নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদে বিরোধী দল নিয়ে ধোঁয়াশা কাটছে অবশেষে। বিরোধী দলের আসনে জাতীয় পার্টিই (জাপা) বসবে– এমন তথ্য গতকাল সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
জাতীয় সংসদের কার্যপ্রণালি বিধি অনুযায়ী প্রধান বিরোধী দল কারা হবে এবং বিরোধীদলীয় নেতা কে হবেন, তা স্পিকারের নির্ধারণ করার কথা। কিন্তু নির্বাচনের পর সব পক্ষই সরকারি দল ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তের ওপর বিষয়টি ছেড়ে দেন। অবশেষে সরকারি দলের মনোভাব পরিষ্কার করলেন ওবায়দুল কাদের।
সংসদে বিরোধী দল কে হবে, এমন প্রশ্নের জবাবে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থীরা (এমপি) স্বতন্ত্রই আছে। দল যদি বলেন, তাহলে বিরোধী দল জাপা। পরিষ্কার?’
এর আগে ১৮ জানুয়ারি জাপার ১১ এমপি সংসদে নিজেরা বিরোধী দলের ভূমিকা পালনের সিদ্ধান্ত নেন। দলের চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদেরকে (জি এম কাদের) সংসদীয় গ্রুপের নেতা ও আনিসুল ইসলাম মাহমুদকে উপনেতা করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করেন তাঁরা। কিন্তু ক্ষমতাসীন দলের কাছ থেকে সবুজসংকেত আসতে সময় লাগছিল বলে স্পিকারকে চিঠি দিয়ে এ সিদ্ধান্ত জানানোর ক্ষেত্রে ধীরে চলতে থাকে জাপা। অবশেষে আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্ত জানার পর জাপা গত রোববার বিকেলে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীকে চিঠি দিয়ে নিজেদের সিদ্ধান্তের কথা জানায়। এর আগপর্যন্ত সংসদ সচিবালয়ের কাছেও প্রধান বিরোধী দলের ভূমিকা কারা পালন করবেন, সে বিষয়ে তেমন কোনো নির্দেশনা ছিল না বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র দাবি করেছে।
স্পিকার গতকাল সোমবার আজকের পত্রিকাকে জাপার চিঠি পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এ বিষয়ে সংসদের কার্যপ্রণালি বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিরোধী জাতীয় পার্টির ভাবনা জানার পর স্পিকারের নির্দেশনা অনুযায়ী দ্বাদশ জাতীয় সংসদের আসনবিন্যাসের খসড়া তৈরি করেছে সংসদ সচিবালয়। এই খসড়া অনুযায়ী, বিরোধীদলীয় নেতার আসনটি জাপার চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের নামে রাখা হয়েছে।
আসনবিন্যাসের খসড়া চিত্র অনুযায়ী দু-একজন ছাড়া অধিকাংশ স্বতন্ত্র এমপির বসার স্থান জাপার এমপিদের পেছনের সারিতে নির্ধারণ করা হয়েছে।
আসনবিন্যাসের খসড়া সংসদ সচিবালয় থেকে সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সংসদ ভবনের কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে। তাঁর নির্দেশনা অনুযায়ী আসনবিন্যাস চূড়ান্ত করা হবে বলে জানিয়েছে সংসদ সচিবালয়।
বিরোধী দলের বিষয়ে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের কোনো চিন্তাভাবনা নাই। বিরোধী দল কারা হবে, সেটা আমাদের বিষয় না, এটা স্পিকারের বিষয়।’
সংসদে বিরোধী দল নিয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৩০ জানুয়ারি সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু হবে। তার আগে বিষয়টি ঠিক হয়ে যাবে। এতে সংসদ নেতা ও স্পিকারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এ ছাড়া সংবিধান ও সংসদের কার্যপ্রণালি বিধি অনুসারে আলোচনা করে কীভাবে করলে ভালো হবে, সেভাবে করা হবে।
অব্যাহতিপ্রাপ্তদের দলে ফেরানোর আহ্বান রওশনের
নির্বাচনের আগে থেকে অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে অব্যাহতি পাওয়া নেতাদের দলে ফেরানোর আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ। গতকাল সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে দলের শীর্ষ নেতৃত্বের প্রতি এই আহ্বান জানান তিনি।
রওশন এরশাদের রাজনৈতিক সচিব গোলাম মসীহ্ স্বাক্ষরিত ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তথাকথিত দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অজুহাতে দলের নিবেদিতপ্রাণ কর্মী ও সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের দল থেকে বহিষ্কার করা অত্যন্ত দুঃখজনক। অনতিবিলম্বে অব্যাহতিপ্রাপ্ত ও বহিষ্কৃত নেতা-কর্মীদের দলে ফিরিয়ে এনে স্ব স্ব পদে বহালের আহ্বান জানাচ্ছি।’
এই বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুর কাছে জানতে চাইলে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
তবে বিজ্ঞপ্তিতে স্বাক্ষরকারী গোলাম মসীহ্ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বহিষ্কার করতে করতে তো দলের সদস্যের চাইতে বহিষ্কৃতদের সংখ্যাই বেশি হয়ে যাচ্ছে। উনি (রওশন) বহিষ্কারটা চান না। সবাই মিলে একসঙ্গে পার্টিটা যেন করতে পারে, তিনি সেটাই চান।’ তিনি আরও বলেন, ‘এখানে যাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে, তারা তো দীর্ঘদিনের ত্যাগী নেতা-কর্মী।’
দল থেকে অব্যাহতি পাওয়া প্রেসিডিয়াম সদস্য সুনীল শুভরায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ প্রতিষ্ঠিত জাতীয় পার্টিতে আমরা ছিলাম, আছি, থাকব। এই বহিষ্কার আমার কাছে মূল্যহীন।’
অব্যাহতি পাওয়া আরেক প্রেসিডিয়াম সদস্য এবং ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক শফিকুল ইসলাম সেন্টু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দল আমাকে অব্যাহতি দিয়েছে। এতে আমি খুশি। আমার পরিবার, এলাকাবাসী—সবাই খুশি। আমি নিজেই দল থেকে পদত্যাগ করতাম।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদে বিরোধী দল নিয়ে ধোঁয়াশা কাটছে অবশেষে। বিরোধী দলের আসনে জাতীয় পার্টিই (জাপা) বসবে– এমন তথ্য গতকাল সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
জাতীয় সংসদের কার্যপ্রণালি বিধি অনুযায়ী প্রধান বিরোধী দল কারা হবে এবং বিরোধীদলীয় নেতা কে হবেন, তা স্পিকারের নির্ধারণ করার কথা। কিন্তু নির্বাচনের পর সব পক্ষই সরকারি দল ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তের ওপর বিষয়টি ছেড়ে দেন। অবশেষে সরকারি দলের মনোভাব পরিষ্কার করলেন ওবায়দুল কাদের।
সংসদে বিরোধী দল কে হবে, এমন প্রশ্নের জবাবে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থীরা (এমপি) স্বতন্ত্রই আছে। দল যদি বলেন, তাহলে বিরোধী দল জাপা। পরিষ্কার?’
এর আগে ১৮ জানুয়ারি জাপার ১১ এমপি সংসদে নিজেরা বিরোধী দলের ভূমিকা পালনের সিদ্ধান্ত নেন। দলের চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদেরকে (জি এম কাদের) সংসদীয় গ্রুপের নেতা ও আনিসুল ইসলাম মাহমুদকে উপনেতা করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করেন তাঁরা। কিন্তু ক্ষমতাসীন দলের কাছ থেকে সবুজসংকেত আসতে সময় লাগছিল বলে স্পিকারকে চিঠি দিয়ে এ সিদ্ধান্ত জানানোর ক্ষেত্রে ধীরে চলতে থাকে জাপা। অবশেষে আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্ত জানার পর জাপা গত রোববার বিকেলে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীকে চিঠি দিয়ে নিজেদের সিদ্ধান্তের কথা জানায়। এর আগপর্যন্ত সংসদ সচিবালয়ের কাছেও প্রধান বিরোধী দলের ভূমিকা কারা পালন করবেন, সে বিষয়ে তেমন কোনো নির্দেশনা ছিল না বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র দাবি করেছে।
স্পিকার গতকাল সোমবার আজকের পত্রিকাকে জাপার চিঠি পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এ বিষয়ে সংসদের কার্যপ্রণালি বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিরোধী জাতীয় পার্টির ভাবনা জানার পর স্পিকারের নির্দেশনা অনুযায়ী দ্বাদশ জাতীয় সংসদের আসনবিন্যাসের খসড়া তৈরি করেছে সংসদ সচিবালয়। এই খসড়া অনুযায়ী, বিরোধীদলীয় নেতার আসনটি জাপার চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের নামে রাখা হয়েছে।
আসনবিন্যাসের খসড়া চিত্র অনুযায়ী দু-একজন ছাড়া অধিকাংশ স্বতন্ত্র এমপির বসার স্থান জাপার এমপিদের পেছনের সারিতে নির্ধারণ করা হয়েছে।
আসনবিন্যাসের খসড়া সংসদ সচিবালয় থেকে সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সংসদ ভবনের কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে। তাঁর নির্দেশনা অনুযায়ী আসনবিন্যাস চূড়ান্ত করা হবে বলে জানিয়েছে সংসদ সচিবালয়।
বিরোধী দলের বিষয়ে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের কোনো চিন্তাভাবনা নাই। বিরোধী দল কারা হবে, সেটা আমাদের বিষয় না, এটা স্পিকারের বিষয়।’
সংসদে বিরোধী দল নিয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৩০ জানুয়ারি সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু হবে। তার আগে বিষয়টি ঠিক হয়ে যাবে। এতে সংসদ নেতা ও স্পিকারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এ ছাড়া সংবিধান ও সংসদের কার্যপ্রণালি বিধি অনুসারে আলোচনা করে কীভাবে করলে ভালো হবে, সেভাবে করা হবে।
অব্যাহতিপ্রাপ্তদের দলে ফেরানোর আহ্বান রওশনের
নির্বাচনের আগে থেকে অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে অব্যাহতি পাওয়া নেতাদের দলে ফেরানোর আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ। গতকাল সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে দলের শীর্ষ নেতৃত্বের প্রতি এই আহ্বান জানান তিনি।
রওশন এরশাদের রাজনৈতিক সচিব গোলাম মসীহ্ স্বাক্ষরিত ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তথাকথিত দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অজুহাতে দলের নিবেদিতপ্রাণ কর্মী ও সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের দল থেকে বহিষ্কার করা অত্যন্ত দুঃখজনক। অনতিবিলম্বে অব্যাহতিপ্রাপ্ত ও বহিষ্কৃত নেতা-কর্মীদের দলে ফিরিয়ে এনে স্ব স্ব পদে বহালের আহ্বান জানাচ্ছি।’
এই বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুর কাছে জানতে চাইলে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
তবে বিজ্ঞপ্তিতে স্বাক্ষরকারী গোলাম মসীহ্ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বহিষ্কার করতে করতে তো দলের সদস্যের চাইতে বহিষ্কৃতদের সংখ্যাই বেশি হয়ে যাচ্ছে। উনি (রওশন) বহিষ্কারটা চান না। সবাই মিলে একসঙ্গে পার্টিটা যেন করতে পারে, তিনি সেটাই চান।’ তিনি আরও বলেন, ‘এখানে যাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে, তারা তো দীর্ঘদিনের ত্যাগী নেতা-কর্মী।’
দল থেকে অব্যাহতি পাওয়া প্রেসিডিয়াম সদস্য সুনীল শুভরায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ প্রতিষ্ঠিত জাতীয় পার্টিতে আমরা ছিলাম, আছি, থাকব। এই বহিষ্কার আমার কাছে মূল্যহীন।’
অব্যাহতি পাওয়া আরেক প্রেসিডিয়াম সদস্য এবং ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক শফিকুল ইসলাম সেন্টু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দল আমাকে অব্যাহতি দিয়েছে। এতে আমি খুশি। আমার পরিবার, এলাকাবাসী—সবাই খুশি। আমি নিজেই দল থেকে পদত্যাগ করতাম।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে