শামিমুজ্জামান, খুলনা
ঘরে-বাইরে আর অফিসে সবখানেই মশার যন্ত্রণা। খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) মশা নিয়ন্ত্রণে ওষুধ ছিটালেও তাতে কাজ হচ্ছে না। মশার উপদ্রব থেকে যেন রক্ষা নেই নগরবাসীর।
৪৫ দশমিক ৬৫ বর্গকিলোমিটার আয়তনের খুলনা সিটি করপোরেশনে সারা বছরই কমবেশি মশার উপদ্রব থাকে।
তবে গত কয়েক মাসে সেই উপদ্রব বেড়েছে কয়েক গুণ। এ ব্যাপারে নগরবাসী বলছেন, নিয়মিত ওষুধ না দেওয়া এবং ড্রেন বা নালা পরিষ্কার না করার কারণে মশার উপদ্রব বেড়েছে। নগরীর টুটপাড় এলাকার বাসিন্দা আবু মো. শরিফ বলেন, তিন মাস ধরে মশার কামড়ে অস্থির।
স্থানীয় কাউন্সিলরকে জানানো হলে তারা এখানে ফগার মেশিন দিয়ে ধোঁয়া দেয়। এটা দিলে কিছুক্ষণ মশার হাত থেকে নিস্তার পাওয়া যায়। পরে আবার মশার উপদ্রব আগের মতোই দেখা দেয়।
বড় মির্জাপুর এলাকার বাসিন্দা গৌতম রায় বলেন, দিনের বেলায় ঘরের জানালা-দরজা খোলা যায় না। খুললেই মশার আক্রমণ।
মশার হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য তিনি বিভিন্ন উপকরণ ব্যবহার করেছেন। সাময়িকভাবে মশার হাত থেকে নিস্তার পেলেও ঃএকটু পর আবার মশার আক্রমণ শুরু হয়ে যায়। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের জানিয়ে কোনো লাভ হয়নি বলেও তিনি জানিয়েছেন। এখানে কোনো ফগার মেশিন বা স্প্রে করতে দেখা যায়নি।
খুলনা নাগরিক সমাজের সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট বাবুল হাওলাদার বলেন, কেসিসিতে মশার উপদ্রব একটি সাধারণ বিষয়। নগরীতে প্রায় ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার ড্রেন নিয়মিত পরিষ্কার হয় না। এ ছাড়া রাস্তা, ড্রেন নির্মাণ ও সংস্কারের কারণে পানি আটকে থাকে। কেসিসিতে বর্জ্য ব্যবস্থাপনাও ভালো না, যে কারণে মশার উপদ্রব বৃদ্ধি পাচ্ছে। মশকনিধনে কেসিসি ব্যর্থ।
এ ব্যাপারে খুলনা সিটি করপোরেশনের প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা প্রকৌশলী আবদুর আজিজ বলেন, বর্ষা ও আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে এখন মশা প্রজননের সময়। যে করণে মূলত মশা কিছুটা বেড়েছে। মশকনিধনের জন্য ক্রাশ কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। ওই কর্মসূচির আওতায় কেসিসির ৫০০ পরিচ্ছন্নতাকর্মী কাজ করছেন। ড্রেন-নর্দমা পরিষ্কার করা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, মশকনিধনের জন্য সকালে লার্বিসাইড বা কালো তেল মারা হয়। বিকেলে ফগার মেশিন দিয়ে ধোঁয়া দেওয়া হয়। মূলত লার্বিসাইডের কাজ হলো মশার লার্ভা মারা।
মশা এ তেলের ওপর এসে বসলেও মারা যাবে। খুলনা মহানগরীর ৩১টি ওয়ার্ডে এ নিয়ে ৩১ জন কাজ করছেন। সঙ্গে আরও অতিরিক্ত ৩১ জন রয়েছেন। অতি জরুরি প্রয়োজনে আরও তিনজন লোক বেশি রাখা হয়েছে।
ঘরে-বাইরে আর অফিসে সবখানেই মশার যন্ত্রণা। খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) মশা নিয়ন্ত্রণে ওষুধ ছিটালেও তাতে কাজ হচ্ছে না। মশার উপদ্রব থেকে যেন রক্ষা নেই নগরবাসীর।
৪৫ দশমিক ৬৫ বর্গকিলোমিটার আয়তনের খুলনা সিটি করপোরেশনে সারা বছরই কমবেশি মশার উপদ্রব থাকে।
তবে গত কয়েক মাসে সেই উপদ্রব বেড়েছে কয়েক গুণ। এ ব্যাপারে নগরবাসী বলছেন, নিয়মিত ওষুধ না দেওয়া এবং ড্রেন বা নালা পরিষ্কার না করার কারণে মশার উপদ্রব বেড়েছে। নগরীর টুটপাড় এলাকার বাসিন্দা আবু মো. শরিফ বলেন, তিন মাস ধরে মশার কামড়ে অস্থির।
স্থানীয় কাউন্সিলরকে জানানো হলে তারা এখানে ফগার মেশিন দিয়ে ধোঁয়া দেয়। এটা দিলে কিছুক্ষণ মশার হাত থেকে নিস্তার পাওয়া যায়। পরে আবার মশার উপদ্রব আগের মতোই দেখা দেয়।
বড় মির্জাপুর এলাকার বাসিন্দা গৌতম রায় বলেন, দিনের বেলায় ঘরের জানালা-দরজা খোলা যায় না। খুললেই মশার আক্রমণ।
মশার হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য তিনি বিভিন্ন উপকরণ ব্যবহার করেছেন। সাময়িকভাবে মশার হাত থেকে নিস্তার পেলেও ঃএকটু পর আবার মশার আক্রমণ শুরু হয়ে যায়। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের জানিয়ে কোনো লাভ হয়নি বলেও তিনি জানিয়েছেন। এখানে কোনো ফগার মেশিন বা স্প্রে করতে দেখা যায়নি।
খুলনা নাগরিক সমাজের সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট বাবুল হাওলাদার বলেন, কেসিসিতে মশার উপদ্রব একটি সাধারণ বিষয়। নগরীতে প্রায় ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার ড্রেন নিয়মিত পরিষ্কার হয় না। এ ছাড়া রাস্তা, ড্রেন নির্মাণ ও সংস্কারের কারণে পানি আটকে থাকে। কেসিসিতে বর্জ্য ব্যবস্থাপনাও ভালো না, যে কারণে মশার উপদ্রব বৃদ্ধি পাচ্ছে। মশকনিধনে কেসিসি ব্যর্থ।
এ ব্যাপারে খুলনা সিটি করপোরেশনের প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা প্রকৌশলী আবদুর আজিজ বলেন, বর্ষা ও আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে এখন মশা প্রজননের সময়। যে করণে মূলত মশা কিছুটা বেড়েছে। মশকনিধনের জন্য ক্রাশ কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। ওই কর্মসূচির আওতায় কেসিসির ৫০০ পরিচ্ছন্নতাকর্মী কাজ করছেন। ড্রেন-নর্দমা পরিষ্কার করা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, মশকনিধনের জন্য সকালে লার্বিসাইড বা কালো তেল মারা হয়। বিকেলে ফগার মেশিন দিয়ে ধোঁয়া দেওয়া হয়। মূলত লার্বিসাইডের কাজ হলো মশার লার্ভা মারা।
মশা এ তেলের ওপর এসে বসলেও মারা যাবে। খুলনা মহানগরীর ৩১টি ওয়ার্ডে এ নিয়ে ৩১ জন কাজ করছেন। সঙ্গে আরও অতিরিক্ত ৩১ জন রয়েছেন। অতি জরুরি প্রয়োজনে আরও তিনজন লোক বেশি রাখা হয়েছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে