সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলায় ধলেশ্বরী নদীর তীরে চলছে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন উপজেলার বালুচর ইউনিয়নের ভাঙনকবলিত চান্দেরচর গ্রামের বাসিন্দারা।
গ্রামবাসীরা অভিযোগ করেন, অবৈধভাবে ড্রেজার ব্যবসা করছেন মো. মামুন ও রুবেল নামে স্থানীয় দুই ব্যক্তি। দীর্ঘদিন ধলেশ্বরী নদীর ভাঙন রোধ করার জন্য গ্রামবাসী ব্যাপক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু কোনোভাবেই ভাঙন রোধ করা সম্ভব হচ্ছে না। পরে ভাঙন ঠেকাতে গ্রামবাসীর ব্যক্তিগত অর্থায়নে ১০ লাখের বেশি টাকা খরচ করে বাঁশের বাঁধ দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে অবৈধভাবে ড্রেজার ব্যবসা চালাচ্ছেন কেউ কেউ। এতে নদীভাঙন তীব্র থেকে আরও তীব্র আকার ধারণ করছে। এ নিয়ে গ্রামবাসীর মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এর ফলে ওই গ্রামে সংঘাতের আশঙ্কা করা হচ্ছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার দেখা গেছে, নদীর পাড় ঘেঁষে ড্রেজারের পাইপ টানা হয়েছে। বালুবাহী ট্রলারের মাধ্যমে বালু এনে ফসলি জমি ভরাটের কাজ করা হচ্ছে।
জানা যায়, বিভিন্ন দপ্তরে দীর্ঘ এক যুগ যোগাযোগ করেও ভাঙন থেকে পরিত্রাণ পায়নি গ্রামবাসী। গ্রামবাসী একাধিকবার মানববন্ধন, সভা-সমাবেশ করেছে। কিন্তু এর কোনো সমাধান হয়নি।
চান্দেরচর গ্রামের বাসিন্দা মো. সামসুদ্দিন বলেন, ‘চান্দেরচরের এক কিলোমিটার এলাকার ২০০ মিটারের বেশি জমি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। তিন ফসলি অনেক জমি নদীগর্ভে চলে গেছে। দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে বসতবাড়ি, স্কুল-মাদ্রাসা, মসজিদ, খেয়াঘাট ও হাটবাজার অচিরেই বিলীন হয়ে যাবে।’
একাধিক গ্রামবাসী অভিযোগ করে জানান, নিষেধ করার পরেও বালু ব্যবসায়ীরা ড্রেজার বসাচ্ছেন। তাঁরা জোর করেই জমির ওপর দিয়ে ড্রেজারের পাইপ টানেন। ভাঙন রোধে মানববন্ধন ও সভা করেও সরকারের কোনো সহযোগিতা পাচ্ছেন না তাঁরা।
এ বিষয়ে মো. মামুন বলেন, ‘আমার জমিতে মাটি ভরাট করার জন্য ড্রেজার বসিয়েছি। নিজের বাড়ি বানানোর জন্য জমি ভরাট করা হচ্ছে। তবে এর আগে গ্রামবাসীর সঙ্গে আলাপ করেছি।’
বালুচর ইউপির সদস্য আলেক চান সজীব বলেন, ‘এ বিষয়ে আমাদের সঙ্গে কেউ আলাপ করেনি, তবে আমি ব্যক্তিগতভাবে নিষেধ করেছি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ ফয়েজুল ইসলাম এ বিষয়ে বলেন, ‘যাদের জমির ওপর দিয়ে পাইপ টানা হচ্ছে, তাঁরা পাইপ টানতে না দিলেই তো হয়।’
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলায় ধলেশ্বরী নদীর তীরে চলছে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন উপজেলার বালুচর ইউনিয়নের ভাঙনকবলিত চান্দেরচর গ্রামের বাসিন্দারা।
গ্রামবাসীরা অভিযোগ করেন, অবৈধভাবে ড্রেজার ব্যবসা করছেন মো. মামুন ও রুবেল নামে স্থানীয় দুই ব্যক্তি। দীর্ঘদিন ধলেশ্বরী নদীর ভাঙন রোধ করার জন্য গ্রামবাসী ব্যাপক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু কোনোভাবেই ভাঙন রোধ করা সম্ভব হচ্ছে না। পরে ভাঙন ঠেকাতে গ্রামবাসীর ব্যক্তিগত অর্থায়নে ১০ লাখের বেশি টাকা খরচ করে বাঁশের বাঁধ দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে অবৈধভাবে ড্রেজার ব্যবসা চালাচ্ছেন কেউ কেউ। এতে নদীভাঙন তীব্র থেকে আরও তীব্র আকার ধারণ করছে। এ নিয়ে গ্রামবাসীর মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এর ফলে ওই গ্রামে সংঘাতের আশঙ্কা করা হচ্ছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার দেখা গেছে, নদীর পাড় ঘেঁষে ড্রেজারের পাইপ টানা হয়েছে। বালুবাহী ট্রলারের মাধ্যমে বালু এনে ফসলি জমি ভরাটের কাজ করা হচ্ছে।
জানা যায়, বিভিন্ন দপ্তরে দীর্ঘ এক যুগ যোগাযোগ করেও ভাঙন থেকে পরিত্রাণ পায়নি গ্রামবাসী। গ্রামবাসী একাধিকবার মানববন্ধন, সভা-সমাবেশ করেছে। কিন্তু এর কোনো সমাধান হয়নি।
চান্দেরচর গ্রামের বাসিন্দা মো. সামসুদ্দিন বলেন, ‘চান্দেরচরের এক কিলোমিটার এলাকার ২০০ মিটারের বেশি জমি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। তিন ফসলি অনেক জমি নদীগর্ভে চলে গেছে। দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে বসতবাড়ি, স্কুল-মাদ্রাসা, মসজিদ, খেয়াঘাট ও হাটবাজার অচিরেই বিলীন হয়ে যাবে।’
একাধিক গ্রামবাসী অভিযোগ করে জানান, নিষেধ করার পরেও বালু ব্যবসায়ীরা ড্রেজার বসাচ্ছেন। তাঁরা জোর করেই জমির ওপর দিয়ে ড্রেজারের পাইপ টানেন। ভাঙন রোধে মানববন্ধন ও সভা করেও সরকারের কোনো সহযোগিতা পাচ্ছেন না তাঁরা।
এ বিষয়ে মো. মামুন বলেন, ‘আমার জমিতে মাটি ভরাট করার জন্য ড্রেজার বসিয়েছি। নিজের বাড়ি বানানোর জন্য জমি ভরাট করা হচ্ছে। তবে এর আগে গ্রামবাসীর সঙ্গে আলাপ করেছি।’
বালুচর ইউপির সদস্য আলেক চান সজীব বলেন, ‘এ বিষয়ে আমাদের সঙ্গে কেউ আলাপ করেনি, তবে আমি ব্যক্তিগতভাবে নিষেধ করেছি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ ফয়েজুল ইসলাম এ বিষয়ে বলেন, ‘যাদের জমির ওপর দিয়ে পাইপ টানা হচ্ছে, তাঁরা পাইপ টানতে না দিলেই তো হয়।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৪ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে