নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও থানচি (বান্দরবান) প্রতিনিধি
শান্তি ফেরার কথা ছিল যেখানে ২৪ বছর আগে, সেখানে এখনো সংঘাত থামেনি। পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন নিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) ও সরকার পরস্পরকে অভিযুক্ত করে আসছে। এই ফাঁকে সুযোগ নিয়েছে নতুন নতুন বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে তাদের ঝগড়াবিবাদ কিংবা সমঝোতা হচ্ছে বন্দুকের নলে। তাদের চাপে অসহায় জীবনযাপন করছেন সেখানকার সাধারণ মানুষ।
স্বার্থান্বেষী এই গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে নতুন করে যুক্ত হয়েছে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ)। তাদের দাবি, সুবিধাবঞ্চিত কুকি-চিন জনগোষ্ঠীর জন্য স্বশাসিত বা পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন ক্ষমতাসহ একটি ছোট রাজ্য। দাবি আদায়ে তাদের সামরিক শাখার শতাধিক সদস্যকে মিয়ানমারের কাচিল প্রদেশ থেকে গেরিলা প্রশিক্ষণ দিয়ে এনেছে। কিন্তু পাহাড়ে দাপিয়ে বেড়ানো অন্য সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো তাদের ছাড় দিচ্ছে না। চাঁদার টাকায় ভাগ পড়ায় লেগে যাচ্ছে দ্বন্দ্ব।
গত শুক্রবার বান্দরবানের রোয়াংছড়ি উপজেলার খামতাংপাড়া এলাকায় ইউপিডিএফ (গণতান্ত্রিক) ও কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সদস্যদের মধ্যে গোলাগুলি হয়েছে। গোলাগুলির এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আটজনের মৃত্যু হয়েছে।
এর আগে গত ১২ মার্চ রোয়াংছড়ির দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় কেএনএফ সশস্ত্র সন্ত্রাসী দলের অতর্কিত গুলিবর্ষণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মাস্টার ওয়ারেন্ট অফিসার নাজিম উদ্দিন নিহত হন। ওই ঘটনায় আহত হন দুজন সেনাসদস্যও।
জানতে চাইলে বান্দরবানের পুলিশ সুপার মো. তারিকুল ইসলাম বলেছেন, ‘পাহাড়ে যে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো রয়েছে, সব কটির প্রতিই আমাদের নজর রয়েছে। পুলিশ ছাড়াও অন্য অনেক সংস্থাও কাজ করছে।’
পাহাড়ে এই আঞ্চলিক দলগুলোর মধ্যে রাজনৈতিক বিভেদ ও হানাহানির মধ্যে গত বছর অক্টোবর থেকে রুমা ও রোয়াংছড়ি উপজেলায় সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ, যা স্থানীয়ভাবে ‘বম পার্টি’ নামে পরিচিত) এবং নতুন জঙ্গি সংগঠন ‘জামাতুল আনসার হিল ফিন্দাল শারক্বীয়া’র বিরুদ্ধে যৌথ অভিযান চালাচ্ছে সেনাবাহিনী ও পুলিশের এলিট ফোর্স র্যাব। মাঝেমধ্যে তাদের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনাও ঘটছে।
জনসংহতি সমিতির (জেএসএস) সহসভাপতি ও পার্বত্য রাঙামাটির সাবেক সংসদ সদস্য উষাতন তালুকদার বলেছেন, সরকার পার্বত্য চুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়ন না করার হতাশা থেকে দলগুলোতে দ্বন্দ্ব এবং বিভক্তি বেড়েছে। এরাই ধৈর্যহারা হয়ে যার যার স্বার্থ নিয়ে দল গঠন করছে। নানামুখী কার্যকলাপে লিপ্ত হচ্ছে। সাধারণ মানুষের সঙ্গে সংগঠনগুলোর দূরত্ব বেড়ে যাচ্ছে।
স্বার্থের দ্বন্দ্বে খুনোখুনি, ২৪ বছরে ১২৯২ জন
পার্বত্য চট্টগ্রামের চুক্তির কিছুদিন পর থেকেই আঞ্চলিক দলের মধ্যে সংঘাত, হানাহানি বাড়তে শুরু করে। চাঁদাবাজি, ক্ষমতা দখল, আধিপত্য বিস্তার ও ভাগ-বাঁটোয়ারা নিয়ে গত ২৪ বছরে পাহাড়ে প্রাণ গেছে ১ হাজার ২৯২ জনের। যাদের মধ্যে ৩৯০ জন বাঙালি, ৯০২ জন পাহাড়ি।
পার্বত্য তিন জেলা পুলিশ সূত্রে তথ্যগুলো নিশ্চিত হওয়া গেছে।
জানা যায়, চারটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপের মধ্যে জেএসএস (মূল) ও ইউপিডিএফ (মূল) বেশি চাঁদাবাজি ও খুন-খারাবিতে জড়িত। তিন পার্বত্য জেলায় পাহাড়ি ৫১ শতাংশ মানুষ, বাঙালি ৪৯ শতাংশ মানুষ। পাহাড়ি-বাঙালিরা শান্তির পক্ষে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও পাহাড়ে সংঘাতের ঘটনাগুলো পর্যবেক্ষণ করে এসব তথ্য দিচ্ছে বিভিন্ন সংস্থা।
গোলাগুলির পর জনমনে আতঙ্ক
আমাদের বান্দরবান প্রতিনিধি জানান, বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলায় কেএনএফ সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা করায় পাহাড়ি জনসাধারণের স্বাভাবিক জীবনযাপন অত্যন্ত দুর্বিষহ হয়ে পড়েছে। সাধারণ মানুষের চলাফেরা, জুমের উৎপাদিত ফসল বাজারজাতকরণ, স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, পর্যটনশিল্প, শিক্ষাসহ নানা জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। এ সমস্যাটি দীর্ঘায়িত হলে পাহাড়ের সাধারণ মানুষের অভ্যন্তরীণ যোগাযোগ, ছেলেমেয়েদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, খাদ্য, জুমের উৎপাদিত ফসল, বাজারজাতকরণে বাধাগ্রস্ত হয়ে অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে এলাকাবাসী ধারণা করছেন। এ ছাড়া অক্টোবর ২০২২ থেকে এ পর্যন্ত বান্দরবানে থানচি-রুমা উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকার প্রায় ১৫টি গ্রামের ৫ হাজারের অধিক মানুষ কেএনএফ সদস্যদের আতঙ্কে দুর্বিষহ জীবনযাপন করছে বলে স্থানীয় গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে।
জানতে চাইলে থানচি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও মুহা. আবুল মনসুর বলেন, প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধির সমন্বয়ে এলাকার শান্তির জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা চলমান এবং শিগগিরই একটি কার্যকর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
শান্তি ফেরার কথা ছিল যেখানে ২৪ বছর আগে, সেখানে এখনো সংঘাত থামেনি। পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন নিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) ও সরকার পরস্পরকে অভিযুক্ত করে আসছে। এই ফাঁকে সুযোগ নিয়েছে নতুন নতুন বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে তাদের ঝগড়াবিবাদ কিংবা সমঝোতা হচ্ছে বন্দুকের নলে। তাদের চাপে অসহায় জীবনযাপন করছেন সেখানকার সাধারণ মানুষ।
স্বার্থান্বেষী এই গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে নতুন করে যুক্ত হয়েছে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ)। তাদের দাবি, সুবিধাবঞ্চিত কুকি-চিন জনগোষ্ঠীর জন্য স্বশাসিত বা পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন ক্ষমতাসহ একটি ছোট রাজ্য। দাবি আদায়ে তাদের সামরিক শাখার শতাধিক সদস্যকে মিয়ানমারের কাচিল প্রদেশ থেকে গেরিলা প্রশিক্ষণ দিয়ে এনেছে। কিন্তু পাহাড়ে দাপিয়ে বেড়ানো অন্য সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো তাদের ছাড় দিচ্ছে না। চাঁদার টাকায় ভাগ পড়ায় লেগে যাচ্ছে দ্বন্দ্ব।
গত শুক্রবার বান্দরবানের রোয়াংছড়ি উপজেলার খামতাংপাড়া এলাকায় ইউপিডিএফ (গণতান্ত্রিক) ও কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সদস্যদের মধ্যে গোলাগুলি হয়েছে। গোলাগুলির এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আটজনের মৃত্যু হয়েছে।
এর আগে গত ১২ মার্চ রোয়াংছড়ির দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় কেএনএফ সশস্ত্র সন্ত্রাসী দলের অতর্কিত গুলিবর্ষণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মাস্টার ওয়ারেন্ট অফিসার নাজিম উদ্দিন নিহত হন। ওই ঘটনায় আহত হন দুজন সেনাসদস্যও।
জানতে চাইলে বান্দরবানের পুলিশ সুপার মো. তারিকুল ইসলাম বলেছেন, ‘পাহাড়ে যে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো রয়েছে, সব কটির প্রতিই আমাদের নজর রয়েছে। পুলিশ ছাড়াও অন্য অনেক সংস্থাও কাজ করছে।’
পাহাড়ে এই আঞ্চলিক দলগুলোর মধ্যে রাজনৈতিক বিভেদ ও হানাহানির মধ্যে গত বছর অক্টোবর থেকে রুমা ও রোয়াংছড়ি উপজেলায় সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ, যা স্থানীয়ভাবে ‘বম পার্টি’ নামে পরিচিত) এবং নতুন জঙ্গি সংগঠন ‘জামাতুল আনসার হিল ফিন্দাল শারক্বীয়া’র বিরুদ্ধে যৌথ অভিযান চালাচ্ছে সেনাবাহিনী ও পুলিশের এলিট ফোর্স র্যাব। মাঝেমধ্যে তাদের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনাও ঘটছে।
জনসংহতি সমিতির (জেএসএস) সহসভাপতি ও পার্বত্য রাঙামাটির সাবেক সংসদ সদস্য উষাতন তালুকদার বলেছেন, সরকার পার্বত্য চুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়ন না করার হতাশা থেকে দলগুলোতে দ্বন্দ্ব এবং বিভক্তি বেড়েছে। এরাই ধৈর্যহারা হয়ে যার যার স্বার্থ নিয়ে দল গঠন করছে। নানামুখী কার্যকলাপে লিপ্ত হচ্ছে। সাধারণ মানুষের সঙ্গে সংগঠনগুলোর দূরত্ব বেড়ে যাচ্ছে।
স্বার্থের দ্বন্দ্বে খুনোখুনি, ২৪ বছরে ১২৯২ জন
পার্বত্য চট্টগ্রামের চুক্তির কিছুদিন পর থেকেই আঞ্চলিক দলের মধ্যে সংঘাত, হানাহানি বাড়তে শুরু করে। চাঁদাবাজি, ক্ষমতা দখল, আধিপত্য বিস্তার ও ভাগ-বাঁটোয়ারা নিয়ে গত ২৪ বছরে পাহাড়ে প্রাণ গেছে ১ হাজার ২৯২ জনের। যাদের মধ্যে ৩৯০ জন বাঙালি, ৯০২ জন পাহাড়ি।
পার্বত্য তিন জেলা পুলিশ সূত্রে তথ্যগুলো নিশ্চিত হওয়া গেছে।
জানা যায়, চারটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপের মধ্যে জেএসএস (মূল) ও ইউপিডিএফ (মূল) বেশি চাঁদাবাজি ও খুন-খারাবিতে জড়িত। তিন পার্বত্য জেলায় পাহাড়ি ৫১ শতাংশ মানুষ, বাঙালি ৪৯ শতাংশ মানুষ। পাহাড়ি-বাঙালিরা শান্তির পক্ষে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও পাহাড়ে সংঘাতের ঘটনাগুলো পর্যবেক্ষণ করে এসব তথ্য দিচ্ছে বিভিন্ন সংস্থা।
গোলাগুলির পর জনমনে আতঙ্ক
আমাদের বান্দরবান প্রতিনিধি জানান, বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলায় কেএনএফ সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা করায় পাহাড়ি জনসাধারণের স্বাভাবিক জীবনযাপন অত্যন্ত দুর্বিষহ হয়ে পড়েছে। সাধারণ মানুষের চলাফেরা, জুমের উৎপাদিত ফসল বাজারজাতকরণ, স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, পর্যটনশিল্প, শিক্ষাসহ নানা জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। এ সমস্যাটি দীর্ঘায়িত হলে পাহাড়ের সাধারণ মানুষের অভ্যন্তরীণ যোগাযোগ, ছেলেমেয়েদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, খাদ্য, জুমের উৎপাদিত ফসল, বাজারজাতকরণে বাধাগ্রস্ত হয়ে অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে এলাকাবাসী ধারণা করছেন। এ ছাড়া অক্টোবর ২০২২ থেকে এ পর্যন্ত বান্দরবানে থানচি-রুমা উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকার প্রায় ১৫টি গ্রামের ৫ হাজারের অধিক মানুষ কেএনএফ সদস্যদের আতঙ্কে দুর্বিষহ জীবনযাপন করছে বলে স্থানীয় গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে।
জানতে চাইলে থানচি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও মুহা. আবুল মনসুর বলেন, প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধির সমন্বয়ে এলাকার শান্তির জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা চলমান এবং শিগগিরই একটি কার্যকর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে