‘ভাঙন’ ও ‘দেশান্তর’—একই দিনে আপনার দুটি সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে। এটা কি পরিকল্পনা করেই হলো, নাকি কাকতালীয়?
‘ভাঙন’ মুক্তির কথা ছিল ৪ নভেম্বর, আর ‘দেশান্তর’-এর ডেট ছিল ১১ তারিখে। ভাঙনকে ৪ তারিখ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। সে জন্য ওই দিন মুক্তি দেওয়া যায়নি। কাকতালীয়ভাবে দুটো সিনেমার ডেট পড়েছে একই দিনে। কিন্তু একসঙ্গে না হয়ে আলাদা দিনে মুক্তি পেলে বেশি ভালো লাগত। আমি এখন কোনটা রেখে কোনটার কথা বলব! দুটি সিনেমাই আমার খুব প্রিয়। দুটোই ভালো গল্পের। দুটোর জন্যই আমার সমান মায়া।
ভাঙন-এ আপনাকে দেখা যাবে এক ছিন্নমূল নারীর চরিত্রে। এ সিনেমায় কাজ করার কারণ কী ছিল?
এ সিনেমা নিয়ে কথা বলতে গেলে প্রথমেই চলে আসে নির্মাতা মির্জা সাখাওয়াৎ হোসেনের নাম। সুন্দর চিন্তাটা তিনি আমাদের মাঝে ছড়িয়ে দিয়েছেন। তারপর আমরা এটা নিয়ে ভেবেছি, কীভাবে এটাতে অন্য মাত্রা যোগ করা যায়। জীবনের গল্পগুলোকে, বাস্তব চরিত্রগুলোকে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন সাখাওয়াৎ ভাই। এ গল্পে প্রাধান্য পেয়েছে ছিন্নমূল কিছু মানুষের সংকট। যারা হাজার হাজার মানুষের মাঝে ভেসে বেড়াচ্ছে, জীবনটাকে পার করছে। জীবনের কাছ থেকে দেখা কিছু চরিত্রকে আমাদের মধ্য দিয়ে তুলে ধরেছেন নির্মাতা। যেটা আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। সে কারণেই এতে কাজ করা।
শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল? শুনেছি, বেশ ধকল সামলে আপনাদের কাজ করতে হয়েছে
হয় কি, একটু পরিচিত মুখ নিয়ে কাজ করতে পারলে পরিচালকের ভালো লাগে। কারণ, পরিচিত মুখ যেভাবে পরিচালককে হেল্প করতে পারেন, নতুনরা হয়তো সেভাবে পারেন না অনেক সময়। কিন্তু পরিচিত মুখ নিয়ে ‘র’ জায়গায় শুটিং করা খুব টাফ। অনেক সময় লোকেশনে গিয়ে কাজই করতে পারিনি আমরা। যেমন ধরুন, ট্রেন আসবে, ওই সময় আমাকে ওই জায়গাটায় থাকতে হবে। ওই সময় শটটা ধরতে হবে। কিন্তু শুটিং করতে গিয়ে দেখা গেছে, লোক জমে গেছে। শটটাই নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বারবার তো আর ট্রেন আসবে না। তাই স্টেশনে কাজ করতে গিয়ে কিছু সমস্যা হয়েছে। তারপরও ডিরেক্টর কষ্ট করে ম্যানেজ করেছেন। এক দিনের জায়গায় তিন-চার দিন শুটিং করেছেন।
দীর্ঘ ক্যারিয়ারে অনেক আলোচিত কাজ আছে আপনার। ভাঙন সেগুলোকে উতরে যাবে কি না?
এটা বলা মুশকিল। আজ পর্যন্ত আমি দেখিনি, যে ছবিটা আমি ভালো বলেছি সেটা চলেছে। কিংবা হয়তো দেখা গেছে, যে ছবিটা আমি ভেবেছি আমার অ্যাওয়ার্ড পাওয়া উচিত, সেটা কিচ্ছু হয়নি। আবার যেটা নিয়ে আমি একেবারেই কিছু প্রত্যাশা করিনি, সেটাতেই আমি অ্যাওয়ার্ড পেয়েছি। তবে হ্যাঁ, একটা কথা বলতে পারি, ভাঙন-এ কাজ করে আমার ভীষণ ভালো লেগেছে।
এখনকার নতুন অভিনেত্রীদের নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কেমন? কাজের চেয়ে বেশির ভাগের ব্যক্তিগত জীবন নিয়েই সমালোচনা হচ্ছে বেশি…
আমাদের যে শিল্পীরা নতুন আসছে, বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে কাজ করছে, তাঁরা অনেক ব্রিলিয়ান্ট। শুধু আমাদের দেখার দৃষ্টিভঙ্গিটা বদলাতে হবে। তাঁদের উৎসাহ দিতে হবে। আমরা যখন কাজ করেছি, সাংবাদিক ভাইয়েরাই আমাদের প্রটেক্ট করেছেন। অনেক ভুল আমরাও করেছি। কিন্তু সেটাকে শুধরে দেওয়া বা সুন্দরভাবে প্রেজেন্ট করা এবং আলোচনার মধ্য দিয়ে আরও সঠিক পথে আমাদের দাঁড় করিয়ে দেওয়া—এ কাজটা কিন্তু সাংবাদিক ভাইয়েরাই করেছেন।
‘ভাঙন’ ও ‘দেশান্তর’—একই দিনে আপনার দুটি সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে। এটা কি পরিকল্পনা করেই হলো, নাকি কাকতালীয়?
‘ভাঙন’ মুক্তির কথা ছিল ৪ নভেম্বর, আর ‘দেশান্তর’-এর ডেট ছিল ১১ তারিখে। ভাঙনকে ৪ তারিখ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। সে জন্য ওই দিন মুক্তি দেওয়া যায়নি। কাকতালীয়ভাবে দুটো সিনেমার ডেট পড়েছে একই দিনে। কিন্তু একসঙ্গে না হয়ে আলাদা দিনে মুক্তি পেলে বেশি ভালো লাগত। আমি এখন কোনটা রেখে কোনটার কথা বলব! দুটি সিনেমাই আমার খুব প্রিয়। দুটোই ভালো গল্পের। দুটোর জন্যই আমার সমান মায়া।
ভাঙন-এ আপনাকে দেখা যাবে এক ছিন্নমূল নারীর চরিত্রে। এ সিনেমায় কাজ করার কারণ কী ছিল?
এ সিনেমা নিয়ে কথা বলতে গেলে প্রথমেই চলে আসে নির্মাতা মির্জা সাখাওয়াৎ হোসেনের নাম। সুন্দর চিন্তাটা তিনি আমাদের মাঝে ছড়িয়ে দিয়েছেন। তারপর আমরা এটা নিয়ে ভেবেছি, কীভাবে এটাতে অন্য মাত্রা যোগ করা যায়। জীবনের গল্পগুলোকে, বাস্তব চরিত্রগুলোকে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন সাখাওয়াৎ ভাই। এ গল্পে প্রাধান্য পেয়েছে ছিন্নমূল কিছু মানুষের সংকট। যারা হাজার হাজার মানুষের মাঝে ভেসে বেড়াচ্ছে, জীবনটাকে পার করছে। জীবনের কাছ থেকে দেখা কিছু চরিত্রকে আমাদের মধ্য দিয়ে তুলে ধরেছেন নির্মাতা। যেটা আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। সে কারণেই এতে কাজ করা।
শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল? শুনেছি, বেশ ধকল সামলে আপনাদের কাজ করতে হয়েছে
হয় কি, একটু পরিচিত মুখ নিয়ে কাজ করতে পারলে পরিচালকের ভালো লাগে। কারণ, পরিচিত মুখ যেভাবে পরিচালককে হেল্প করতে পারেন, নতুনরা হয়তো সেভাবে পারেন না অনেক সময়। কিন্তু পরিচিত মুখ নিয়ে ‘র’ জায়গায় শুটিং করা খুব টাফ। অনেক সময় লোকেশনে গিয়ে কাজই করতে পারিনি আমরা। যেমন ধরুন, ট্রেন আসবে, ওই সময় আমাকে ওই জায়গাটায় থাকতে হবে। ওই সময় শটটা ধরতে হবে। কিন্তু শুটিং করতে গিয়ে দেখা গেছে, লোক জমে গেছে। শটটাই নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বারবার তো আর ট্রেন আসবে না। তাই স্টেশনে কাজ করতে গিয়ে কিছু সমস্যা হয়েছে। তারপরও ডিরেক্টর কষ্ট করে ম্যানেজ করেছেন। এক দিনের জায়গায় তিন-চার দিন শুটিং করেছেন।
দীর্ঘ ক্যারিয়ারে অনেক আলোচিত কাজ আছে আপনার। ভাঙন সেগুলোকে উতরে যাবে কি না?
এটা বলা মুশকিল। আজ পর্যন্ত আমি দেখিনি, যে ছবিটা আমি ভালো বলেছি সেটা চলেছে। কিংবা হয়তো দেখা গেছে, যে ছবিটা আমি ভেবেছি আমার অ্যাওয়ার্ড পাওয়া উচিত, সেটা কিচ্ছু হয়নি। আবার যেটা নিয়ে আমি একেবারেই কিছু প্রত্যাশা করিনি, সেটাতেই আমি অ্যাওয়ার্ড পেয়েছি। তবে হ্যাঁ, একটা কথা বলতে পারি, ভাঙন-এ কাজ করে আমার ভীষণ ভালো লেগেছে।
এখনকার নতুন অভিনেত্রীদের নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কেমন? কাজের চেয়ে বেশির ভাগের ব্যক্তিগত জীবন নিয়েই সমালোচনা হচ্ছে বেশি…
আমাদের যে শিল্পীরা নতুন আসছে, বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে কাজ করছে, তাঁরা অনেক ব্রিলিয়ান্ট। শুধু আমাদের দেখার দৃষ্টিভঙ্গিটা বদলাতে হবে। তাঁদের উৎসাহ দিতে হবে। আমরা যখন কাজ করেছি, সাংবাদিক ভাইয়েরাই আমাদের প্রটেক্ট করেছেন। অনেক ভুল আমরাও করেছি। কিন্তু সেটাকে শুধরে দেওয়া বা সুন্দরভাবে প্রেজেন্ট করা এবং আলোচনার মধ্য দিয়ে আরও সঠিক পথে আমাদের দাঁড় করিয়ে দেওয়া—এ কাজটা কিন্তু সাংবাদিক ভাইয়েরাই করেছেন।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে