এম এস রানা ও খায়রুল বাসার নির্ঝর
জীবন হোক সুন্দর
জাকিয়া বারী মম, অভিনেত্রী
জীবনকে নিয়ন্ত্রণ করতে চাওয়া বা জীবনের নিয়ন্ত্রণ— এই শব্দগুলো ব্যবহার কোনো সুযোগ নেই আসলে। কোনোকিছুই তো মানুষের নিয়ন্ত্রণে নয়। পরবর্তী মুহূর্তে সে বেঁচে থাকবে কিনা, সে নিয়ন্ত্রণও তাঁর হাতে নেই। তো এ রকম নিয়ন্ত্রণ করা যায় আর যা কিছু, তা নিয়ে চিন্তা করার চেয়ে আমি নিজেকে কতখানি নিয়ন্ত্রণ করতে পারি, কোথা থেকে নিজেকে ঠিক করতে পারি, কীভাবে নিজের দোষগুলো বাদ দিতে পারি—আমি বরং সে চেষ্টায় বেশি মনোযোগি।
কারণ— আমি শিল্পী, একইসঙ্গে আমি মানুষ, দেশের নাগরিক, একটা স্বাধীন সত্ত্বা। সে জায়গা থেকে আমি একইসঙ্গে ব্যক্তিগত আবার সামষ্টিকও। প্রত্যেকেই তাই। আমি মনে করি ব্যক্তিগত পরিসরে বিশ্বাস থেকে চর্চা পর্যন্ত যদি খানিকটা অন্যভাবে ভাবতে পারি, তাহলে ব্যাপারটা মন্দ না।
সে জায়গা থেকে আমার চাওয়া— ভালো থাকা, সুস্থ থাকা, সুন্দর থাকা। বাকি যা হবে তা তো পৃথিবীর একটা আশ্চর্য ক্ষমতার গুণেই হয়।
আমি আসলে নিজের ওপরেই খোদাই করতে পারি। নিজের নানা কিছু কম-বেশি করতে পারি। কারণ এটা আমার জীবন। আমার জীবনের একমাত্র লিডার আমি। প্রত্যেকের ক্ষেত্রেই তাই।
সেই ব্যক্তিগত জায়গার চেষ্টাটা অব্যাহত থাকুক। নতুন বছর সুন্দর বয়ে আনুক। সকলের জন্য ভালোবাসা, কৃতজ্ঞতা। ২০২১-কে কৃতজ্ঞতা এবং ২০২২-কে স্বাগতম। নতুন বছরে সবাই সুস্থ থাকুক। আমাদের যেন আর কঠিন সময় দেখতে না হয়। বাংলাদেশের মানুষ যেন সুস্থ থাকতে পারে, কাজের মধ্যে থাকতে পারে, ভালো থাকতে পারে— সেই শুভকামনা থাকবে সবার জন্য।
নতুন বছরটা হবে আরও পরিকল্পনামাফিক
কুমার বিশ্বজিৎ, সংগীতশিল্পী
গত বছরটা ছিল মহামারির। এ বছরও করোনা কড়া নাড়ছে। তাই সতর্ক থাকতে হবে সবাইকে। গত বছর করোনার কারণেই বিনোদন বা সাংস্কৃতিক অঙ্গনে কাজ হয়েছে কম। হবেই তো, কারণ আগে তো খাওয়া-পরা, তার পরে বিনোদনের ব্যবস্থা। বেঁচে থাকার সংগ্রামেই নাভিশ্বাস উঠেছে মানুষের। নতুন বছরে আশা করছি এসব দুর্ভোগ কেটে যাবে।
প্রযুক্তি এগিয়ে যাচ্ছে, এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যেতে হবে, এটা সত্যি। তাই বলে নিজেদের আবেগ হারানো চলবে না। নতুন বছরে আমাদের পরিকল্পনা হওয়া উচিত—নিজেদের সংস্কৃতি, নিজেদের ঐতিহ্য নিয়ে আরও বেশি কাজ করা। নতুন প্রজন্মকে আমাদের সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত করা, সম্পৃক্ত করা। একটা কথা মনে রাখতে হবে, অন্যের সংস্কৃতিকে ধারণ করে সমৃদ্ধ হওয়া যায় না। তাই নিজেদের সংস্কৃতি, নিজেদের শিল্পী, নিজেদের সংগীতকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। বিগত বছরগুলোর দিকে নজর দিলে খেয়াল করবেন, আমাদের দেশীয় সংগীত বা আঞ্চলিক গান, ফোক গানগুলোই বেশি জনপ্রিয় হয়েছে। পুরোনো গানগুলোই বারবার নতুন করে বেজেছে। ফেলে আসা দিনগুলো আমাদের অভিজ্ঞ করেছে। তাই নতুন বছরটা হবে আরও পরিকল্পনামাফিক, আরও সমৃদ্ধ।
নিজেকে ভালোবাসতে হবে
সোহানা সাবা, অভিনেত্রী
বিভিন্ন সময়ে দুষ্টুমি করে আমি নানা রেজুলেশনের কথা ফেসবুকে লিখেছি। কিন্তু আমার আসলে কোনো প্ল্যান ছিল না। আমি সব সময় স্বাধীনভাবে কাজ করেছি, জীবনযাপন করেছি। কিন্তু প্রায় আড়াই বছর আগে থেকে আমি জীবনে কিছু পরিবর্তন আনার চেষ্টা করেছি, জীবনটাকে সাজানো শুরু করেছি।
সে অনুযায়ী কয়েক বছর আগে আমি কিছু পণ করেছিলাম যে, কিছু টার্গেট ফুলফিল করতে চাই। তার মধ্যে অবশ্যই ভালো কিছু চরিত্রে অভিনয় করতে চাই। যেটা আমি আমার নানান কারণে কারণে, আমার ব্যক্তিগত জটিলতা কিংবা আলসেমির কারণে সবসময় করে উঠতে পারিনি।
আমি প্রচণ্ড শিল্পী-মনের মানুষ। মানুষের সাথে যোগাযোগ নিজে থেকে করতে পারি না। শিল্পীসত্ত্বাটা আমার সবার আগে চলে আসে। ফলে অনেক সময় মানুষ আমাকে ভুল বোঝে। মনে করে আমি প্রচণ্ড মুডি। কিন্তু ব্যাপারটা মোটেও সেরকম নয়। যেহেতু এ রকম ভাবে, ফলে আমি ভেবেছি— আমি নিজে থেকেই মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াবো।
দু-বছর আগে ২০২২ সালকে ঘিরে আমি কিছু টার্গেট নিয়েছিলাম। সবটা বলতে চাই না। ভালো কিছু কাজ আমাকে করে যেতে হবে। নিজেকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসতে হবে। আমার ছেলেকে নিয়ে কিছু পরিকল্পনা আছে। এগুলো আমার স্বপ্ন নয়, এগুলো আমি করবোই, এবং আমি সে পথেই আছি।
আমি চাই— নতুন নতুনভাবে দর্শক আমাকে আবিষ্কার করুক। এ বছরে আমি আরও ভালো কিছু পদক্ষেপ নিতে চাই।
ভালো উদ্দেশ্য সফল হোক
জান্নাতুল ফেরদৌস ঐশী, অভিনেত্রী
নতুন বছরে একটাই প্রত্যাশা—সবার ভালো হোক। ভালো উদ্দেশ্য নিয়ে যাঁরা কাজ করছেন চলচ্চিত্র ও চলচ্চিত্রের বাইরে, সবার ভালো উদ্দেশ্য সফল হোক।
গত বছরের শেষটা আমার জন্য অনেক ভালো গেছে। একটা অসধারণ ছবির মাধ্যমে আমার অভিষেক হয়েছে। ডিসেম্বর শুরু হয়েছিল আমার অভিনীত ‘মিশন এক্সট্রিম’ দিয়ে, শেষ দিনে এসেছে ‘রাত জাগা ফুল’। ‘মিশন এক্সট্রিম’ ছবিতে আমার নায়ক আরিফিন শুভ, আর ‘রাত জাগা ফুল’ ছবিতে মীর সাব্বির। আমার সৌভাগ্য, তাঁদের মতো গুণী অভিনেতার সঙ্গে আমার শুরু হয়েছে। সে হিসেবে গত বছরের শেষটা আমার হয়ে গেল। যার রেশ ছড়িয়ে পড়েছে নতুন বছরেও। প্রত্যাশা থাকবে নতুন বছরে আরও বেশিসংখ্যক বাংলা ছবি মুক্তি পাক, দর্শক সিনেমা হলে আসুক। নতুন বছরে বাংলাদেশের বিনোদন অঙ্গনে সুদিন ফিরুক।
বাংলা চলচ্চিত্রে সুদিন ফিরবে
সিয়াম আহমেদ, অভিনেতা
আপনারা সবাই ‘শান’ দেখেন। আমাদের যে ছবিগুলো আসছে, যার ছবিই আসছে, যাঁরাই অভিনয় করছেন; যদি ছবির কনটেন্ট ভালো লাগে, যদি ছবির ট্রেলার-টিজার দেখে আপনার আগ্রহ জাগে, তাহলে আমাদের জন্য কিছু টাকা খরচ করে দেখতে যাবেন। যাওয়ার সময় আপনার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নেবেন। কারণ, সিনেমার ভাষায় পরিবর্তন আসছে। পরিবার নিয়ে দেখার মতো ছবি তৈরি হচ্ছে।
শাকিব (খান) ভাই আছেন, (আরিফিন) শুভ ভাই, চঞ্চল ভাই, জিয়াউল রোশান, ইয়াশ রোহান, রাজ—সবাই মিলে যদি আমরা একসঙ্গে কাজ করি, একজন আরেকজনকে সাপোর্ট করি, যদি সমস্যাগুলো নির্ণয় করতে পারি এবং সমাধানের জন্য সবাই মিলে কাজ করতে পারি; তাহলে ওই দিন বেশি দূরে নয়, যেদিন বাংলা চলচ্চিত্রে আবার সুদিন ফিরবে। নতুন বছরে এটাই আমার প্রত্যাশা।
জীবন হোক সুন্দর
জাকিয়া বারী মম, অভিনেত্রী
জীবনকে নিয়ন্ত্রণ করতে চাওয়া বা জীবনের নিয়ন্ত্রণ— এই শব্দগুলো ব্যবহার কোনো সুযোগ নেই আসলে। কোনোকিছুই তো মানুষের নিয়ন্ত্রণে নয়। পরবর্তী মুহূর্তে সে বেঁচে থাকবে কিনা, সে নিয়ন্ত্রণও তাঁর হাতে নেই। তো এ রকম নিয়ন্ত্রণ করা যায় আর যা কিছু, তা নিয়ে চিন্তা করার চেয়ে আমি নিজেকে কতখানি নিয়ন্ত্রণ করতে পারি, কোথা থেকে নিজেকে ঠিক করতে পারি, কীভাবে নিজের দোষগুলো বাদ দিতে পারি—আমি বরং সে চেষ্টায় বেশি মনোযোগি।
কারণ— আমি শিল্পী, একইসঙ্গে আমি মানুষ, দেশের নাগরিক, একটা স্বাধীন সত্ত্বা। সে জায়গা থেকে আমি একইসঙ্গে ব্যক্তিগত আবার সামষ্টিকও। প্রত্যেকেই তাই। আমি মনে করি ব্যক্তিগত পরিসরে বিশ্বাস থেকে চর্চা পর্যন্ত যদি খানিকটা অন্যভাবে ভাবতে পারি, তাহলে ব্যাপারটা মন্দ না।
সে জায়গা থেকে আমার চাওয়া— ভালো থাকা, সুস্থ থাকা, সুন্দর থাকা। বাকি যা হবে তা তো পৃথিবীর একটা আশ্চর্য ক্ষমতার গুণেই হয়।
আমি আসলে নিজের ওপরেই খোদাই করতে পারি। নিজের নানা কিছু কম-বেশি করতে পারি। কারণ এটা আমার জীবন। আমার জীবনের একমাত্র লিডার আমি। প্রত্যেকের ক্ষেত্রেই তাই।
সেই ব্যক্তিগত জায়গার চেষ্টাটা অব্যাহত থাকুক। নতুন বছর সুন্দর বয়ে আনুক। সকলের জন্য ভালোবাসা, কৃতজ্ঞতা। ২০২১-কে কৃতজ্ঞতা এবং ২০২২-কে স্বাগতম। নতুন বছরে সবাই সুস্থ থাকুক। আমাদের যেন আর কঠিন সময় দেখতে না হয়। বাংলাদেশের মানুষ যেন সুস্থ থাকতে পারে, কাজের মধ্যে থাকতে পারে, ভালো থাকতে পারে— সেই শুভকামনা থাকবে সবার জন্য।
নতুন বছরটা হবে আরও পরিকল্পনামাফিক
কুমার বিশ্বজিৎ, সংগীতশিল্পী
গত বছরটা ছিল মহামারির। এ বছরও করোনা কড়া নাড়ছে। তাই সতর্ক থাকতে হবে সবাইকে। গত বছর করোনার কারণেই বিনোদন বা সাংস্কৃতিক অঙ্গনে কাজ হয়েছে কম। হবেই তো, কারণ আগে তো খাওয়া-পরা, তার পরে বিনোদনের ব্যবস্থা। বেঁচে থাকার সংগ্রামেই নাভিশ্বাস উঠেছে মানুষের। নতুন বছরে আশা করছি এসব দুর্ভোগ কেটে যাবে।
প্রযুক্তি এগিয়ে যাচ্ছে, এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যেতে হবে, এটা সত্যি। তাই বলে নিজেদের আবেগ হারানো চলবে না। নতুন বছরে আমাদের পরিকল্পনা হওয়া উচিত—নিজেদের সংস্কৃতি, নিজেদের ঐতিহ্য নিয়ে আরও বেশি কাজ করা। নতুন প্রজন্মকে আমাদের সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত করা, সম্পৃক্ত করা। একটা কথা মনে রাখতে হবে, অন্যের সংস্কৃতিকে ধারণ করে সমৃদ্ধ হওয়া যায় না। তাই নিজেদের সংস্কৃতি, নিজেদের শিল্পী, নিজেদের সংগীতকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। বিগত বছরগুলোর দিকে নজর দিলে খেয়াল করবেন, আমাদের দেশীয় সংগীত বা আঞ্চলিক গান, ফোক গানগুলোই বেশি জনপ্রিয় হয়েছে। পুরোনো গানগুলোই বারবার নতুন করে বেজেছে। ফেলে আসা দিনগুলো আমাদের অভিজ্ঞ করেছে। তাই নতুন বছরটা হবে আরও পরিকল্পনামাফিক, আরও সমৃদ্ধ।
নিজেকে ভালোবাসতে হবে
সোহানা সাবা, অভিনেত্রী
বিভিন্ন সময়ে দুষ্টুমি করে আমি নানা রেজুলেশনের কথা ফেসবুকে লিখেছি। কিন্তু আমার আসলে কোনো প্ল্যান ছিল না। আমি সব সময় স্বাধীনভাবে কাজ করেছি, জীবনযাপন করেছি। কিন্তু প্রায় আড়াই বছর আগে থেকে আমি জীবনে কিছু পরিবর্তন আনার চেষ্টা করেছি, জীবনটাকে সাজানো শুরু করেছি।
সে অনুযায়ী কয়েক বছর আগে আমি কিছু পণ করেছিলাম যে, কিছু টার্গেট ফুলফিল করতে চাই। তার মধ্যে অবশ্যই ভালো কিছু চরিত্রে অভিনয় করতে চাই। যেটা আমি আমার নানান কারণে কারণে, আমার ব্যক্তিগত জটিলতা কিংবা আলসেমির কারণে সবসময় করে উঠতে পারিনি।
আমি প্রচণ্ড শিল্পী-মনের মানুষ। মানুষের সাথে যোগাযোগ নিজে থেকে করতে পারি না। শিল্পীসত্ত্বাটা আমার সবার আগে চলে আসে। ফলে অনেক সময় মানুষ আমাকে ভুল বোঝে। মনে করে আমি প্রচণ্ড মুডি। কিন্তু ব্যাপারটা মোটেও সেরকম নয়। যেহেতু এ রকম ভাবে, ফলে আমি ভেবেছি— আমি নিজে থেকেই মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াবো।
দু-বছর আগে ২০২২ সালকে ঘিরে আমি কিছু টার্গেট নিয়েছিলাম। সবটা বলতে চাই না। ভালো কিছু কাজ আমাকে করে যেতে হবে। নিজেকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসতে হবে। আমার ছেলেকে নিয়ে কিছু পরিকল্পনা আছে। এগুলো আমার স্বপ্ন নয়, এগুলো আমি করবোই, এবং আমি সে পথেই আছি।
আমি চাই— নতুন নতুনভাবে দর্শক আমাকে আবিষ্কার করুক। এ বছরে আমি আরও ভালো কিছু পদক্ষেপ নিতে চাই।
ভালো উদ্দেশ্য সফল হোক
জান্নাতুল ফেরদৌস ঐশী, অভিনেত্রী
নতুন বছরে একটাই প্রত্যাশা—সবার ভালো হোক। ভালো উদ্দেশ্য নিয়ে যাঁরা কাজ করছেন চলচ্চিত্র ও চলচ্চিত্রের বাইরে, সবার ভালো উদ্দেশ্য সফল হোক।
গত বছরের শেষটা আমার জন্য অনেক ভালো গেছে। একটা অসধারণ ছবির মাধ্যমে আমার অভিষেক হয়েছে। ডিসেম্বর শুরু হয়েছিল আমার অভিনীত ‘মিশন এক্সট্রিম’ দিয়ে, শেষ দিনে এসেছে ‘রাত জাগা ফুল’। ‘মিশন এক্সট্রিম’ ছবিতে আমার নায়ক আরিফিন শুভ, আর ‘রাত জাগা ফুল’ ছবিতে মীর সাব্বির। আমার সৌভাগ্য, তাঁদের মতো গুণী অভিনেতার সঙ্গে আমার শুরু হয়েছে। সে হিসেবে গত বছরের শেষটা আমার হয়ে গেল। যার রেশ ছড়িয়ে পড়েছে নতুন বছরেও। প্রত্যাশা থাকবে নতুন বছরে আরও বেশিসংখ্যক বাংলা ছবি মুক্তি পাক, দর্শক সিনেমা হলে আসুক। নতুন বছরে বাংলাদেশের বিনোদন অঙ্গনে সুদিন ফিরুক।
বাংলা চলচ্চিত্রে সুদিন ফিরবে
সিয়াম আহমেদ, অভিনেতা
আপনারা সবাই ‘শান’ দেখেন। আমাদের যে ছবিগুলো আসছে, যার ছবিই আসছে, যাঁরাই অভিনয় করছেন; যদি ছবির কনটেন্ট ভালো লাগে, যদি ছবির ট্রেলার-টিজার দেখে আপনার আগ্রহ জাগে, তাহলে আমাদের জন্য কিছু টাকা খরচ করে দেখতে যাবেন। যাওয়ার সময় আপনার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নেবেন। কারণ, সিনেমার ভাষায় পরিবর্তন আসছে। পরিবার নিয়ে দেখার মতো ছবি তৈরি হচ্ছে।
শাকিব (খান) ভাই আছেন, (আরিফিন) শুভ ভাই, চঞ্চল ভাই, জিয়াউল রোশান, ইয়াশ রোহান, রাজ—সবাই মিলে যদি আমরা একসঙ্গে কাজ করি, একজন আরেকজনকে সাপোর্ট করি, যদি সমস্যাগুলো নির্ণয় করতে পারি এবং সমাধানের জন্য সবাই মিলে কাজ করতে পারি; তাহলে ওই দিন বেশি দূরে নয়, যেদিন বাংলা চলচ্চিত্রে আবার সুদিন ফিরবে। নতুন বছরে এটাই আমার প্রত্যাশা।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৫ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪