রাহুল শর্মা, ঢাকা
মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা প্রতিবছরই বাড়ছে। একই সঙ্গে বাড়ছে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকের সংখ্যাও। এসব প্রতিষ্ঠান দেখভালে শিক্ষকেরা দীর্ঘদিন ধরে স্বতন্ত্র অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠার দাবি জানাচ্ছেন। গত জানুয়ারি মাসে জেলা প্রশাসক সম্মেলনেও বিষয়টি আলোচনায় আসে।
বর্তমানে মাধ্যমিক থেকে উচ্চশিক্ষার বিষয় দেখভাল করে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। এর কর্মকর্তারা বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের। আগে মাদ্রাসাও এই অধিদপ্তরের অধীন ছিল। এখন আলাদা অধিদপ্তর হয়েছে।
শিক্ষাবিদেরা বলছেন, দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ স্তর মাধ্যমিক। তাই এ স্তর দেখভালের জন্য স্বতন্ত্র অধিদপ্তর প্রয়োজন। এতে মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষকদের প্রতিনিধিত্ব থাকতে হবে। তবে মাউশি বলছে, স্বতন্ত্র অধিদপ্তর বাস্তবায়নের সঙ্গে অনেক বিষয় জড়িত। এ ছাড়া আলাদা অধিদপ্তর হলে মাঠপর্যায়ে সমন্বয়হীনতা দেখা দিতে পারে।
জানা যায়, দেশে মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে ২৪ হাজার ৯২১টি। এর মধ্যে সরকারি বিদ্যালয় ৬২১টি, বেসরকারি ১৮ হাজার ৮৭৪টি, সরকারি স্কুল অ্যান্ড কলেজ ৬৩টি, বেসরকারি স্কুল অ্যান্ড কলেজ ১ হাজার ৪২০টি।
আলাদা অধিদপ্তরের দাবিতে মাধ্যমিকের শিক্ষকেরা দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করছেন। জাতীয় শিক্ষানীতিতেও (২০১০) বলা হয়েছে, ‘শিক্ষা প্রশাসনে বর্তমান মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরকে দুটি পৃথক অধিদপ্তর, যথাক্রমে মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর এবং উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা অধিদপ্তর গঠন করা হবে।’ তবে শিক্ষানীতি বাস্তবায়নে এখনো তেমন অগ্রগতি নেই।
জানতে চাইলে জাতীয় শিক্ষানীতি প্রণয়ন কমিটির সদস্য অধ্যাপক শেখ একরামুল কবির বলেন, দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় মাধ্যমিক গুরুত্বপূর্ণ স্তর। যথাযথভাবে তদারকির জন্য এ স্তরে স্বতন্ত্র দপ্তর প্রয়োজন। তবে এতে শিক্ষকদের অংশগ্রহণ থাকতে হবে। বর্তমান অধিদপ্তরে মাধ্যমিকের শিক্ষকদের তেমন প্রতিনিধিত্ব নেই।
এদিকে গত ২৪-২৬ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত জেলা প্রশাসক সম্মেলনে নওগাঁর জেলা প্রশাসক খালিদ মেহেদী হাসান মাধ্যমিক শিক্ষার জন্য ‘মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর’ নামে স্বতন্ত্র অধিদপ্তর করার প্রস্তাব দেন। যুক্তি হিসেবে বলা হয়েছে, ‘মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষকদের নিয়োগ, পদোন্নতি, বদলিসহ শিক্ষা কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে স্বতন্ত্র মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থাকা প্রয়োজন।’
তবে মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ বলেন, স্বতন্ত্র মাধ্যমিক অধিদপ্তর করা হলে মাঠপর্যায়ে সমন্বয়হীনতা দেখা দিতে পারে। তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পর শিক্ষকেরা যেন কোনো হয়রানির শিকার না হন এবং সহজেই সেবা পান, সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছেন।
মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা প্রতিবছরই বাড়ছে। একই সঙ্গে বাড়ছে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকের সংখ্যাও। এসব প্রতিষ্ঠান দেখভালে শিক্ষকেরা দীর্ঘদিন ধরে স্বতন্ত্র অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠার দাবি জানাচ্ছেন। গত জানুয়ারি মাসে জেলা প্রশাসক সম্মেলনেও বিষয়টি আলোচনায় আসে।
বর্তমানে মাধ্যমিক থেকে উচ্চশিক্ষার বিষয় দেখভাল করে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। এর কর্মকর্তারা বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের। আগে মাদ্রাসাও এই অধিদপ্তরের অধীন ছিল। এখন আলাদা অধিদপ্তর হয়েছে।
শিক্ষাবিদেরা বলছেন, দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ স্তর মাধ্যমিক। তাই এ স্তর দেখভালের জন্য স্বতন্ত্র অধিদপ্তর প্রয়োজন। এতে মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষকদের প্রতিনিধিত্ব থাকতে হবে। তবে মাউশি বলছে, স্বতন্ত্র অধিদপ্তর বাস্তবায়নের সঙ্গে অনেক বিষয় জড়িত। এ ছাড়া আলাদা অধিদপ্তর হলে মাঠপর্যায়ে সমন্বয়হীনতা দেখা দিতে পারে।
জানা যায়, দেশে মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে ২৪ হাজার ৯২১টি। এর মধ্যে সরকারি বিদ্যালয় ৬২১টি, বেসরকারি ১৮ হাজার ৮৭৪টি, সরকারি স্কুল অ্যান্ড কলেজ ৬৩টি, বেসরকারি স্কুল অ্যান্ড কলেজ ১ হাজার ৪২০টি।
আলাদা অধিদপ্তরের দাবিতে মাধ্যমিকের শিক্ষকেরা দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করছেন। জাতীয় শিক্ষানীতিতেও (২০১০) বলা হয়েছে, ‘শিক্ষা প্রশাসনে বর্তমান মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরকে দুটি পৃথক অধিদপ্তর, যথাক্রমে মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর এবং উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা অধিদপ্তর গঠন করা হবে।’ তবে শিক্ষানীতি বাস্তবায়নে এখনো তেমন অগ্রগতি নেই।
জানতে চাইলে জাতীয় শিক্ষানীতি প্রণয়ন কমিটির সদস্য অধ্যাপক শেখ একরামুল কবির বলেন, দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় মাধ্যমিক গুরুত্বপূর্ণ স্তর। যথাযথভাবে তদারকির জন্য এ স্তরে স্বতন্ত্র দপ্তর প্রয়োজন। তবে এতে শিক্ষকদের অংশগ্রহণ থাকতে হবে। বর্তমান অধিদপ্তরে মাধ্যমিকের শিক্ষকদের তেমন প্রতিনিধিত্ব নেই।
এদিকে গত ২৪-২৬ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত জেলা প্রশাসক সম্মেলনে নওগাঁর জেলা প্রশাসক খালিদ মেহেদী হাসান মাধ্যমিক শিক্ষার জন্য ‘মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর’ নামে স্বতন্ত্র অধিদপ্তর করার প্রস্তাব দেন। যুক্তি হিসেবে বলা হয়েছে, ‘মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষকদের নিয়োগ, পদোন্নতি, বদলিসহ শিক্ষা কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে স্বতন্ত্র মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থাকা প্রয়োজন।’
তবে মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ বলেন, স্বতন্ত্র মাধ্যমিক অধিদপ্তর করা হলে মাঠপর্যায়ে সমন্বয়হীনতা দেখা দিতে পারে। তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পর শিক্ষকেরা যেন কোনো হয়রানির শিকার না হন এবং সহজেই সেবা পান, সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছেন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে