নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় ডায়রিয়ার প্রকোপ বেড়েছে। ডায়রিয়ায় বেশি আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা। গত তিন দিনে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ৩২ শিশুকে কলমাকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। একটি শিশুকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (মমেক) পাঠানো হয়েছে। নয়টি শিশু সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে। অন্যরা হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। এ ছাড়া প্রতিদিন ৮-১০ জন ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয় থেকে বলা হয়েছে, ঋতু পরিবর্তনের কারণে ডায়রিয়ার প্রকোপ বেড়েছে। ভর্তি হওয়া রোগীদের বেশিরভাগই শিশু। আক্রান্ত রোগীদের সার্বক্ষণিক নজরে রাখা হচ্ছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে কলমাকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা গেছে, ডায়রিয়া রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে ১৯ শিশু চিকিৎসা নিচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে বিল্লাল, রাকিকুল, ইয়ামিন, মোকসিনা, মায়শা, কাইয়ুম জাহিদুল, আদ্রিকা, মোহাম্মাদ, আদরিকা, রিফাত, রুদ্র সাহা, সাকিয়া, লামিয়া, আরিয়ান ও সিফাতউল্লাহ।
এ সময় ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়া ১৪ মাস বয়সী সিফাতউল্লাহর বাবা নুর জামান বলেন, ‘দুদিন ধরে আমার ছেলের বমিসহ পাতলা পায়খানা দেখা দেয়। ডায়রিয়া না কমায় গত বুধবার দুপুর আড়াইটায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ভর্তির পরামর্শ দেন। আমার ছেলেকে ভর্তি করেছি।’
জরুরি বিভাগে কর্মরত চিকিৎসক মো. আরিফুল ইসলাম বলেন, কয়েকদিন ধরে হাসপাতালে ডায়রিয়া রোগী ভর্তির সংখ্যা বেড়েছে। প্রতিদিন গড়ে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ৮-১০ জন রোগী আসেন। এর মধ্যে শিশুর সংখ্যাই বেশি।
কলমাকান্দা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন লিংকন বলেন, বন্যা চলে যাওয়ার পর পুকুর, ডোবা-নালায় কিছু পানি জমে রয়েছে। ওই পানিতে জীবাণু রয়েছে। শীতের এ সময়ে পানিসঙ্কটের কারণে অনেকেই সেই পানিতে গোসল করেছে। কাপড়চোপড় ধৌত করছে। ফলে জীবাণু সবাইকে আক্রমণ করছে; কিন্তু শিশু ও বয়স্কদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকায় তাঁরা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। অল্প কিছুদিনের মধ্যে ডোবা-নালার জীবাণুযুক্ত পানি শুকিয়ে যাবে। ফলে রোগীর সংখ্যাও কমে যাবে। এ ছাড়া নিজেরা যদি একটু সচেতন থাকতে পারেন তাহলে আরও আগেই এ রোগের প্রকোপ কমে যাবে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মুহাম্মদ আল মামুন বলেন, ঋতু পরিবর্তনের কারণে ডায়রিয়ার প্রকোপ বেড়েছে। ভর্তি হওয়া রোগীদের মধ্যে বেশিরভাগই শিশু। আক্রান্ত রোগীদের সার্বক্ষণিক নজরে রাখা হচ্ছে। তা ছাড়া অনেকেই সুস্থ হয় বাড়ি ফিরে গেছে। এ নিয়ে শঙ্কার কিছু নেই।
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় ডায়রিয়ার প্রকোপ বেড়েছে। ডায়রিয়ায় বেশি আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা। গত তিন দিনে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ৩২ শিশুকে কলমাকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। একটি শিশুকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (মমেক) পাঠানো হয়েছে। নয়টি শিশু সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে। অন্যরা হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। এ ছাড়া প্রতিদিন ৮-১০ জন ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয় থেকে বলা হয়েছে, ঋতু পরিবর্তনের কারণে ডায়রিয়ার প্রকোপ বেড়েছে। ভর্তি হওয়া রোগীদের বেশিরভাগই শিশু। আক্রান্ত রোগীদের সার্বক্ষণিক নজরে রাখা হচ্ছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে কলমাকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা গেছে, ডায়রিয়া রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে ১৯ শিশু চিকিৎসা নিচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে বিল্লাল, রাকিকুল, ইয়ামিন, মোকসিনা, মায়শা, কাইয়ুম জাহিদুল, আদ্রিকা, মোহাম্মাদ, আদরিকা, রিফাত, রুদ্র সাহা, সাকিয়া, লামিয়া, আরিয়ান ও সিফাতউল্লাহ।
এ সময় ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়া ১৪ মাস বয়সী সিফাতউল্লাহর বাবা নুর জামান বলেন, ‘দুদিন ধরে আমার ছেলের বমিসহ পাতলা পায়খানা দেখা দেয়। ডায়রিয়া না কমায় গত বুধবার দুপুর আড়াইটায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ভর্তির পরামর্শ দেন। আমার ছেলেকে ভর্তি করেছি।’
জরুরি বিভাগে কর্মরত চিকিৎসক মো. আরিফুল ইসলাম বলেন, কয়েকদিন ধরে হাসপাতালে ডায়রিয়া রোগী ভর্তির সংখ্যা বেড়েছে। প্রতিদিন গড়ে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ৮-১০ জন রোগী আসেন। এর মধ্যে শিশুর সংখ্যাই বেশি।
কলমাকান্দা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন লিংকন বলেন, বন্যা চলে যাওয়ার পর পুকুর, ডোবা-নালায় কিছু পানি জমে রয়েছে। ওই পানিতে জীবাণু রয়েছে। শীতের এ সময়ে পানিসঙ্কটের কারণে অনেকেই সেই পানিতে গোসল করেছে। কাপড়চোপড় ধৌত করছে। ফলে জীবাণু সবাইকে আক্রমণ করছে; কিন্তু শিশু ও বয়স্কদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকায় তাঁরা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। অল্প কিছুদিনের মধ্যে ডোবা-নালার জীবাণুযুক্ত পানি শুকিয়ে যাবে। ফলে রোগীর সংখ্যাও কমে যাবে। এ ছাড়া নিজেরা যদি একটু সচেতন থাকতে পারেন তাহলে আরও আগেই এ রোগের প্রকোপ কমে যাবে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মুহাম্মদ আল মামুন বলেন, ঋতু পরিবর্তনের কারণে ডায়রিয়ার প্রকোপ বেড়েছে। ভর্তি হওয়া রোগীদের মধ্যে বেশিরভাগই শিশু। আক্রান্ত রোগীদের সার্বক্ষণিক নজরে রাখা হচ্ছে। তা ছাড়া অনেকেই সুস্থ হয় বাড়ি ফিরে গেছে। এ নিয়ে শঙ্কার কিছু নেই।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে