ঢাবি প্রতিনিধি
মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের প্রযোজনায় যাত্রাপালার রীতি ও আঙ্গিকের নিরীক্ষামূলক উপস্থাপনায় মঞ্চস্থ হয়েছে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘বিসর্জন’ নাটক। বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটমণ্ডল মিলনায়তনে গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে আমন্ত্রিত অতিথিদের উদ্দেশে প্রযোজনাটির প্রথম প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঢাবি কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আবু মো. দেলোয়ার হোসেন, থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান আশিকুর রহমান লিয়ন।
নাটকটির নির্দেশনা ও সংগীত পরিকল্পনায় ছিলেন সহকারী অধ্যাপক তানভীর নাহিদ খান। বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রহমত আলীর ভাবনা ও তত্ত্বাবধানে প্রযোজনাটিতে মঞ্চ ও আলোক পরিকল্পনা করেছেন ড. আহমেদুল কবির, পোশাক ও রূপসজ্জা কাজী তামান্না হক সিগমা এবং প্রযোজনাটির সার্বিক সমন্বয় করেছেন বিভাগের চেয়ারম্যান আশিকুর রহমান লিয়ন। নাটকে আলোক প্রক্ষেপণ করেছেন শাহাবুদ্দিন মিঞা, আশরাফুল ইসলাম ও জাহিদ ইসলাম।
প্রযোজনাটিকে ‘মনুষ্যত্বের মহিমা অর্জনের নাট্যভাষা’ হিসেবে আখ্যায়িত করে নির্দেশক তানভীর নাহিদ খান বলেন, ‘ধর্মীয় আচারসর্বস্ব অন্ধ প্রথার সঙ্গে মানবধর্মের বিরোধকে কেন্দ্র করে নির্মিত হয়েছে নাটকটির আখ্যান।’
প্রযোজনাটির সার্বিক সমন্বয়ক এবং বিভাগের চেয়ারম্যান আশিকুর রহমান লিয়ন বলেন, ‘বাংলাদেশের যাত্রা পরিবেশনা আমাদের নিজস্ব (দেশজ) আঙ্গিক। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষায়তনে দায়বদ্ধতার জায়গা বিবেচনা করে যাত্রাপালাকে আমরা নিরীক্ষাধর্মী কার্যক্রমের আওতায় এনে উপস্থাপনাটি তৈরি করেছি।’
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সহযোগিতায় সর্বসাধারণের জন্য নাটকটি ২-৫ জানুয়ারি প্রতিদিন সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটমণ্ডল মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে।
মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের প্রযোজনায় যাত্রাপালার রীতি ও আঙ্গিকের নিরীক্ষামূলক উপস্থাপনায় মঞ্চস্থ হয়েছে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘বিসর্জন’ নাটক। বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটমণ্ডল মিলনায়তনে গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে আমন্ত্রিত অতিথিদের উদ্দেশে প্রযোজনাটির প্রথম প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঢাবি কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আবু মো. দেলোয়ার হোসেন, থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান আশিকুর রহমান লিয়ন।
নাটকটির নির্দেশনা ও সংগীত পরিকল্পনায় ছিলেন সহকারী অধ্যাপক তানভীর নাহিদ খান। বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রহমত আলীর ভাবনা ও তত্ত্বাবধানে প্রযোজনাটিতে মঞ্চ ও আলোক পরিকল্পনা করেছেন ড. আহমেদুল কবির, পোশাক ও রূপসজ্জা কাজী তামান্না হক সিগমা এবং প্রযোজনাটির সার্বিক সমন্বয় করেছেন বিভাগের চেয়ারম্যান আশিকুর রহমান লিয়ন। নাটকে আলোক প্রক্ষেপণ করেছেন শাহাবুদ্দিন মিঞা, আশরাফুল ইসলাম ও জাহিদ ইসলাম।
প্রযোজনাটিকে ‘মনুষ্যত্বের মহিমা অর্জনের নাট্যভাষা’ হিসেবে আখ্যায়িত করে নির্দেশক তানভীর নাহিদ খান বলেন, ‘ধর্মীয় আচারসর্বস্ব অন্ধ প্রথার সঙ্গে মানবধর্মের বিরোধকে কেন্দ্র করে নির্মিত হয়েছে নাটকটির আখ্যান।’
প্রযোজনাটির সার্বিক সমন্বয়ক এবং বিভাগের চেয়ারম্যান আশিকুর রহমান লিয়ন বলেন, ‘বাংলাদেশের যাত্রা পরিবেশনা আমাদের নিজস্ব (দেশজ) আঙ্গিক। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষায়তনে দায়বদ্ধতার জায়গা বিবেচনা করে যাত্রাপালাকে আমরা নিরীক্ষাধর্মী কার্যক্রমের আওতায় এনে উপস্থাপনাটি তৈরি করেছি।’
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সহযোগিতায় সর্বসাধারণের জন্য নাটকটি ২-৫ জানুয়ারি প্রতিদিন সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটমণ্ডল মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে