Ajker Patrika

হলুদে ছেয়ে গেছে মাঠ

সখীপুর প্রতিনিধি
আপডেট : ২৯ ডিসেম্বর ২০২১, ১৫: ৫০
হলুদে ছেয়ে গেছে মাঠ

সখীপুর উপজেলার বিস্তীর্ণ মাঠে এখন শোভা পাচ্ছে সরিষার হলুদ ফুল। উপজেলার মাটি সরিষা চাষের উপযোগী হওয়ায় বর্তমানে অনেক কৃষকই সরিষা চাষে ঝুঁকেছেন।

উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার মোট ২৫টি ব্লকে ২ হাজার ১৭৮ হেক্টর জমিতে সরিষা চাষ করা হয়েছে। এর মধ্যে ১ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে সরিষা চাষে সরকারি সার ও বীজ দেওয়া হয়েছে। এসব জমিতে তরি-৭, উচ্চ ফলনশীল (উফশী) বারি-১৪, বারি-১৫ ও বীনা-৪ জাতের সরিষা চাষ করা হয়েছে।

বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত অধিক ফলনশীল বারি-১৪ ও বারি-১৫ জাতের সরিষা মাত্র ৭০-৮০ দিনেই ঘরে তোলা যায়। ফলে কৃষকেরা এ দুই জাতের সরিষা চাষে বেশি আগ্রহী হচ্ছেন। এ দুটি জাতের সরিষা প্রতি হেক্টরে ফলন হয় প্রায় দেড় থেকে ২ হাজার কেজি। সরিষা কেটে ওই জমিতে আবার অনায়াসে বোরো ধানের আবাদও করা যায়। এতে কৃষিজমির সর্বাধিক ব্যবহার নিশ্চিত হয়।

উপজেলার প্রতিমা বংকী গ্রামের বাসিন্দা মিন্টু মিয়া বলেন, ‘এ বছর আমি উপজেলা কৃষি অফিসের বীজ দিয়ে ৩ বিঘা জমিতে সরিষা আবাদ করেছি। সরিষা ফুলের সুন্দর দৃশ্য দেখে প্রাণ জুড়িয়ে যাচ্ছে। আশা করি ফলন খুব ভালো হবে।’

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নিয়ন্তা বর্মণ বলেন, ‘আমাদের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা নিয়মিত মাঠ পরিদর্শন করছেন। কৃষকদের যথাযথ পরামর্শ ও পরিচর্যার বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

জাতীয় নির্বাচন: ভোট কমিটির নেতৃত্বে ডিসি–ইউএনওকে না রাখার চিন্তা

মাগুরার শিশুটি এখনো অচেতন, চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

ঈদে পুলিশের সহযোগী ফোর্স হবে বেসরকারি নিরাপত্তাকর্মী, পাবে গ্রেপ্তারের ক্ষমতা

তিন নারী আমার জীবনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ: তারেক রহমান

গত দশ বছর ভিসা না পাওয়ার কারণে বাংলাদেশে আসতে পারিনি: মাইলাম

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত