জামালগঞ্জ (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলায় সুরমা নদী থেকে অবৈধভাবে রাতের আঁধারে বালু উত্তোলন করছে একটি সংঘবদ্ধ চক্র। উপজেলা প্রশাসনের অভিযানে সাময়িকভাবে বন্ধ থাকলেও থামছে না বালু উত্তোলন। এতে হুমকির মুখে পড়ছে বাড়ি-ঘর ও ফসলি জমি।
তবে স্থানীয় প্রশাসন বিষয়টি জানে না বলে দাবি করেছে। বালু উত্তোলনের ঘটনা ঘটলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে জামালগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন।
জানা গেছে, সংঘবদ্ধ চক্রটি উপজেলার ফেঁনারবাক ইউনিয়ন এলাকার আলীপুর ও সাচনা বাজার ইউনিয়নের রামনগর গ্রাম এলাকায় রাতের আঁধারে সুরমা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বালু উত্তোলনের প্রতিবাদ করলেও কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে না।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রামনগর এলাকায় সুরমা নদীর অব্যাহত ভাঙনের ফলে নদীতীরবর্তী গ্রামগুলোর বসতভিটাসহ, ফসলি জমি ইতিমধ্যে নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। বর্তমানেও ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। এদিকে চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পের অজুহাত দেখিয়ে মাটি ও বালু উত্তোলন করছে। বসতভিটা ও বিভিন্ন আবাসিক প্রকল্পের মালিকদের কাছে তাঁরা এই বালু ও মাটি বিক্রি করে আসছেন।
আলিপুর গ্রামের বাসিন্দা মো. ইকবাল বলেন, ‘সুরমা নদীর ভাঙনে এমনিতেই আমরা আতঙ্কে আছি। এরই মধ্যে আবার ড্রেজার দিয়ে নিয়মিত তোলা হচ্ছে বালু ও মাটি। এভাবে বালু তোলায় আমাদের বসতভিটা ও ফসলি জমি হুমকির মুখে পড়ছে।’
রামনগর গ্রামের বাসিন্দা মো. বাদশা মিয়া বলেন, ‘ড্রেজার দিয়ে অবৈধভাবে সুরমা নদী থেকে মাটি উত্তোলন করার ফলে আমাদের গ্রাম হুমকির মুখে পড়েছে। এমনিতেই আমাদের এলাকা ভাঙনকবলিত।’
উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি মো. অলিদুজ্জামান বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা ছিল না। আমি এই মাত্র জানলাম। যদি কেউ নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করেন, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলায় সুরমা নদী থেকে অবৈধভাবে রাতের আঁধারে বালু উত্তোলন করছে একটি সংঘবদ্ধ চক্র। উপজেলা প্রশাসনের অভিযানে সাময়িকভাবে বন্ধ থাকলেও থামছে না বালু উত্তোলন। এতে হুমকির মুখে পড়ছে বাড়ি-ঘর ও ফসলি জমি।
তবে স্থানীয় প্রশাসন বিষয়টি জানে না বলে দাবি করেছে। বালু উত্তোলনের ঘটনা ঘটলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে জামালগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন।
জানা গেছে, সংঘবদ্ধ চক্রটি উপজেলার ফেঁনারবাক ইউনিয়ন এলাকার আলীপুর ও সাচনা বাজার ইউনিয়নের রামনগর গ্রাম এলাকায় রাতের আঁধারে সুরমা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বালু উত্তোলনের প্রতিবাদ করলেও কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে না।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রামনগর এলাকায় সুরমা নদীর অব্যাহত ভাঙনের ফলে নদীতীরবর্তী গ্রামগুলোর বসতভিটাসহ, ফসলি জমি ইতিমধ্যে নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। বর্তমানেও ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। এদিকে চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পের অজুহাত দেখিয়ে মাটি ও বালু উত্তোলন করছে। বসতভিটা ও বিভিন্ন আবাসিক প্রকল্পের মালিকদের কাছে তাঁরা এই বালু ও মাটি বিক্রি করে আসছেন।
আলিপুর গ্রামের বাসিন্দা মো. ইকবাল বলেন, ‘সুরমা নদীর ভাঙনে এমনিতেই আমরা আতঙ্কে আছি। এরই মধ্যে আবার ড্রেজার দিয়ে নিয়মিত তোলা হচ্ছে বালু ও মাটি। এভাবে বালু তোলায় আমাদের বসতভিটা ও ফসলি জমি হুমকির মুখে পড়ছে।’
রামনগর গ্রামের বাসিন্দা মো. বাদশা মিয়া বলেন, ‘ড্রেজার দিয়ে অবৈধভাবে সুরমা নদী থেকে মাটি উত্তোলন করার ফলে আমাদের গ্রাম হুমকির মুখে পড়েছে। এমনিতেই আমাদের এলাকা ভাঙনকবলিত।’
উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি মো. অলিদুজ্জামান বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা ছিল না। আমি এই মাত্র জানলাম। যদি কেউ নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করেন, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪