দাকোপ প্রতিনিধি
মহান বিজয় দিবস ও স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠান পালনে খুলনার দাকোপে দুটি সরকারি অফিসে ওঠেনি জাতীয় পতাকা। এ ঘটনায় স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা ও জনপ্রতিনিধিসহ সর্বস্তরের মানুষ তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন।
গত ১৬ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার সারা দেশের মতো উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালনে দিনব্যাপী নানা কর্মসূচির মধ্যে অন্যতম ছিল সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন। কিন্তু উপজেলা কৃষি অফিস ও উপজেলা নির্বাচন অফিসে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়নি।
স্থানীয় এক সাংবাদিক বিষয়টি দেখে তাঁর ফেসবুক পেজে ওই দুই ভবনে জাতীয় পতাকা না ওঠানোর ছবিসহ তুলে ধরলে উপজেলাবাসীর মাঝে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। এ ঘটনায় কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. মোস্তাফিজুর রহমান মোবাইলে ওই সাংবাদিককে ১০ মিনিটের মধ্যে পোস্টটি সরিয়ে ফেলার কথা বলেন। পোস্টটি না সরালে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দেন।
মহান বিজয় দিবসের গৌরব গাঁথা এই দিনে সরকারি কর্মকর্তাদের এমন আচরণের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার মোহিত লাল রায় বলেন, ‘সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক।’
উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান গৌরপদ বাছাড় এটাকে সরকারের বিরুদ্ধাচরণ দাবি করে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি অফিসার মেহেদি হাসান খান মোবাইলে তিনি পাল্টা প্রশ্ন করে বলেন, ‘কৃষি অফিসে কী পতাকা উত্তোলন হওয়ার কথা? কৃষি অফিস সরকারি ১৭টি হস্তান্তরিত অফিসের একটি।’ এ ছাড়া উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা কাজী মাহমুদ হোসেন বলেন, ‘বিষয়টি আসলে আমাদের ভুল হয়েছে ভবিষ্যতে এ ধরনের ভুল আর হবে না।’
এ ব্যাপারে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ শেখ আবুল হোসেন এ কাজের সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
মহান বিজয় দিবস ও স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠান পালনে খুলনার দাকোপে দুটি সরকারি অফিসে ওঠেনি জাতীয় পতাকা। এ ঘটনায় স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা ও জনপ্রতিনিধিসহ সর্বস্তরের মানুষ তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন।
গত ১৬ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার সারা দেশের মতো উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালনে দিনব্যাপী নানা কর্মসূচির মধ্যে অন্যতম ছিল সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন। কিন্তু উপজেলা কৃষি অফিস ও উপজেলা নির্বাচন অফিসে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়নি।
স্থানীয় এক সাংবাদিক বিষয়টি দেখে তাঁর ফেসবুক পেজে ওই দুই ভবনে জাতীয় পতাকা না ওঠানোর ছবিসহ তুলে ধরলে উপজেলাবাসীর মাঝে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। এ ঘটনায় কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. মোস্তাফিজুর রহমান মোবাইলে ওই সাংবাদিককে ১০ মিনিটের মধ্যে পোস্টটি সরিয়ে ফেলার কথা বলেন। পোস্টটি না সরালে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দেন।
মহান বিজয় দিবসের গৌরব গাঁথা এই দিনে সরকারি কর্মকর্তাদের এমন আচরণের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার মোহিত লাল রায় বলেন, ‘সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক।’
উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান গৌরপদ বাছাড় এটাকে সরকারের বিরুদ্ধাচরণ দাবি করে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি অফিসার মেহেদি হাসান খান মোবাইলে তিনি পাল্টা প্রশ্ন করে বলেন, ‘কৃষি অফিসে কী পতাকা উত্তোলন হওয়ার কথা? কৃষি অফিস সরকারি ১৭টি হস্তান্তরিত অফিসের একটি।’ এ ছাড়া উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা কাজী মাহমুদ হোসেন বলেন, ‘বিষয়টি আসলে আমাদের ভুল হয়েছে ভবিষ্যতে এ ধরনের ভুল আর হবে না।’
এ ব্যাপারে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ শেখ আবুল হোসেন এ কাজের সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে