রজত তন্ময়, ঢাকা
‘আমরা নদীর সন্তান গাই বুড়িগঙ্গার গান’, ‘আমরা নদীর সন্তান গাই তিস্তার গান’—এভাবেই প্রতিটি নদীর নামে একটি করে গান গাইছে নদীরক্স। কালের বিবর্তনে বাংলাদেশের নদীগুলোর হারিয়ে যাওয়া আর ছোটবেলায় দেখা অপরূপ নদীর স্মৃতি থেকে নদীরক্স আয়োজন করেছেন চিরকুট ব্যান্ডের ভোকাল শারমিন সুলতানা সুমি। একঝাঁক তরুণকে সঙ্গে নিয়ে গাইছেন নদীর গান। গানের কথায় বলছেন, নদীমাতৃক দেশের আমরাই নদীর সন্তান।
২ নভেম্বর সুইডেনের স্টকহোমে ‘ক্রিয়েটিভ ক্লাইমেট লিডারশিপ: স্ক্যান্ডেনেভিয়া’ শীর্ষক সম্মেলনে অংশ নেন তিনি। সম্মেলনে জলবায়ু পরিবর্তন ও জনসচেতনতা তৈরিতে নিজের সংগীত উদ্যোগ ‘নদীরক্স’-এর কথা তুলে ধরেন সুমি।
তবে নদীরক্সের ক্ষেত্রে আয়োজনটা আরেকটু ভিন্ন। নদী না বাঁচলে প্রকৃতি বাঁচবে না। আর প্রকৃতি না বাঁচলে মানুষ এবং দেশও বাঁচবে না। তাই নদীরক্সের গানে নদীর কাছে যেতে বলছেন শিল্পীরা। বলছেন ‘সুন্দরীতমা নদী আমার বেঁচে থাকা চাই’।
নদীরক্সের প্রথম সিজনে পদ্মা, চিত্রা, কুশিয়ারা, ডাহুক, পশুর, সাঙ্গু ও বুড়িগঙ্গা—এই সাতটি নদীকে নিয়ে সাতটি নতুন গান লেখা হয়েছে। গানগুলোকে তরুণ প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য দেশের জনপ্রিয় সব ব্যান্ড দল দিয়ে গাওয়ানো হয়েছে গানগুলো। চিরকুট, আর্বো ভাইরাস, অ্যাশেজ, বাংলা ফাইভ, ক্রিপটিক ফেইট, এফ মাইনর ও স্মুচেস—এ সাতটি ব্যান্ড দল গেয়েছে সাতটি গান।
একে একে দেশের সব নদীকে নিয়ে গান তৈরি করতে চায় নদীরক্স। নতুন প্রজন্মের সবার হাতেই রয়েছে দেশের ভবিষ্যৎ। তাই তাদের নিয়েই শুরু হয়েছে নদীরক্সের যাত্রা। গানের সুরে তারা যেন হয়ে ওঠে আরও দায়িত্বশীল।
শুধু নদী নিয়ে গান তৈরি করেই থেমে থাকছেন না শারমিন সুলতানা সুমি। গানগুলো মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে ছুটছেন সারা দেশে। জলবায়ু, নদী, তারুণ্য আর সংগীতের শক্তিকে একসঙ্গে করে পৌঁছে দিচ্ছেন নদী বাঁচানোর বার্তা। নদীরক্স মূলত একটি বড় আইডিয়ার অংশমাত্র। এই প্রকল্প নিয়ে তিনি পাঁচ বছর ধরে কাজ করছেন। প্রথম সিজন বাংলাদেশে অবস্থিত সুইজারল্যান্ডের এম্বাসির অর্থায়নে সম্পন্ন হয়েছে। প্রজেক্টটি বাস্তবায়ন করেছে সল্ট ক্রিয়েটিভস।
‘আমরা নদীর সন্তান গাই বুড়িগঙ্গার গান’, ‘আমরা নদীর সন্তান গাই তিস্তার গান’—এভাবেই প্রতিটি নদীর নামে একটি করে গান গাইছে নদীরক্স। কালের বিবর্তনে বাংলাদেশের নদীগুলোর হারিয়ে যাওয়া আর ছোটবেলায় দেখা অপরূপ নদীর স্মৃতি থেকে নদীরক্স আয়োজন করেছেন চিরকুট ব্যান্ডের ভোকাল শারমিন সুলতানা সুমি। একঝাঁক তরুণকে সঙ্গে নিয়ে গাইছেন নদীর গান। গানের কথায় বলছেন, নদীমাতৃক দেশের আমরাই নদীর সন্তান।
২ নভেম্বর সুইডেনের স্টকহোমে ‘ক্রিয়েটিভ ক্লাইমেট লিডারশিপ: স্ক্যান্ডেনেভিয়া’ শীর্ষক সম্মেলনে অংশ নেন তিনি। সম্মেলনে জলবায়ু পরিবর্তন ও জনসচেতনতা তৈরিতে নিজের সংগীত উদ্যোগ ‘নদীরক্স’-এর কথা তুলে ধরেন সুমি।
তবে নদীরক্সের ক্ষেত্রে আয়োজনটা আরেকটু ভিন্ন। নদী না বাঁচলে প্রকৃতি বাঁচবে না। আর প্রকৃতি না বাঁচলে মানুষ এবং দেশও বাঁচবে না। তাই নদীরক্সের গানে নদীর কাছে যেতে বলছেন শিল্পীরা। বলছেন ‘সুন্দরীতমা নদী আমার বেঁচে থাকা চাই’।
নদীরক্সের প্রথম সিজনে পদ্মা, চিত্রা, কুশিয়ারা, ডাহুক, পশুর, সাঙ্গু ও বুড়িগঙ্গা—এই সাতটি নদীকে নিয়ে সাতটি নতুন গান লেখা হয়েছে। গানগুলোকে তরুণ প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য দেশের জনপ্রিয় সব ব্যান্ড দল দিয়ে গাওয়ানো হয়েছে গানগুলো। চিরকুট, আর্বো ভাইরাস, অ্যাশেজ, বাংলা ফাইভ, ক্রিপটিক ফেইট, এফ মাইনর ও স্মুচেস—এ সাতটি ব্যান্ড দল গেয়েছে সাতটি গান।
একে একে দেশের সব নদীকে নিয়ে গান তৈরি করতে চায় নদীরক্স। নতুন প্রজন্মের সবার হাতেই রয়েছে দেশের ভবিষ্যৎ। তাই তাদের নিয়েই শুরু হয়েছে নদীরক্সের যাত্রা। গানের সুরে তারা যেন হয়ে ওঠে আরও দায়িত্বশীল।
শুধু নদী নিয়ে গান তৈরি করেই থেমে থাকছেন না শারমিন সুলতানা সুমি। গানগুলো মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে ছুটছেন সারা দেশে। জলবায়ু, নদী, তারুণ্য আর সংগীতের শক্তিকে একসঙ্গে করে পৌঁছে দিচ্ছেন নদী বাঁচানোর বার্তা। নদীরক্স মূলত একটি বড় আইডিয়ার অংশমাত্র। এই প্রকল্প নিয়ে তিনি পাঁচ বছর ধরে কাজ করছেন। প্রথম সিজন বাংলাদেশে অবস্থিত সুইজারল্যান্ডের এম্বাসির অর্থায়নে সম্পন্ন হয়েছে। প্রজেক্টটি বাস্তবায়ন করেছে সল্ট ক্রিয়েটিভস।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১২ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে