নানা ধরনের চরিত্রে অভিনয় করে দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছেন মুশফিক ফারহান। সেই ধারাবাহিকতায় এবার ঈদেও ব্যতিক্রমী চরিত্রে হাজির হয়ে প্রশংসা কুড়ান তিনি। বিশেষ করে মাবরুর রশীদ বান্নাহ পরিচালিত ‘আক্ষেপ’ নাটকে সুখু নামের প্রতিবন্ধী যুবকের চরিত্রে তাঁর অভিনয় মুগ্ধতা ছড়িয়েছে। এই চরিত্রে অভিনয় ও সাম্প্রতিক বিষয় নিয়ে ফারহানের সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ
এবার ঈদেও আপনার বেশ কিছু নাটক প্রশংসিত হয়েছে। বিশেষ করে ‘আক্ষেপ’ নাটকের প্রতিবন্ধী যুবকের চরিত্রটি নিয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে। কেমন লাগছে?
চরিত্র ফুটিয়ে তুলতে পারলে সব সময় অ্যাপ্রিশিয়েট করেন দর্শক, আর যাঁদের জন্য কাজ করা, তাঁদের কাছ থেকে ভালোবাসা পাওয়া আরও আনন্দের। সুখু চরিত্রটি মানুষকে টাচ করতে পেরেছে— অভিনেতা হিসেবে এটাই চেয়েছিলাম। দর্শকের ভালোবাসাই আমার পুঁজি, এটা ধরে রাখতে চাই।
সুখু চরিত্রের জার্নিটা কীভাবে শুরু হয়েছিল?
দেড় বছর আগে বান্নাহ ভাই সুখু চরিত্রটি আমার সঙ্গে শেয়ার করেন। তখনই সিদ্ধান্ত নিই কাজটি করার। কিন্তু আমার মনে হয়েছে, কাজটির জন্য প্রস্তুতির প্রয়োজন আছে। সেই থেকে চরিত্রটির জন্য নিজেকে তৈরির চেষ্টা করেছি। যখন মনে হলো, আমি সুখু চরিত্রটির জন্য প্রস্তুত, তখন বান্নাহ ভাইকে বললাম, আমি প্রস্তুত, চলেন, ঈদের জন্য কাজটা করি।
নিজেকে প্রস্তুত করেছেন কীভাবে?
আমার প্রথম শর্তই ছিল, এই চরিত্রে আমাকে দেখে যদি সবার মনে হয় আমি ফারহান, তাহলে আমি চরিত্রটি করব না। তাই লুক নিয়ে রিসার্চ করেছি। ছয় মাস আগে থেকে জিম করা বন্ধ করে দিয়েছি। শুধু শরীর নয়, চুল, গেটআপ—সব পরিবর্তন করেছি। শুটিং শুরুর অনেক আগে থেকেই একজন প্রতিবন্ধী ব্যক্তির শারীরিক ও মানসিক বিষয়গুলো নিজের মধ্যে ধারণের চেষ্টা করে যাচ্ছিলাম।
ক্যামেরার সামনে শুটিং করা কতটা চ্যালেঞ্জিং ছিল?
এখানে আমাকে পা বাঁকা রাখতে হয়েছে, হাতের পাঁচ আঙুলের মধ্যে দুই আঙুল ভেতরে রাখা, ঘাড় সোজা রেখে মাথা নেড়ে অভিনয় করতে হয়েছে। চোখের মণিও এলোমেলো রাখতে হয়েছে। এ নাটকের প্রতিটি শট ধারণ করতে প্রায় ৩০ মিনিট সময় লেগেছে। এতটা সময় এভাবে অভিনয় করতে হয়েছে। নাটকের শুটিং হয়েছে একটি চরে। সে সময় তাপমাত্রা ছিল ৪০ ডিগ্রির মতো। সন্ধ্যা নামলেই লাখ লাখ পোকা চলে আসত। এত পোকা যে অনেক সময় শুটিং বন্ধ রাখতে হয়েছে। পোকা নাকে-মুখে ঢুকে পড়ত। এ রকম অবস্থা ফেস করে এ ধরনের চরিত্রে অভিনয় করা কঠিন। আমার ক্যারিয়ারের কঠিন চরিত্রগুলোর মধ্যে সুখু একটি।
এখন কী মনে হচ্ছে?
দর্শকের এত ভালোবাসা দেখে মনে হচ্ছে, কাজটি ঠিকঠাকভাবে করতে পেরেছি। যদি চরিত্রটি বিশ্বাসযোগ্য না হতো, তাহলে কিন্তু নেগেটিভ মন্তব্যে আমি উড়ে যেতাম। সবচেয়ে ভালো লেগেছে সুখুর মতো সন্তান যাঁদের আছে, সেই বাবা-মায়েদের প্রশংসা।
চরিত্র বা নাটক নির্বাচনে কোন বিষয়টিকে প্রাধান্য দেন?
সামাজিক সচেতনতা, মানুষের সচেতনতা। আমার বেশির ভাগ কাজ শুরু হয় আড্ডার মধ্যে। বেশ কয়েকজন নির্মাতা আছেন, যাঁদের সঙ্গে কাজের বাইরেও আমার অনেকটা সময় কাটে। ওই সময়টাতেই আমার বেশির ভাগ কাজের গল্প ও চরিত্র নির্বাচন হয়ে যায়। যেমন এক রাতে পরিচালক হৃদয়ের নম্বরে এক জিনের বাদশার কল আসে। আমিও প্রায় ১০ মিনিট কথা বলি তার সঙ্গে। জিনের বাদশা কিংবা বিকাশের মতো প্রতিষ্ঠানের নাম করে কল করার বিষয়টা নতুন নয়। ফোন রাখার পর আমার ও হৃদয়ের মনে হলো, এ বিষয়ে নাটক নির্মাণ করা যায়। নাটকের মাধ্যমে যদি সাধারণ মানুষকে সচেতন করা যায়।
ঈদে ছোট পর্দার শিল্পীদের অল্প সময়ে অনেক কাজ করতে হয়। সেগুলো কতটা কঠিন?
আমাদের দেশে সবচেয়ে বড় উৎসব দুই ঈদ। এ সময় টিভি চ্যানেলগুলোতে সাত দিনব্যাপী আয়োজন থাকে। তাই চাপটা বেশি পড়ে যায়। এবার গরমের কারণে সবার কষ্ট বেশি হয়েছে। তবে দর্শকের কথা চিন্তা করে এই কষ্টটা করতেই হয়।
অনেক শিল্পীকে একই ধরনের গল্প বা চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যায়। কেন?
অনেক সময় বাধ্য হয়েই করতে হয়। তবে শিল্পী হিসেবে আমি নতুন নতুন চরিত্রের স্বাদটাই নিতে চাই। অভিনেতা হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করতে চাই। আমি বিশ্বাস করি, অভিনয়টা দায়ের মতো, পড়ে থাকলে জং ধরবে, নিয়ম করে ঘষলে ধার বাড়বে।
অনেকেই যে মনে করছেন, ওটিটির প্রভাবে টিভি নাটক ধরাশয়ী হয়েছে?
এ কথার সঙ্গে একমত নই। কিছুটা প্রভাব হয়তো পড়েছে, কিন্তু ধরাশায়ী হয়নি। হঠাৎ করেই নাটকের সিনিয়র অনেক অভিনয়শিল্পী ও নির্মাতা ওটিটিতে মনোযোগী হয়েছেন। সেই ধাক্কা পড়েছে নাটকে। একসঙ্গে এতগুলো নিয়মিত মুখের শূন্যতা পূরণ করতে কিছুটা সময়ের প্রয়োজন।
আপনাকে ওটিটিতে দেখা যাবে কবে?
সময় হলেই। শুধু ওটিটি কেন, ব্যাটে-বলে মিলে গেলে সিনেমাতেও কাজ করব। তবে তাড়াহুড়ো করতে চাই না। সঠিক সময়ের অপেক্ষায় আছি।
ঈদের পর নতুন কোনো কাজের শুটিং করেছেন?
না, এখনো করিনি। ঈদে পরিবারকে একেবারেই সময় দিতে পারিনি। তাই তাদের এই কটা দিন সময় দিলাম। চলতি সপ্তাহে কাজে ফেরার ইচ্ছা আছে।
নানা ধরনের চরিত্রে অভিনয় করে দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছেন মুশফিক ফারহান। সেই ধারাবাহিকতায় এবার ঈদেও ব্যতিক্রমী চরিত্রে হাজির হয়ে প্রশংসা কুড়ান তিনি। বিশেষ করে মাবরুর রশীদ বান্নাহ পরিচালিত ‘আক্ষেপ’ নাটকে সুখু নামের প্রতিবন্ধী যুবকের চরিত্রে তাঁর অভিনয় মুগ্ধতা ছড়িয়েছে। এই চরিত্রে অভিনয় ও সাম্প্রতিক বিষয় নিয়ে ফারহানের সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ
এবার ঈদেও আপনার বেশ কিছু নাটক প্রশংসিত হয়েছে। বিশেষ করে ‘আক্ষেপ’ নাটকের প্রতিবন্ধী যুবকের চরিত্রটি নিয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে। কেমন লাগছে?
চরিত্র ফুটিয়ে তুলতে পারলে সব সময় অ্যাপ্রিশিয়েট করেন দর্শক, আর যাঁদের জন্য কাজ করা, তাঁদের কাছ থেকে ভালোবাসা পাওয়া আরও আনন্দের। সুখু চরিত্রটি মানুষকে টাচ করতে পেরেছে— অভিনেতা হিসেবে এটাই চেয়েছিলাম। দর্শকের ভালোবাসাই আমার পুঁজি, এটা ধরে রাখতে চাই।
সুখু চরিত্রের জার্নিটা কীভাবে শুরু হয়েছিল?
দেড় বছর আগে বান্নাহ ভাই সুখু চরিত্রটি আমার সঙ্গে শেয়ার করেন। তখনই সিদ্ধান্ত নিই কাজটি করার। কিন্তু আমার মনে হয়েছে, কাজটির জন্য প্রস্তুতির প্রয়োজন আছে। সেই থেকে চরিত্রটির জন্য নিজেকে তৈরির চেষ্টা করেছি। যখন মনে হলো, আমি সুখু চরিত্রটির জন্য প্রস্তুত, তখন বান্নাহ ভাইকে বললাম, আমি প্রস্তুত, চলেন, ঈদের জন্য কাজটা করি।
নিজেকে প্রস্তুত করেছেন কীভাবে?
আমার প্রথম শর্তই ছিল, এই চরিত্রে আমাকে দেখে যদি সবার মনে হয় আমি ফারহান, তাহলে আমি চরিত্রটি করব না। তাই লুক নিয়ে রিসার্চ করেছি। ছয় মাস আগে থেকে জিম করা বন্ধ করে দিয়েছি। শুধু শরীর নয়, চুল, গেটআপ—সব পরিবর্তন করেছি। শুটিং শুরুর অনেক আগে থেকেই একজন প্রতিবন্ধী ব্যক্তির শারীরিক ও মানসিক বিষয়গুলো নিজের মধ্যে ধারণের চেষ্টা করে যাচ্ছিলাম।
ক্যামেরার সামনে শুটিং করা কতটা চ্যালেঞ্জিং ছিল?
এখানে আমাকে পা বাঁকা রাখতে হয়েছে, হাতের পাঁচ আঙুলের মধ্যে দুই আঙুল ভেতরে রাখা, ঘাড় সোজা রেখে মাথা নেড়ে অভিনয় করতে হয়েছে। চোখের মণিও এলোমেলো রাখতে হয়েছে। এ নাটকের প্রতিটি শট ধারণ করতে প্রায় ৩০ মিনিট সময় লেগেছে। এতটা সময় এভাবে অভিনয় করতে হয়েছে। নাটকের শুটিং হয়েছে একটি চরে। সে সময় তাপমাত্রা ছিল ৪০ ডিগ্রির মতো। সন্ধ্যা নামলেই লাখ লাখ পোকা চলে আসত। এত পোকা যে অনেক সময় শুটিং বন্ধ রাখতে হয়েছে। পোকা নাকে-মুখে ঢুকে পড়ত। এ রকম অবস্থা ফেস করে এ ধরনের চরিত্রে অভিনয় করা কঠিন। আমার ক্যারিয়ারের কঠিন চরিত্রগুলোর মধ্যে সুখু একটি।
এখন কী মনে হচ্ছে?
দর্শকের এত ভালোবাসা দেখে মনে হচ্ছে, কাজটি ঠিকঠাকভাবে করতে পেরেছি। যদি চরিত্রটি বিশ্বাসযোগ্য না হতো, তাহলে কিন্তু নেগেটিভ মন্তব্যে আমি উড়ে যেতাম। সবচেয়ে ভালো লেগেছে সুখুর মতো সন্তান যাঁদের আছে, সেই বাবা-মায়েদের প্রশংসা।
চরিত্র বা নাটক নির্বাচনে কোন বিষয়টিকে প্রাধান্য দেন?
সামাজিক সচেতনতা, মানুষের সচেতনতা। আমার বেশির ভাগ কাজ শুরু হয় আড্ডার মধ্যে। বেশ কয়েকজন নির্মাতা আছেন, যাঁদের সঙ্গে কাজের বাইরেও আমার অনেকটা সময় কাটে। ওই সময়টাতেই আমার বেশির ভাগ কাজের গল্প ও চরিত্র নির্বাচন হয়ে যায়। যেমন এক রাতে পরিচালক হৃদয়ের নম্বরে এক জিনের বাদশার কল আসে। আমিও প্রায় ১০ মিনিট কথা বলি তার সঙ্গে। জিনের বাদশা কিংবা বিকাশের মতো প্রতিষ্ঠানের নাম করে কল করার বিষয়টা নতুন নয়। ফোন রাখার পর আমার ও হৃদয়ের মনে হলো, এ বিষয়ে নাটক নির্মাণ করা যায়। নাটকের মাধ্যমে যদি সাধারণ মানুষকে সচেতন করা যায়।
ঈদে ছোট পর্দার শিল্পীদের অল্প সময়ে অনেক কাজ করতে হয়। সেগুলো কতটা কঠিন?
আমাদের দেশে সবচেয়ে বড় উৎসব দুই ঈদ। এ সময় টিভি চ্যানেলগুলোতে সাত দিনব্যাপী আয়োজন থাকে। তাই চাপটা বেশি পড়ে যায়। এবার গরমের কারণে সবার কষ্ট বেশি হয়েছে। তবে দর্শকের কথা চিন্তা করে এই কষ্টটা করতেই হয়।
অনেক শিল্পীকে একই ধরনের গল্প বা চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যায়। কেন?
অনেক সময় বাধ্য হয়েই করতে হয়। তবে শিল্পী হিসেবে আমি নতুন নতুন চরিত্রের স্বাদটাই নিতে চাই। অভিনেতা হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করতে চাই। আমি বিশ্বাস করি, অভিনয়টা দায়ের মতো, পড়ে থাকলে জং ধরবে, নিয়ম করে ঘষলে ধার বাড়বে।
অনেকেই যে মনে করছেন, ওটিটির প্রভাবে টিভি নাটক ধরাশয়ী হয়েছে?
এ কথার সঙ্গে একমত নই। কিছুটা প্রভাব হয়তো পড়েছে, কিন্তু ধরাশায়ী হয়নি। হঠাৎ করেই নাটকের সিনিয়র অনেক অভিনয়শিল্পী ও নির্মাতা ওটিটিতে মনোযোগী হয়েছেন। সেই ধাক্কা পড়েছে নাটকে। একসঙ্গে এতগুলো নিয়মিত মুখের শূন্যতা পূরণ করতে কিছুটা সময়ের প্রয়োজন।
আপনাকে ওটিটিতে দেখা যাবে কবে?
সময় হলেই। শুধু ওটিটি কেন, ব্যাটে-বলে মিলে গেলে সিনেমাতেও কাজ করব। তবে তাড়াহুড়ো করতে চাই না। সঠিক সময়ের অপেক্ষায় আছি।
ঈদের পর নতুন কোনো কাজের শুটিং করেছেন?
না, এখনো করিনি। ঈদে পরিবারকে একেবারেই সময় দিতে পারিনি। তাই তাদের এই কটা দিন সময় দিলাম। চলতি সপ্তাহে কাজে ফেরার ইচ্ছা আছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে