রামপাল (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
বাগেরহাটের রামপালের দাউদখালী নদীর ভাঙনে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, দুটি বাজার, একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও একটি আবাসন প্রকল্প চরম ঝুঁকিতে পড়েছে। দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া না হলে আরও ক্ষতির মুখে পড়তে হবে বলে আশঙ্কা করেছেন সংশ্লিষ্টরা।
জানা গেছে, পলি পড়ে ভরাট হয়ে যাওয়ার পর বঙ্গবন্ধু মোংলা-ঘষিয়াখালী ক্যানেল খনন করে সচল করা হয়। ওই ক্যানেলের অন্যতম শাখা নদী দাউদখালীও খনন করা হয়। দাউদখালী নদী খননের পরে এর পানি প্রবাহ বৃদ্ধি পায়। এতে ভাঙন দেখা দেয়। স্থানীয়দের অভিযোগ, নদীটি ডিপিপির নকশা অনুযায়ী না করে অপরিকল্পিতভাবে খনন করা হয়েছে। এতে ভাঙন তীব্র আকার ধারণ করেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার ফয়লাহাটের পূর্ব পাশে পারগোবিন্দপুরে নির্মিত আশ্রয়ণ প্রকল্পটির একটি পাকা ঘর নদীতে ভেঙে যাচ্ছে। বাজারটিও রয়েছে ঝুঁকিতে। ওই বাজারের পূর্ব পাশের চিংড়ি পোনার আড়তের কয়েকটি ঘর সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ভাঙনে মাছের বাজারটিও বিলিয়ন হওয়ার আশঙ্কা করছেন চিংড়ি পোনা আড়তের সভাপতি কাজী রাশেদুল ইসলাম ডালিম।
হুমকিতে পড়েছে কয়েকটি বসতঘরও। এ ছাড়া ঝনঝনিয়া বাজারের দোকানঘর ও বাজারের বড় একটি অংশ নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। পাশের স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ও বেশ কিছু জায়গা ইতিমধ্যে নদীতে চলে গেছে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সীমানা প্রাচীরটি নদীতে চলে গেছে অনেক আগেই। দক্ষিণ পাশের সরকারি রাস্তার একটি অংশ নদীতে বিলীন হওয়ায় চলাচলে দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার-পরিকল্পনা কর্মকর্তা সুকান্ত কুমার পাল বলেন, এখনই ব্যবস্থা নেওয়া না হলে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভবনটিও ঝুঁকিতে পড়বে। এ জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
উপজেলা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির সভাপতি মহিউদ্দিন শেখ বলেন, ‘ডিপিপির নকশা অনুযায়ী নদী খনন না করায় এবং নদীর মধ্যে আবাসন প্রকল্পসহ অন্যান্য স্থাপনা নির্মাণ করায় নদীটিকে শেষ করে ফেলা হয়েছে। হাইকোর্ট নদীকে জীবন্ত সত্তা হিসেবে ঘোষণা করে রায় দেওয়ার পরও সমস্যা সমাধানের কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। এটা খুবই দুঃখজনক।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কবীর হোসেন বলেন, তাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেছেন। জেলা প্রশাসক ও বাগেরহাটের পানি উন্নয়ন বোর্ডকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন। খুব শিগগিরই সকল সমস্যার সমাধান সম্ভব হবে বলে আশা করেন তিনি।
বাগেরহাটের রামপালের দাউদখালী নদীর ভাঙনে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, দুটি বাজার, একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও একটি আবাসন প্রকল্প চরম ঝুঁকিতে পড়েছে। দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া না হলে আরও ক্ষতির মুখে পড়তে হবে বলে আশঙ্কা করেছেন সংশ্লিষ্টরা।
জানা গেছে, পলি পড়ে ভরাট হয়ে যাওয়ার পর বঙ্গবন্ধু মোংলা-ঘষিয়াখালী ক্যানেল খনন করে সচল করা হয়। ওই ক্যানেলের অন্যতম শাখা নদী দাউদখালীও খনন করা হয়। দাউদখালী নদী খননের পরে এর পানি প্রবাহ বৃদ্ধি পায়। এতে ভাঙন দেখা দেয়। স্থানীয়দের অভিযোগ, নদীটি ডিপিপির নকশা অনুযায়ী না করে অপরিকল্পিতভাবে খনন করা হয়েছে। এতে ভাঙন তীব্র আকার ধারণ করেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার ফয়লাহাটের পূর্ব পাশে পারগোবিন্দপুরে নির্মিত আশ্রয়ণ প্রকল্পটির একটি পাকা ঘর নদীতে ভেঙে যাচ্ছে। বাজারটিও রয়েছে ঝুঁকিতে। ওই বাজারের পূর্ব পাশের চিংড়ি পোনার আড়তের কয়েকটি ঘর সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ভাঙনে মাছের বাজারটিও বিলিয়ন হওয়ার আশঙ্কা করছেন চিংড়ি পোনা আড়তের সভাপতি কাজী রাশেদুল ইসলাম ডালিম।
হুমকিতে পড়েছে কয়েকটি বসতঘরও। এ ছাড়া ঝনঝনিয়া বাজারের দোকানঘর ও বাজারের বড় একটি অংশ নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। পাশের স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ও বেশ কিছু জায়গা ইতিমধ্যে নদীতে চলে গেছে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সীমানা প্রাচীরটি নদীতে চলে গেছে অনেক আগেই। দক্ষিণ পাশের সরকারি রাস্তার একটি অংশ নদীতে বিলীন হওয়ায় চলাচলে দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার-পরিকল্পনা কর্মকর্তা সুকান্ত কুমার পাল বলেন, এখনই ব্যবস্থা নেওয়া না হলে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভবনটিও ঝুঁকিতে পড়বে। এ জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
উপজেলা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির সভাপতি মহিউদ্দিন শেখ বলেন, ‘ডিপিপির নকশা অনুযায়ী নদী খনন না করায় এবং নদীর মধ্যে আবাসন প্রকল্পসহ অন্যান্য স্থাপনা নির্মাণ করায় নদীটিকে শেষ করে ফেলা হয়েছে। হাইকোর্ট নদীকে জীবন্ত সত্তা হিসেবে ঘোষণা করে রায় দেওয়ার পরও সমস্যা সমাধানের কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। এটা খুবই দুঃখজনক।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কবীর হোসেন বলেন, তাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেছেন। জেলা প্রশাসক ও বাগেরহাটের পানি উন্নয়ন বোর্ডকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন। খুব শিগগিরই সকল সমস্যার সমাধান সম্ভব হবে বলে আশা করেন তিনি।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪