মতলব দক্ষিণ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
চাদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল্যার খুনিকে শনাক্ত করা গেছে বলে জানিয়েছে চাঁদপুর সদর মডেল থানা-পুলিশ। তবে অভিযুক্ত ঘটনার পর ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে ‘আত্মহত্যা’ করেছে বলে জানা গেছে; কিন্তু তাঁর লাশ উদ্ধারের সময় পরিচয় না পাওয়ায় বেওয়ারিশ হিসেবে আঞ্জুমানে খাদেমুল ইনসানের মাধ্যমে দাফন করা হয়।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, চাঁদপুর শহরের পুরান বাজার এলাকার দাসপাড়ার গণেশ দাসের বাড়ির বাসিন্দা অমিত দাস (১৬) রফিকুল্যাকে খুন করেছে। সে শহরের গণি উচ্চবিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র।
চাঁদপুর সদর মডেল থানা-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ঘটনার পর মডেল থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলের আশপাশের বিভিন্ন বাসাবাড়ি ও প্রতিষ্ঠানের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে। পাশাপাশি নিহত রফিকুল্যার বাসায় থাকা কেয়ারটেকার মিরাজকে জিজ্ঞাসাবাদ করে।
জানা যায়, রফিকুল্যার বাসায় কয়েক মাস ধরে অজ্ঞাতপরিচয় এক তরুণ আসা-যাওয়া করত। তাকে সন্দেহ হয়। তবে তার ঠিকানা কারও জানা ছিল না। অবশেষে তথ্যপ্রযুক্তির সহযোগিতায় ওই তরুণের খোঁজ পায় পুলিশ।
এদিকে অমিত দাস ঘটনার পর নতুন বাজারের পালপাড়া দিয়ে বের হয়ে মিশন রোড হয়ে রেললাইন দিয়ে শহরের গুচ্ছগ্রাম এলাকায় চলে যায়। ঘটনার পর থেকে সারা রাত আত্মগোপনে থাকে সে। এরপর ভোরে শহরের বঙ্গবন্ধু সড়কের শেষ প্রান্তে চাঁদপুর-রায়পুর সড়কের রেলক্রসিংয়ের কাছাকাছি স্থানে অবস্থান নেয়।
গত রোববার ভোরে মেঘনা এক্সপ্রেস ট্রেন আসার সময় রেলক্রসিংয়ের দায়িত্বে থাকা কর্মচারী দেখেন এক তরুণ রেললাইনের পাশে দাঁড়িয়ে রয়েছে। ট্রেনটি চাঁদপুর কোর্ট স্টেশন থেকে ছেড়ে ওই এলাকা অতিক্রমকালে ওই তরুণ হঠাৎ ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেয়। পরে রেলওয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে এবং পিবিআই গিয়ে লাশের বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করে। কোনো স্বজনের খোঁজ না পাওয়ায় বেওয়ারিশ হিসেবে লাশ দাফন করা হয়।
অন্যদিকে অমিত নিখোঁজ থাকায় তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে চাঁদপুর সদর মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়। একপর্যায়ে পুলিশ অমিতকে শনাক্ত করার পর ঘটনার দিনের পোশাকসহ বিভিন্ন আলামত এবং সিসিটিভির ফুটেজের পোশাক ও পিটিআইয়ের কাছে থাকা ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেওয়া তরুণের আলামত নিয়ে পুলিশ নিশ্চিত হয়; অমিতই রফিকুল্যার খুনি। পরে পুলিশ অমিতের পোশাকসহ লাশের ছবি ও অন্যান্য আলামত নিয়ে অমিতের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে এ বিষয়ে নিশ্চিত হয়।
এদিকে খুনের ঘটনার এক দিন পর রফিকুল্যার ভাতিজা মুহাম্মদ মারনুছ মাহমুদ তন্ময় বাদী হয়ে চাঁদপুর সদর মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। ওই মামলার এজাহারে কোনো আসামির নাম দেওয়া হয়নি।
চাঁদপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুর রশীদ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এ বিষয়ে অধিকতর তদন্ত চলছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘অমিত সরাসরি খুনি বা সে নিজে খুন করেছে, এটি আমাদের চূড়ান্ত তদন্তে প্রতীয়মান হয়েছে।’
চাদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল্যার খুনিকে শনাক্ত করা গেছে বলে জানিয়েছে চাঁদপুর সদর মডেল থানা-পুলিশ। তবে অভিযুক্ত ঘটনার পর ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে ‘আত্মহত্যা’ করেছে বলে জানা গেছে; কিন্তু তাঁর লাশ উদ্ধারের সময় পরিচয় না পাওয়ায় বেওয়ারিশ হিসেবে আঞ্জুমানে খাদেমুল ইনসানের মাধ্যমে দাফন করা হয়।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, চাঁদপুর শহরের পুরান বাজার এলাকার দাসপাড়ার গণেশ দাসের বাড়ির বাসিন্দা অমিত দাস (১৬) রফিকুল্যাকে খুন করেছে। সে শহরের গণি উচ্চবিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র।
চাঁদপুর সদর মডেল থানা-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ঘটনার পর মডেল থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলের আশপাশের বিভিন্ন বাসাবাড়ি ও প্রতিষ্ঠানের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে। পাশাপাশি নিহত রফিকুল্যার বাসায় থাকা কেয়ারটেকার মিরাজকে জিজ্ঞাসাবাদ করে।
জানা যায়, রফিকুল্যার বাসায় কয়েক মাস ধরে অজ্ঞাতপরিচয় এক তরুণ আসা-যাওয়া করত। তাকে সন্দেহ হয়। তবে তার ঠিকানা কারও জানা ছিল না। অবশেষে তথ্যপ্রযুক্তির সহযোগিতায় ওই তরুণের খোঁজ পায় পুলিশ।
এদিকে অমিত দাস ঘটনার পর নতুন বাজারের পালপাড়া দিয়ে বের হয়ে মিশন রোড হয়ে রেললাইন দিয়ে শহরের গুচ্ছগ্রাম এলাকায় চলে যায়। ঘটনার পর থেকে সারা রাত আত্মগোপনে থাকে সে। এরপর ভোরে শহরের বঙ্গবন্ধু সড়কের শেষ প্রান্তে চাঁদপুর-রায়পুর সড়কের রেলক্রসিংয়ের কাছাকাছি স্থানে অবস্থান নেয়।
গত রোববার ভোরে মেঘনা এক্সপ্রেস ট্রেন আসার সময় রেলক্রসিংয়ের দায়িত্বে থাকা কর্মচারী দেখেন এক তরুণ রেললাইনের পাশে দাঁড়িয়ে রয়েছে। ট্রেনটি চাঁদপুর কোর্ট স্টেশন থেকে ছেড়ে ওই এলাকা অতিক্রমকালে ওই তরুণ হঠাৎ ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেয়। পরে রেলওয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে এবং পিবিআই গিয়ে লাশের বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করে। কোনো স্বজনের খোঁজ না পাওয়ায় বেওয়ারিশ হিসেবে লাশ দাফন করা হয়।
অন্যদিকে অমিত নিখোঁজ থাকায় তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে চাঁদপুর সদর মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়। একপর্যায়ে পুলিশ অমিতকে শনাক্ত করার পর ঘটনার দিনের পোশাকসহ বিভিন্ন আলামত এবং সিসিটিভির ফুটেজের পোশাক ও পিটিআইয়ের কাছে থাকা ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেওয়া তরুণের আলামত নিয়ে পুলিশ নিশ্চিত হয়; অমিতই রফিকুল্যার খুনি। পরে পুলিশ অমিতের পোশাকসহ লাশের ছবি ও অন্যান্য আলামত নিয়ে অমিতের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে এ বিষয়ে নিশ্চিত হয়।
এদিকে খুনের ঘটনার এক দিন পর রফিকুল্যার ভাতিজা মুহাম্মদ মারনুছ মাহমুদ তন্ময় বাদী হয়ে চাঁদপুর সদর মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। ওই মামলার এজাহারে কোনো আসামির নাম দেওয়া হয়নি।
চাঁদপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুর রশীদ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এ বিষয়ে অধিকতর তদন্ত চলছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘অমিত সরাসরি খুনি বা সে নিজে খুন করেছে, এটি আমাদের চূড়ান্ত তদন্তে প্রতীয়মান হয়েছে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪