আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা
২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে ১০ শতাংশ কর দিয়ে আবাসন খাতে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগ বা কালোটাকা সাদা করার সুবিধা দিয়েছিল সরকার। সে বছর এ খাতে প্রায় ২০ হাজার ৬০০ কোটি টাকা অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগ এসেছিল বলে দাবি সংশ্লিষ্টদের। পরের অর্থবছর থেকে এ সুবিধা বন্ধ করে দেওয়া হয়। ফলে আবাসন খাত চাঙা করতে এবং দেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টিতে আগামী বাজেটে এ সুযোগ পুনর্বহালের দাবি জানিয়েছেন আবাসন খাতের ব্যবসায়ীরা।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ থাকলে দেশের টাকা পাচার বন্ধ এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। তবে শুধু বিনিয়োগের সুযোগ দিলেই হবে না, পরবর্তী সময়ে অর্থের উৎস নিয়ে কোনো প্রশ্ন তোলা যাবে না। এ লক্ষ্যে আয়কর অধ্যাদেশ, ১৯৮৪ এর ধারা ১৯ এএএএএ পুনঃ প্রবর্তনের দাবি জানিয়েছে আবাসন খাতের ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব)।
সংগঠনটির সভাপতি আলমগীর শামসুল আলামিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, এর আগের অর্থবছরে প্রায় ২০ হাজার ৬০০ কোটি টাকা অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগ এসেছিল। কিন্তু তার পরের বছরে তা আসেনি। সুতরাং আবাসন খাতকে চাঙা করতে হলে এ সুযোগ পুনর্বহাল করা প্রয়োজন।
শামসুল আলামিন বলেন, ‘যেসব সেক্টর কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে, সেগুলোর প্রতিটিতেই এই অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ থাকা প্রয়োজন। দেশের টাকা দেশেই থাকুক। অন্য দেশে কেন বিনিয়োগ হবে? আমাদের দেশের প্রধান সমস্যা বেকারত্ব। সেটা কমাতে যদি অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগ কাজে আসে তাহলে কেন নয়? এই টাকা যখন আমেরিকা, কানাডায় বিনিয়োগ হয়, তখন তো কোনো প্রশ্ন ওঠে না।’
এ বিষয়ে রিহ্যাবের সাবেক সভাপতি তানভিরুল হক প্রবাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগে বাজেটে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ ছিল, কিন্তু এখন নেই। এটা পুনর্নির্ধারণ করা হলে এ খাতের জন্য ভালো হবে।
রিহ্যাবের পরিচালক এবং প্যারাডাইস ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড কনস্ট্রাকশনস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আল-আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ থাকলে কিছু বিনিয়োগ আসে। আর না থাকলে সেই অর্থ বিদেশে চলে যায়।
রিহ্যাব সভাপতি শামসুল আলামিন জানান, করোনা-পরবর্তী সময়ে দেশের আবাসন খাত কিছুটা ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছিল। ব্যবসা বাড়ছিল। চলমান অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে ব্যবসায় মন্দা দেখা দিয়েছে। এক বছরের ব্যবধানে দেশের আবাসন খাতে খরচ বেড়েছে ৩০ শতাংশের বেশি। বিপরীতে ব্যবসা কমেছে ২০ থেকে ৩০ শতাংশের মতো।
এর জন্য রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে অর্থনৈতিক ও ডলার সংকটকে দায়ী করছেন সংশ্লিষ্টরা। সংকট কাটিয়ে আবাসন খাতকে চাঙা করতে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগ, করছাড় এবং বিভিন্ন নীতিসহায়তা চান ব্যবসায়ীরা। এ লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাছে আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে অন্তর্ভুক্তির জন্য ৯টি প্রস্তাব দিয়েছে রিহ্যাব। ফ্ল্যাট ও প্লট রেজিস্ট্রেশনসংশ্লিষ্ট কর ও ফি ৭ শতাংশ নির্ধারণের দাবি জানানো হয়েছে, যা বর্তমানে ১০ থেকে সাড়ে ১২ শতাংশ পর্যন্ত ধার্য করা হয়ে থাকে। নামমাত্র রেজিস্ট্রেশন ব্যয় নির্ধারণ করে আবাসন খাতে ‘সেকেন্ডারি বাজার’ ব্যবস্থা প্রচলনের সুপারিশ করেছে রিহ্যাব।
মো. আল-আমিন বলেন, ‘সব দেশেই সেকেন্ডারি মার্কেট রিয়েল এস্টেট সেক্টরকে চাঙা করে রাখে। ফার্স্ট ওয়ার্ল্ডের সব দেশেই সেকেন্ডারি মার্কেটের জন্য আলাদা কোম্পানি আছে। আমাদের দেশে সেটা হচ্ছে না। কারণ, নতুন ফ্ল্যাট কিনতে যদি ১০ লাখ টাকা রেজিস্ট্রি খরচ লাগে, তাহলে সেটা যতবার বিক্রি হবে ততবারই একই খরচ হয়। আমরা চাচ্ছিলাম যে, প্রথমবার ১২ বা ১৩ শতাংশ খরচ হলেও পরে যেন এটা ৩-৪ শতাংশ খরচে রেজিস্ট্রেশন করা যায়। তাহলে একটা সেকেন্ডারি বাজার গড়ে উঠবে। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতেও এ ব্যবস্থা প্রচলিত রয়েছে।’
আবাসন খাতে মূল্য সংযোজন কর ২ থেকে সাড়ে ৪ শতাংশ বিদ্যমান। সরকার সম্প্রতি এই খাতের জন্য অতি উচ্চহারে মূল্য সংযোজন কর নির্ধারণ করে নতুন আইন প্রণয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। আবাসন শিল্প রক্ষার্থে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বিদ্যমান মূল্য সংযোজন কর হ্রাসসহ নতুনভাবে মূল্য সংযোজন কর আরোপ না করার সুপারিশ করেছে রিহ্যাব।
তানভীরুল হক প্রবাল বলেন, ডলার সংকটের কারণে সব ধরনের উপকরণের দাম বেড়ে গেছে। যে লিফট কিনতাম আগে ১৭-১৮ লাখ টাকা দিয়ে, সেটি কিনতে এখন ২৫ লাখ টাকা। কারণ, আগে ডলারের দাম ৮৫ টাকা ছিল, এখন হয়ে গেছে ১১০ টাকা। বাজেটে তো ডলারের রেট কমাতে পারবে না। সুতরাং আমদানির ক্ষেত্রে কর কমানোর জন্য সুপারিশই করতে হবে। তা না হলে দাম বেড়ে যাবে। খাতের প্রবৃদ্ধি কমে যাবে।
বিকেন্দ্রীকরণ নগরায়ণ ও পারিপার্শ্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে শহর এলাকায় ৫ বছর এবং শহরের বাইরের এলাকায় ১০ বছরের জন্য ‘ট্যাক্স হলিডে’ প্রদানের প্রস্তাব এসেছে ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে। এর যুক্তি হিসেবে বলা হচ্ছে, আবাসন খাতের জন্য ট্যাক্স হলিডে ব্যবস্থা কার্যকর করা হলে অন্যান্য এলাকাতেও উন্নয়ন কার্যক্রম বিস্তার লাভ করবে। ফলে বিভাগীয় শহরের ওপর চাপ কমবে। সবার জন্য আবাসন নিশ্চিত সহজতর হবে।
তানভীরুল হক প্রবাল বলেন, ডেভেলপারদের ঢাকা বাইরে পাঠানোর জন্য ইনসেনটিভ দেওয়া যেতে পারে। যদি বলা হয় যশোর, খুলনা, রংপুরে গেলে এই এই ট্যাক্স ছাড় সুবিধা পাবে। এটা যদি সরকার বলে তাহলে সেক্টরটা চাঙা হতে পারে।
২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে ১০ শতাংশ কর দিয়ে আবাসন খাতে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগ বা কালোটাকা সাদা করার সুবিধা দিয়েছিল সরকার। সে বছর এ খাতে প্রায় ২০ হাজার ৬০০ কোটি টাকা অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগ এসেছিল বলে দাবি সংশ্লিষ্টদের। পরের অর্থবছর থেকে এ সুবিধা বন্ধ করে দেওয়া হয়। ফলে আবাসন খাত চাঙা করতে এবং দেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টিতে আগামী বাজেটে এ সুযোগ পুনর্বহালের দাবি জানিয়েছেন আবাসন খাতের ব্যবসায়ীরা।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ থাকলে দেশের টাকা পাচার বন্ধ এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। তবে শুধু বিনিয়োগের সুযোগ দিলেই হবে না, পরবর্তী সময়ে অর্থের উৎস নিয়ে কোনো প্রশ্ন তোলা যাবে না। এ লক্ষ্যে আয়কর অধ্যাদেশ, ১৯৮৪ এর ধারা ১৯ এএএএএ পুনঃ প্রবর্তনের দাবি জানিয়েছে আবাসন খাতের ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব)।
সংগঠনটির সভাপতি আলমগীর শামসুল আলামিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, এর আগের অর্থবছরে প্রায় ২০ হাজার ৬০০ কোটি টাকা অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগ এসেছিল। কিন্তু তার পরের বছরে তা আসেনি। সুতরাং আবাসন খাতকে চাঙা করতে হলে এ সুযোগ পুনর্বহাল করা প্রয়োজন।
শামসুল আলামিন বলেন, ‘যেসব সেক্টর কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে, সেগুলোর প্রতিটিতেই এই অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ থাকা প্রয়োজন। দেশের টাকা দেশেই থাকুক। অন্য দেশে কেন বিনিয়োগ হবে? আমাদের দেশের প্রধান সমস্যা বেকারত্ব। সেটা কমাতে যদি অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগ কাজে আসে তাহলে কেন নয়? এই টাকা যখন আমেরিকা, কানাডায় বিনিয়োগ হয়, তখন তো কোনো প্রশ্ন ওঠে না।’
এ বিষয়ে রিহ্যাবের সাবেক সভাপতি তানভিরুল হক প্রবাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগে বাজেটে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ ছিল, কিন্তু এখন নেই। এটা পুনর্নির্ধারণ করা হলে এ খাতের জন্য ভালো হবে।
রিহ্যাবের পরিচালক এবং প্যারাডাইস ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড কনস্ট্রাকশনস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আল-আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ থাকলে কিছু বিনিয়োগ আসে। আর না থাকলে সেই অর্থ বিদেশে চলে যায়।
রিহ্যাব সভাপতি শামসুল আলামিন জানান, করোনা-পরবর্তী সময়ে দেশের আবাসন খাত কিছুটা ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছিল। ব্যবসা বাড়ছিল। চলমান অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে ব্যবসায় মন্দা দেখা দিয়েছে। এক বছরের ব্যবধানে দেশের আবাসন খাতে খরচ বেড়েছে ৩০ শতাংশের বেশি। বিপরীতে ব্যবসা কমেছে ২০ থেকে ৩০ শতাংশের মতো।
এর জন্য রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে অর্থনৈতিক ও ডলার সংকটকে দায়ী করছেন সংশ্লিষ্টরা। সংকট কাটিয়ে আবাসন খাতকে চাঙা করতে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগ, করছাড় এবং বিভিন্ন নীতিসহায়তা চান ব্যবসায়ীরা। এ লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাছে আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে অন্তর্ভুক্তির জন্য ৯টি প্রস্তাব দিয়েছে রিহ্যাব। ফ্ল্যাট ও প্লট রেজিস্ট্রেশনসংশ্লিষ্ট কর ও ফি ৭ শতাংশ নির্ধারণের দাবি জানানো হয়েছে, যা বর্তমানে ১০ থেকে সাড়ে ১২ শতাংশ পর্যন্ত ধার্য করা হয়ে থাকে। নামমাত্র রেজিস্ট্রেশন ব্যয় নির্ধারণ করে আবাসন খাতে ‘সেকেন্ডারি বাজার’ ব্যবস্থা প্রচলনের সুপারিশ করেছে রিহ্যাব।
মো. আল-আমিন বলেন, ‘সব দেশেই সেকেন্ডারি মার্কেট রিয়েল এস্টেট সেক্টরকে চাঙা করে রাখে। ফার্স্ট ওয়ার্ল্ডের সব দেশেই সেকেন্ডারি মার্কেটের জন্য আলাদা কোম্পানি আছে। আমাদের দেশে সেটা হচ্ছে না। কারণ, নতুন ফ্ল্যাট কিনতে যদি ১০ লাখ টাকা রেজিস্ট্রি খরচ লাগে, তাহলে সেটা যতবার বিক্রি হবে ততবারই একই খরচ হয়। আমরা চাচ্ছিলাম যে, প্রথমবার ১২ বা ১৩ শতাংশ খরচ হলেও পরে যেন এটা ৩-৪ শতাংশ খরচে রেজিস্ট্রেশন করা যায়। তাহলে একটা সেকেন্ডারি বাজার গড়ে উঠবে। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতেও এ ব্যবস্থা প্রচলিত রয়েছে।’
আবাসন খাতে মূল্য সংযোজন কর ২ থেকে সাড়ে ৪ শতাংশ বিদ্যমান। সরকার সম্প্রতি এই খাতের জন্য অতি উচ্চহারে মূল্য সংযোজন কর নির্ধারণ করে নতুন আইন প্রণয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। আবাসন শিল্প রক্ষার্থে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বিদ্যমান মূল্য সংযোজন কর হ্রাসসহ নতুনভাবে মূল্য সংযোজন কর আরোপ না করার সুপারিশ করেছে রিহ্যাব।
তানভীরুল হক প্রবাল বলেন, ডলার সংকটের কারণে সব ধরনের উপকরণের দাম বেড়ে গেছে। যে লিফট কিনতাম আগে ১৭-১৮ লাখ টাকা দিয়ে, সেটি কিনতে এখন ২৫ লাখ টাকা। কারণ, আগে ডলারের দাম ৮৫ টাকা ছিল, এখন হয়ে গেছে ১১০ টাকা। বাজেটে তো ডলারের রেট কমাতে পারবে না। সুতরাং আমদানির ক্ষেত্রে কর কমানোর জন্য সুপারিশই করতে হবে। তা না হলে দাম বেড়ে যাবে। খাতের প্রবৃদ্ধি কমে যাবে।
বিকেন্দ্রীকরণ নগরায়ণ ও পারিপার্শ্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে শহর এলাকায় ৫ বছর এবং শহরের বাইরের এলাকায় ১০ বছরের জন্য ‘ট্যাক্স হলিডে’ প্রদানের প্রস্তাব এসেছে ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে। এর যুক্তি হিসেবে বলা হচ্ছে, আবাসন খাতের জন্য ট্যাক্স হলিডে ব্যবস্থা কার্যকর করা হলে অন্যান্য এলাকাতেও উন্নয়ন কার্যক্রম বিস্তার লাভ করবে। ফলে বিভাগীয় শহরের ওপর চাপ কমবে। সবার জন্য আবাসন নিশ্চিত সহজতর হবে।
তানভীরুল হক প্রবাল বলেন, ডেভেলপারদের ঢাকা বাইরে পাঠানোর জন্য ইনসেনটিভ দেওয়া যেতে পারে। যদি বলা হয় যশোর, খুলনা, রংপুরে গেলে এই এই ট্যাক্স ছাড় সুবিধা পাবে। এটা যদি সরকার বলে তাহলে সেক্টরটা চাঙা হতে পারে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪