বিনোদন প্রতিবেদক
জায়েদ খানের বিরদ্ধে ওমর সানীর করা অভিযোগ নিয়ে সানী-মৌসুমীর বিরোধ এখন তুঙ্গে। পরশু শিল্পী সমিতিতে জায়েদ খানের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়েছেন সানী। গতকাল স্বয়ং মৌসুমীই সানীর বিরুদ্ধে কথা বলেছেন। আর তাতেই সানী-মৌসুমীর পারস্পরিক বিরোধ আরও স্পষ্ট হয়।
গত শুক্রবার বিকেলে ঢাকায় একটি হেয়ার অয়েলের শোরুম উদ্বোধন করেছেন মৌসুমী ও ওমর সানী। সেখানে আগেই উপস্থিত হয়ে কেক কেটেছেন মৌসুমী। সঙ্গে ছিলেন না সানী। কিছুক্ষণ পর ওমর সানী এসে একা কেক কাটেন। পুরো অনুষ্ঠানে দুজন দুজনের সঙ্গে কথা বলেননি। ফিরেছেন আলাদা। রাতে ডিপজলের ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠানে গিয়ে জায়েদ খানকে থাপ্পড় মেরেছেন সানী। এর পরিপ্রেক্ষিতে জায়েদ খান তাঁর লাইসেন্স করা পিস্তল বের করে সানীকে হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন ওমর সানী। জায়েদ খানকে থাপ্পড় মারার কারণ হিসেবে সানী জানান, মৌসুমীকে অসম্মান করেছেন জায়েদ খান, এমনকি সানী-মৌসুমীর সংসার ভাঙার চেষ্টা করছেন জায়েদ। এমন চাঞ্চল্যকর অভিযোগ এনে সানী বিচার চেয়ে আবেদন করেছেন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিতে।
তবে যাঁকে নিয়ে এত কথা, সেই মৌসুমী বললেন ভিন্ন কথা। মৌসুমীর ভাষ্য, ‘আমার প্রসঙ্গটা অহেতুক টানা হয়েছে। জায়েদের সঙ্গে একজন শিল্পীর যে সম্পর্ক, তা-ই আছে। আমি জায়েদকে অনেক স্নেহ করি, সে আমাকে যথেষ্ট সম্মান করে। ও অনেক ভালো ছেলে। সে কখনোই আমাকে অসম্মান করেনি। আর এটা যদিও একান্তই আমাদের ব্যক্তিগত সমস্যা। সে সমস্যা আমাদের পারিবারিকভাবেই সমাধান করা দরকার ছিল। এখানে জায়েদের খুব একটা দোষ আমি পাইনি।’
ওমর সানী প্রসঙ্গে মৌসুমী বলেন, ‘আমাকে ছোট করার মধ্যে অন্যের আনন্দ কেন? যাঁকে আমরা অনেক শ্রদ্ধা করে আসছি সেই ওমর সানী ভাই কেন এত আনন্দ পাচ্ছেন— সেটা আমি বুঝতে পারছি না! আমার কোনো সমস্যা থাকলে অবশ্যই আমার সঙ্গে সমাধান করবে, সেটিই আশা করি।’
মৌসুমীর এই বক্তব্যে বোঝা যায় মৌসুমী-ওমর সানীর সম্পর্ক ভালো যাচ্ছে না। এ প্রসঙ্গে ওমর সানী বলেন, ‘একই ছাদের নিচে বসবাস করেও গত দেড় মাসের ওপর হয়ে গেছে আমাদের যোগাযোগ নেই। এমনকি ফোনেও যোগাযোগ হয় না।’
মৌসুমী তাঁর স্বামী ওমর সানীকে ভাই বলে সম্বোধন করেছেন। তা নিয়ে সানী বলেন, ‘মৌসুমী তার স্বামীকে কেন ভাই ডাকছে, সে ভালো বলতে পারবে; আমি জানি না। আমি অত্যন্ত শ্রদ্ধা করি আমার পরিবারকে। আমার দুর্ভাগ্য, ২৭ বছর পরে এসে আমার শ্রদ্ধার জায়গাটায় কী গুনাহ করলাম, তা জানি না।’
জায়েদ খানকে নিয়ে সানী বলেন, ‘জায়েদের বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগের যথেষ্ট প্রমাণ আছে। ছেলে ফারদিন ও মেয়ে ফাইজাই জাতিকে জানাবে কোনটা সত্য, আর কোনটা মিথ্যা। মাকে নিয়ে আমার সন্তানেরা কথা বলবে। আমি বলব না। মৌসুমী এখনো আমার স্ত্রী। সে আমার সন্তানের মা। আমি শ্রদ্ধার জায়গাটা নষ্ট করব না। আমার অভিভাবক হিসেবে আমি আমার ছেলে-মেয়েকে মেনে নিলাম। তারা যা বলবে তাই আমি করব। আমার পরিবারের ইজ্জত মানে আমার ইজ্জত। মৌসুমীর ইজ্জত মানে আমার ইজ্জত।’
গতকাল বেলা ৩টার দিকে ফেসবুক লাইভে আসেন ওমর সানী। সেখানে তিনি জায়েদ খানকে নিয়ে বলেন, ‘জায়েদ খানের বিরুদ্ধে শিল্পী সমিতিতে আবেদন করেছি, আমি এখনো সেই বিষয়ে অটল আছি। আমি এ ব্যাপারে আর কোনো কথা বলব না।’
লাইভে দর্শকদের সানী অনুরোধ করেছেন, ‘দয়া করে কেউ বাজে মন্তব্য করবেন না মৌসুমীকে নিয়ে। বাজে মন্তব্য করবেন না আমাদের নিয়ে।’
সানী-মৌসুমীর ছেলে ফারদিনের বক্তব্য
আপনারা জানেন আম্মু কতটা মেইনটেন করে সমাজে বসবাস করেন। হঠাৎ করে আমাকে নিয়েও যদি কেউ একটা কথা বলে সেটা কিন্তু সবাই বিশ্বাস করবেন না। যতটা বড় করে বিষয়টা দেখা হচ্ছে, তত বড় এটা না। বাবা-মায়ের মধ্যে কিছু হয়ে থাকলে সেটা তাঁদের মধ্যেই সমাধান হবে। বাবাকে কেন্দ্র করে মা যদি কিছু বলে থাকেন, সেটা রাগ বা অভিমান থেকেই হয়তো বলেছেন।
আমাদের ঘরের বিষয় এখনো এত বাজে হয়নি বা হবেও না আশা করি। আমি মাকে জিজ্ঞেস করেছি ব্যাপারটা নিয়ে। মা বলেছেন, সংসারে অনেক কিছু নিয়েই মনোমালিন্য হয়। ছোট বিষয়, বড় বিষয় নিয়ে ইস্যু তৈরি হয়। আম্মু আরও বলেছেন, এটা যেন আরও বড় না হয় সে জন্যই এ বিষয়ে কথা বলেছি। যা সমস্যা হবে ঘরে, যা সমাধান হবে তা-ও ঘরে।
তবে জায়েদ খান কখনোই আমাদের ভালো চায়নি। নির্বাচনের সময় থেকে শুরু হয়েছে। আমাকে হেনস্তা করেছে। শিল্পী সমিতির নির্বাচনে আব্বু-আম্মুকে পাচ্ছে না, আমাকে ধরেছে। আমার রেস্টুরেন্টকে আঘাত করে আমাদের ক্ষতি করার চেষ্টা করেছে। যখন আমাকে দিয়ে তার প্রত্যাশা পূরণ হয়নি, তখন আম্মুকে দিয়ে চেষ্টা করতে চাইছে, আব্বুকে দিয়ে চেষ্টা করতে চাইছে। খারাপ মানুষ যেকোনোভাবে খারাপ কাজটায় সাফল্য পেতে চাইবে।
জায়েদ খান যা বললেন
আপাকে (মৌসুমী) ধন্যবাদ। তিনি তাঁর বক্তব্যে সব পরিষ্কার করে দিয়েছেন। সানী ভাই সিনিয়র মানুষ হয়ে কেন আমাকে অসম্মানিত করলেন, কেন গণমাধ্যমে মিথ্যা অভিযোগ দিলেন, সেটাই বুঝতে পারছি না। এই ঘটনায় সানী ভাই নিজেকে ও তাঁর স্ত্রীকে ছোট করলেন। সানী ভাইয়ের বুঝে কথা বলা দরকার ছিল। শিল্পীদের সবাই সম্মান করে, সেই জায়গা ধরে রাখা উচিত। এতে শিল্পীদের প্রতি মানুষের সম্মানবোধ নষ্ট হয়ে গেল।
আমি মনে করি, সন্তানদের এখানে জড়ানো ঠিক হয়নি। তাঁদের একটা সম্মান আছে। মৌসুমী আপার বক্তব্যের পর আর কিছু প্রয়োজন নেই। আমি শিল্পীদের মধ্যে কাদা–ছোড়াছুড়ি করতে চাই না। সানী ভাই সিনিয়র শিল্পী। তাঁর প্রতি আমার কোনো ক্ষোভ নেই। ঘটনাটি এখানেই থেমে যাওয়া উচিত।
এ-সম্পর্কিত পড়ুন:
জায়েদ খানের বিরদ্ধে ওমর সানীর করা অভিযোগ নিয়ে সানী-মৌসুমীর বিরোধ এখন তুঙ্গে। পরশু শিল্পী সমিতিতে জায়েদ খানের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়েছেন সানী। গতকাল স্বয়ং মৌসুমীই সানীর বিরুদ্ধে কথা বলেছেন। আর তাতেই সানী-মৌসুমীর পারস্পরিক বিরোধ আরও স্পষ্ট হয়।
গত শুক্রবার বিকেলে ঢাকায় একটি হেয়ার অয়েলের শোরুম উদ্বোধন করেছেন মৌসুমী ও ওমর সানী। সেখানে আগেই উপস্থিত হয়ে কেক কেটেছেন মৌসুমী। সঙ্গে ছিলেন না সানী। কিছুক্ষণ পর ওমর সানী এসে একা কেক কাটেন। পুরো অনুষ্ঠানে দুজন দুজনের সঙ্গে কথা বলেননি। ফিরেছেন আলাদা। রাতে ডিপজলের ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠানে গিয়ে জায়েদ খানকে থাপ্পড় মেরেছেন সানী। এর পরিপ্রেক্ষিতে জায়েদ খান তাঁর লাইসেন্স করা পিস্তল বের করে সানীকে হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন ওমর সানী। জায়েদ খানকে থাপ্পড় মারার কারণ হিসেবে সানী জানান, মৌসুমীকে অসম্মান করেছেন জায়েদ খান, এমনকি সানী-মৌসুমীর সংসার ভাঙার চেষ্টা করছেন জায়েদ। এমন চাঞ্চল্যকর অভিযোগ এনে সানী বিচার চেয়ে আবেদন করেছেন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিতে।
তবে যাঁকে নিয়ে এত কথা, সেই মৌসুমী বললেন ভিন্ন কথা। মৌসুমীর ভাষ্য, ‘আমার প্রসঙ্গটা অহেতুক টানা হয়েছে। জায়েদের সঙ্গে একজন শিল্পীর যে সম্পর্ক, তা-ই আছে। আমি জায়েদকে অনেক স্নেহ করি, সে আমাকে যথেষ্ট সম্মান করে। ও অনেক ভালো ছেলে। সে কখনোই আমাকে অসম্মান করেনি। আর এটা যদিও একান্তই আমাদের ব্যক্তিগত সমস্যা। সে সমস্যা আমাদের পারিবারিকভাবেই সমাধান করা দরকার ছিল। এখানে জায়েদের খুব একটা দোষ আমি পাইনি।’
ওমর সানী প্রসঙ্গে মৌসুমী বলেন, ‘আমাকে ছোট করার মধ্যে অন্যের আনন্দ কেন? যাঁকে আমরা অনেক শ্রদ্ধা করে আসছি সেই ওমর সানী ভাই কেন এত আনন্দ পাচ্ছেন— সেটা আমি বুঝতে পারছি না! আমার কোনো সমস্যা থাকলে অবশ্যই আমার সঙ্গে সমাধান করবে, সেটিই আশা করি।’
মৌসুমীর এই বক্তব্যে বোঝা যায় মৌসুমী-ওমর সানীর সম্পর্ক ভালো যাচ্ছে না। এ প্রসঙ্গে ওমর সানী বলেন, ‘একই ছাদের নিচে বসবাস করেও গত দেড় মাসের ওপর হয়ে গেছে আমাদের যোগাযোগ নেই। এমনকি ফোনেও যোগাযোগ হয় না।’
মৌসুমী তাঁর স্বামী ওমর সানীকে ভাই বলে সম্বোধন করেছেন। তা নিয়ে সানী বলেন, ‘মৌসুমী তার স্বামীকে কেন ভাই ডাকছে, সে ভালো বলতে পারবে; আমি জানি না। আমি অত্যন্ত শ্রদ্ধা করি আমার পরিবারকে। আমার দুর্ভাগ্য, ২৭ বছর পরে এসে আমার শ্রদ্ধার জায়গাটায় কী গুনাহ করলাম, তা জানি না।’
জায়েদ খানকে নিয়ে সানী বলেন, ‘জায়েদের বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগের যথেষ্ট প্রমাণ আছে। ছেলে ফারদিন ও মেয়ে ফাইজাই জাতিকে জানাবে কোনটা সত্য, আর কোনটা মিথ্যা। মাকে নিয়ে আমার সন্তানেরা কথা বলবে। আমি বলব না। মৌসুমী এখনো আমার স্ত্রী। সে আমার সন্তানের মা। আমি শ্রদ্ধার জায়গাটা নষ্ট করব না। আমার অভিভাবক হিসেবে আমি আমার ছেলে-মেয়েকে মেনে নিলাম। তারা যা বলবে তাই আমি করব। আমার পরিবারের ইজ্জত মানে আমার ইজ্জত। মৌসুমীর ইজ্জত মানে আমার ইজ্জত।’
গতকাল বেলা ৩টার দিকে ফেসবুক লাইভে আসেন ওমর সানী। সেখানে তিনি জায়েদ খানকে নিয়ে বলেন, ‘জায়েদ খানের বিরুদ্ধে শিল্পী সমিতিতে আবেদন করেছি, আমি এখনো সেই বিষয়ে অটল আছি। আমি এ ব্যাপারে আর কোনো কথা বলব না।’
লাইভে দর্শকদের সানী অনুরোধ করেছেন, ‘দয়া করে কেউ বাজে মন্তব্য করবেন না মৌসুমীকে নিয়ে। বাজে মন্তব্য করবেন না আমাদের নিয়ে।’
সানী-মৌসুমীর ছেলে ফারদিনের বক্তব্য
আপনারা জানেন আম্মু কতটা মেইনটেন করে সমাজে বসবাস করেন। হঠাৎ করে আমাকে নিয়েও যদি কেউ একটা কথা বলে সেটা কিন্তু সবাই বিশ্বাস করবেন না। যতটা বড় করে বিষয়টা দেখা হচ্ছে, তত বড় এটা না। বাবা-মায়ের মধ্যে কিছু হয়ে থাকলে সেটা তাঁদের মধ্যেই সমাধান হবে। বাবাকে কেন্দ্র করে মা যদি কিছু বলে থাকেন, সেটা রাগ বা অভিমান থেকেই হয়তো বলেছেন।
আমাদের ঘরের বিষয় এখনো এত বাজে হয়নি বা হবেও না আশা করি। আমি মাকে জিজ্ঞেস করেছি ব্যাপারটা নিয়ে। মা বলেছেন, সংসারে অনেক কিছু নিয়েই মনোমালিন্য হয়। ছোট বিষয়, বড় বিষয় নিয়ে ইস্যু তৈরি হয়। আম্মু আরও বলেছেন, এটা যেন আরও বড় না হয় সে জন্যই এ বিষয়ে কথা বলেছি। যা সমস্যা হবে ঘরে, যা সমাধান হবে তা-ও ঘরে।
তবে জায়েদ খান কখনোই আমাদের ভালো চায়নি। নির্বাচনের সময় থেকে শুরু হয়েছে। আমাকে হেনস্তা করেছে। শিল্পী সমিতির নির্বাচনে আব্বু-আম্মুকে পাচ্ছে না, আমাকে ধরেছে। আমার রেস্টুরেন্টকে আঘাত করে আমাদের ক্ষতি করার চেষ্টা করেছে। যখন আমাকে দিয়ে তার প্রত্যাশা পূরণ হয়নি, তখন আম্মুকে দিয়ে চেষ্টা করতে চাইছে, আব্বুকে দিয়ে চেষ্টা করতে চাইছে। খারাপ মানুষ যেকোনোভাবে খারাপ কাজটায় সাফল্য পেতে চাইবে।
জায়েদ খান যা বললেন
আপাকে (মৌসুমী) ধন্যবাদ। তিনি তাঁর বক্তব্যে সব পরিষ্কার করে দিয়েছেন। সানী ভাই সিনিয়র মানুষ হয়ে কেন আমাকে অসম্মানিত করলেন, কেন গণমাধ্যমে মিথ্যা অভিযোগ দিলেন, সেটাই বুঝতে পারছি না। এই ঘটনায় সানী ভাই নিজেকে ও তাঁর স্ত্রীকে ছোট করলেন। সানী ভাইয়ের বুঝে কথা বলা দরকার ছিল। শিল্পীদের সবাই সম্মান করে, সেই জায়গা ধরে রাখা উচিত। এতে শিল্পীদের প্রতি মানুষের সম্মানবোধ নষ্ট হয়ে গেল।
আমি মনে করি, সন্তানদের এখানে জড়ানো ঠিক হয়নি। তাঁদের একটা সম্মান আছে। মৌসুমী আপার বক্তব্যের পর আর কিছু প্রয়োজন নেই। আমি শিল্পীদের মধ্যে কাদা–ছোড়াছুড়ি করতে চাই না। সানী ভাই সিনিয়র শিল্পী। তাঁর প্রতি আমার কোনো ক্ষোভ নেই। ঘটনাটি এখানেই থেমে যাওয়া উচিত।
এ-সম্পর্কিত পড়ুন:
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে