আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারতের জনসংখ্যা সরকারি হিসাবমতে ১৩৫ কোটি, যা চীনের পর বিশ্বে দ্বিতীয় বৃহত্তম। করোনা মহামারি শুরুর পর ২০২১ সালের এপ্রিল-মে মাসে ভারতে করোনা পরিস্থিতি ভয়ংকর আকার ধারণ করে। দিল্লিসহ দেশটির কয়েকটি শহরে দেখা দিয়েছিল এক নজিরবিহীন করুণ দৃশ্য। রাস্তায়, হাসপাতালে, গাড়িতে যত্রতত্র মানুষ মরছে। অক্সিজেনের অভাব, চিকিৎসা সরঞ্জামের অভাব, মৃতদের ঠিকমতো সৎকার করা যাচ্ছে না—এসবই ছিল তখনকার নিত্যদৃশ্য।
তো দেশটিতে করোনায় ২০২০-২১ সালে কত মানুষের মৃত্যু হয়েছে তা নিয়ে তর্ক হওয়াটাই স্বাভাবিক। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ওই দুই বছর দেশটিতে যত মানুষের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করেছে, তা সরকারি হিসাবের প্রায় ১০ গুণ বেশি। ভারতের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ডব্লিউএইচওর প্রতিবেদনের পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁরা বলেছেন, বাস্তবতার সঙ্গে প্রতিবেদনটির কোনো সম্পর্ক নেই। প্রতিবেদনটির বিশ্লেষণ, তথ্য সংগ্রহ পদ্ধতিতে গলদ রয়েছে।
ভারত সরকারের দাবি, ২০২০-২১ সালে দেশটিতে করোনায় ৪ লাখ ৮১ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু ডব্লিউএইচওর তথ্যমতে, ভারতে করোনা ও করোনা-সংশ্লিষ্ট জটিলতা বা অন্য রোগের চিকিৎসা বিঘ্নিত হওয়ায় ওই দুই বছরে ৪০ লাখ ৭০ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এটা সত্য হলে, ওই দুই বছরে বিশ্বে করোনায় মৃতের প্রতি তিনজনের একজন ভারতীয়।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২০ সালে ভারতে কত মানুষের মৃত্যু হয়েছে তার একটি সরকারি পরিসংখ্যান সম্প্রতি বের হয়েছে। এতে দেখা যায়, ২০২০ সালে দেশটিতে ৮১ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছে, যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ৬ শতাংশ বা ৪ লাখ ৭৪ হাজার বেশি। কিন্তু এই অতিরিক্ত মৃত্যু করোনা-সংক্রান্ত নয় বলে দাবি করা হয়েছে। অন্যদিকে, ওই বছর সেখানে করোনায় মাত্র ১ লাখ ৪৯ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি সরকারের।
২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে যুক্তরাজ্যের বিখ্যাত বিজ্ঞান জার্নাল ‘দ্য ল্যানসেটে’ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে তখন পর্যন্ত ভারতে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা সরকারি হিসাবের ৬-৭ গুণ বেশি বলে উল্লেখ করা হয়েছিল। যা যথারীতি অস্বীকার করেছিল সরকার।
ডব্লিউএইচওর সাম্প্রতিক প্রতিবেদনটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ প্রভাত ঝা বলেন, ‘ভারতে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা সরকারি হিসাবে বিস্ময়করভাবে কম, কারণ বিপুল মৃত্যু গণনার বাইরে থেকে যাচ্ছে।’ প্রসঙ্গত, ভারতে প্রতি ১০টি মৃত্যুর ৬টি সরকারি হিসাবের বাইরে থেকে যায়।
ডব্লিউএইচওর প্রতিবেদনের পর করোনায় মৃত্যু নিয়ে সরকার মিথ্যাচার করছে বলে অভিযোগ করেছেন কংগ্রেসের নেতা রাহুল গান্ধী। তিনি করোনায় মৃতদের পরিবারকে চার লাখ রুপি ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। দেশটির করোনায় মৃত পরিবারকে বর্তমানে ৫০ হাজার রুপি ক্ষতিপূরণ দেওয়া হচ্ছে।
ভারতের জনসংখ্যা সরকারি হিসাবমতে ১৩৫ কোটি, যা চীনের পর বিশ্বে দ্বিতীয় বৃহত্তম। করোনা মহামারি শুরুর পর ২০২১ সালের এপ্রিল-মে মাসে ভারতে করোনা পরিস্থিতি ভয়ংকর আকার ধারণ করে। দিল্লিসহ দেশটির কয়েকটি শহরে দেখা দিয়েছিল এক নজিরবিহীন করুণ দৃশ্য। রাস্তায়, হাসপাতালে, গাড়িতে যত্রতত্র মানুষ মরছে। অক্সিজেনের অভাব, চিকিৎসা সরঞ্জামের অভাব, মৃতদের ঠিকমতো সৎকার করা যাচ্ছে না—এসবই ছিল তখনকার নিত্যদৃশ্য।
তো দেশটিতে করোনায় ২০২০-২১ সালে কত মানুষের মৃত্যু হয়েছে তা নিয়ে তর্ক হওয়াটাই স্বাভাবিক। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ওই দুই বছর দেশটিতে যত মানুষের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করেছে, তা সরকারি হিসাবের প্রায় ১০ গুণ বেশি। ভারতের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ডব্লিউএইচওর প্রতিবেদনের পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁরা বলেছেন, বাস্তবতার সঙ্গে প্রতিবেদনটির কোনো সম্পর্ক নেই। প্রতিবেদনটির বিশ্লেষণ, তথ্য সংগ্রহ পদ্ধতিতে গলদ রয়েছে।
ভারত সরকারের দাবি, ২০২০-২১ সালে দেশটিতে করোনায় ৪ লাখ ৮১ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু ডব্লিউএইচওর তথ্যমতে, ভারতে করোনা ও করোনা-সংশ্লিষ্ট জটিলতা বা অন্য রোগের চিকিৎসা বিঘ্নিত হওয়ায় ওই দুই বছরে ৪০ লাখ ৭০ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এটা সত্য হলে, ওই দুই বছরে বিশ্বে করোনায় মৃতের প্রতি তিনজনের একজন ভারতীয়।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২০ সালে ভারতে কত মানুষের মৃত্যু হয়েছে তার একটি সরকারি পরিসংখ্যান সম্প্রতি বের হয়েছে। এতে দেখা যায়, ২০২০ সালে দেশটিতে ৮১ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছে, যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ৬ শতাংশ বা ৪ লাখ ৭৪ হাজার বেশি। কিন্তু এই অতিরিক্ত মৃত্যু করোনা-সংক্রান্ত নয় বলে দাবি করা হয়েছে। অন্যদিকে, ওই বছর সেখানে করোনায় মাত্র ১ লাখ ৪৯ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি সরকারের।
২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে যুক্তরাজ্যের বিখ্যাত বিজ্ঞান জার্নাল ‘দ্য ল্যানসেটে’ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে তখন পর্যন্ত ভারতে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা সরকারি হিসাবের ৬-৭ গুণ বেশি বলে উল্লেখ করা হয়েছিল। যা যথারীতি অস্বীকার করেছিল সরকার।
ডব্লিউএইচওর সাম্প্রতিক প্রতিবেদনটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ প্রভাত ঝা বলেন, ‘ভারতে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা সরকারি হিসাবে বিস্ময়করভাবে কম, কারণ বিপুল মৃত্যু গণনার বাইরে থেকে যাচ্ছে।’ প্রসঙ্গত, ভারতে প্রতি ১০টি মৃত্যুর ৬টি সরকারি হিসাবের বাইরে থেকে যায়।
ডব্লিউএইচওর প্রতিবেদনের পর করোনায় মৃত্যু নিয়ে সরকার মিথ্যাচার করছে বলে অভিযোগ করেছেন কংগ্রেসের নেতা রাহুল গান্ধী। তিনি করোনায় মৃতদের পরিবারকে চার লাখ রুপি ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। দেশটির করোনায় মৃত পরিবারকে বর্তমানে ৫০ হাজার রুপি ক্ষতিপূরণ দেওয়া হচ্ছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৩ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪