম্মেল হক, ঘোড়া প্রতীকের জি, এম সাকি ও অটোরিকশা প্রতীকের মোঃ আনোয়ার হোসেন জামানত হারান।
২ নং রঘুনাথপুর ইউপির নৌকা প্রতীকের খান সাকুর উদ্দিন ৩ নং রুদাঘরা ইউপির হাতপাখা প্রতীকের মাহাবুবুল আলম, ৪ নং খর্ণিয়া ইউপির হাতপাখা প্রতীকের আহম্মদ আলী গাজী, ৫ নং আটলিয়া ইউপির ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী বিএনপি নেতা দৌলত হোসেন সরদার, ৬ নং মাগুরাঘোনা ইউপির হাতপাখা প্রতীকের শফিকুল ইসলাম বিশ্বাস, স্বতন্ত্র অটোরিকশা প্রতীকের আবদুল আজিজ শেখ, মোটরসাইকেল প্রতীকের আব্দুল হালিম, ঘোড়া প্রতীকের আশরাফুল শেখ এবং চশমা প্রতীকের শহিদুল ইসলাম জামানত হারয়েছেন। ৮ নং শরাফপুর ইউপির স্বতন্ত্র আনারস প্রতীকের বি, এম আলমগীর কবির ও ঘোড়া প্রতীকের মোঃ ওয়াহিদুজ্জামানেরও একই অবস্থা।
৯ নং সাহস ইউপির হাতপাখা প্রতীকের সৈয়দ মোস্তাফিজুর রহমান, স্বতন্ত্র মোটরসাইকেল প্রতীকের এফ, এম আমিনুর রহমান ও ঘোড়া প্রতীকের মোঃ শাহাজালাল মোড়ল, ১০ নং ভান্ডারপাড়া ইউপির স্বতন্ত্র ঘোড়া প্রতীকের বিপুল মন্ডল, ১১ নং ডুমুরিয়া সদর ইউপির হাতপাখা প্রতীকের আব্দুস সালাম খান, স্বতন্ত্র ঘোড়া প্রতীকের মাসুদ রানা নান্টু, মোটরসাইকেল প্রতীকের শেখ রবিউল ইসলাম এবং আনারস প্রতীকের এস, এম জাহাঙ্গীর আলম এবং ১২ নং রংপুর ইউপির স্বতন্ত্র আনারস প্রতীকের কাজল বিশ্বাস জামানত হারান।
১৩ নং গুটুদিয়া ইউপির নৌকা প্রতীকের কাজি আলমগীর, হাতপাখা প্রতীকের মোঃ কবির সানা, স্বতন্ত্র ঘোড়া প্রতীকের সুস্মিতা রানি গাইন ও মোটরসাইকেল প্রতীকের কাজী আব্দুল্লাহ জামানত হারিয়েছেন। অপর দিকে পর পর ৩ বার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে হ্যাটট্রিক বিজয় অর্জন করেছেন ৩ জন চেয়ারম্যান। এরা হলেন ৪ নং খর্ণিয়া ইউপি চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতা শেখ দিদারুল হোসেন দিদার, ৮ নং শরাফপুর ইউপি চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা শেখ রবিউল ইসলাম রবি এবং ১৪ নং মাগুরখালী ইউপি চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা বিমল কৃষ্ণ সানা।
ডুমুরিয়া উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে গত বৃহস্পতিবার। ওই নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী ৬৩ জন প্রার্থীর মধ্যে ২৭ জনই জামানত হারিয়েছেন। এদের মধ্যে হাতপাখা প্রতীকে ইসলামি শাসনতন্ত্র আন্দোলন বাংলাদেশ এর ৭ জন এবং নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগ মনোনীত ২ জন প্রার্থী রয়েছেন। অপরদিকে ৩ জন বর্তমান চেয়ারম্যান হ্যাটট্রিক বিজয় অর্জন করেছেন।
তথ্যানুসন্ধানে দেখা গেছে, নৌকা প্রতীকের ভরাডুবি হয়েছে কয়েকটি কারণে। এর মধ্যে নির্বাচিত চেয়ারম্যান সেবক না হয়ে শাসক হয়েছেন। তৃণমূলে আওয়ামী লীগের শৃঙ্খলা ঘাটতি, সালিস বৈঠকের নামে অর্থ বাণিজ্য, জমি দখল, চাকরির নামে টাকা আত্মসাৎ ইত্যাদি। এসব কারণে সাধারণ ভোটারদের সঙ্গে জনপ্রতিনিধিদের দূরত্ব সৃষ্টি হওয়ায় জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে।
নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, দ্বিতীয় ধাপে গত ১১ নভেম্বর বৃহস্পতিবার ডুমুরিয়া উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে দলীয় ভাবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ১৪ জন এবং ইসলামি শাসনতন্ত্র আন্দোলন বাংলাদেশ ৭টি ইউনিয়নে প্রার্থী মনোনয়ন দেয়।
নির্বাচনে ভোটের ফলাফলে প্রদত্ত ভোটের মধ্যে এক-অষ্টমাংশ অর্থাৎ ৮ ভাগের ১ ভাগ ভোট না পাওয়ায় নির্বাচন আইন ও বিধিমালা অনুযায়ী ১ নং ধামালিয়া ইউনিয়নের হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী কামরুজ্জামান ফকির, স্বতন্ত্র রজনীগন্ধা প্রতীকের প্রার্থী এস, এম তোজাম্মেল হক, ঘোড়া প্রতীকের জি, এম সাকি ও অটোরিকশা প্রতীকের মোঃ আনোয়ার হোসেন জামানত হারান।
২ নং রঘুনাথপুর ইউপির নৌকা প্রতীকের খান সাকুর উদ্দিন ৩ নং রুদাঘরা ইউপির হাতপাখা প্রতীকের মাহাবুবুল আলম, ৪ নং খর্ণিয়া ইউপির হাতপাখা প্রতীকের আহম্মদ আলী গাজী, ৫ নং আটলিয়া ইউপির ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী বিএনপি নেতা দৌলত হোসেন সরদার, ৬ নং মাগুরাঘোনা ইউপির হাতপাখা প্রতীকের শফিকুল ইসলাম বিশ্বাস, স্বতন্ত্র অটোরিকশা প্রতীকের আবদুল আজিজ শেখ, মোটরসাইকেল প্রতীকের আব্দুল হালিম, ঘোড়া প্রতীকের আশরাফুল শেখ এবং চশমা প্রতীকের শহিদুল ইসলাম জামানত হারয়েছেন। ৮ নং শরাফপুর ইউপির স্বতন্ত্র আনারস প্রতীকের বি, এম আলমগীর কবির ও ঘোড়া প্রতীকের মোঃ ওয়াহিদুজ্জামানেরও একই অবস্থা।
৯ নং সাহস ইউপির হাতপাখা প্রতীকের সৈয়দ মোস্তাফিজুর রহমান, স্বতন্ত্র মোটরসাইকেল প্রতীকের এফ, এম আমিনুর রহমান ও ঘোড়া প্রতীকের মোঃ শাহাজালাল মোড়ল, ১০ নং ভান্ডারপাড়া ইউপির স্বতন্ত্র ঘোড়া প্রতীকের বিপুল মন্ডল, ১১ নং ডুমুরিয়া সদর ইউপির হাতপাখা প্রতীকের আব্দুস সালাম খান, স্বতন্ত্র ঘোড়া প্রতীকের মাসুদ রানা নান্টু, মোটরসাইকেল প্রতীকের শেখ রবিউল ইসলাম এবং আনারস প্রতীকের এস, এম জাহাঙ্গীর আলম এবং ১২ নং রংপুর ইউপির স্বতন্ত্র আনারস প্রতীকের কাজল বিশ্বাস জামানত হারান।
১৩ নং গুটুদিয়া ইউপির নৌকা প্রতীকের কাজি আলমগীর, হাতপাখা প্রতীকের মোঃ কবির সানা, স্বতন্ত্র ঘোড়া প্রতীকের সুস্মিতা রানি গাইন ও মোটরসাইকেল প্রতীকের কাজী আব্দুল্লাহ জামানত হারিয়েছেন। অপর দিকে পর পর ৩ বার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে হ্যাটট্রিক বিজয় অর্জন করেছেন ৩ জন চেয়ারম্যান। এরা হলেন ৪ নং খর্ণিয়া ইউপি চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতা শেখ দিদারুল হোসেন দিদার, ৮ নং শরাফপুর ইউপি চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা শেখ রবিউল ইসলাম রবি এবং ১৪ নং মাগুরখালী ইউপি চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা বিমল কৃষ্ণ সানা।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে