হাসনাত শোয়েব, ঢাকা
২০০৮ থেকে ব্যালন ডি’অরের পৃথিবীতে শুরু হয় ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো আর লিওনেল মেসির রাজত্ব। সেই রাজত্ব এখনো চলছে। মাঝে একবার ২০১৮ সালে দেয়ালটা ভাঙতে পেরেছিলেন লুকা মদরিচ। ২০২০ সালে লেভানডফস্কির জেতার সম্ভাবনা থাকলেও গত বছর পুরস্কারটি দেওয়াই হয়নি। তবে এমন অনেকেই আছেন যাঁরা দারুণ খেলেও শুধু মেসি-রোনালদোর সময়ে জন্ম নেওয়ায় জিততে পারেননি ব্যালন ডি’অর। সেই তারকাদের নিয়েই এ আয়োজন।
ফার্নান্দো তোরেস (২০০৮)
২০০৭-০৮ মৌসুমে দারুণ ছন্দে ছিলেন স্প্যানিশ তারকা ফার্নান্দো তোরেস। লিভারপুল ও স্পেনের হয়ে করেছেন দারুণ সব গোল। ক্লাবের হয়ে ৪৬ ম্যাচে ৩৩ গোলের পাশাপাশি ইউরোর ফাইনালে স্পেনের জয়সূচক গোলটিও আসে তাঁর কাছ থেকে। ওই টুর্নামেন্টের নায়কও তোরেস। তবে ব্যালন ডি’অরের লড়াইয়ে তোরেসকে হার মানতে হয়েছে অবিশ্বাস্য ছন্দে থাকা রোনালদোর কাছে।
জাভি হার্নান্দেজ (২০০৯)
২০০৯ সালে ধারাবাহিক দুর্দান্ত খেলার পরও সতীর্থ মেসির কাছে হার মানতে হয় জাভি হার্নান্দেজকে। পেপ গার্দিওলার বার্সেলোনার মাঝ মাঠের অন্যতম খেলোয়াড় ছিলেন জাভি। মেসির দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পেছনেও গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল জাভির। সেবার মেসি না থাকলে পুরস্কারটা নিশ্চিতভাবেই জাভির হাতে উঠতে পারত। ২০১১ সালেও মেসি-রোনালদো না থাকলে পুরস্কার জিততে পারতেন জাভি।
আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা (২০১০)
স্পেনের সর্বকালের সেরা দলের মাঝমাঠের ‘আর্কিটেক্ট’ ছিলেন তিনি। স্পেনের ২০১০ বিশ্বকাপ জয়ের নায়কও। ফাইনালে শিরোপাটা এসেছিল ইনিয়েস্তার গোলেই। বার্সেলোনার হয়েও ছিলেন দারুণ ছন্দে। এমন নজরকাড়া পারফরম্যান্সের পরও পেছনে ফেলতে পারেননি মেসিকে। ২০১২ সালেও মেসি ও রোনালদো না থাকলে পুরস্কার জেতার সুযোগ ছিল ইনিয়েস্তার।
ম্যানুয়েল নয়্যার (২০১৪)
২০১৪ সালে বায়ার্ন মিউনিখের জার্মান গোলরক্ষক ম্যানুয়েল নয়্যার ব্যালন ডি’অরের জোরালো দাবিদার ছিলেন। জার্মানিকে চতুর্থ বিশ্বকাপ এনে দেওয়ার অন্যতম নায়ক তিনি। কিন্তু নয়্যারও পারেননি মেসি-রোনালদোর ধারাটায় চিড় ধরাতে।
নেইমার জুনিয়র (২০১৫)
মেসি-রোনালদোর সামনে সবচেয়ে বড় হুমকি বিবেচনা করা হচ্ছিল ব্রাজিলিয়ান তারকা নেইমারকে। বার্সার হয়ে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৩৯ গোল করেছিলেন নেইমার সেবার। গোলের পাশাপাশি মাঠে তাঁর উপস্থিতিও ছিল দাপুটে। কিন্তু সতীর্থ মেসির ছায়ায় ঢাকা পড়েন তিনিও।
আতোয়াঁ গ্রিজমান (২০১৬)
আতলেতিকো মাদ্রিদ ও ফ্রান্সের হয়ে ক্যারিয়ারের সেরা ছন্দে ছিলেন গ্রিজমান। কোনো শিরোপা জেতা না হলেও মাঠে তাঁর প্রভাব ছিল অবিশ্বাস্য! আতলেতিকোকে চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে তোলার পাশাপাশি ফ্রান্সকে নিয়ে গিয়েছিলেন ইউরোর ফাইনালে। তবে শিরোপা জেতাতে পারেননি দলকে। নিজেও শেষ পর্যন্ত ব্যালন ডি’অর জিততে পারেননি।
ভার্জিল ফন ডাইক (২০১৯)
ডিফেন্ডারদের জন্য ব্যালন ডি’অর জেতা সব সময়ই কঠিন। কিন্তু সেই সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেছিলেন লিভারপুলের ডাচ ডিফেন্ডার ফন ডাইক। অল রেডদের চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা এনে দেওয়ার পাশাপাশি নেদারল্যান্ডসকে নিয়ে গিয়েছিলেন নেশনস লিগের ফাইনালে। কিন্তু মেসির কাছে হেরে দুই নম্বরে থেকেই খুশি থাকতে হয় তাঁকে।
২০০৮ থেকে ব্যালন ডি’অরের পৃথিবীতে শুরু হয় ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো আর লিওনেল মেসির রাজত্ব। সেই রাজত্ব এখনো চলছে। মাঝে একবার ২০১৮ সালে দেয়ালটা ভাঙতে পেরেছিলেন লুকা মদরিচ। ২০২০ সালে লেভানডফস্কির জেতার সম্ভাবনা থাকলেও গত বছর পুরস্কারটি দেওয়াই হয়নি। তবে এমন অনেকেই আছেন যাঁরা দারুণ খেলেও শুধু মেসি-রোনালদোর সময়ে জন্ম নেওয়ায় জিততে পারেননি ব্যালন ডি’অর। সেই তারকাদের নিয়েই এ আয়োজন।
ফার্নান্দো তোরেস (২০০৮)
২০০৭-০৮ মৌসুমে দারুণ ছন্দে ছিলেন স্প্যানিশ তারকা ফার্নান্দো তোরেস। লিভারপুল ও স্পেনের হয়ে করেছেন দারুণ সব গোল। ক্লাবের হয়ে ৪৬ ম্যাচে ৩৩ গোলের পাশাপাশি ইউরোর ফাইনালে স্পেনের জয়সূচক গোলটিও আসে তাঁর কাছ থেকে। ওই টুর্নামেন্টের নায়কও তোরেস। তবে ব্যালন ডি’অরের লড়াইয়ে তোরেসকে হার মানতে হয়েছে অবিশ্বাস্য ছন্দে থাকা রোনালদোর কাছে।
জাভি হার্নান্দেজ (২০০৯)
২০০৯ সালে ধারাবাহিক দুর্দান্ত খেলার পরও সতীর্থ মেসির কাছে হার মানতে হয় জাভি হার্নান্দেজকে। পেপ গার্দিওলার বার্সেলোনার মাঝ মাঠের অন্যতম খেলোয়াড় ছিলেন জাভি। মেসির দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পেছনেও গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল জাভির। সেবার মেসি না থাকলে পুরস্কারটা নিশ্চিতভাবেই জাভির হাতে উঠতে পারত। ২০১১ সালেও মেসি-রোনালদো না থাকলে পুরস্কার জিততে পারতেন জাভি।
আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা (২০১০)
স্পেনের সর্বকালের সেরা দলের মাঝমাঠের ‘আর্কিটেক্ট’ ছিলেন তিনি। স্পেনের ২০১০ বিশ্বকাপ জয়ের নায়কও। ফাইনালে শিরোপাটা এসেছিল ইনিয়েস্তার গোলেই। বার্সেলোনার হয়েও ছিলেন দারুণ ছন্দে। এমন নজরকাড়া পারফরম্যান্সের পরও পেছনে ফেলতে পারেননি মেসিকে। ২০১২ সালেও মেসি ও রোনালদো না থাকলে পুরস্কার জেতার সুযোগ ছিল ইনিয়েস্তার।
ম্যানুয়েল নয়্যার (২০১৪)
২০১৪ সালে বায়ার্ন মিউনিখের জার্মান গোলরক্ষক ম্যানুয়েল নয়্যার ব্যালন ডি’অরের জোরালো দাবিদার ছিলেন। জার্মানিকে চতুর্থ বিশ্বকাপ এনে দেওয়ার অন্যতম নায়ক তিনি। কিন্তু নয়্যারও পারেননি মেসি-রোনালদোর ধারাটায় চিড় ধরাতে।
নেইমার জুনিয়র (২০১৫)
মেসি-রোনালদোর সামনে সবচেয়ে বড় হুমকি বিবেচনা করা হচ্ছিল ব্রাজিলিয়ান তারকা নেইমারকে। বার্সার হয়ে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৩৯ গোল করেছিলেন নেইমার সেবার। গোলের পাশাপাশি মাঠে তাঁর উপস্থিতিও ছিল দাপুটে। কিন্তু সতীর্থ মেসির ছায়ায় ঢাকা পড়েন তিনিও।
আতোয়াঁ গ্রিজমান (২০১৬)
আতলেতিকো মাদ্রিদ ও ফ্রান্সের হয়ে ক্যারিয়ারের সেরা ছন্দে ছিলেন গ্রিজমান। কোনো শিরোপা জেতা না হলেও মাঠে তাঁর প্রভাব ছিল অবিশ্বাস্য! আতলেতিকোকে চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে তোলার পাশাপাশি ফ্রান্সকে নিয়ে গিয়েছিলেন ইউরোর ফাইনালে। তবে শিরোপা জেতাতে পারেননি দলকে। নিজেও শেষ পর্যন্ত ব্যালন ডি’অর জিততে পারেননি।
ভার্জিল ফন ডাইক (২০১৯)
ডিফেন্ডারদের জন্য ব্যালন ডি’অর জেতা সব সময়ই কঠিন। কিন্তু সেই সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেছিলেন লিভারপুলের ডাচ ডিফেন্ডার ফন ডাইক। অল রেডদের চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা এনে দেওয়ার পাশাপাশি নেদারল্যান্ডসকে নিয়ে গিয়েছিলেন নেশনস লিগের ফাইনালে। কিন্তু মেসির কাছে হেরে দুই নম্বরে থেকেই খুশি থাকতে হয় তাঁকে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে