দৌলতপুর প্রতিনিধি
দৌলতপুর উপজেলায় বোরো মৌসুমে সরকারিভাবে খাদ্যগুদামে ধান সংগ্রহ অভিযানে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি। নির্ধারিত সময় অতিবাহিত হওয়ার পরও এলাকার কৃষকেরা খাদ্যগুদামে ধান দেননি। দাম বেশি পাওয়ায় হাটে ধান বিক্রি করেছেন তাঁরা। নির্ধারিত সময়ে লক্ষ্যমাত্রার ৪২৭ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহ করা হয়েছে।
এদিকে লক্ষ্যমাত্রার অর্ধেক ধান ক্রয় করেও জেলায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে দৌলতপুর উপজেলা খাদ্যগুদাম। অন্য উপজেলার অবস্থা আরও খারাপ।
উপজেলা খাদ্য অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর ২৫ মে থেকে বোরো ধান সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়ে চলে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত। সরকারের টার্গেট ৯২৬ মেট্রিক টন হলেও সংগ্রহ হয় মাত্র ৪২৭ মেট্রিক টন।
জানা যায়, উপজেলা ধান ও চাল ক্রয় কমিটির মাধ্যমে অডিটরিয়ামে সরাসরি লটারির মাধ্যমে কৃষকদের নামের তালিকা সংগ্রহ এবং যাচাই-বাছাই করা হয়। পরে কৃষকদের কাছ থেকে সরাসরি ধান কেনার সব ব্যবস্থা করা হয়। জমির পরিমাণ অনুযায়ী কোন কৃষক কী পরিমাণ ধান দিতে পারবেন, তা খোলামেলা আলোচনা করা হয়। প্রতি কৃষক এক থেকে দুই টন পর্যন্ত ধান দিতে পারবেন খাদ্যগুদামে। খাদ্য বিভাগের পক্ষ থেকে মাইকিং, প্রচার-প্রচারণা ও কৃষকদের তাগাদা দিলেও তাঁরা ধান দিতে আসেননি। স্থানীয় বাজারে ধানের মূল্য বেশি থাকায় ধান বিক্রি করেননি ক্ষুদ্র কৃষকেরা।
উলাইল বাজারের ধান ব্যবসায়ী বলাই সরকার বলেন, ‘বর্তমানে প্রতি মণ শুকনা ধানের দাম ১ হাজার ১৫০ টাকা। প্রতিবছরের চেয়ে এবার ধানের দাম শুরু থেকেই বেশি। বাজারে দাম বেশি হওয়ায় কৃষকেরা খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করেননি।’
বহড়া বাড়ি গ্রামের কৃষক ফরিদ শিকদার বলেন, ‘এ বছর ধান কাটার সময় থেকেই দাম বেশি। দাম ১ হাজার ১০০ টাকার নিচে কখনো নামেনি। বর্তমানে শুকনা ধানের দাম ১ হাজার ১২০ থেকে ১ হাজার ১৫০ টাকা মণ। অথচ সরকার ধানের দাম বেঁধে দিয়েছে ১ হাজার ৮০ টাকা। যাতায়াত খরচ, আবার টাকা তোলার বিড়ম্বনার কারণে এবার কৃষকেরা গুদামে ধান বিক্রি করেননি।’
উপজেলা খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসিএলএসডি) সুমন কুমার মিত্র বলেন, ‘আমরা সরকারি বিধি মোতাবেক ধান ক্রয়ের সব ব্যবস্থা করেছি। আমি ব্যক্তিগতভাবেও অনেক কৃষকের সঙ্গে কথা বলেছি, কিন্তু সরকার ঘোষিত দামের চেয়ে বাজারে ধানের দাম বেশি হওয়ায় লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব হয়নি। তবে জেলার অন্য খাদ্যগুদামের চেয়ে আমার এখানে ধান ক্রয় বেশি করতে পেরেছি।’
দৌলতপুর উপজেলায় বোরো মৌসুমে সরকারিভাবে খাদ্যগুদামে ধান সংগ্রহ অভিযানে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি। নির্ধারিত সময় অতিবাহিত হওয়ার পরও এলাকার কৃষকেরা খাদ্যগুদামে ধান দেননি। দাম বেশি পাওয়ায় হাটে ধান বিক্রি করেছেন তাঁরা। নির্ধারিত সময়ে লক্ষ্যমাত্রার ৪২৭ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহ করা হয়েছে।
এদিকে লক্ষ্যমাত্রার অর্ধেক ধান ক্রয় করেও জেলায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে দৌলতপুর উপজেলা খাদ্যগুদাম। অন্য উপজেলার অবস্থা আরও খারাপ।
উপজেলা খাদ্য অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর ২৫ মে থেকে বোরো ধান সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়ে চলে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত। সরকারের টার্গেট ৯২৬ মেট্রিক টন হলেও সংগ্রহ হয় মাত্র ৪২৭ মেট্রিক টন।
জানা যায়, উপজেলা ধান ও চাল ক্রয় কমিটির মাধ্যমে অডিটরিয়ামে সরাসরি লটারির মাধ্যমে কৃষকদের নামের তালিকা সংগ্রহ এবং যাচাই-বাছাই করা হয়। পরে কৃষকদের কাছ থেকে সরাসরি ধান কেনার সব ব্যবস্থা করা হয়। জমির পরিমাণ অনুযায়ী কোন কৃষক কী পরিমাণ ধান দিতে পারবেন, তা খোলামেলা আলোচনা করা হয়। প্রতি কৃষক এক থেকে দুই টন পর্যন্ত ধান দিতে পারবেন খাদ্যগুদামে। খাদ্য বিভাগের পক্ষ থেকে মাইকিং, প্রচার-প্রচারণা ও কৃষকদের তাগাদা দিলেও তাঁরা ধান দিতে আসেননি। স্থানীয় বাজারে ধানের মূল্য বেশি থাকায় ধান বিক্রি করেননি ক্ষুদ্র কৃষকেরা।
উলাইল বাজারের ধান ব্যবসায়ী বলাই সরকার বলেন, ‘বর্তমানে প্রতি মণ শুকনা ধানের দাম ১ হাজার ১৫০ টাকা। প্রতিবছরের চেয়ে এবার ধানের দাম শুরু থেকেই বেশি। বাজারে দাম বেশি হওয়ায় কৃষকেরা খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করেননি।’
বহড়া বাড়ি গ্রামের কৃষক ফরিদ শিকদার বলেন, ‘এ বছর ধান কাটার সময় থেকেই দাম বেশি। দাম ১ হাজার ১০০ টাকার নিচে কখনো নামেনি। বর্তমানে শুকনা ধানের দাম ১ হাজার ১২০ থেকে ১ হাজার ১৫০ টাকা মণ। অথচ সরকার ধানের দাম বেঁধে দিয়েছে ১ হাজার ৮০ টাকা। যাতায়াত খরচ, আবার টাকা তোলার বিড়ম্বনার কারণে এবার কৃষকেরা গুদামে ধান বিক্রি করেননি।’
উপজেলা খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসিএলএসডি) সুমন কুমার মিত্র বলেন, ‘আমরা সরকারি বিধি মোতাবেক ধান ক্রয়ের সব ব্যবস্থা করেছি। আমি ব্যক্তিগতভাবেও অনেক কৃষকের সঙ্গে কথা বলেছি, কিন্তু সরকার ঘোষিত দামের চেয়ে বাজারে ধানের দাম বেশি হওয়ায় লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব হয়নি। তবে জেলার অন্য খাদ্যগুদামের চেয়ে আমার এখানে ধান ক্রয় বেশি করতে পেরেছি।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে