নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
নিজ কর্মস্থল বা আবাসস্থলে সৃষ্ট বর্জ্য নির্ধারিত পদ্ধতি মেনে না ফেললে জেল-জরিমানা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক)। নির্ধারিত পদ্ধতি না মেনে কেউ যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা ফেললে তার বিরুদ্ধে ‘কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আইন-২০২১’ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সিটি মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী।
এ জন্য ইতিমধ্যে নগরের বিভিন্ন ওয়ার্ডে মাইকিংয়ের মাধ্যমে প্রচার শুরু করেছে সিটি করপোরেশন। প্রাথমিকভাবে মাইকিং করে নগরবাসীকে যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা ফেলতে নিষেধ করা হচ্ছে।
এ সম্পর্কে জানতে চাইলে মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, ‘যেখানে-সেখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলার যে সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে, তা দূরীকরণে কঠোর পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছি। যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা না ফেলতে গণমাধ্যমে বিজ্ঞপ্তি ও মাইকিংয়ের মাধ্যমে প্রতিটি ওয়ার্ডে প্রচার চালানো হচ্ছে। এরপরও বিষয়টি কেউ অনুধাবন করতে ব্যর্থ হলে কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আইন অনুযায়ী ২ লাখ টাকা জরিমানা, ২ বছরের জেল বা উভয় দণ্ড প্রয়োগ করা হবে।’
বৃষ্টির পানি নেমে যাওয়ার জন্য নগরীতে ৫৭টি খাল এবং ১৬০০ কিলোমিটারের মতো নালা রয়েছে। এসব খাল-নালা দিয়ে পানি নিষ্কাশন হতো। কিন্তু নগরবাসী এসব খাল-নালায় নিয়মিত ময়লা-আবর্জনা ফেলায় দিন দিন এগুলো ভরাট হয়ে যাচ্ছে।
সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্ন বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, খাল-নালাগুলো পরিষ্কার করতে গিয়ে পুরোনো লেপ, তোশকসহ গৃহস্থালি আসবাবপত্রই বেশি মিলছে। পলিথিনসহ গৃহস্থালি এসব ময়লা-আবর্জনার কারণেই পানি নিষ্কাশন বাধাগ্রস্ত হয়। যে কারণে এখন সামান্য বৃষ্টিতেই নগরে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে। যদিও সিটি করপোরেশন থেকে বলা হয়, জলাবদ্ধতার পেছনে খালে দেওয়া বাঁধ অপসারণ না করা অন্যতম কারণ।
তবে এখন সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকেও বলা হচ্ছে, নগরবাসী যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা না ফেলার কারণে খাল-নালাগুলো ভরাট হয়ে জলাবদ্ধতার প্রকোপ দেখা দিয়েছে। এর জন্য ইতিমধ্যে তারা ক্রাশ প্রোগ্রাম চালু করেছে। এ প্রোগ্রামের আওতায় নগরীর খাল-নালাগুলোতে পানি নিষ্কাশনের প্রতিবন্ধকতা চিহ্নিত করে সেগুলো অপসারণ করা হচ্ছে।
সিটি করপোরেশন বলছে, প্রতিদিন তারা গড়ে ২ হাজার ৪০০ থেকে ২ হাজার ৫০০ টন বর্জ্য অপসারণ করে। কিন্তু এরপরও অধিকাংশ খাল-নালা ঘুরে দেখা গেছে, সেগুলো প্লাস্টিক বর্জ্যে ভরাট হয়ে আছে। সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতা বিভাগের কর্মকর্তাদের অভিযোগ, মানুষজন সিটি করপোরেশনের নির্ধারিত স্থানে ময়লা-আবর্জনা না ফেলে খাল-নালায় ফেলে। এ জন্যই খাল-নালাগুলো ভরাট হয়ে যাচ্ছে। তাই জলাবদ্ধতা থেকে বাঁচতে হলে নগরবাসীকেই বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে সচেতন হতে হবে।
নিজ কর্মস্থল বা আবাসস্থলে সৃষ্ট বর্জ্য নির্ধারিত পদ্ধতি মেনে না ফেললে জেল-জরিমানা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক)। নির্ধারিত পদ্ধতি না মেনে কেউ যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা ফেললে তার বিরুদ্ধে ‘কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আইন-২০২১’ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সিটি মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী।
এ জন্য ইতিমধ্যে নগরের বিভিন্ন ওয়ার্ডে মাইকিংয়ের মাধ্যমে প্রচার শুরু করেছে সিটি করপোরেশন। প্রাথমিকভাবে মাইকিং করে নগরবাসীকে যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা ফেলতে নিষেধ করা হচ্ছে।
এ সম্পর্কে জানতে চাইলে মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, ‘যেখানে-সেখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলার যে সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে, তা দূরীকরণে কঠোর পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছি। যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা না ফেলতে গণমাধ্যমে বিজ্ঞপ্তি ও মাইকিংয়ের মাধ্যমে প্রতিটি ওয়ার্ডে প্রচার চালানো হচ্ছে। এরপরও বিষয়টি কেউ অনুধাবন করতে ব্যর্থ হলে কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আইন অনুযায়ী ২ লাখ টাকা জরিমানা, ২ বছরের জেল বা উভয় দণ্ড প্রয়োগ করা হবে।’
বৃষ্টির পানি নেমে যাওয়ার জন্য নগরীতে ৫৭টি খাল এবং ১৬০০ কিলোমিটারের মতো নালা রয়েছে। এসব খাল-নালা দিয়ে পানি নিষ্কাশন হতো। কিন্তু নগরবাসী এসব খাল-নালায় নিয়মিত ময়লা-আবর্জনা ফেলায় দিন দিন এগুলো ভরাট হয়ে যাচ্ছে।
সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্ন বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, খাল-নালাগুলো পরিষ্কার করতে গিয়ে পুরোনো লেপ, তোশকসহ গৃহস্থালি আসবাবপত্রই বেশি মিলছে। পলিথিনসহ গৃহস্থালি এসব ময়লা-আবর্জনার কারণেই পানি নিষ্কাশন বাধাগ্রস্ত হয়। যে কারণে এখন সামান্য বৃষ্টিতেই নগরে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে। যদিও সিটি করপোরেশন থেকে বলা হয়, জলাবদ্ধতার পেছনে খালে দেওয়া বাঁধ অপসারণ না করা অন্যতম কারণ।
তবে এখন সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকেও বলা হচ্ছে, নগরবাসী যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা না ফেলার কারণে খাল-নালাগুলো ভরাট হয়ে জলাবদ্ধতার প্রকোপ দেখা দিয়েছে। এর জন্য ইতিমধ্যে তারা ক্রাশ প্রোগ্রাম চালু করেছে। এ প্রোগ্রামের আওতায় নগরীর খাল-নালাগুলোতে পানি নিষ্কাশনের প্রতিবন্ধকতা চিহ্নিত করে সেগুলো অপসারণ করা হচ্ছে।
সিটি করপোরেশন বলছে, প্রতিদিন তারা গড়ে ২ হাজার ৪০০ থেকে ২ হাজার ৫০০ টন বর্জ্য অপসারণ করে। কিন্তু এরপরও অধিকাংশ খাল-নালা ঘুরে দেখা গেছে, সেগুলো প্লাস্টিক বর্জ্যে ভরাট হয়ে আছে। সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতা বিভাগের কর্মকর্তাদের অভিযোগ, মানুষজন সিটি করপোরেশনের নির্ধারিত স্থানে ময়লা-আবর্জনা না ফেলে খাল-নালায় ফেলে। এ জন্যই খাল-নালাগুলো ভরাট হয়ে যাচ্ছে। তাই জলাবদ্ধতা থেকে বাঁচতে হলে নগরবাসীকেই বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে সচেতন হতে হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৪ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪