রেজা মাহমুদ, সৈয়দপুর (নীলফামারী)
নীলফামারীর সৈয়দপুরের বিভিন্ন স্থানে অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে নিষিদ্ধ পলিথিন ও প্লাস্টিক কারখানা। এতে নালা-নর্দমা, খাল ও ডোবা ভরাট হয়ে পানিপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
সামান্য বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয় শহরে। স্থানীয়দের অভিযোগ উপজেলার অলি-গলির অনেক ভবনে ওপরের তলায় মানুষের বাস, আর নিচতলায় প্লাস্টিক কারখানা। দাহ্য পদার্থের পলিথিন ও প্লাস্টিকের এসব কারখানা বন্ধ করা না গেলে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
তবে সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে মাঝেমধ্যে অভিযান চালানো হয় বলে আজকের পত্রিকাকে জানান পরিবেশ অধিদপ্তরের রংপুর অফিসের সহকারী পরিদর্শক (নীলফামারী জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত) মনোয়ার হোসেন।
তিনি আরও বলেন, পরিবেশ অধিদপ্তর একা এসব প্লাস্টিক ও পলিথিন কারখানা বন্ধ করতে পারবে না, অন্য দপ্তরগুলোরও সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে।
জানা গেছে, ১৫ লাখ টাকায় একটি পলিথিন কিংবা প্লাস্টিক কারখানা করে মাসে দুই-আড়াই লাখ টাকা আয় করা যায়। অল্প পুঁজিতে বেশি লাভ হওয়ায় উপজেলায় অনেকেই এ ব্যবসায় ঝুঁকছেন। সঠিক পরিসংখ্যান না থাকলেও উপজেলায় ছোট-বড় প্লাস্টিক ও পলিথিন কারখানা রয়েছে প্রায় ২০০টি। এর মধ্যে শহরের কয়ানিজপাড়া, চাঁদনগর, সাহেবপাড়া, মিস্ত্রিপাড়া, বাবুপাড়া, শহীদ জহুরুল হক (কাড়িহাটি) সড়ক, টার্মিনাল, গোলাহাট, বিসিক শিল্পনগরী, কামারপুকুর ইউনিয়নের কলাবাগানসহ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায়—এমনকি আবাসিক ভবনেও প্লাস্টিক ও পলিথিন কারখানা গড়ে উঠেছে। যেখানে অবৈধ প্লাস্টিকের ব্যাগসহ নানা ধরনের গৃহস্থালি প্লাস্টিক পণ্য ও রাবারের খেলনা উৎপাদন হচ্ছে। প্যাকেজিংয়ের আড়ালে তারা এসব ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। নামমাত্র প্যাকেজিংয়ের কাজ হলেও মধ্যরাত থেকে ভোর পর্যন্ত চলে নিষিদ্ধ প্লাস্টিক পণ্য ও পলিথিন উৎপাদন। এ ছাড়া শহরের শহীদ জহুরুল হক সড়কে বাজার এলাকায় রয়েছে বেশ কয়েকটি গুদাম। সেগুলোতে প্লাস্টিক পণ্য তৈরির রাসায়নিক দ্রব্য মজুত রাখা হয়।
সৈয়দপুর শহরের পরিবেশবাদী সংগঠন ‘সেতুবন্ধন’-এর সভাপতি আলমগীর হোসেন বলেন, আইন থাকলেও কার্যকারিতা না থাকায় পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর নিষিদ্ধ এসব প্লাস্টিক কারখানা বন্ধ হচ্ছে না। এসব কারখানা ও রাসায়নিক দ্রব্য গুদামে মজুতের কারণে যেকোনো মুহূর্তে সীতাকুণ্ডের মতো ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তাই এসব এখনই বন্ধ করার দাবি জানান তিনি।
নীলফামারীর সৈয়দপুরের বিভিন্ন স্থানে অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে নিষিদ্ধ পলিথিন ও প্লাস্টিক কারখানা। এতে নালা-নর্দমা, খাল ও ডোবা ভরাট হয়ে পানিপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
সামান্য বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয় শহরে। স্থানীয়দের অভিযোগ উপজেলার অলি-গলির অনেক ভবনে ওপরের তলায় মানুষের বাস, আর নিচতলায় প্লাস্টিক কারখানা। দাহ্য পদার্থের পলিথিন ও প্লাস্টিকের এসব কারখানা বন্ধ করা না গেলে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
তবে সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে মাঝেমধ্যে অভিযান চালানো হয় বলে আজকের পত্রিকাকে জানান পরিবেশ অধিদপ্তরের রংপুর অফিসের সহকারী পরিদর্শক (নীলফামারী জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত) মনোয়ার হোসেন।
তিনি আরও বলেন, পরিবেশ অধিদপ্তর একা এসব প্লাস্টিক ও পলিথিন কারখানা বন্ধ করতে পারবে না, অন্য দপ্তরগুলোরও সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে।
জানা গেছে, ১৫ লাখ টাকায় একটি পলিথিন কিংবা প্লাস্টিক কারখানা করে মাসে দুই-আড়াই লাখ টাকা আয় করা যায়। অল্প পুঁজিতে বেশি লাভ হওয়ায় উপজেলায় অনেকেই এ ব্যবসায় ঝুঁকছেন। সঠিক পরিসংখ্যান না থাকলেও উপজেলায় ছোট-বড় প্লাস্টিক ও পলিথিন কারখানা রয়েছে প্রায় ২০০টি। এর মধ্যে শহরের কয়ানিজপাড়া, চাঁদনগর, সাহেবপাড়া, মিস্ত্রিপাড়া, বাবুপাড়া, শহীদ জহুরুল হক (কাড়িহাটি) সড়ক, টার্মিনাল, গোলাহাট, বিসিক শিল্পনগরী, কামারপুকুর ইউনিয়নের কলাবাগানসহ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায়—এমনকি আবাসিক ভবনেও প্লাস্টিক ও পলিথিন কারখানা গড়ে উঠেছে। যেখানে অবৈধ প্লাস্টিকের ব্যাগসহ নানা ধরনের গৃহস্থালি প্লাস্টিক পণ্য ও রাবারের খেলনা উৎপাদন হচ্ছে। প্যাকেজিংয়ের আড়ালে তারা এসব ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। নামমাত্র প্যাকেজিংয়ের কাজ হলেও মধ্যরাত থেকে ভোর পর্যন্ত চলে নিষিদ্ধ প্লাস্টিক পণ্য ও পলিথিন উৎপাদন। এ ছাড়া শহরের শহীদ জহুরুল হক সড়কে বাজার এলাকায় রয়েছে বেশ কয়েকটি গুদাম। সেগুলোতে প্লাস্টিক পণ্য তৈরির রাসায়নিক দ্রব্য মজুত রাখা হয়।
সৈয়দপুর শহরের পরিবেশবাদী সংগঠন ‘সেতুবন্ধন’-এর সভাপতি আলমগীর হোসেন বলেন, আইন থাকলেও কার্যকারিতা না থাকায় পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর নিষিদ্ধ এসব প্লাস্টিক কারখানা বন্ধ হচ্ছে না। এসব কারখানা ও রাসায়নিক দ্রব্য গুদামে মজুতের কারণে যেকোনো মুহূর্তে সীতাকুণ্ডের মতো ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তাই এসব এখনই বন্ধ করার দাবি জানান তিনি।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে