ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলায় কফিল উদ্দিন ও আজিম মুন্সী হত্যা মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ১০ হাজার টাকা করে জরিমানার আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ওই মামলায় আরও ১১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে ঝিনাইদহের জেলা অতিরিক্ত দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক মো. শওকত হোসাইন এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।
২০০৯ সালের ১৫ এপ্রিল শৈলকুপা উপজেলার বৃত্তিদেবী রাজনগর গ্রামে হালখাতার চিঠি দেওয়াকে কেন্দ্র করে বিরোধের জের ধরে ওই গ্রামের কফিল উদ্দিনকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে প্রতিপক্ষ। তাঁকে বাঁচাতে এগিয়ে এলে একই গ্রামের আজিম মুন্সীকেও কুপিয়ে জখম করা হয়। তাঁদের মধ্যে কপিল উদ্দিন ঘটনাস্থলেই এবং আজিম মুন্সী হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান। এ ঘটনায় ১৭ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করা হয়।
মামলার আসামি কুদ্দুস মিয়া, কোবা মোল্লা, রইচ উদ্দিন ও বাচ্চু মিয়াকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এ ছাড়া দুজনকে তিন বছর এবং নয়জনকে দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত। বিভিন্ন মেয়াদে দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন বৃত্তিদেবী রাজনগর গ্রামের লিক্সন হোসেন, জিকু মিয়া, কলম হোসেন, আবুল বাশাল ওরফে দরপন, রবিউল ইসলাম রবি, আলম মিয়া, হাবিবুল ইসলাম, ইকমাল মিয়া, মতি, তরুন মোল্লা, সাচ্চু হোসেন। মামলার বাকি ৫ আসামিকে খালাস দেওয়া হয়।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, উপজেলার বৃত্তিদেবী রাজনগর গ্রামে হালখাতার চিঠি দেওয়াকে কেন্দ্র করে বিরোধের জের ধরে ওই গ্রামের কফিল উদ্দিনকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে প্রতিপক্ষ। তাঁকে বাঁচাতে এলে একই গ্রামের আজিম মুন্সীকেও কুপিয়ে জখম করা হয়। এতে ঘটনাস্থলেই কপিল উদ্দিন ও হাসপাতালে নেওয়ার পথে আজিম মুন্সী মারা যান। এ ঘটনায় কপিল উদ্দিনের ভাগনে হাবিবুর রহমান ১৭ জনকে আসামি করে শৈলকুপা থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। তদন্ত শেষে ২০১০ সালের ৮ জুলাই পুলিশ ১৭ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে। বাদী নারাজি পিটিশন দিলে জুডিশিয়াল তদন্ত শেষে তিনজনকে আসামি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
মামলায় চারজনের যাবজ্জীবনসহ ১৫ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয় এবং চারজনকে খালাস দেন আদালত। আরেক আসামি মারা যাওয়ায় তাঁকে মামলা থেকে বাদ দেওয়া হয়।
ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলায় কফিল উদ্দিন ও আজিম মুন্সী হত্যা মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ১০ হাজার টাকা করে জরিমানার আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ওই মামলায় আরও ১১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে ঝিনাইদহের জেলা অতিরিক্ত দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক মো. শওকত হোসাইন এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।
২০০৯ সালের ১৫ এপ্রিল শৈলকুপা উপজেলার বৃত্তিদেবী রাজনগর গ্রামে হালখাতার চিঠি দেওয়াকে কেন্দ্র করে বিরোধের জের ধরে ওই গ্রামের কফিল উদ্দিনকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে প্রতিপক্ষ। তাঁকে বাঁচাতে এগিয়ে এলে একই গ্রামের আজিম মুন্সীকেও কুপিয়ে জখম করা হয়। তাঁদের মধ্যে কপিল উদ্দিন ঘটনাস্থলেই এবং আজিম মুন্সী হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান। এ ঘটনায় ১৭ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করা হয়।
মামলার আসামি কুদ্দুস মিয়া, কোবা মোল্লা, রইচ উদ্দিন ও বাচ্চু মিয়াকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এ ছাড়া দুজনকে তিন বছর এবং নয়জনকে দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত। বিভিন্ন মেয়াদে দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন বৃত্তিদেবী রাজনগর গ্রামের লিক্সন হোসেন, জিকু মিয়া, কলম হোসেন, আবুল বাশাল ওরফে দরপন, রবিউল ইসলাম রবি, আলম মিয়া, হাবিবুল ইসলাম, ইকমাল মিয়া, মতি, তরুন মোল্লা, সাচ্চু হোসেন। মামলার বাকি ৫ আসামিকে খালাস দেওয়া হয়।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, উপজেলার বৃত্তিদেবী রাজনগর গ্রামে হালখাতার চিঠি দেওয়াকে কেন্দ্র করে বিরোধের জের ধরে ওই গ্রামের কফিল উদ্দিনকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে প্রতিপক্ষ। তাঁকে বাঁচাতে এলে একই গ্রামের আজিম মুন্সীকেও কুপিয়ে জখম করা হয়। এতে ঘটনাস্থলেই কপিল উদ্দিন ও হাসপাতালে নেওয়ার পথে আজিম মুন্সী মারা যান। এ ঘটনায় কপিল উদ্দিনের ভাগনে হাবিবুর রহমান ১৭ জনকে আসামি করে শৈলকুপা থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। তদন্ত শেষে ২০১০ সালের ৮ জুলাই পুলিশ ১৭ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে। বাদী নারাজি পিটিশন দিলে জুডিশিয়াল তদন্ত শেষে তিনজনকে আসামি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
মামলায় চারজনের যাবজ্জীবনসহ ১৫ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয় এবং চারজনকে খালাস দেন আদালত। আরেক আসামি মারা যাওয়ায় তাঁকে মামলা থেকে বাদ দেওয়া হয়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪