ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহে সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে কাঁচা মরিচের দাম, বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা কেজিতে। একই সঙ্গে বেড়েছে পেঁয়াজ, রসুন ও ব্রয়লার মুরগির দাম। এ ছাড়া ঊর্ধ্বমুখী খোলা সয়াবিন তেলের দামও। বিক্রি হচ্ছে ১৯০ টাকা কেজি। গতকাল সোমবার সকালে ময়মনসিংহের শম্ভুগঞ্জ বাজার ঘুরে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
ব্যবসায়ী খোকন মিয়া বলেন, দেশি রসুন গত সপ্তাহেও ৫৫ থেকে ৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি করেছি। কিন্তু হঠাৎ আমদানি কমে যাওয়ায় প্রতি কেজি রসুনে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা বেড়ে ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ইন্ডিয়ান রসুনের দামও ১০ টাকা বেড়ে ১৩০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। পেঁয়াজ ৩০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
বাজার করতে আসা রবিউল বলেন, ‘গত সপ্তাহেও পেঁয়াজ কিনেছি ২৫ টাকা কেজি। এ সপ্তাহে ৫ টাকা বেড়ে ৩০ টাকা কেজি হয়েছে। রসুনের দামও বেড়েছে। যে টাকা নিয়ে বাজারে এসেছিলাম, পেঁয়াজ, রসুন, তেল কিনেই শেষ। মাছবাজারে আর যাওয়া হবে না মনে হয়।’
এদিকে সবজি বিক্রেতা সাহেব আলী বলেন, সবজির দামে তেমন উঠানামা নেই। তবে হঠাৎ কাঁচা মরিচের দাম বেড়ে ৮০ টাকা হয়ে গেছে। এ ছাড়া করলা ৬০, ঢ্যাঁড়স ৪০, ধুন্দল ৫০, শজনে ৮০, বেগুন ৬০, কাঁচা কলা ৩০, পটোল ৬০, কাঁকরোল ৬০, পেঁপে ২০, গাজর ৮০ ও বরবটি ৭০ কেজি বিক্রি হচ্ছে।
একই বাজারের রাজলক্ষ্মী স্টোরের বিক্রেতা নূপুর দাস বলেন, খোলা সয়াবিন তেলের দাম আবারও বাড়ছে। কেন বাড়ছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সয়াবিনের কাঁচামালের দাম বেশি। তাই মিলমালিকেরা ক্ষতির মুখে পড়েছেন। এ জন্য তাঁরা বেশি দামে তেল বিক্রি করছেন। আমরা বেশি দামে কিনে বিক্রি করছি।
এই বিক্রেতা জানান, খোলা সয়াবিন ১৯০, পাম অয়েল ১৮০, ছোলা বুট ৭০, খেসারি ডাল ৭০, অ্যাংকর ৫৫, দেশি মসুর ডাল ১৪০, ইন্ডিয়ান মসুর ডাল ১০০, ভাঙা মাষকলাই ১২০, মাষকলাই ১০০, মুগ ডাল ১৩০, বুটের ডাল ৯০, প্যাকেট আটা ৪৫, খোলা আটা ৩৫ ও চিনি ৮০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
বাজারে কথা হয় ভ্যানচালক জহিরুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমরা অল্প আয়ের মানুষ। মাছ, মাংসের যে দাম, তা আমাদের পক্ষে কেনা সম্ভব নয়। তাই ডাল-ভাত খেয়ে বেঁচে আছি। তারপরও অনেক ভালো আছি।’
মাছ বিক্রেতা মানিক মিয়া বলেন, পাঙাশ মাছ ১৫০, তেলাপিয়া ১৮০, সিলভার ১৫০, মৃগেল ১৮০, রুই ২৩০, কার্প ২৮০, শিং ৩৫০, চিংড়ি ৬০০, মাগুর ৪৫০, বাউস ২৫০, কাতল ৩০০, পাবদা ২৬০, ট্যাংরা ৪০০, পুঁটি ২৫০, চিকরা ৪০০, বাইলা ৩৫০, টাকি
২৫০ ও কই মাছ ৩০০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
ক্রেতা রাহেলা বলেন, ‘গরিব মানুষের জন্য পাঙাশের দামই একটু কম। কিন্তু গত সপ্তাহে তা ছিল ১২০ টাকা। এই সপ্তাহে এসে দেখি ১৫০ টাকা কেজি হয়ে গেছে।’
মাংস বিক্রেতা হারুন বলেন, ‘খাসি ও গরুর মাংসের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। গরুর মাংস ৬৫০ ও খাসি ৮৫০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।’
অপরদিকে মুরগি বিক্রেতা রনি মিয়া বলেন, ‘সপ্তাহের ব্যবধানে লেয়ার মুরগি ২০ টাকা কমে ২৭০, ব্রয়লার ১০ টাকা বেড়ে ১৫০, সোনালি মুরগি ৩০০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। এদিকে দেশি মুরগির ডিম ৫০ টাকা, হাঁসের ডিম ৫০ ও ফার্মের মুরগির ডিম ৩২ টাকা হালি বিক্রি হচ্ছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ময়মনসিংহের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামুল হক বলেন, ‘রোজার আগে থেকেই দাম নিয়ন্ত্রণে বাজার তদারকি জোরদার করা হয়েছে। প্রতিটি বাজারে ভ্রাম্যমাণ আদালত নিয়মিত কাজ
করার কারণে দ্রব্যমূল্য ক্রেতাদের নাগালে রয়েছে।’
ময়মনসিংহে সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে কাঁচা মরিচের দাম, বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা কেজিতে। একই সঙ্গে বেড়েছে পেঁয়াজ, রসুন ও ব্রয়লার মুরগির দাম। এ ছাড়া ঊর্ধ্বমুখী খোলা সয়াবিন তেলের দামও। বিক্রি হচ্ছে ১৯০ টাকা কেজি। গতকাল সোমবার সকালে ময়মনসিংহের শম্ভুগঞ্জ বাজার ঘুরে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
ব্যবসায়ী খোকন মিয়া বলেন, দেশি রসুন গত সপ্তাহেও ৫৫ থেকে ৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি করেছি। কিন্তু হঠাৎ আমদানি কমে যাওয়ায় প্রতি কেজি রসুনে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা বেড়ে ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ইন্ডিয়ান রসুনের দামও ১০ টাকা বেড়ে ১৩০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। পেঁয়াজ ৩০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
বাজার করতে আসা রবিউল বলেন, ‘গত সপ্তাহেও পেঁয়াজ কিনেছি ২৫ টাকা কেজি। এ সপ্তাহে ৫ টাকা বেড়ে ৩০ টাকা কেজি হয়েছে। রসুনের দামও বেড়েছে। যে টাকা নিয়ে বাজারে এসেছিলাম, পেঁয়াজ, রসুন, তেল কিনেই শেষ। মাছবাজারে আর যাওয়া হবে না মনে হয়।’
এদিকে সবজি বিক্রেতা সাহেব আলী বলেন, সবজির দামে তেমন উঠানামা নেই। তবে হঠাৎ কাঁচা মরিচের দাম বেড়ে ৮০ টাকা হয়ে গেছে। এ ছাড়া করলা ৬০, ঢ্যাঁড়স ৪০, ধুন্দল ৫০, শজনে ৮০, বেগুন ৬০, কাঁচা কলা ৩০, পটোল ৬০, কাঁকরোল ৬০, পেঁপে ২০, গাজর ৮০ ও বরবটি ৭০ কেজি বিক্রি হচ্ছে।
একই বাজারের রাজলক্ষ্মী স্টোরের বিক্রেতা নূপুর দাস বলেন, খোলা সয়াবিন তেলের দাম আবারও বাড়ছে। কেন বাড়ছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সয়াবিনের কাঁচামালের দাম বেশি। তাই মিলমালিকেরা ক্ষতির মুখে পড়েছেন। এ জন্য তাঁরা বেশি দামে তেল বিক্রি করছেন। আমরা বেশি দামে কিনে বিক্রি করছি।
এই বিক্রেতা জানান, খোলা সয়াবিন ১৯০, পাম অয়েল ১৮০, ছোলা বুট ৭০, খেসারি ডাল ৭০, অ্যাংকর ৫৫, দেশি মসুর ডাল ১৪০, ইন্ডিয়ান মসুর ডাল ১০০, ভাঙা মাষকলাই ১২০, মাষকলাই ১০০, মুগ ডাল ১৩০, বুটের ডাল ৯০, প্যাকেট আটা ৪৫, খোলা আটা ৩৫ ও চিনি ৮০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
বাজারে কথা হয় ভ্যানচালক জহিরুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমরা অল্প আয়ের মানুষ। মাছ, মাংসের যে দাম, তা আমাদের পক্ষে কেনা সম্ভব নয়। তাই ডাল-ভাত খেয়ে বেঁচে আছি। তারপরও অনেক ভালো আছি।’
মাছ বিক্রেতা মানিক মিয়া বলেন, পাঙাশ মাছ ১৫০, তেলাপিয়া ১৮০, সিলভার ১৫০, মৃগেল ১৮০, রুই ২৩০, কার্প ২৮০, শিং ৩৫০, চিংড়ি ৬০০, মাগুর ৪৫০, বাউস ২৫০, কাতল ৩০০, পাবদা ২৬০, ট্যাংরা ৪০০, পুঁটি ২৫০, চিকরা ৪০০, বাইলা ৩৫০, টাকি
২৫০ ও কই মাছ ৩০০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
ক্রেতা রাহেলা বলেন, ‘গরিব মানুষের জন্য পাঙাশের দামই একটু কম। কিন্তু গত সপ্তাহে তা ছিল ১২০ টাকা। এই সপ্তাহে এসে দেখি ১৫০ টাকা কেজি হয়ে গেছে।’
মাংস বিক্রেতা হারুন বলেন, ‘খাসি ও গরুর মাংসের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। গরুর মাংস ৬৫০ ও খাসি ৮৫০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।’
অপরদিকে মুরগি বিক্রেতা রনি মিয়া বলেন, ‘সপ্তাহের ব্যবধানে লেয়ার মুরগি ২০ টাকা কমে ২৭০, ব্রয়লার ১০ টাকা বেড়ে ১৫০, সোনালি মুরগি ৩০০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। এদিকে দেশি মুরগির ডিম ৫০ টাকা, হাঁসের ডিম ৫০ ও ফার্মের মুরগির ডিম ৩২ টাকা হালি বিক্রি হচ্ছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ময়মনসিংহের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামুল হক বলেন, ‘রোজার আগে থেকেই দাম নিয়ন্ত্রণে বাজার তদারকি জোরদার করা হয়েছে। প্রতিটি বাজারে ভ্রাম্যমাণ আদালত নিয়মিত কাজ
করার কারণে দ্রব্যমূল্য ক্রেতাদের নাগালে রয়েছে।’
১০ বছর ধরে নিজের আত্মজীবনী লিখেছেন বরেণ্য অভিনেতা, নাট্যকার ও নির্মাতা আবুল হায়াত। নাম দিয়েছেন ‘রবি পথ’। অবশেষে প্রকাশ হচ্ছে তাঁর আত্মজীবনী। আগামী ২ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হয়েছে রবি পথের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
৩ ঘণ্টা আগেপর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে