নুরুল আমীন রবীন, শরীয়তপুর
শরীয়তপুরের মাঝিরঘাট এলাকার পাইনপারা চ্যানেলে নাব্য সংকটে ব্যাহত হচ্ছে শিমুলিয়া মাঝিরঘাট নৌরুটে ফেরি চলাচল। সঙ্গে রাতে ঘন কুয়াশা। এতে প্রতিদিন গড়ে ৩ থেকে ৬ ঘণ্টা বন্ধ থাকছে ফেরি চলাচল। ফলে প্রতিদিন দীর্ঘ হচ্ছে মাঝিরঘাট ফেরি ঘাটের যানবাহনের সারি। ভোগান্তিতে পড়েছেন এই পথের যাত্রীরা।
মাঝিরঘাট বিআইডব্লিউটিসি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, পদ্মা সেতুর সঙ্গে ফেরির ধাক্কা লাগার ঝুঁকি এড়াতে গত ৭ ডিসেম্বর থেকে মাঝিরঘাট শিমুলিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু হয়। প্রাথমিকভাবে শুধু রাতের বেলা এই ঘাট দিয়ে যানবাহন পারাপার করা হতো। তবে যানবাহনের চাপ বেড়ে যাওয়ায় গত নভেম্বরের শেষের দিক থেকে ২৪ ঘণ্টা ফেরি চালু রাখার সিদ্ধান্ত নেয় কর্তৃপক্ষ। বর্তমানে এই ঘাটে দিনে ২টি ও রাতে ৫টি ফেরি দিয়ে যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে। তবে শীতের মাঝামাঝি সময়ে এসে কুয়াশার কারণে প্রায়ই বন্ধ হয়ে যায় রাতে ফেরি চলাচল। এ ছাড়া মাঝিরঘাট প্রান্তের পাইনপাড়া চ্যানেলে নাব্য সংকটে দেখা দেওয়ায় ফেরি চলাচল বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। সংকট নিরসনে প্রতিনিয়ত যন্ত্রের সাহায্যে খনন করে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করছে বিআইডব্লিটিএ কর্তৃপক্ষ। ফলে প্রতিনিয়ত যানবাহনের চাপ বাড়ছে শরীয়তপুরের মাঝিরঘাট প্রান্তে।
গতকাল রোববার দুপুরে মাঝিরঘাট এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, পদ্মা নদী পারাপারের অপেক্ষায় সড়কে যানবাহনের দীর্ঘ সারি। পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে অন্তত দুই শতাধিক যানবাহন। দীর্ঘ সময় ফেরি ঘাটে আটকা থাকায় ভোগান্তিতে রয়েছেন যাত্রী ও চালকেরা। সবচেয়ে ভোগান্তিতে রয়েছে নারী ও শিশুরা। সড়কে থাকা যানজট নিরসনে নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছে ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা।
গত শনিবার রাতে বরিশাল থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে পরিবারসহ রওনা দেন ব্যবসায়ী রোমান ফরাজী। কিন্তু ফেরি চলাচল ব্যাহত হওয়ায় ঘাটে আটকা পড়েন তিনি। দিনে ছেড়ে যাওয়া দুই ফেরিতে জায়গা হয়নি তাঁদের মাইক্রোবাসের। ফলে সারা দিনই ফেরিঘাটে অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে এই ব্যবসায়ীর। রাতে ফেরিতে উঠতে না পারলে সমস্যায় পড়তে হবে তাঁদের।
আক্ষেপ করে তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন এই রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল। পুনরায় ফেরি চালু করার পর কিছুদিন স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু সম্প্রতি কুয়াশার কারণে ফেরি পারাপার ব্যাহত হচ্ছে। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে যাত্রীদের। পরিবার-পরিজন নিয়ে কখন ফেরিতে উঠতে পারব তার নিশ্চয়তা নেই।’
জরুরি রপ্তানি পণ্য সামগ্রী নিয়ে পিকআপ ভ্যানে ঢাকা যাওয়ার পথে ঘাটে আটকা পড়েন ব্যবসায়ী আমির হোসেন। তিনি বলেন, ‘আগামীকাল সকালের মধ্যে এ সব পণ্য নিয়ে গন্তব্যে পৌঁছতে না পারলে বড় ধরনের লোকসান গুনতে হবে। রাতে কুয়াশায় ফেরি বন্ধ না হলে আশা করি পৌঁছতে পারব।’
বিআইডব্লিউটিসির মাঝিরঘাট ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক মো. সালাউদ্দিন বলেন, ‘দিনে মাঝিরঘাট শিমুলিয়া নৌরুটে ২টি ও রাতে ৫টি ফেরি দিয়ে যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে। কুয়াশা ও নাব্য সংকটে নদী পারাপারে সময় কিছুটা বেশি লাগছে। এতে ফেরির ট্রিপ সংখ্যা কমে গেছে। ফলে ঘাটে কিছুটা যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। পাইনপাড়া চ্যানেলের খনন কাজ শেষ হলে নাব্য সংকট কেটে যাবে। তখন এই সমস্যার সমাধান হবে।’
শরীয়তপুরের মাঝিরঘাট এলাকার পাইনপারা চ্যানেলে নাব্য সংকটে ব্যাহত হচ্ছে শিমুলিয়া মাঝিরঘাট নৌরুটে ফেরি চলাচল। সঙ্গে রাতে ঘন কুয়াশা। এতে প্রতিদিন গড়ে ৩ থেকে ৬ ঘণ্টা বন্ধ থাকছে ফেরি চলাচল। ফলে প্রতিদিন দীর্ঘ হচ্ছে মাঝিরঘাট ফেরি ঘাটের যানবাহনের সারি। ভোগান্তিতে পড়েছেন এই পথের যাত্রীরা।
মাঝিরঘাট বিআইডব্লিউটিসি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, পদ্মা সেতুর সঙ্গে ফেরির ধাক্কা লাগার ঝুঁকি এড়াতে গত ৭ ডিসেম্বর থেকে মাঝিরঘাট শিমুলিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু হয়। প্রাথমিকভাবে শুধু রাতের বেলা এই ঘাট দিয়ে যানবাহন পারাপার করা হতো। তবে যানবাহনের চাপ বেড়ে যাওয়ায় গত নভেম্বরের শেষের দিক থেকে ২৪ ঘণ্টা ফেরি চালু রাখার সিদ্ধান্ত নেয় কর্তৃপক্ষ। বর্তমানে এই ঘাটে দিনে ২টি ও রাতে ৫টি ফেরি দিয়ে যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে। তবে শীতের মাঝামাঝি সময়ে এসে কুয়াশার কারণে প্রায়ই বন্ধ হয়ে যায় রাতে ফেরি চলাচল। এ ছাড়া মাঝিরঘাট প্রান্তের পাইনপাড়া চ্যানেলে নাব্য সংকটে দেখা দেওয়ায় ফেরি চলাচল বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। সংকট নিরসনে প্রতিনিয়ত যন্ত্রের সাহায্যে খনন করে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করছে বিআইডব্লিটিএ কর্তৃপক্ষ। ফলে প্রতিনিয়ত যানবাহনের চাপ বাড়ছে শরীয়তপুরের মাঝিরঘাট প্রান্তে।
গতকাল রোববার দুপুরে মাঝিরঘাট এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, পদ্মা নদী পারাপারের অপেক্ষায় সড়কে যানবাহনের দীর্ঘ সারি। পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে অন্তত দুই শতাধিক যানবাহন। দীর্ঘ সময় ফেরি ঘাটে আটকা থাকায় ভোগান্তিতে রয়েছেন যাত্রী ও চালকেরা। সবচেয়ে ভোগান্তিতে রয়েছে নারী ও শিশুরা। সড়কে থাকা যানজট নিরসনে নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছে ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা।
গত শনিবার রাতে বরিশাল থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে পরিবারসহ রওনা দেন ব্যবসায়ী রোমান ফরাজী। কিন্তু ফেরি চলাচল ব্যাহত হওয়ায় ঘাটে আটকা পড়েন তিনি। দিনে ছেড়ে যাওয়া দুই ফেরিতে জায়গা হয়নি তাঁদের মাইক্রোবাসের। ফলে সারা দিনই ফেরিঘাটে অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে এই ব্যবসায়ীর। রাতে ফেরিতে উঠতে না পারলে সমস্যায় পড়তে হবে তাঁদের।
আক্ষেপ করে তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন এই রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল। পুনরায় ফেরি চালু করার পর কিছুদিন স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু সম্প্রতি কুয়াশার কারণে ফেরি পারাপার ব্যাহত হচ্ছে। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে যাত্রীদের। পরিবার-পরিজন নিয়ে কখন ফেরিতে উঠতে পারব তার নিশ্চয়তা নেই।’
জরুরি রপ্তানি পণ্য সামগ্রী নিয়ে পিকআপ ভ্যানে ঢাকা যাওয়ার পথে ঘাটে আটকা পড়েন ব্যবসায়ী আমির হোসেন। তিনি বলেন, ‘আগামীকাল সকালের মধ্যে এ সব পণ্য নিয়ে গন্তব্যে পৌঁছতে না পারলে বড় ধরনের লোকসান গুনতে হবে। রাতে কুয়াশায় ফেরি বন্ধ না হলে আশা করি পৌঁছতে পারব।’
বিআইডব্লিউটিসির মাঝিরঘাট ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক মো. সালাউদ্দিন বলেন, ‘দিনে মাঝিরঘাট শিমুলিয়া নৌরুটে ২টি ও রাতে ৫টি ফেরি দিয়ে যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে। কুয়াশা ও নাব্য সংকটে নদী পারাপারে সময় কিছুটা বেশি লাগছে। এতে ফেরির ট্রিপ সংখ্যা কমে গেছে। ফলে ঘাটে কিছুটা যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। পাইনপাড়া চ্যানেলের খনন কাজ শেষ হলে নাব্য সংকট কেটে যাবে। তখন এই সমস্যার সমাধান হবে।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে