সানজিদা সামরিন, ঢাকা
১৬ ডিসেম্বর। ছুটির এই দিনটি বছরের সব দিন থেকে একেবারেই যেন আলাদা। পথেঘাটে বাজতে থাকা বিজয়ের গানে বুকের ভেতর কেমন এক অন্য রকম অনুভূতি তৈরি হতে থাকে। ভাবা যায়, গোটা দেশ এই দিন লাল-সবুজে ছেয়ে যাবে! শুধু কি পতাকায়? পোশাকেও থাকবে লাল-সবুজের ছোঁয়া।
বিজয়ের এই ৫০ বছরে বিশেষ দিবস ও পোশাকের বিষয়ে আগের তুলনায় অনেক বেশি সচেতন হয়েছে মানুষ। বিশেষত তরুণেরা। সেই সঙ্গে ফ্যাশনসচেতন মানুষের রুচি-পছন্দ ও বিশেষ দিনগুলোর কথা মাথায় রেখে দেশীয় ফ্যাশন হাউসগুলোও নিয়ে আসে সময়োপযোগী পোশাক-আশাক।
বিগত ১০ বছরের কথাই যদি বলা হয়, তাহলে দেখা যাবে, দেশীয় ফ্যাশন হাউসগুলো বিজয় দিবসের কথা বিবেচনায় রেখে পোশাকের রঙে ও নকশায় তুলে ধরছে বাংলাদেশের নিজস্ব ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি। কাপড়ের ক্ষেত্রে সুতির প্রাধান্য থাকলেও মসলিন, সিল্ক প্রভৃতির ব্যবহারও বাড়ছে।
দেশীয় ফ্যাশন হাউস রঙ বাংলাদেশের শোরুমগুলোয় বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে নকশা করা পোশাক পাওয়া যাবে।
রঙ বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী সৌমিক দাস বলেন, ‘দেশীয় উৎসবকে কেন্দ্র করে বরাবরই আমরা প্রোডাক্ট লাইন তৈরি করি। এবার বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে আমাদের আলাদা আয়োজন আছে। লাল-সবুজ ছাড়াও সাদার ওপর লাল-সবুজের কাজ করেছি আমরা। পুরো পরিবারের সদস্যরা একসঙ্গে মিলিয়ে পরতে পারেন—এমনভাবেই আমরা পোশাক তৈরি করেছি। আমার বাংলাদেশ নামে আমাদের যে সাব-ব্র্যান্ড রয়েছে, তার অধীনেই আমরা বিজয়ের পোশাকগুলো এনেছি।’
আড়ংয়ের সিনিয়র ডিজাইনার আন্তু নাজনীন বলেন, ‘বিজয় দিবসকে ঘিরে বিশেষ পোশাক সেভাবে নকশা করা না হলেও আমাদের শোরুমগুলোয় এ সময়টায় লাল-সবুজ পোশাকই সামনের সারিতে রাখা হবে।’
দেশের অন্যতম জনপ্রিয় ফ্যাশন হাউস বিশ্বরঙ এবার তাদের পোশাকের সংগ্রহকে সাজিয়েছে লাল-সবুজে। বরাবরের মতোই বিজয়ের মাসের বিশেষ রঙের পাশাপাশি যুক্ত হয়েছে অন্যান্য উজ্জ্বল রং। বিজয়ের আয়োজনে রঙে এবার এসেছে শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, সিঙ্গেল কামিজ, ওড়না ও সিঙ্গেল ব্লাউজ। ছেলেদের জন্য রয়েছে পাঞ্জাবি, শার্ট, টি-শার্ট। পাশাপাশি শিশুদের জন্য তারা নকশা করেছে সালোয়ার-কামিজ, সিঙ্গেল কামিজ, ফ্রক, স্কার্ট টপস সেট, পাঞ্জাবি, শার্ট, টি-শার্ট। এ ছাড়া পরিবারের সবাই যদি একই নকশার পোশাক পরতে চান, তাহলেও বিশ্বরঙে একবার ঢুঁ মেরে আসতে পারেন।
দেশীদশের অন্যান্য ফ্যাশন হাউস নিপুণ, কে ক্র্যাফট, বিবিয়ানা, দেশাল, বাংলার মেলা, নবরূপা, নগরদোলা, সব বয়সীর জন্য বিজয়ের পোশাক নিয়ে আসে বরাবরই। বিজয় দিবসকে সামনে রেখে কে ক্র্যাফট এনেছে মেয়েদের ফতুয়া, শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, ছেলেদের ফতুয়া ও পাঞ্জাবি। এখানে শিশুদের সালোয়ার-কামিজ ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৬০০ টাকা, ফ্রক ৬০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা, কামিজ ৬০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা, স্কার্ট-টপস সেট ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা, পাঞ্জাবি ৬০০ থেকে ১ হাজার টাকা, শার্ট ৫০০ থেকে ৬৫০ টাকা, টি-শার্ট ৩০০ থেকে ৪০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে।
এসব ফ্যাশন হাউস ছাড়াও ফেসবুকের অনলাইন পোশাকের পেজগুলোও বিজয়ের মাসকে কেন্দ্র করে শাড়ি, ব্লাউজ পিস, টি-শার্ট, সালোয়ার-কামিজ ও শাল এনেছে। বিশেষ ছাড়ও থাকছে অনেক পেজে। যাঁরা ঘরে বসে বিজয়ের পোশাক কিনতে চান, তাঁরা কইন্যা, শাড়িজ বিডি, কৃষ্ণকলী, টেনটেরালী, নন্দিনী, ক-তে কাপড়ের ফেসবুক পেজ ঘুরে দেখতে পারেন। পেজগুলোতে হাফসিল্ক, সুতি, হ্যান্ডলুম, জামদানি, সিল্ক ও তসরের শাড়ি পাওয়া যায়। এসব পেজে ৯৫০ টাকা থেকে শুরু করে ২ হাজার ৫০০ টাকার মধ্যেশাড়ি পাওয়া যাবে।
১৬ ডিসেম্বর। ছুটির এই দিনটি বছরের সব দিন থেকে একেবারেই যেন আলাদা। পথেঘাটে বাজতে থাকা বিজয়ের গানে বুকের ভেতর কেমন এক অন্য রকম অনুভূতি তৈরি হতে থাকে। ভাবা যায়, গোটা দেশ এই দিন লাল-সবুজে ছেয়ে যাবে! শুধু কি পতাকায়? পোশাকেও থাকবে লাল-সবুজের ছোঁয়া।
বিজয়ের এই ৫০ বছরে বিশেষ দিবস ও পোশাকের বিষয়ে আগের তুলনায় অনেক বেশি সচেতন হয়েছে মানুষ। বিশেষত তরুণেরা। সেই সঙ্গে ফ্যাশনসচেতন মানুষের রুচি-পছন্দ ও বিশেষ দিনগুলোর কথা মাথায় রেখে দেশীয় ফ্যাশন হাউসগুলোও নিয়ে আসে সময়োপযোগী পোশাক-আশাক।
বিগত ১০ বছরের কথাই যদি বলা হয়, তাহলে দেখা যাবে, দেশীয় ফ্যাশন হাউসগুলো বিজয় দিবসের কথা বিবেচনায় রেখে পোশাকের রঙে ও নকশায় তুলে ধরছে বাংলাদেশের নিজস্ব ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি। কাপড়ের ক্ষেত্রে সুতির প্রাধান্য থাকলেও মসলিন, সিল্ক প্রভৃতির ব্যবহারও বাড়ছে।
দেশীয় ফ্যাশন হাউস রঙ বাংলাদেশের শোরুমগুলোয় বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে নকশা করা পোশাক পাওয়া যাবে।
রঙ বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী সৌমিক দাস বলেন, ‘দেশীয় উৎসবকে কেন্দ্র করে বরাবরই আমরা প্রোডাক্ট লাইন তৈরি করি। এবার বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে আমাদের আলাদা আয়োজন আছে। লাল-সবুজ ছাড়াও সাদার ওপর লাল-সবুজের কাজ করেছি আমরা। পুরো পরিবারের সদস্যরা একসঙ্গে মিলিয়ে পরতে পারেন—এমনভাবেই আমরা পোশাক তৈরি করেছি। আমার বাংলাদেশ নামে আমাদের যে সাব-ব্র্যান্ড রয়েছে, তার অধীনেই আমরা বিজয়ের পোশাকগুলো এনেছি।’
আড়ংয়ের সিনিয়র ডিজাইনার আন্তু নাজনীন বলেন, ‘বিজয় দিবসকে ঘিরে বিশেষ পোশাক সেভাবে নকশা করা না হলেও আমাদের শোরুমগুলোয় এ সময়টায় লাল-সবুজ পোশাকই সামনের সারিতে রাখা হবে।’
দেশের অন্যতম জনপ্রিয় ফ্যাশন হাউস বিশ্বরঙ এবার তাদের পোশাকের সংগ্রহকে সাজিয়েছে লাল-সবুজে। বরাবরের মতোই বিজয়ের মাসের বিশেষ রঙের পাশাপাশি যুক্ত হয়েছে অন্যান্য উজ্জ্বল রং। বিজয়ের আয়োজনে রঙে এবার এসেছে শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, সিঙ্গেল কামিজ, ওড়না ও সিঙ্গেল ব্লাউজ। ছেলেদের জন্য রয়েছে পাঞ্জাবি, শার্ট, টি-শার্ট। পাশাপাশি শিশুদের জন্য তারা নকশা করেছে সালোয়ার-কামিজ, সিঙ্গেল কামিজ, ফ্রক, স্কার্ট টপস সেট, পাঞ্জাবি, শার্ট, টি-শার্ট। এ ছাড়া পরিবারের সবাই যদি একই নকশার পোশাক পরতে চান, তাহলেও বিশ্বরঙে একবার ঢুঁ মেরে আসতে পারেন।
দেশীদশের অন্যান্য ফ্যাশন হাউস নিপুণ, কে ক্র্যাফট, বিবিয়ানা, দেশাল, বাংলার মেলা, নবরূপা, নগরদোলা, সব বয়সীর জন্য বিজয়ের পোশাক নিয়ে আসে বরাবরই। বিজয় দিবসকে সামনে রেখে কে ক্র্যাফট এনেছে মেয়েদের ফতুয়া, শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, ছেলেদের ফতুয়া ও পাঞ্জাবি। এখানে শিশুদের সালোয়ার-কামিজ ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৬০০ টাকা, ফ্রক ৬০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা, কামিজ ৬০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা, স্কার্ট-টপস সেট ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা, পাঞ্জাবি ৬০০ থেকে ১ হাজার টাকা, শার্ট ৫০০ থেকে ৬৫০ টাকা, টি-শার্ট ৩০০ থেকে ৪০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে।
এসব ফ্যাশন হাউস ছাড়াও ফেসবুকের অনলাইন পোশাকের পেজগুলোও বিজয়ের মাসকে কেন্দ্র করে শাড়ি, ব্লাউজ পিস, টি-শার্ট, সালোয়ার-কামিজ ও শাল এনেছে। বিশেষ ছাড়ও থাকছে অনেক পেজে। যাঁরা ঘরে বসে বিজয়ের পোশাক কিনতে চান, তাঁরা কইন্যা, শাড়িজ বিডি, কৃষ্ণকলী, টেনটেরালী, নন্দিনী, ক-তে কাপড়ের ফেসবুক পেজ ঘুরে দেখতে পারেন। পেজগুলোতে হাফসিল্ক, সুতি, হ্যান্ডলুম, জামদানি, সিল্ক ও তসরের শাড়ি পাওয়া যায়। এসব পেজে ৯৫০ টাকা থেকে শুরু করে ২ হাজার ৫০০ টাকার মধ্যেশাড়ি পাওয়া যাবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে