ক্ষেতলাল (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি
জয়পুরহাটের ক্ষেতলালে লোকসানের শঙ্কায় পড়েছেন আলুচাষি ও ব্যবসায়ীরা। পাইকারি বাজারে আলুর দাম কম হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন তাঁরা। অন্যদিকে খুচরা বাজারে দাম বেশি হওয়ায় লাভ হচ্ছে মধ্যস্বত্বভোগীদের। ফলে আলু সংরক্ষণ করে বিপাকে পড়েছেন আলু ব্যবসায়ী, হিমাগারের মালিক ও চাষিরা।
হিমাগার সূত্রে জানা গেছে, ক্ষেতলালে চারটি আলুর হিমাগার আছে। গত বছর এ সময় হিমাগারগুলো থেকে ৫০ ভাগ আলু বাজারজাত করা হয়েছিল। কিন্তু এখন পর্যন্ত এ বছর ২৫ ভাগের কম আলু বাজারজাত করা হয়েছে।
উপজেলার মোল্লা কোল্ডস্টোরেজের ব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, তাঁদের হিমাগারে আলুর ধারণক্ষমতা ১ লাখ ৬০ হাজার বস্তা, বর্তমানে বাজারজাত করা হয়েছে ৪২ হাজার ৫২২ বস্তা। এখন ৬২ কেজি এ্যাস্টরিক্স আলুর পাইকারি বাজারমূল্য ১ হাজার ৫০ থেকে ১ হাজার ৬০ টাকা। অথচ কৃষক বা ব্যবসায়ীদের হিমাগারে আলু সংরক্ষণ করতেই বস্তাপ্রতি খরচ পড়ছে ১ হাজার ১৬০ টাকা। এতে বস্তাপ্রতি লোকসান গুনতে হচ্ছে ১০০ টাকা। এ ছাড়া পাইকারি বাজারে আলু ১৬-১৭ টাকা কেজি, কিন্তু খুচরা বাজারে ৩০-৩৫ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
উপজেলার হাফিজার বীজাগার হিমাগারের ব্যবস্থাপক বেলাল হোসেন বলেন, তাঁদের হিমাগারের ধারণক্ষমতা ১ লাখ ২০ হাজার বস্তা। বাজারজাত করা হয়েছে মাত্র ৪৩ হাজার বস্তা।
বটতলী হিমাদ্রি লিমিটেডের ব্যবস্থাপক আব্দুল কুদ্দুছ বলেন, তাঁদের হিমাগারের আলু ধারণক্ষমতা ৬ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন, কিন্তু এ পর্যন্ত বাজারজাত করা হয়েছে মাত্র ৮০০ মেট্রিক টন।
মুন্নি হিমাগার লিমিটেডের ব্যবস্থাপক বায়েজিদ হোসেন চৌধুরী বলেন, তাঁদের হিমাগারের আলুর ধারণক্ষমতা ১ লাখ ১০ হাজার বস্তা, বাজারজাত করা হয়েছে মাত্র ২০ হাজার বস্তা। তিনি আরও বলেন, হিমাগারে অনেক আলু মজুত আছে। বাজারেও চাহিদা রয়েছে। অথচ ব্যবসায়ীরা আলু কেনার চাহিদা দেখাচ্ছেন না।
গণমঙ্গল বাজারের আলু ব্যবসায়ী মোজাফ্ফর হোসেন বলেন, তাঁর ৩ হাজার বস্তা বিভিন্ন জাতের আলু মজুত করা আছে। এ মুহূর্তে আলু বিক্রি করলে তাঁর ৩০-৩৫ লাখ টাকা লোকসান হবে।
স্থানীয় আলুর পাইকারি ব্যবসায়ী আব্দুর রাজ্জাক বলেন, বাজারে আলুর চাহিদা কম। এ ছাড়া ঢাকায় আলু নিয়ে যেতে খরচ বেশি পড়ছে। এ কারণে হিমাগার থেকে আলু কেনার চাহিদা কমে গেছে।
এ বিষয়ে জেলা মার্কেটিং কর্মকর্তা সাকাওয়াত হোসেন বলেন, আলুর দরপতন নিয়ে তাঁরা সবাই চিন্তিত। যেসব কোম্পানি আলু বিদেশে রপ্তানি করে, তাদের সঙ্গে আলোচনা করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে বাজার তদারক করা হচ্ছে।
জয়পুরহাটের ক্ষেতলালে লোকসানের শঙ্কায় পড়েছেন আলুচাষি ও ব্যবসায়ীরা। পাইকারি বাজারে আলুর দাম কম হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন তাঁরা। অন্যদিকে খুচরা বাজারে দাম বেশি হওয়ায় লাভ হচ্ছে মধ্যস্বত্বভোগীদের। ফলে আলু সংরক্ষণ করে বিপাকে পড়েছেন আলু ব্যবসায়ী, হিমাগারের মালিক ও চাষিরা।
হিমাগার সূত্রে জানা গেছে, ক্ষেতলালে চারটি আলুর হিমাগার আছে। গত বছর এ সময় হিমাগারগুলো থেকে ৫০ ভাগ আলু বাজারজাত করা হয়েছিল। কিন্তু এখন পর্যন্ত এ বছর ২৫ ভাগের কম আলু বাজারজাত করা হয়েছে।
উপজেলার মোল্লা কোল্ডস্টোরেজের ব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, তাঁদের হিমাগারে আলুর ধারণক্ষমতা ১ লাখ ৬০ হাজার বস্তা, বর্তমানে বাজারজাত করা হয়েছে ৪২ হাজার ৫২২ বস্তা। এখন ৬২ কেজি এ্যাস্টরিক্স আলুর পাইকারি বাজারমূল্য ১ হাজার ৫০ থেকে ১ হাজার ৬০ টাকা। অথচ কৃষক বা ব্যবসায়ীদের হিমাগারে আলু সংরক্ষণ করতেই বস্তাপ্রতি খরচ পড়ছে ১ হাজার ১৬০ টাকা। এতে বস্তাপ্রতি লোকসান গুনতে হচ্ছে ১০০ টাকা। এ ছাড়া পাইকারি বাজারে আলু ১৬-১৭ টাকা কেজি, কিন্তু খুচরা বাজারে ৩০-৩৫ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
উপজেলার হাফিজার বীজাগার হিমাগারের ব্যবস্থাপক বেলাল হোসেন বলেন, তাঁদের হিমাগারের ধারণক্ষমতা ১ লাখ ২০ হাজার বস্তা। বাজারজাত করা হয়েছে মাত্র ৪৩ হাজার বস্তা।
বটতলী হিমাদ্রি লিমিটেডের ব্যবস্থাপক আব্দুল কুদ্দুছ বলেন, তাঁদের হিমাগারের আলু ধারণক্ষমতা ৬ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন, কিন্তু এ পর্যন্ত বাজারজাত করা হয়েছে মাত্র ৮০০ মেট্রিক টন।
মুন্নি হিমাগার লিমিটেডের ব্যবস্থাপক বায়েজিদ হোসেন চৌধুরী বলেন, তাঁদের হিমাগারের আলুর ধারণক্ষমতা ১ লাখ ১০ হাজার বস্তা, বাজারজাত করা হয়েছে মাত্র ২০ হাজার বস্তা। তিনি আরও বলেন, হিমাগারে অনেক আলু মজুত আছে। বাজারেও চাহিদা রয়েছে। অথচ ব্যবসায়ীরা আলু কেনার চাহিদা দেখাচ্ছেন না।
গণমঙ্গল বাজারের আলু ব্যবসায়ী মোজাফ্ফর হোসেন বলেন, তাঁর ৩ হাজার বস্তা বিভিন্ন জাতের আলু মজুত করা আছে। এ মুহূর্তে আলু বিক্রি করলে তাঁর ৩০-৩৫ লাখ টাকা লোকসান হবে।
স্থানীয় আলুর পাইকারি ব্যবসায়ী আব্দুর রাজ্জাক বলেন, বাজারে আলুর চাহিদা কম। এ ছাড়া ঢাকায় আলু নিয়ে যেতে খরচ বেশি পড়ছে। এ কারণে হিমাগার থেকে আলু কেনার চাহিদা কমে গেছে।
এ বিষয়ে জেলা মার্কেটিং কর্মকর্তা সাকাওয়াত হোসেন বলেন, আলুর দরপতন নিয়ে তাঁরা সবাই চিন্তিত। যেসব কোম্পানি আলু বিদেশে রপ্তানি করে, তাদের সঙ্গে আলোচনা করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে বাজার তদারক করা হচ্ছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪