আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দর দিয়ে সোনার চোরাচালান আসছেই। এই বিমানবন্দর যেন নিরাপদ চোরাচালানের রুট হিসেবে পরিণত হয়েছে। কী পরিমাণ সোনা চোরাচালানের মাধ্যমে আসছে, তার হিসাব অবশ্য নেই। তবে গত তিন বছরে এই বিমানবন্দর দিয়ে অবৈধভাবে আনা ১৩৪ কেজি সোনা আটক করা হয়েছে। এসব পণ্যের বাজার মূল্য ৭০ কোটি টাকার বেশি।
কাস্টমস সূত্র জানায়, ২০১৯-২০ অর্থবছরে অবৈধভাবে ১১টি চালানে প্রায় ৩৬ কেজি সোনা আটক করা হয়। যার বাজারমূল্য প্রায় ২০ কোটি টাকা। ২০২০-২১ অর্থ বছরে এই বিমানবন্দর দিয়ে ১৮টি অবৈধ চালানে প্রায় ৭৮ কেজি সোনা আটক করা হয়। যার বাজার মূল্য প্রায় ৪১ কোটি টাকা। ২০২১-২২ অর্থ বছরে এই বছরের মার্চ পর্যন্ত ১৮টি অবৈধ চালানে প্রায় ২০ কেজি সোনা আটক করা হয়। যার বাজার মূল্য ১০ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক অর্থনীতিবিদ ড. মইনুল ইসলামের মতে, সোনা চোরাচালানের নামমাত্র আটক হয়। যারা আটক করবে তারাই সোনা চালানের সঙ্গে জড়িত। সোনা চোরাচালানের বেশির ভাগই আটক হয় না বলে উল্লেখ করেন তিনি।
চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের কমিশনার মো. ফখরুল আলম চট্টগ্রাম শাহ্ আমানত বিমানবন্দর দিয়ে দফায় দফায় অবৈধ উপায়ে সোনার চালান আসার বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
চট্টগ্রাম শাহ্ আমানত বিমান বন্দরে কর্মরত কাস্টমসের উপকমিশনার মো. এইচ এম কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চট্টগ্রাম শাহ্ আমানত বিমানবন্দর দিয়ে অবৈধভাবে সোনার চালান আসার কথা স্বীকার করে বলেন এসব চালান বেশির ভাগই আসে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ থেকে। বিশেষ করে আরব আমিরাত, সৌদি আরব ও কুয়েত থেকে। বিভিন্ন সময় আটককৃত স্বর্ণের মামলা গুলোর কী অবস্থা জানতে চাইলে কাস্টমসের উপকমিশনার মো. এইচ এম কবির বলেন, চলমান এবং মামলা গুলো কাস্টমসের পক্ষ থেকে তদারকি করা হয় না।
চট্টগ্রাম শাহ্ আমানত বিমান বন্দরের পরিচালক ফরহাদ হোসেন খান বলেন, ‘অনেকে লাভের আশায় ডিউটি না দিয়ে চোরাই পথে স্বর্ণের বার নিয়ে আসে। আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি এসব অবৈধ কারবার বন্ধ করতে।’
চট্টগ্রাম নগরের পতেঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কবিরুল ইসলাম বলেন, শাহ্ আমানত বিমান বন্দরে সোনা চোরা চালানের বেশির ভাগ মামলাই পতেঙ্গা থানায় হয়ে থাকে। মামলাগুলো তদন্ত করে সিআইডি। অনেক মামলা অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে।
চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দর দিয়ে সোনার চোরাচালান আসছেই। এই বিমানবন্দর যেন নিরাপদ চোরাচালানের রুট হিসেবে পরিণত হয়েছে। কী পরিমাণ সোনা চোরাচালানের মাধ্যমে আসছে, তার হিসাব অবশ্য নেই। তবে গত তিন বছরে এই বিমানবন্দর দিয়ে অবৈধভাবে আনা ১৩৪ কেজি সোনা আটক করা হয়েছে। এসব পণ্যের বাজার মূল্য ৭০ কোটি টাকার বেশি।
কাস্টমস সূত্র জানায়, ২০১৯-২০ অর্থবছরে অবৈধভাবে ১১টি চালানে প্রায় ৩৬ কেজি সোনা আটক করা হয়। যার বাজারমূল্য প্রায় ২০ কোটি টাকা। ২০২০-২১ অর্থ বছরে এই বিমানবন্দর দিয়ে ১৮টি অবৈধ চালানে প্রায় ৭৮ কেজি সোনা আটক করা হয়। যার বাজার মূল্য প্রায় ৪১ কোটি টাকা। ২০২১-২২ অর্থ বছরে এই বছরের মার্চ পর্যন্ত ১৮টি অবৈধ চালানে প্রায় ২০ কেজি সোনা আটক করা হয়। যার বাজার মূল্য ১০ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক অর্থনীতিবিদ ড. মইনুল ইসলামের মতে, সোনা চোরাচালানের নামমাত্র আটক হয়। যারা আটক করবে তারাই সোনা চালানের সঙ্গে জড়িত। সোনা চোরাচালানের বেশির ভাগই আটক হয় না বলে উল্লেখ করেন তিনি।
চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের কমিশনার মো. ফখরুল আলম চট্টগ্রাম শাহ্ আমানত বিমানবন্দর দিয়ে দফায় দফায় অবৈধ উপায়ে সোনার চালান আসার বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
চট্টগ্রাম শাহ্ আমানত বিমান বন্দরে কর্মরত কাস্টমসের উপকমিশনার মো. এইচ এম কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চট্টগ্রাম শাহ্ আমানত বিমানবন্দর দিয়ে অবৈধভাবে সোনার চালান আসার কথা স্বীকার করে বলেন এসব চালান বেশির ভাগই আসে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ থেকে। বিশেষ করে আরব আমিরাত, সৌদি আরব ও কুয়েত থেকে। বিভিন্ন সময় আটককৃত স্বর্ণের মামলা গুলোর কী অবস্থা জানতে চাইলে কাস্টমসের উপকমিশনার মো. এইচ এম কবির বলেন, চলমান এবং মামলা গুলো কাস্টমসের পক্ষ থেকে তদারকি করা হয় না।
চট্টগ্রাম শাহ্ আমানত বিমান বন্দরের পরিচালক ফরহাদ হোসেন খান বলেন, ‘অনেকে লাভের আশায় ডিউটি না দিয়ে চোরাই পথে স্বর্ণের বার নিয়ে আসে। আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি এসব অবৈধ কারবার বন্ধ করতে।’
চট্টগ্রাম নগরের পতেঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কবিরুল ইসলাম বলেন, শাহ্ আমানত বিমান বন্দরে সোনা চোরা চালানের বেশির ভাগ মামলাই পতেঙ্গা থানায় হয়ে থাকে। মামলাগুলো তদন্ত করে সিআইডি। অনেক মামলা অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪