সৌগত বসু ও সাইফুল মাসুম, ঢাকা
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বর সারা দেশে ছড়ালেও প্রাদুর্ভাব বেশি রাজধানী ঢাকায়। অথচ ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন গত ১২ বছরে মশা মারতেই খরচ করেছে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা। এর অর্ধেকের বেশি ব্যয় হয়েছে যন্ত্রপাতি ও ওষুধ কেনায় এবং ছিটানোতে। মশা নিধন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতায় গেছে প্রায় ৫১৫ কোটি টাকা। কিন্তু মশার যন্ত্রণা কমেনি। ডেঙ্গু থামেনি।
এত টাকা খরচের পরও মশা কেন নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে না—এই প্রশ্ন জেগেছে খোদ ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়রের মনেও। তিনিও উত্তর খুঁজছেন। তবে কীটতত্ত্ববিদেরা বলছেন, সিটি করপোরেশনের মশা মারার পদ্ধতিই সঠিক নয়। ফলে পুরো টাকাই
অপচয় হয়েছে। বাস্তবতা হলো, ডেঙ্গু এখন প্রাকৃতিক হয়ে গেছে।
ডেঙ্গুতে চলতি বছরে গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত সারা দেশে মৃত্যু ২০০ ছাড়িয়েছে। চলতি জুলাই মাসেই মারা গেছে ১৫৪ জন। আক্রান্ত হয়ে গতকাল পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে প্রায় ৩৮ হাজার মানুষ।
ডিএনসিসি ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) মশা মারতে প্রতিবছরই বাজেটে বিপুল অর্থ বরাদ্দ করে। গত সোমবার ঘোষিত ডিএনসিসির ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে মশা নিধনে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১২১ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে ওষুধ কেনায় ৪৫ কোটি, আগাছা পরিষ্কার ও পরিচর্যায় ১ কোটি ৫০ লাখ, ফগার/হুইল/স্প্রে মেশিন পরিবহনে ৫ কোটি, বিশেষ কর্মসূচিতে ১ কোটি, আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে মশক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমে ৩০ কোটি, চিরুনি অভিযানে ২ কোটি এবং ডেঙ্গু মোকাবিলা, পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম ও প্রচারে ৭ দশমিক ৩৪ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
ডিএসসিসির ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট এখনো ঘোষণা করা হয়নি। তবে ২০২২-২৩ অর্থবছরে মশা মারতে সংস্থার বরাদ্দ ছিল প্রায় ৩১ কোটি টাকা। এর মধ্যে কীটনাশকে ছিল ২৫ কোটি টাকা।
দুই সিটি করপোরেশনের বাজেট পর্যালোচনায় দেখা যায়, ঢাকা সিটি করপোরেশন উত্তর ও দক্ষিণে বিভক্ত হওয়ার পর গত ১২ বছরে ডিএসসিসি মশা মারার ওষুধ কেনা এবং ছিটাতে খরচ করেছে প্রায় ১৮০ কোটি টাকা। যন্ত্রপাতি কেনায় খরচ প্রায় ২৪ কোটি টাকা। একই সময়ে ডিএনসিসি ওষুধ কেনা ও ছিটানোতে খরচ করেছে প্রায় ৩২২ কোটি টাকা। যন্ত্রপাতি কেনায় খরচ প্রায় ৪০ কোটি টাকা। দুই সিটি করপোরেশনের মশক নিধন বিভাগের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বেতন-ভাতায় খরচ হয়েছে প্রায় ৫১৫ কোটি টাকা।
সোমবার বাজেট ঘোষণার সময় ডিএনসিসির মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা এত কিছু করছি, এর পরও মশা কেন নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে না? এ প্রশ্নের উত্তর আমরাও জানি না। আমরাও এর উত্তর খুঁজছি।’ গত জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের মশা নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম দেখার পর তিনি বলেছিলেন, ঢাকা শহরে মশা নিধনে যে প্রক্রিয়ায় কাজ করা হয় তা ভুল।
কীটতত্ত্ববিদ ও বাংলাদেশ প্রাণিবিজ্ঞান সমিতির সাবেক সভাপতি মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, মশা মারার টাকা সব ড্রেনে গেছে। এখন যে ক্লাস্টার পদ্ধতি নেওয়া হয়েছে, তা আরও আগে নেওয়া উচিত ছিল। অক্টোবরের পর ডেঙ্গু সংক্রমণ এমনিতেই থেমে যাবে। তখন তাঁরা বলবেন, অনেক কিছু করেছেন। তিনি বলেন, তাঁদের পরামর্শ নেওয়া হয় না। ডেঙ্গু এখন প্রাকৃতিক হয়ে গেছে। এটাই বাস্তবতা।
কীটতত্ত্ববিদ ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. জি এম সাইফুর রহমান বলেন, মশা যখন কম থাকবে, তখন ভাইরাস ধ্বংস করতে হবে। ক্লাস্টার পদ্ধতি ব্যবহারের নিয়ম ঠিক নেই। এখন যেভাবে হচ্ছে, তাতে সমাধান আসবে না।
মশা নিধনে সিটি করপোরেশনের কার্যক্রমকে অপর্যাপ্ত বলেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক কবিরুল বাশার। তিনি বলেন, সারা বছর কিউলেক্স ও এডিস মশার জন্য আলাদা পদ্ধতি নিয়ে এগোতে হবে। নাগরিকদেরও সচেতন হতে হবে। তাঁদেরও দায় আছে।
মশকনিধন সম্পর্কে জানতে চাইলে ডিএসসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. ফজলে শামসুল কবির বলেন, ‘আমরা মানুষের সচেতনতার ওপর বেশি জোর দিচ্ছি। কারণ, এডিস মশা জন্মায় মানুষের ঘরে জমা পানিতে। মানুষ সচেতন না হলে, কীটনাশক ছিটিয়ে ডেঙ্গু নির্মূল করা সম্ভব নয়। তিনি বলেন, যন্ত্রপাতি, জনবল সবই আছে। মানুষ সচেতন না হলে বাজেট কমা-বাড়ায় প্রভাব ফেলবে না।
এদিকে ডিএনসিসির উপ-প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. গোলাম মোস্তফা সারওয়ার বলেন, একেক এলাকায় লার্ভার ধরন একেক রকম। উত্তরায় যে ওষুধ কার্যকর, তা শান্তিনগরে কার্যকর না-ও হতে পারে। তিনি বলেন, তাঁরা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে চুক্তি করেছেন। সারা বিশ্বে লার্ভিসাইড হিসেবে বিটিআই ব্যবহৃত হয়। তাঁরাও এটা ব্যবহার শুরু করবেন।
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বর সারা দেশে ছড়ালেও প্রাদুর্ভাব বেশি রাজধানী ঢাকায়। অথচ ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন গত ১২ বছরে মশা মারতেই খরচ করেছে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা। এর অর্ধেকের বেশি ব্যয় হয়েছে যন্ত্রপাতি ও ওষুধ কেনায় এবং ছিটানোতে। মশা নিধন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতায় গেছে প্রায় ৫১৫ কোটি টাকা। কিন্তু মশার যন্ত্রণা কমেনি। ডেঙ্গু থামেনি।
এত টাকা খরচের পরও মশা কেন নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে না—এই প্রশ্ন জেগেছে খোদ ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়রের মনেও। তিনিও উত্তর খুঁজছেন। তবে কীটতত্ত্ববিদেরা বলছেন, সিটি করপোরেশনের মশা মারার পদ্ধতিই সঠিক নয়। ফলে পুরো টাকাই
অপচয় হয়েছে। বাস্তবতা হলো, ডেঙ্গু এখন প্রাকৃতিক হয়ে গেছে।
ডেঙ্গুতে চলতি বছরে গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত সারা দেশে মৃত্যু ২০০ ছাড়িয়েছে। চলতি জুলাই মাসেই মারা গেছে ১৫৪ জন। আক্রান্ত হয়ে গতকাল পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে প্রায় ৩৮ হাজার মানুষ।
ডিএনসিসি ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) মশা মারতে প্রতিবছরই বাজেটে বিপুল অর্থ বরাদ্দ করে। গত সোমবার ঘোষিত ডিএনসিসির ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে মশা নিধনে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১২১ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে ওষুধ কেনায় ৪৫ কোটি, আগাছা পরিষ্কার ও পরিচর্যায় ১ কোটি ৫০ লাখ, ফগার/হুইল/স্প্রে মেশিন পরিবহনে ৫ কোটি, বিশেষ কর্মসূচিতে ১ কোটি, আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে মশক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমে ৩০ কোটি, চিরুনি অভিযানে ২ কোটি এবং ডেঙ্গু মোকাবিলা, পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম ও প্রচারে ৭ দশমিক ৩৪ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
ডিএসসিসির ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট এখনো ঘোষণা করা হয়নি। তবে ২০২২-২৩ অর্থবছরে মশা মারতে সংস্থার বরাদ্দ ছিল প্রায় ৩১ কোটি টাকা। এর মধ্যে কীটনাশকে ছিল ২৫ কোটি টাকা।
দুই সিটি করপোরেশনের বাজেট পর্যালোচনায় দেখা যায়, ঢাকা সিটি করপোরেশন উত্তর ও দক্ষিণে বিভক্ত হওয়ার পর গত ১২ বছরে ডিএসসিসি মশা মারার ওষুধ কেনা এবং ছিটাতে খরচ করেছে প্রায় ১৮০ কোটি টাকা। যন্ত্রপাতি কেনায় খরচ প্রায় ২৪ কোটি টাকা। একই সময়ে ডিএনসিসি ওষুধ কেনা ও ছিটানোতে খরচ করেছে প্রায় ৩২২ কোটি টাকা। যন্ত্রপাতি কেনায় খরচ প্রায় ৪০ কোটি টাকা। দুই সিটি করপোরেশনের মশক নিধন বিভাগের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বেতন-ভাতায় খরচ হয়েছে প্রায় ৫১৫ কোটি টাকা।
সোমবার বাজেট ঘোষণার সময় ডিএনসিসির মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা এত কিছু করছি, এর পরও মশা কেন নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে না? এ প্রশ্নের উত্তর আমরাও জানি না। আমরাও এর উত্তর খুঁজছি।’ গত জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের মশা নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম দেখার পর তিনি বলেছিলেন, ঢাকা শহরে মশা নিধনে যে প্রক্রিয়ায় কাজ করা হয় তা ভুল।
কীটতত্ত্ববিদ ও বাংলাদেশ প্রাণিবিজ্ঞান সমিতির সাবেক সভাপতি মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, মশা মারার টাকা সব ড্রেনে গেছে। এখন যে ক্লাস্টার পদ্ধতি নেওয়া হয়েছে, তা আরও আগে নেওয়া উচিত ছিল। অক্টোবরের পর ডেঙ্গু সংক্রমণ এমনিতেই থেমে যাবে। তখন তাঁরা বলবেন, অনেক কিছু করেছেন। তিনি বলেন, তাঁদের পরামর্শ নেওয়া হয় না। ডেঙ্গু এখন প্রাকৃতিক হয়ে গেছে। এটাই বাস্তবতা।
কীটতত্ত্ববিদ ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. জি এম সাইফুর রহমান বলেন, মশা যখন কম থাকবে, তখন ভাইরাস ধ্বংস করতে হবে। ক্লাস্টার পদ্ধতি ব্যবহারের নিয়ম ঠিক নেই। এখন যেভাবে হচ্ছে, তাতে সমাধান আসবে না।
মশা নিধনে সিটি করপোরেশনের কার্যক্রমকে অপর্যাপ্ত বলেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক কবিরুল বাশার। তিনি বলেন, সারা বছর কিউলেক্স ও এডিস মশার জন্য আলাদা পদ্ধতি নিয়ে এগোতে হবে। নাগরিকদেরও সচেতন হতে হবে। তাঁদেরও দায় আছে।
মশকনিধন সম্পর্কে জানতে চাইলে ডিএসসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. ফজলে শামসুল কবির বলেন, ‘আমরা মানুষের সচেতনতার ওপর বেশি জোর দিচ্ছি। কারণ, এডিস মশা জন্মায় মানুষের ঘরে জমা পানিতে। মানুষ সচেতন না হলে, কীটনাশক ছিটিয়ে ডেঙ্গু নির্মূল করা সম্ভব নয়। তিনি বলেন, যন্ত্রপাতি, জনবল সবই আছে। মানুষ সচেতন না হলে বাজেট কমা-বাড়ায় প্রভাব ফেলবে না।
এদিকে ডিএনসিসির উপ-প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. গোলাম মোস্তফা সারওয়ার বলেন, একেক এলাকায় লার্ভার ধরন একেক রকম। উত্তরায় যে ওষুধ কার্যকর, তা শান্তিনগরে কার্যকর না-ও হতে পারে। তিনি বলেন, তাঁরা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে চুক্তি করেছেন। সারা বিশ্বে লার্ভিসাইড হিসেবে বিটিআই ব্যবহৃত হয়। তাঁরাও এটা ব্যবহার শুরু করবেন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে