তারিকুল ইসলাম কাজী রাকিব, পাথরঘাটা (বরগুনা)
বরগুনার পাথরঘাটা আদর্শ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং আদর্শ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রবেশপথে ময়লা স্তূপ করে রাখার অভিযোগ উঠেছে পাথরঘাটা পৌর কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। এতে প্রতিদিন স্কুলে আসা হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থীসহ সাধারণ মানুষকে নাকে রুমাল চেপে আসা-যাওয়া করতে হচ্ছে। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন পৌর মেয়র।
অভিযোগের ভিত্তিতে সরেজমিনে দেখা গেছে, পাথরঘাটা পৌরসভা ভবনের পেছনে পাথরঘাটা আদর্শ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং আদর্শ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রবেশপথে ময়লা-আবর্জনা স্তূপ করে রাখা হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, খাস খতিয়ানে একটি দিঘি বালু দিয়ে ভরাট করা হয়। এরপর সেখানে এসব ময়লা-আবর্জনা ফেলে রাখা হয়েছে। এসবের পাশ দিয়েই প্রতিদিন দুই স্কুলের হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী যাতায়াত করছে।
পাথরঘাটা আদর্শ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অহিন রায়, মুমাইত, লামিয়া ও বায়েজিদ বলে, ‘এখান দিয়ে গেলে নাকমুখ চেপে ধরে যেতে হয়। যদি আমাদের চলার পথের পাশে এগুলো না ফেলে অন্য কোথাও নির্ধারিত স্থানে ফেলত, তাহলে আমাদের স্কুলে যাতায়াতে এমন অবস্থা হতো না।’
আদর্শ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সোনিয়া, তানিয়া ও মাহমুদা বলে, ‘সামান্য বৃষ্টি হলেই আমাদের চলার এ পথ কাদা হয়ে যায়। এর মধ্যে রাস্তার পাশে ময়লা স্তূপ করে রাখা হয়েছে। এতে আমাদের স্কুলে যাতায়াত করতে অনেক কষ্ট হয়।’
পাথরঘাটা আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মাইনুর রহমান সোহেল বলেন, একটি সড়ক দিয়ে দুটি স্কুলের শিক্ষার্থীরা যাতায়াত করে। সেই সড়কটি ভাঙাচোরা, অপরদিকে সড়কের পাশে ময়লা-আবর্জনা রাখায় দুর্গন্ধ তৈরি করছে পৌর কর্তৃপক্ষ। এতে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে।
পাথরঘাটা আদর্শ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তরিকুল ইসলাম রেজা বলেন, বৃষ্টি হলে দুর্গন্ধ আরও বেড়ে যায়। এ সময় ছাত্রীদের ক্লাস করতে অসুবিধা হয়। স্কুলগুলোর সামনে এমন ময়লার ভাগাড় দুঃখজনক।
তবে বিষয়টি অস্বীকার করে পাথরঘাটা পৌর মেয়র আনোয়ার হোসেন আকন বলেন, পৌরসভা থেকে ওখানে ময়লা রাখা হয়নি। কে বা কারা পৌরসভার পেছনে স্কুলের রাস্তার পাশে ময়লা রেখেছে, তা খোঁজ নিয়ে দেখা হচ্ছে। এরপর ময়লা-আবর্জনা অপসারণের ব্যবস্থা করা হবে। তবে পাথরঘাটা পৌরসভার কোথাও কোনো ময়লা-আবর্জনা ফেলার নির্ধারিত ব্যবস্থা আছে কি না জানতে চাইলে তিনি এর কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
বরগুনার পাথরঘাটা আদর্শ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং আদর্শ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রবেশপথে ময়লা স্তূপ করে রাখার অভিযোগ উঠেছে পাথরঘাটা পৌর কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। এতে প্রতিদিন স্কুলে আসা হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থীসহ সাধারণ মানুষকে নাকে রুমাল চেপে আসা-যাওয়া করতে হচ্ছে। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন পৌর মেয়র।
অভিযোগের ভিত্তিতে সরেজমিনে দেখা গেছে, পাথরঘাটা পৌরসভা ভবনের পেছনে পাথরঘাটা আদর্শ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং আদর্শ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রবেশপথে ময়লা-আবর্জনা স্তূপ করে রাখা হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, খাস খতিয়ানে একটি দিঘি বালু দিয়ে ভরাট করা হয়। এরপর সেখানে এসব ময়লা-আবর্জনা ফেলে রাখা হয়েছে। এসবের পাশ দিয়েই প্রতিদিন দুই স্কুলের হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী যাতায়াত করছে।
পাথরঘাটা আদর্শ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অহিন রায়, মুমাইত, লামিয়া ও বায়েজিদ বলে, ‘এখান দিয়ে গেলে নাকমুখ চেপে ধরে যেতে হয়। যদি আমাদের চলার পথের পাশে এগুলো না ফেলে অন্য কোথাও নির্ধারিত স্থানে ফেলত, তাহলে আমাদের স্কুলে যাতায়াতে এমন অবস্থা হতো না।’
আদর্শ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সোনিয়া, তানিয়া ও মাহমুদা বলে, ‘সামান্য বৃষ্টি হলেই আমাদের চলার এ পথ কাদা হয়ে যায়। এর মধ্যে রাস্তার পাশে ময়লা স্তূপ করে রাখা হয়েছে। এতে আমাদের স্কুলে যাতায়াত করতে অনেক কষ্ট হয়।’
পাথরঘাটা আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মাইনুর রহমান সোহেল বলেন, একটি সড়ক দিয়ে দুটি স্কুলের শিক্ষার্থীরা যাতায়াত করে। সেই সড়কটি ভাঙাচোরা, অপরদিকে সড়কের পাশে ময়লা-আবর্জনা রাখায় দুর্গন্ধ তৈরি করছে পৌর কর্তৃপক্ষ। এতে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে।
পাথরঘাটা আদর্শ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তরিকুল ইসলাম রেজা বলেন, বৃষ্টি হলে দুর্গন্ধ আরও বেড়ে যায়। এ সময় ছাত্রীদের ক্লাস করতে অসুবিধা হয়। স্কুলগুলোর সামনে এমন ময়লার ভাগাড় দুঃখজনক।
তবে বিষয়টি অস্বীকার করে পাথরঘাটা পৌর মেয়র আনোয়ার হোসেন আকন বলেন, পৌরসভা থেকে ওখানে ময়লা রাখা হয়নি। কে বা কারা পৌরসভার পেছনে স্কুলের রাস্তার পাশে ময়লা রেখেছে, তা খোঁজ নিয়ে দেখা হচ্ছে। এরপর ময়লা-আবর্জনা অপসারণের ব্যবস্থা করা হবে। তবে পাথরঘাটা পৌরসভার কোথাও কোনো ময়লা-আবর্জনা ফেলার নির্ধারিত ব্যবস্থা আছে কি না জানতে চাইলে তিনি এর কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে