আগৈলঝাড়া প্রতিনিধি
আগৈলঝাড়ায় কাঠের আসবাবপত্র বা ফার্নিচার ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত অনেক তরুণ এখন স্বাবলম্বী হয়েছেন। উপজেলার হাট-বাজারগুলোতে কাঠের আসবাবের দোকানের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। ফলে কাঠের নানা ধরনের কাজ করে কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে তরুণদের।
উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে প্রায় দেড় শতাধিক কাঠের আসবাবের দোকান রয়েছে। অধিকাংশ দোকানের অবস্থান গৈলা রথখোলা বাসস্ট্যান্ড, উপজেলা সদর, নীমতলা, সাহেবেরহাট, ছয়গ্রাম, পয়সারহাট, বড়মগড়া, জোবারপাড়, কাঠিরাসহ বিভিন্ন স্থানে। দোকানগুলোতে তৈরি হচ্ছে কারুকার্যখচিত বিভিন্ন ধরনের খাট, আলনা, শোকেস, চেয়ার-টেবিল, ডাইনিং টেবিল ইত্যাদি। দামও মধ্যবিত্তদের মোটামুটি নাগালের মধ্যে।
কাঠ মিস্ত্রি আয়নাল হোসেন জানান, আসবাব তৈরিতে যে কাঠ প্রয়োজন স্থানীয় এলাকা গুলোতেই সেগুলো পাওয়া যায়। আসবাব তৈরিতে ব্যবহৃত হচ্ছে রেইন ট্রি, মেহগনি, কড়াই, সেগুন, গজারী, জাম, আম ও কাঁঠাল প্রভৃতির কাঠ।
তবে ফার্নিচারের দোকান বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে গাছ কাটার প্রবণতাও বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানান পরিবেশবাদী কাজল দাশ গুপ্ত। বিশেষ করে গাছ বড় এবং পরিপক্ব হওয়ার আগে অনেকেই তা কেটে আসবাব তৈরি করছেন।
আগৈলঝাড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা দোলন চন্দ্র রায় জানান, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য গাছ লাগানো প্রয়োজন। গাছ প্রতিটি পরিবারের জন্য সম্পদ। বৃক্ষ রোপণ আন্দোলনের অংশ হিসেবে গ্রাম বাংলায় গাছ রোপণ করা হচ্ছে। কিন্তু অনেক গাছ পরিপক্ব হওয়ার পূর্বেই কেটে ফেলা হচ্ছে।
গৈলা গ্রামের কাঠ মিস্ত্রি লিটু সরদার বলেন, ‘আমি এক সময় বেকার ছিলাম। কাঠের আসবাবের দোকানে মিস্ত্রির কাজ শেখার জন্য ১০ বছর আগে একটি দোকানে বিনা বেতনে কাজ শুরু করি। এরপর আমি কাঠের ফার্নিচারের কাজ শিখে নিজেই বাড়িতে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলি। আমার প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে প্রতিদিন দশ জন লোক কাজ করছে। আর আমি অবসরে বাইরের কয়েকটি দোকানে বার্নিশের কাজ করছি। বর্তমানে আমি স্বাবলম্বী।’
গৈলা রথখোলা বাসস্ট্যান্ডের ফার্নিচার ব্যবসায়ী পলাশ বৈদ্য বলেন, ‘গ্রামাঞ্চলে কৃষি কাজের পর অন্যতম পেশা হচ্ছে কাঠের ফার্নিচারের ব্যবসা ও কাঠ মিস্ত্রির কাজ। দিন যত যাচ্ছে কাঠের ফার্নিচারের কদর ততই বাড়ছে। স্টিলের আসবাবপত্রের চেয়ে কাঠের আসবাবের মান ভালো। আমাদের এলাকার কাঠের ফার্নিচারের দেশের বিভিন্ন স্থানে সুনাম রয়েছে। দামও তুলনামূলক কম হওয়ায় চাহিদাও বাড়ছে দ্রুত।
আগৈলঝাড়ায় কাঠের আসবাবপত্র বা ফার্নিচার ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত অনেক তরুণ এখন স্বাবলম্বী হয়েছেন। উপজেলার হাট-বাজারগুলোতে কাঠের আসবাবের দোকানের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। ফলে কাঠের নানা ধরনের কাজ করে কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে তরুণদের।
উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে প্রায় দেড় শতাধিক কাঠের আসবাবের দোকান রয়েছে। অধিকাংশ দোকানের অবস্থান গৈলা রথখোলা বাসস্ট্যান্ড, উপজেলা সদর, নীমতলা, সাহেবেরহাট, ছয়গ্রাম, পয়সারহাট, বড়মগড়া, জোবারপাড়, কাঠিরাসহ বিভিন্ন স্থানে। দোকানগুলোতে তৈরি হচ্ছে কারুকার্যখচিত বিভিন্ন ধরনের খাট, আলনা, শোকেস, চেয়ার-টেবিল, ডাইনিং টেবিল ইত্যাদি। দামও মধ্যবিত্তদের মোটামুটি নাগালের মধ্যে।
কাঠ মিস্ত্রি আয়নাল হোসেন জানান, আসবাব তৈরিতে যে কাঠ প্রয়োজন স্থানীয় এলাকা গুলোতেই সেগুলো পাওয়া যায়। আসবাব তৈরিতে ব্যবহৃত হচ্ছে রেইন ট্রি, মেহগনি, কড়াই, সেগুন, গজারী, জাম, আম ও কাঁঠাল প্রভৃতির কাঠ।
তবে ফার্নিচারের দোকান বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে গাছ কাটার প্রবণতাও বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানান পরিবেশবাদী কাজল দাশ গুপ্ত। বিশেষ করে গাছ বড় এবং পরিপক্ব হওয়ার আগে অনেকেই তা কেটে আসবাব তৈরি করছেন।
আগৈলঝাড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা দোলন চন্দ্র রায় জানান, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য গাছ লাগানো প্রয়োজন। গাছ প্রতিটি পরিবারের জন্য সম্পদ। বৃক্ষ রোপণ আন্দোলনের অংশ হিসেবে গ্রাম বাংলায় গাছ রোপণ করা হচ্ছে। কিন্তু অনেক গাছ পরিপক্ব হওয়ার পূর্বেই কেটে ফেলা হচ্ছে।
গৈলা গ্রামের কাঠ মিস্ত্রি লিটু সরদার বলেন, ‘আমি এক সময় বেকার ছিলাম। কাঠের আসবাবের দোকানে মিস্ত্রির কাজ শেখার জন্য ১০ বছর আগে একটি দোকানে বিনা বেতনে কাজ শুরু করি। এরপর আমি কাঠের ফার্নিচারের কাজ শিখে নিজেই বাড়িতে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলি। আমার প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে প্রতিদিন দশ জন লোক কাজ করছে। আর আমি অবসরে বাইরের কয়েকটি দোকানে বার্নিশের কাজ করছি। বর্তমানে আমি স্বাবলম্বী।’
গৈলা রথখোলা বাসস্ট্যান্ডের ফার্নিচার ব্যবসায়ী পলাশ বৈদ্য বলেন, ‘গ্রামাঞ্চলে কৃষি কাজের পর অন্যতম পেশা হচ্ছে কাঠের ফার্নিচারের ব্যবসা ও কাঠ মিস্ত্রির কাজ। দিন যত যাচ্ছে কাঠের ফার্নিচারের কদর ততই বাড়ছে। স্টিলের আসবাবপত্রের চেয়ে কাঠের আসবাবের মান ভালো। আমাদের এলাকার কাঠের ফার্নিচারের দেশের বিভিন্ন স্থানে সুনাম রয়েছে। দামও তুলনামূলক কম হওয়ায় চাহিদাও বাড়ছে দ্রুত।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৭ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪