তৌফিকুল ইসলাম, ঢাকা
করোনার ভয়াবহতা পেরিয়ে এবার অনেকটাই স্বাভাবিক পরিবেশে ঈদ উদ্যাপনের সুযোগ পাচ্ছে সবাই। লকডাউন কিংবা বিধিনিষেধ না থাকায় দুই বছর পর এবার ঈদের আনন্দে প্রিয়জনের পাশে থাকতে আপন ঠিকানায় ফেরার চেষ্টা থাকবে প্রায় সবার। তাই এবারের ঈদযাত্রায় সড়কে যানবাহনের চাপও থাকবে বেশি। সেই কথা মাথায় রেখে ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে নানামুখী তৎপরতা শুরু করেছে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর।
এদিকে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের ২২টি জেলার যাত্রীদের ঈদযাত্রায় স্বস্তি দিতে সিরাজগঞ্জ-বগুড়া আঞ্চলিক সড়কে ফুলজোড় নদীর ওপর নির্মিত নতুন নলকা সেতুটিও ঈদের আগে খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
সংশ্লিষ্টরা জানান, সরকারের পক্ষ থেকে ১৫ এপ্রিলের মধ্যে সব সড়ক-মহাসড়ক মেরামতের কাজ সম্পন্ন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যেসব সড়কে উন্নয়নকাজ চলছে, সেগুলোও ঈদের আগে শেষ করতে বলা হয়েছে। যানবাহন চলাচলের সুবিধার্থে প্রয়োজনে রাস্তা প্রশস্ত করতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া যানজট নিয়ন্ত্রণে সড়ক-মহাসড়কে থাকবে কঠোর নজরদারি।
এ প্রসঙ্গে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী এ কে এম মনির হোসেন পাঠান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঢাকা থেকে বের হওয়ার পথে কোথায় কোথায় যানজট হতে পারে সেসব জায়গা চিহ্নিত করে সেই অনুযায়ী কাজ হচ্ছে এবার। আমাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী যদি সব ঠিক থাকে, তাহলে এবার ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন হবে।’
সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তরের মেইনটেন্যান্স সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. জিকরুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘১৫ এপ্রিলের মধ্যেই মহাসড়কের সব ধরনের মেইনটেন্যান্স কাজ শেষ হবে। এসব কাজ তদারকির জন্য নিয়মিত সরেজমিনে পরিদর্শন করা হচ্ছে। ঈদের আগে যাত্রীদের ভোগান্তি নিরসনে স্থানীয় প্রশাসন, হাইওয়ে পুলিশ, বিআরটিএ এবং সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর একত্র হয়ে কাজ করবে।’
যেসব উদ্যোগ চলমান
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর সূত্র জানায়, ঈদযাত্রায় তুলনামূলকভাবে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তি পোহাতে হয় উত্তরাঞ্চলের যাত্রীদের। ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের যানজট তাদের কাছে ভয়াবহ এক আতঙ্কের নাম। এবার ঈদের আগে তাই এই মহাসড়ক ঘিরে বিশেষ প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। এরই মধ্যে এই মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত হয়েছে। কিন্তু এলেঙ্গার পর এখনো দুই লেন রয়ে গেছে। চার লেনের গাড়ি এসে দুই লেনে ঢোকার সময় যানজট লেগে যায়। এলেঙ্গা থেকে রংপুর পর্যন্ত চার লেনের কাজ চলছে। তবে ঈদের আগে পরিস্থিতি সামাল দিতে এলেঙ্গার রাস্তাগুলো কিছুটা প্রশস্ত করা হয়েছে। তারপরও মহাসড়কে চাপ বেশি থাকলে যানবাহন যেন আঞ্চলিক সড়ক ব্যবহার করতে পারে, সেই লক্ষ্যে ভুয়াপুরের বাইপাসগুলোও মেরামত করা হচ্ছে। সিরাজগঞ্জের কড্ডা এলাকায়ও রাস্তা চওড়া করা হচ্ছে। হাটিকুমরুল গোলচত্বর বাজার এলাকা থেকে দোকানপাট উচ্ছেদ করা হয়েছে। বগুড়ার চান্দাইকোনায় নতুন একটি ব্রিজ ঈদের আগে খুলে দেওয়া হবে, এতে ওই এলাকায় যানজট হবে না। বগুড়ার মহাস্থানগড় আন্ডারপাসও খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ ছাড়া মোকামতলা এলাকায়ও রাস্তা চওড়া করা হয়েছে।
খুলে দেওয়া হবে নকলা সেতু
১৯৮৮ সালে ফুলজোড় নদীর ওপর নির্মাণ করা হয় নকলা সেতু। ১৯৯৮ সালে যমুনা নদীতে বঙ্গবন্ধু সেতু চালুর পর উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের প্রায় ২২টি জেলার যানবাহন নকলা সেতুর ওপর দিয়ে চলাচল শুরু করে। এতে সেতুটি ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং এই সেতুতে চলাচলে বিঘ্নের কারণে মহাসড়কে যানজট সৃষ্টি হতে থাকে। এসব বিষয় বিবেচনা করে ২০২০ সালের নভেম্বরে নতুন করে চার লেনের নকলা সেতু নির্মাণ শুরু হয়। এবার ঈদের আগেই ২৯৬ মিটার দৈর্ঘ্যের সেতুটি সাময়িক চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে বলে জানালেন সাসেক সড়ক সংযোগ-২-এর প্রকল্প পরিচালক মো. ওয়ালিউর রহমান।
নজর দিতে হবে যেদিকে
পরিবহনশ্রমিক ও মালিকেরা বলছেন, কেবল মহাসড়ক মেরামত করলেই ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন হবে না। এ জন্য মহাসড়কে ছোট গাড়ি নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি বাসের একমুখী চলাচল নিশ্চিত করতে হবে। বাসগুলো ঠিক সময়ে ট্রিপ সম্পন্ন করতে পারলে আবার ঠিক সময়ে ট্রিপ শুরু করতে পারবে। তাতে টার্মিনালে যাত্রীদের ভোগান্তিও কমবে।
বিআরটিএর চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার জানান, ঈদের আগেই তাঁরা এসব সমস্যা নিরসনের জন্য কন্ট্রোল রুম চালু করবেন। এ ছাড়া টার্মিনালগুলোতে মোবাইল কোর্টসহ ভিজিল্যান্স টিম কাজ করবে।
এ প্রসঙ্গে পরিবহন বিশেষজ্ঞ ও বুয়েটের অধ্যাপক শামসুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, কেবল ঈদ সামনে রেখে মহাসড়কের সংস্কার করলে চলবে না। অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে মহাসড়ক সারা বছর প্রস্তুত রাখা উচিত। তা থাকলে এখন আলাদাভাবে মেরামত করা লাগত না। সারা বছর কাজ না করায় ঈদের আগে চাপ বেড়ে যায়। গায়ে-গতরে কাজ করে লাভ নেই, বিজ্ঞানসম্মতভাবে সমস্যার সমাধান করতে হবে।
করোনার ভয়াবহতা পেরিয়ে এবার অনেকটাই স্বাভাবিক পরিবেশে ঈদ উদ্যাপনের সুযোগ পাচ্ছে সবাই। লকডাউন কিংবা বিধিনিষেধ না থাকায় দুই বছর পর এবার ঈদের আনন্দে প্রিয়জনের পাশে থাকতে আপন ঠিকানায় ফেরার চেষ্টা থাকবে প্রায় সবার। তাই এবারের ঈদযাত্রায় সড়কে যানবাহনের চাপও থাকবে বেশি। সেই কথা মাথায় রেখে ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে নানামুখী তৎপরতা শুরু করেছে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর।
এদিকে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের ২২টি জেলার যাত্রীদের ঈদযাত্রায় স্বস্তি দিতে সিরাজগঞ্জ-বগুড়া আঞ্চলিক সড়কে ফুলজোড় নদীর ওপর নির্মিত নতুন নলকা সেতুটিও ঈদের আগে খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
সংশ্লিষ্টরা জানান, সরকারের পক্ষ থেকে ১৫ এপ্রিলের মধ্যে সব সড়ক-মহাসড়ক মেরামতের কাজ সম্পন্ন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যেসব সড়কে উন্নয়নকাজ চলছে, সেগুলোও ঈদের আগে শেষ করতে বলা হয়েছে। যানবাহন চলাচলের সুবিধার্থে প্রয়োজনে রাস্তা প্রশস্ত করতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া যানজট নিয়ন্ত্রণে সড়ক-মহাসড়কে থাকবে কঠোর নজরদারি।
এ প্রসঙ্গে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী এ কে এম মনির হোসেন পাঠান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঢাকা থেকে বের হওয়ার পথে কোথায় কোথায় যানজট হতে পারে সেসব জায়গা চিহ্নিত করে সেই অনুযায়ী কাজ হচ্ছে এবার। আমাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী যদি সব ঠিক থাকে, তাহলে এবার ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন হবে।’
সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তরের মেইনটেন্যান্স সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. জিকরুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘১৫ এপ্রিলের মধ্যেই মহাসড়কের সব ধরনের মেইনটেন্যান্স কাজ শেষ হবে। এসব কাজ তদারকির জন্য নিয়মিত সরেজমিনে পরিদর্শন করা হচ্ছে। ঈদের আগে যাত্রীদের ভোগান্তি নিরসনে স্থানীয় প্রশাসন, হাইওয়ে পুলিশ, বিআরটিএ এবং সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর একত্র হয়ে কাজ করবে।’
যেসব উদ্যোগ চলমান
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর সূত্র জানায়, ঈদযাত্রায় তুলনামূলকভাবে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তি পোহাতে হয় উত্তরাঞ্চলের যাত্রীদের। ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের যানজট তাদের কাছে ভয়াবহ এক আতঙ্কের নাম। এবার ঈদের আগে তাই এই মহাসড়ক ঘিরে বিশেষ প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। এরই মধ্যে এই মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত হয়েছে। কিন্তু এলেঙ্গার পর এখনো দুই লেন রয়ে গেছে। চার লেনের গাড়ি এসে দুই লেনে ঢোকার সময় যানজট লেগে যায়। এলেঙ্গা থেকে রংপুর পর্যন্ত চার লেনের কাজ চলছে। তবে ঈদের আগে পরিস্থিতি সামাল দিতে এলেঙ্গার রাস্তাগুলো কিছুটা প্রশস্ত করা হয়েছে। তারপরও মহাসড়কে চাপ বেশি থাকলে যানবাহন যেন আঞ্চলিক সড়ক ব্যবহার করতে পারে, সেই লক্ষ্যে ভুয়াপুরের বাইপাসগুলোও মেরামত করা হচ্ছে। সিরাজগঞ্জের কড্ডা এলাকায়ও রাস্তা চওড়া করা হচ্ছে। হাটিকুমরুল গোলচত্বর বাজার এলাকা থেকে দোকানপাট উচ্ছেদ করা হয়েছে। বগুড়ার চান্দাইকোনায় নতুন একটি ব্রিজ ঈদের আগে খুলে দেওয়া হবে, এতে ওই এলাকায় যানজট হবে না। বগুড়ার মহাস্থানগড় আন্ডারপাসও খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ ছাড়া মোকামতলা এলাকায়ও রাস্তা চওড়া করা হয়েছে।
খুলে দেওয়া হবে নকলা সেতু
১৯৮৮ সালে ফুলজোড় নদীর ওপর নির্মাণ করা হয় নকলা সেতু। ১৯৯৮ সালে যমুনা নদীতে বঙ্গবন্ধু সেতু চালুর পর উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের প্রায় ২২টি জেলার যানবাহন নকলা সেতুর ওপর দিয়ে চলাচল শুরু করে। এতে সেতুটি ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং এই সেতুতে চলাচলে বিঘ্নের কারণে মহাসড়কে যানজট সৃষ্টি হতে থাকে। এসব বিষয় বিবেচনা করে ২০২০ সালের নভেম্বরে নতুন করে চার লেনের নকলা সেতু নির্মাণ শুরু হয়। এবার ঈদের আগেই ২৯৬ মিটার দৈর্ঘ্যের সেতুটি সাময়িক চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে বলে জানালেন সাসেক সড়ক সংযোগ-২-এর প্রকল্প পরিচালক মো. ওয়ালিউর রহমান।
নজর দিতে হবে যেদিকে
পরিবহনশ্রমিক ও মালিকেরা বলছেন, কেবল মহাসড়ক মেরামত করলেই ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন হবে না। এ জন্য মহাসড়কে ছোট গাড়ি নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি বাসের একমুখী চলাচল নিশ্চিত করতে হবে। বাসগুলো ঠিক সময়ে ট্রিপ সম্পন্ন করতে পারলে আবার ঠিক সময়ে ট্রিপ শুরু করতে পারবে। তাতে টার্মিনালে যাত্রীদের ভোগান্তিও কমবে।
বিআরটিএর চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার জানান, ঈদের আগেই তাঁরা এসব সমস্যা নিরসনের জন্য কন্ট্রোল রুম চালু করবেন। এ ছাড়া টার্মিনালগুলোতে মোবাইল কোর্টসহ ভিজিল্যান্স টিম কাজ করবে।
এ প্রসঙ্গে পরিবহন বিশেষজ্ঞ ও বুয়েটের অধ্যাপক শামসুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, কেবল ঈদ সামনে রেখে মহাসড়কের সংস্কার করলে চলবে না। অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে মহাসড়ক সারা বছর প্রস্তুত রাখা উচিত। তা থাকলে এখন আলাদাভাবে মেরামত করা লাগত না। সারা বছর কাজ না করায় ঈদের আগে চাপ বেড়ে যায়। গায়ে-গতরে কাজ করে লাভ নেই, বিজ্ঞানসম্মতভাবে সমস্যার সমাধান করতে হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৫ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৯ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৯ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৯ দিন আগে